অচল যখন হাচল !

সাফিনাজ আরজু এর ছবি
লিখেছেন সাফিনাজ আরজু [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৮/১২/২০১২ - ৯:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অতিথি হবার গল্প

আমি তো আসলে একজন অচল-ই ছিলাম। সব্জির মধ্যে যেমন বেগুন, মানুষের মধ্যে আমি। বেগুন না বলে মাকাল নামের সেই ফলটার কথা বলা যেত কিন্তু শুনেছি তার নাকি আবার ভারি সুন্দর চেহারা। তাই আমার জন্য বেগুনই ভালো! বেগুনের নামের মধ্যে গুন শব্দটা থাকলেও কাজের বেলায় আবার দেখি অনেকেরি অ্যালার্জি হয়, আমারও তেমনি ডাক নামটার মধ্যে সেইরকম একটা ভাব থাকলেও কাজের বেজায় আসলে পুরাই লবডঙ্কা।

সারাজীবন আমি অচল হয়েই ছিলাম। কাজের কাজ তো কিছুই পারিনা, অকাজ আসলেই আমার একত্রিশ পাটি দাঁতের ঝকমকে চেহারা দেখা যায়। একত্রিশ পাটি দাঁত বললাম কারন ফিনল্যান্ড আসার আগেই এক পাষণ্ড ডাক্তার আমার ব্যাগ থেকে গুচ্ছের টাকা নিবার সাথে সাথে আমার এক পাটি দাঁত ও নিজের পকেটে পুরেছিল। আমি যে আসলেই অচল সেদিনও বুঝেছিলাম। ডাক্তার সাহেব টাকা আর দাঁত পেলেও আমি ব্যাথা, মুখের ভিতরে ফাঁকা স্থান আর বাকি দাঁতদের শোক মিছিল ছাড়া আর কিছুই পাইনি।

তো যা বলছিলাম আর কি। আমি আসলেই অচল, কোন গুন নাই। ছোট বেলায় দেখতাম প্রানপ্রিয় বন্ধুরা সব কেউ ফাটাফাটি গান গায়, কেউ দুর্দান্ত ক্রিকেট খেলে, কেউ বা নাচে মাধুরী দীক্ষিত, কেউ আবার কার্টুনিস্ট, কেউ দারুন ছড়া লিখে... শুধু আমিই কিছু পারতাম না। নিজের এই অচলাবস্থা নিয়ে খুব চিন্তায় পড়ে গেছিলাম। উঠতি বয়স তখন, ভাবলাম আমি যুগান্তকারী প্রেমের কবিতা লিখে সাড়া ফেলে দিব বন্ধু মহলে। বেশ কিছুদিন প্রেম বিষয়ক গবেষণা করলাম "কাশেম বিন আবুবাকারের"(?!) বই পড়ে। আহা, কি রগরগে প্রেম। সেইরকম উৎসাহিত হয়ে লিখলাম প্রথম প্রেমের কবিতা, নাম দিলাম প্রথম বাসর। ভাবলাম হেভি হিট খাবে কবিতা, উল্টা আমি ফিট খেলাম। কোন এক বন্ধুর চক্রান্তে আম্মার কাছে খবর গেল, আমি নাকি প্রেম নিয়ে পি এইচ ডি করতে চাই। নিন্দুকদের কথায় আর আম্মার কানমলা খেয়ে আমি ইস্তফা দিলাম আমার প্রতিভা চর্চার। অচল হয়েই থেকে গেলাম। আমার আর কবি নিদেনপক্ষে টুকটাক লেখক ও হয়ে উঠা হলনা।

ভার্সিটির পড়াশুনা শেষ করে এক চাকরির অফার পেলাম। পদের সে কি গাল ভরা নাম। চাকরিতে ঢুকে দেখি কিসের কি, আমার মত কতগুলা অচল চরাতে হবে। অন্য সবার অফিস টাইম যেখানে নয়টা- পাঁচটা নিদেনপক্ষে আটটা- পাঁচটা। সেখানে আমার অফিস টাইম প্রায় সময় থাকতো সকাল আটটা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত। এক যন্ত্রণাময় চাকুরীর জীবন ছিল সেটা। দিন শুরু হত অফিসের গাড়িতে, প্রায়দিন মনে হত দিন শেষ হচ্ছে অফিসের গাড়িতেই। চাকরির যন্ত্রণা থেকে বাঁচার জন্যই হুট করে ফিনল্যান্ডে চলে আসলাম।

ফিনল্যান্ডে এসে দেখি আরেক যন্ত্রণার মধ্যে পড়লাম। চারিদিক সাদা, অচল মানুষ আমি, কি আর করব... উদাস চোখে মাঝে মাঝে বাইরের দিকে তাকিয়ে ভাবতাম আমার জীবন কি তবে অচল হয়েই কেটে যাবে। ইন্টারনেটে গুঁতাগুঁতি করতে করতে একদিন ব্লগের সাথে পরিচয়। লাফ দিয়া উঠলাম। আমার সেই অবেলার প্রেমের কবিতা আর কবি নিদেনপক্ষে কিঞ্চিত লেখক হবার সম্ভবনা দেখতে পেয়ে মুখে তো আর হাসি ধরেনা।

এ ব্লগ, ও ব্লগ ঘুরাঘুরি করে সচলের ব্যানার দেখে আমার মন বাবাজী কুপোকাত হল। মন কুপোকাত হলেই তো আর হবেনা, সচলের আইন কানুন বড্ডও কড়া। আগে তো আমাকে অতিথি হতে হবে। মন্তব্য করে করে অতিথি হিসেবে উপস্থিতি জানাতে হবে। হায় রে, কোথাই ভাবলাম, অতিথি যখন, নিশ্চয় আদর সোহাগ পাব...কিসের কি? মন্তব্য করতে হবে আর লিখা জমা দিতে হবে। কিন্তু আমি তখন বাংলা লিখতে জানতাম না। একদিন শুনলাম অভ্র নামের এক ধন্বন্তরি সফটওয়্যারের কথা। অভ্রতে নাকি কোন কষ্ট নাই,বাংলিশ লিখলেই নাকি বাংলা হয়ে যায়!!! শুনে তো আমার একত্রিশ পাটি দাঁত আবার বের হল। পাইয়াছি, তুমারে আমি পাইয়াছি বলে ওয়েব সাইট থেকে টেনে হিঁচড়ে অভ্ররে নামালাম আমার আদরের ল্যাপিতে। কিন্তু টানা হেঁচড়ার সময় নিশ্চয় কোন সমস্যা হয়ে থাকবে, অভ্র আমার কাছে এসে ঠোঁট ফুলিয়ে থাকল। আমি বাংলিশে লিখি তুমি- সে বাংলায় আমাকে জবাব দেয় ”টোমি”।

এমন টোমি জাতীয় বাংলায় তো আর “ওশাঢারোন লেখা” এমন মন্তব্য করা যায়না! আমার আপত্তি ছিলনা এমন মন্তব্য করতে কিন্তু বুঝছিলাম ঐ নীড় পাতায় নিজের নাম দেখতে পাওয়া এত সহজ কর্ম নয়। অনেক চেষ্টা করলাম অভ্ররে বাগে আনার, আমার নিজের মাথায় ”বাগ” বাসা বাঁধলেও অভ্র বাগে আসেলোনা । কত চেষ্টা করলাম ওকে ফেরত পাঠানোর, নতুন করে টানা হেঁচড়া না করে আদর করে টেনে নামানোর, কিছুতেই কিছু হয়নি। আমার সাধের ল্যাপটপের কোন এক চিপা চুপার মধ্যে অভ্র সবসময় অকাজে দৌড়াইতে থাকতো, ওকে খুঁজেও পেতাম না, ওর এই আজাইরা দৌড়ানিও থামাইতে পারতাম না।

অনেকদিন ধরে চেষ্টা করলেও সচলের দাওয়াত কবুল করে অতিথি আর হতে পারছিলাম না। একদিন এক বন্ধুর কাছে অভ্র বিষয়ক জটিলতা খুলে বলতেই কোন এক চিপার মধ্যে থেকে জানি অভ্র রে কান ধরে টেনে এনে পুরাই সাইজ করে দিল। আর আমিও গদ গদ মুখে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিলাম- ”আমি বাংলাতে লিখতে পারছি!”

কিছুদিন ফেসবুকে লিখে লিখে বাংলা লেখার মকশো করলাম। এরপর একদিন এক শুভক্ষণে প্রথম সচলে মন্তব্য করলাম। যথারীতি হলুদ চোখ রাঙ্গানী দিয়ে মন্তব্য মডারেশনে জমা পড়ল। আমার অপেক্ষার পালা শুরু হল। তখনও আমি সচলের হালচাল তেমন বুঝে উঠিনি , বোধ করি কোন মডারেটর সেই সময় অনলাইনে ছিলেন না, আমার মন্তব্যও আর প্রকাশিত হচ্ছিল না। চিন্তায় পড়ে গেছিলাম আমি তো মন্তব্য করার সময় অসাধারনই লিখেছি ”ওশাঢারোন” তো আর লিখিনি। যাই হোক, কিছুক্ষন পর দেখি আমার মন্তব্য জ্বলজ্বল করছে। একটি মন্তব্য কোন ব্লগের পাতায় দেখে যে এত খুশী লাগতে পারে, নতুন অনুভূতি হল। যাক বাবা অচল থেকে অতিথি তো হলাম।

এবার হাচল হবার গল্প

অচল থেকে অতিথি হতে পেরেই আমি পুরা ভদ্র হয়ে গেলাম।

আগে যখন মাঝে মাঝে সচলের বাঘা বাঘা ব্লগারদের কিছু লেখা পড়তাম, অবাক হয়ে ভাবতাম কেমন করে এত সুন্দর করে লিখেন উনারা???
কারো তোলা ছবি দেখে উদাস হতাম, মনে হত আহা এমন জায়গাও আছে তবে পৃথিবীর বুকে, কারো মন কেমন করা শৈশব আমাকেও এক টানে শৈশবে নিয়ে যেত, কারো বা চরম রসবোধ, কারো লেখা আবার তীব্র জ্বালাময়ী, কি তীব্র মর্মস্পর্শী, কারো কারো লেখা পড়ে মাঝে মাঝে মনে হত আমি যেন ঠিক এই কথাগুলোই বলতে চেয়েছিলাম । সব মিলিয়ে যেটুকু পড়তাম খুব ভালো লাগতো। সচলের নিয়মকানুন তখনও তেমন জানতামনা। কিছু কিছু লেখা এত মন ছুঁয়ে দিত, এত আনমনা করে দিত অথবা এত বেশী ভাবাত- মন চাইত কিছু একটা মন্তব্য করি।

অভ্র ঠিক হবার পর মন্তব্য করা শুরু হয়েছিল। এর দিন কতক পরে বেশ ভেবে চিন্তে সিরিয়াস একটা বিষয় নিয়ে আস্ত একটা লেখা দিলাম। তারপর পরেই সচলের সার্ভারে সমস্যা দেখা দিল। টানা ২৪ ঘণ্টারও বেশী সময় আমাকে অপেক্ষায় রাখার পরে সার্ভার ঠিক হল,অবশেষে নিজের প্রথম লেখা সচলের নীড়পাতায় জ্বল জ্বল করতে দেখলাম। একটুও বিশ্বাস হচ্ছিল না, লেখাটি আসলেই আমার! সেই হল শুরু, নিজের লেখায় মন্তব্য, অন্য সবার লেখা মন দিয়ে গভীর ভাবে পড়া, মন্তব্য করা, মাঝে মাঝে সচলে লিখতে বসা।

সচলের নেশা যে আসলে কি ভয়ংকর তীব্র, এইবার টের পেলাম। বিভিন্ন কারনে ব্যাস্ত থাকার জন্য বেশিরভাগ লিখায় আমি পাঠাতাম গভীর রাতে। এরপর শুরু হত অপেক্ষার পালা। সেইসব রাতে ঠিকমত ঘুমোতে পারতাম না, বারবার নীড়পাতা রিফ্রেশ করতাম যদি লিখাটা ছাপে! যেইসব রাতে লিখা পাঠাতাম আমার আদরের ল্যাপটপের ঘুম হারাম হয়ে যেত, তার পাওয়ার আর বন্ধ করা হতনা। লিখা ছাপা হলে শুরু হত নতুন আরেক উত্তেজনা, সবাই কিভাবে নিবে লেখাটা, কে কি মন্তব্য করবে। এইভাবে মন্তব্য করতে গিয়ে, পড়তে গিয়ে, অন্যদের লেখা দেখতে গিয়ে সচলের সকল সচল, হাচল, আর অতিথিরা আপন হয়েছেন। নিয়মিত লেখকদের লেখা একটু দেরীতে আসলে ভাবতে বসতাম, সব ঠিক আছে তো?

সচলের সাথে আমি হয়ত খুব বেশী দিন সময় কাটাইনি। কিন্তু এই অল্প কিছুদিনেই সচল হয়েছে আমার সার্বক্ষণিক নিত্যসঙ্গী। ল্যাবের কম্পিউটার কি বাসার ল্যাপটপ সবখানেই ওয়েব ব্রাউজারে সবার আগে ক্লিক করি সচলের নামটা।

মন মাতানো ব্যানারসহ সচলের গর্বিত নীড়পাতা দেখতে পেয়ে আমার তবে শান্তি হত। এমনকি বাইরে কোথাও অন্য কারো ল্যাপটপ ব্যবহার করলেও ওয়েব ব্রাউজারে সবার আগে লিখতে বসতাম এস এ সি, এইচ...... অনেক দিন এমন হয়েছে ল্যাবে জরুরী কাজ করতে গিয়ে একবার মাত্র সচলে ঢুকেছি, ঘণ্টা তিনেক পরে,সময়ের হুলিয়া উড়িয়ে,কারো অতীত বর্তমান লেখার মুড়িভাজা করে তবে হুঁশ ফিরেছে। সব লেখায় মন্তব্য হয়ত করা হয়ে উঠেনি, কিন্তু নীরবে নিভৃতে ভাললাগার অংশ গুলোতে আমার মৌন ভাললাগা জানিয়ে এসেছি।

লিখতে ভালো লাগতো তাই সচলে লিখে গেছি, কোন কিছু ভাল লাগলে সাধ্যমত মন্তব্য করেছি, মনের কোন গভীরে হয়ত লুকান ছিল হাচল হবার বাসনা। মাঝে মাঝে হাচল হবার ভাবনা মনে এলে ভাবতে বসতাম - আদার ব্যাপারীর আর জাহাজের খবরে কি কাজ। এমন ভাবেই নতুন নেশা সচলের সাথে নতুন ভাবে দিনগুলো কাটছিল।

মাঝে দুইদিন ই-মেইল খুলিনি। ফিনল্যান্ডের স্বাধীনতা দিবসের একদম শেষ ভাগে এসে জানতে পারলাম- আমি নাকি হাচল হয়েছি, তাও নাকি আরও দেড় দিন আগে । আমিও যে লিখতে পারি টুকি টাকি, সেটাই বিশ্বাস হচ্ছিলনা। এত বেশী আনন্দ হচ্ছিল তখন ! সচল আমাকে নতুন একটা জীবন দিয়েছে। প্রকৃত অর্থেই দীর্ঘ এক যুগের এক অচল অধ্যায় থেকে বের করে এনে নতুন ভাবে নতুন এক শুরুর প্রেরণা দিয়েছে।

সচলায়তন শুধু একটি ব্লগ নয়, আমার কাছে যেন একটি নতুন মুক্তি, একটি নতুন জন্ম, নতুন অনেক বন্ধু, তীব্র এক নেশা, যেখানে আমি যখন তখন সময় ভুলে হারিয়ে যেতে পারি।

আমার এমনই কপাল, সময় ব্যাবধানের কারনে আমার সেই আনন্দময় হাচল হবার খবরটি বলার জন্য তখন একজন প্রিয় মানুষকেও কাছে পাইনি। এই লেখাটির মাধ্যমে আমি সেই আনন্দটুকু ছড়িয়ে দিচ্ছি। ভাবতেই খুব ভালো লাগছে, এখন থেকে সচলায়তন নামক এই বিশাল পরিবারটির আমিও একটি ক্ষুদ্র অংশ।


মন্তব্য

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

মজা পাইলাম আপনার দাঁতের কথা শুনে। দেঁতো হাসি
অভিনন্দন, আপনার নতুন জন্মকে! হাসি

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

দেঁতো হাসি
জন্মদিনের শুভেচ্ছা দিলেন না শিমুল আপু? শয়তানী হাসি
আপনারে ৩১ পাটি দাঁত দিয়া থাঙ্কু দিলাম।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

কৌস্তুভ এর ছবি

এত আনন্দ কইরেন না। আপনাকে কড়া নজরে রাখা হবে। শয়তানী হাসি

সজল এর ছবি

কড়া নজর রাখার দ্বায়িত্বটা কি তুমিই নিলে?

---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

তিথীডোর এর ছবি

দ্বায়িত্ব > দায়িত্ব। হাসি
জিইসি.. মনদিল ভালা, তাই চামে একটু লেগপুলিং করলাম। হে হে। দেঁতো হাসি

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

আশালতা এর ছবি

এহে ছি ছি, এইসব লেগপুলিং নজরদারি ইত্যাদি কথাবার্তা বলে নতুনদের ভয় দেখাতে নেই বাছারা। আরজু বেগম, আমাদের কৌস্তুভ কিন্ত হইলেও হইতারে নামক মডু। কাজেই খুউপ খিয়াল কৈরা কিন্তু। চোখ টিপি

----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

খিয়াল রাখতাছি লতাপু, চারটা চোখ আমার কুনু সমস্যা নাই। খাইছে

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

লেগপুলিং ভালা পাইলাম তিথীপু দেঁতো হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

কৌস্তুভ এর ছবি

খুকি কারো লেগপুলিং করলে ব্যাকগ্রাউণ্ডে বাজে, "চরণ ধরিতে দিও গো আমারে..." দেঁতো হাসি

সজল এর ছবি

চরণ ধরিতে দিও গো আমারে...

---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

হে হে হে দেঁতো হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

সজল এর ছবি

বানানের শালীনতা বজায় রাখো। দ্বায়িত্বকে স্ট্রিপ করে দায়িত্ব বানানোর মত অশ্লীল কাজ পরিহার করো।

---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

তিথীডোর এর ছবি

কৌ হুদাই কই মাছ ভাজে আর সজলদা চেঁচান 'একটু জল পাই কোথায়'? হো হো হো
পুল বানিয়ে দিলাম, এ বেলা ডুব দিয়ে বের করুন দিকিনি-- কোনটার মানে কী? খাইছে

[সক্কালে চোখ খুলেই যে বিটলামি কচ্চি, বাকি দিনে নসিবে কী আছে কে জানে! যাই গা...]

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

কৌস্তুভ এর ছবি

শিশুদের আধো-আধো প্রলাপ কে কবে বুঝতে পেরেছে? ওই 'খিদে পাচ্ছে' 'ঘুম পাচ্ছে' 'ইয়ে পাচ্ছে' এ-কটা বুঝতে পারলেই চলে খাইছে

আশালতা এর ছবি

আরেকটা ভাইটাল জিনিষ বাদ গেলো তো! এ খুকির বেলা 'কবিতা পাচ্ছে' টা না বল্লে চলে ? চোখ টিপি

----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি

চরম উদাস এর ছবি

এই সব ফাকিবাজ এর দলবল (কচুদা, তিথী, সজল, আশালতা ইত্যাদি ইত্যাদি ) মন দিয়ে লেখালেখি করে না। কিন্ত সুযোগ পেলেই ছালা বিছিয়ে আড্ডা দিতে বসে যায়। এদের সক্কলের ব্যন চাই। চাল্লু

কৌস্তুভ এর ছবি

ঘেঁয়াও...

সজল এর ছবি

ওই, ভাইরে একটা চেয়ার আগায়া দে। পান-তামুক দে।

---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

কৌস্তুভ এর ছবি

উঁহু, 'কবিতা পাচ্ছে' তো কবিতা উৎপাদন করার ইচ্ছা, সেটা তো আজকাল আর খুকির হয়না... 'কবিতা-খিদে পাচ্ছে' বলতে পারো, সেটা তো প্রথমটাতেই ঢুকে গেল। দেঁতো হাসি

আশালতা এর ছবি

আহা, এটিকে তো মাঝে মধ্যেই কবিতায় পেয়ে বসে কিনা, মানে 'কবিতায় পায়' আরকি। সেটাই বলছিলাম।

আর আরেকজন ইদিকে আমাদের ব্যাঞ্চায়! কত্ত বড় সাগস! বিছিয়ে রাখা ছালাটা দিয়ে মুড়ে সবাই মিলে ঘা কতক লাগালে কেমন হয় তাই ভাবছি। চিন্তিত

----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি

কৌস্তুভ এর ছবি

তিথীডোর এর ছবি

চ্রমদাকে পেটাতে যাওয়াও রিস্কি। ঠিক এমন কিছু একটা বলে বসবেন, ভাড়া করা এই পালোয়ানও গদা ফেলে দিয়ে ঠা ঠা করে হাসতে শুরু করবে! চোখ টিপি

আর কোবতে নিয়ে যে যা পারো, বলতে থাকো বাপু। শালার অফিস শেষে ফিরি আজকে বাসায়, সব কটাকে রাম চটকানি দেবো। হুঁ হুঁ বাবা। ঘেঁয়াও...

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

স্যাম এর ছবি

আবার 'চিপা' র মতলব নাকি কৌ দার? শয়তানী হাসি এর আগের ষড়যন্ত্রও তার উস্কানিতে হয়েছিল দেঁতো হাসি

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

চিপা চুপা খুব ভালা পাই। কৌ দার পোস্ট ছিল সচল বিষয়ক, আর এইটা হাচল বিষয়ক। শয়তানী হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

গরীবের ঘরে দেখতেছি সব বড় বড় হাতির পাড়া পড়ছে। চিন্তিত
পালোয়ান ভাই কিতা করে এখানে??? খাইছে

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

চরম উদাস এর ছবি

ওমা, কি সুন্দর লিকলিকে পিলপিলে হ্যাঙলা ছেলেটি ছিল কচুদা। কবে এত নধরকান্তি হল গো?

আপনাকে নিয়েই না সুকুমার রায় কি সুন্দর পদ্য খানি লিখে গেছেন

হুঁকোমুখো হ্যাংলা বাড়ী তার বাঙলা
মুখে তার হাসি নাই ,দেখেছ?
নাই তার মানে কি? কেউ তাহা জানে কি?
কেউ কভু তার কাছে থেকেছ?

শ্যামাদাস মামা তার আপিঙের থানাদার ,
আর তার কেউ নাই এছাড়া-
তাই বুঝি একা সে মুখ খানা ফ্যাকাশে,
ব'সে আছে কাঁদ কাঁদ বেচারা?

থ্প থ্প পায়ে সে নাচত যে আয়েসে,
গাল ভরা ছিল তার ফুর্তি,
গাইত সে সারাদিন "সারে গামা টিম্ টিম্ ,
আহ্লাদে গদ-গদ মূর্তি!

এই তো সে দুপু'রে বসে ওই উপরে,
খাচ্ছিল কাঁচকলা চটকে-
ওর মাঝে হল কি? মামা তার মোলো কি?
অথবা কি ঠ্যাং গেল মটকে?

হুঁকো মুখো হেঁকে কয়, আরে দূর, তা তো নয়,
দেখ্ছ না কি রকম চিন্তা?
মাছি মারা ফন্দি এ যত ভাবি মন দিয়ে-
ভেবে ভেবে কেটে যায় দিনটা।

বসে যদি ডাইনে, লেখে মোর আইনে-
এই ল্যাজে মাছি মারি এস্ত;
বামে যদি বসে তাও, নাহি আমি পিছপাও,
এই ল্যাজে আছে তার অস্ত্র!

যদি দেখি কোন পাজি বসে ঠিক মাঝামাঝি,
কি যে করি ভেবে নাহি পাইরে-
ভেবে দেখ একি দায়, কোন্ ল্যাজে মারি তায়
দুটি বই ল্যাজ মোর নাই রে!

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি গড়াগড়ি দিয়া হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আমি এইবেলা মানে মানে ভাগি, রাঘব বোয়ালদের "কাইচ্চার" মাঝে চুনো পুঁঠির না থাকাই ভাল।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

হো হো হো হো হো হো হো হো হো

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি

হো হো হো চামে দিয়া নিয়া নিল আর কী! চোখ টিপি


_____________________
Give Her Freedom!

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

অ্যাঁ কি কি নিচ্ছে এখানে। আমিও নিব, ওঁয়া ওঁয়া

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

চিন্তিত

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

তানজিম এর ছবি

অধিকার নিয়ে অধিকারী হাজির দেঁতো হাসি

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

হাজির। হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আপনাকে কড়া নজরে রাখা হবে

অ্যাঁ
কৌদা আমি কি করছি??? আমি তো আর নাফিস না। আম্রেক্যান কড়া নজর? চিন্তিত

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

কৌস্তুভ এর ছবি

আপনি নাফিসা আরজু, ও একই হল খাইছে

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

ইয়া মাবুদ, ইতা কিতা কইলেন আফনি??? অ্যাঁ অ্যাঁ অ্যাঁ
"জ" কই গেল আমার নাম থিক্কা??? নাম উলটাইল কিডায়??
আর আমি তো কুনদিন আম্রিকার নাম শুনিনাই। চিন্তিত চিন্তিত

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

লোকজনের নজর অ্যাতো খারাপ! ছ্যা ছ্যা!

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

কৌস্তুভ এর ছবি
অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

বুরি উদ্দেশ্যওয়ালের কলিজা কালা (আই মিন খয়েরী)!

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

অভিনন্দন জানুন সাফিনাজ আরজু। চলুক

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- স্মরণীয়দা। হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

অতিথি লেখক এর ছবি

অভিনন্দন আপনাকে।

স্বয়ম

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

শীতকালের কচি আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- আপনাকে।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

সজল এর ছবি

অভিনন্দন

---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

ধন্যবাদ সজল ভাই। হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

স্যাম এর ছবি

আহ এই উচ্ছাস সারাজীবন থাকুক! ভাল লেগেছে অনুভূতি হাসি
অভিনন্দন!!

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

উচ্ছসিত থাকতে আমারও খুব ভালো লাগে স্যামদা। হাসি
অনুভূতি ভালো লাগার জন্য আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- দিলাম।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

তিথীডোর এর ছবি

আজকেই সন্ধ্যায় পেমিকা সু.পা.শিমুলাফাকে বলছিলাম-- সচলাসক্তিতে আসক্ত না হলে হয়তো গত তিনটে বছরে এই জীবনটা অন্যরকম হতো। বেকুব গাছে ধরে না, তয় তিথী বেকুবকে ধরেছিল নীড়পাতায়... আর ছাড়ে নি! [সুগভীর দীর্ঘশ্বাস!]

হাচলাভিনন্দন। হাততালি

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আমি বেকুবরেও ধরছে নীড়পাতায়। ইয়ে, মানে... এখন কি উপায়???

এটা খুব সত্যি যে সচল আমার জীবনে আসার পর,আমার জীবনটা অনেক অন্যরকম হয়েছে।
ভালো থাকবেন তিথীপু।
হাচলাভিনন্দনের জন্য ফ্রেশ আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-
ধইন্যা কিন্তু একটু আগেই বরফ দিয়া ধুইয়া আনছি। চোখ টিপি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

অতিথি লেখক এর ছবি

সব সময় নিরব পাঠকের ভূমিকা পালন করি কিন্তু আপনার লিখা পড়লে মন্তব্য না করে পারি না।প্রতিটা লিখাই অসাধারাণ।আপনার নতুন জন্মে আরো অনেক সুন্দর সৃষ্টির অপেক্ষায় থাকলাম।ভাল থাকুন।

----------------------------------------------
রিক্তের

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

এত সুন্দর করে বলার জন্য অনেক ধন্যবাদ রিক্তের। হাসি
ভালো থাকবেন।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

অতিথি লেখক এর ছবি

আগে একবার দিয়েছিলাম আবারো দিচ্ছি। হাচলাভিনন্দন। হাততালি
এবার পোস্টের সংখ্যা আরো বাড়ুক।

ফারাসাত

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- ফারাসাত।
পোস্টের কথা বাড়ানোর কথা শুইনা ডরাইছি। খাইছে

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

অভিনন্দন ... অনেক অনেক অভিনন্দন হাসি

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

কবি ভাই, অনেক অনেক ধন্যবাদ।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

তারেক অণু এর ছবি

অভিনন্দন! ONNEA!

জোহরা ফেরদৌসী এর ছবি

অভিবাদন, অভিবাদন, অভিবাদন...যুগ যুগ জিও ভইন ।

আমি এমনই ভাল ছাত্রী যে কখন আমাকে হাচল করা হয়েছে, টের পাইনি । টিউব লাইট একটু দেরীতেই জ্বলে ... দেঁতো হাসি

__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

দেঁতো হাসি
আমিও আস্তা একটা টিউব লাইট। এইবার কেমনে জানি আগে জ্বলে গেছি।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

হাসি
kiitos paljon অনুদা।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

আশালতা এর ছবি

হাচলাভিনন্দন। হাসি

----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

দেঁতো হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

অতিথি লেখক এর ছবি

হাচলাভিনন্দন!!!

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

সাবেকা  এর ছবি

চলুক

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

নির্লিপ্ত পথিক  এর ছবি

আপনার লেখাটা এতটাই ঝরঝরে যে এক নিমিষেই পড়ে ফেললাম। খুব ভালো লাগল। আপনার গদ্য লেখার হাত অসাধারণ। আরও লিখুন।

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

এত প্রশংসা কই রাখি বলেনতো ভাই?? লইজ্জা লাগে
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি

অভিনন্দন হাসি

সচলজীবন দারুণ কাটুক এই শুভেচ্ছা থাকলো।


_____________________
Give Her Freedom!

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

হাসি
দারুন কাটবে বলেই তো মনে হচ্ছে। আপনারা আছেন না??? চোখ টিপি
অভিনন্দনের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

কড়িকাঠুরে এর ছবি

হাচলাভিনন্দন... হাততালি

সচলের পথে যাত্রা শুভ হোক...

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

হাসি যাত্রা শুভ হোক।
অনেক আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

চরম উদাস এর ছবি

অভিনন্দন অভিনন্দন হাততালি
লিখে লিখে ফাডাইলান এখন

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আরেররর, চউদা যে, দেঁতো হাসি
এখন যে আপনার সকল "জগাখিচুড়ি" আর "নিজে করি" সহ সব লেখাতে হাচল হয়ে মন্তব্য কইরতে পারব এই আনন্দেই বাগ বাকুম। দেঁতো হাসি দেঁতো হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

অমি_বন্যা এর ছবি

অভিনন্দন আপনাকে। আপনি অন্য কোথাও না সচল পরিবারের একজন সদস্য হলেন। এটা অনেক বড় একটা প্রাপ্তি। আবারও অভিনন্দন আপনাকে ।

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ অমি ভাই। হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

সাফি এর ছবি

আমি আগেও দেখছি, নামের মধ্যে 'সাফি' থাকলেই মানুষজন অটোমেটিক্যালি একটু বস কিসিমের হয়ে যায়। যাউকগা, আপনাকে অভিনন্দন জানায় গেলাম। হাচল হয়ে গেছেন, এখন এট্টু বিশ্রামে যাইতে পারেন চোখ টিপি

স্যাম এর ছবি

হাহাহহাহাহহাহা

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আমি আগেও দেখছি, নামের মধ্যে 'সাফি' থাকলেই মানুষজন অটোমেটিক্যালি একটু বস কিসিমের হয়ে যায়

গড়াগড়ি দিয়া হাসি

এইটা কি কইলেন সাফি ভাই, হাসতে হাসতে মারা যাচ্ছি।
একযুগ তো অচল হয়েই ছিলাম। আবার শীতনিদ্রায় যাইতে কন, আচ্ছা যামু গিয়া। মন খারাপ

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

সাফি এর ছবি

না এট্টু ভুল হয়ে গেছে, আসলে সচল হইলে লোকে শীতনিদ্রায় যায়। সুতরাং দেরী আছে। দেঁতো হাসি

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

ও, আমার তাইলে শীতনিদ্রায় যাইতে এখনও এক যুগ বাকি আছে খাইছে
বাঁচাইলেন সাফি ভাই।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

রু এর ছবি

অভিনন্দন!

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

হাচলাভিনন্দন! আপনার "প্রথম বাসর" নামক প্রেমের কবিতাটি পড়তে চাই। যদি হারিয়ে গিয়ে থাকে তাহলে আবার নতুন করে লিখে পোস্টান।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ পাণ্ডবদা। "প্রথম বাসর" কবিতাটি অনেক আগেই হারিয়ে গেছে। থিমটা বেশ সিরিয়াস ছিল। কবিতা আমার আসেনা, তবুও চেষ্টা করব কবিতাটি আগের থিমেই নতুন করে লিখে পোস্ট করতে। মডারেশন পার হবে কিনা জানিনা, তবে আমি লিখব।
ভালো থাকবেন।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

আমার আমি এর ছবি

আহারে!কাছের মানুষ গুলোকে কেন যেন আনন্দের সময় কাছে পাওয়া যায়না।
অনেক অনেক অভিনন্দন!!! গুরু গুরু

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- দেঁতো হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

babunee এর ছবি

অভিনন্দন। সচল যাত্রা শুভ হোক।

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- হাসি
সচল যাত্রা শুভ হোক।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

ইয়াসির আরাফাত এর ছবি

অনেক অভিনন্দন

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- ইয়াসির ভাই। হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

অতিথি লেখক এর ছবি

অনুপ্রানিত হইলাম...আপনার লিখাটি পড়ে , সাথে ব্যাপক বিনোদন ও পেলুম দেঁতো হাসি

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

হাসি লিখতে থাকেন হাত খুলে।
পড়ার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

শেষ বেলা এর ছবি

অনুপ্রানিত হলাম দেঁতো হাসি ... টেয় সাথে ব্যাপক বিনোদন তো বটেই হো হো হো

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

দেঁতো হাসি
বিনুদন দিতে পারছি তাইলে? খাইছে
পড়ার জন্য আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

তাপস শর্মা এর ছবি

অনুভূতিগুলি না বোঝার মতো নয় হাসি অনেক অভিনন্দন আপনাকে......

০২
এখন লেইখ্যা ফাডায়ালান

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

সচল নিয়ে অনুভূতিগুলি মনে হয় কমবেশি সবারই এক। হাসি
ধন্যবাদ তাপস ভাই অনুপ্রাণিত করার জন্য।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

কাজি মামুন এর ছবি

আপনি অনেক সৌভাগ্যবান, অপেক্ষাকৃত কম সময়ের মধ্যেই হাচল হলেন। অবশ্য আপনি এটা ডিসার্ভও করেন, কারণ অল্প সময়ের মধ্যেই আপনি পাঠকদের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠেছেন, তাদের ভালবাসা ও ভালোলাগা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন, একান্তই আপনার লেখনী গুণে। বিশেষ করে, আপনার ভাষা ভীষণ সাবলীল। আর বিষয়বস্তুগুলোও দারুণ।
আপনার কাছ থেকে সচলের পাঠকেরা ভাল ভাল লেখা উপহার পাবে, সেই প্রত্যাশা! এবং সঙ্গে হাচলাভিনন্দন!

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যর জন্য। আমি আসলেই ভাগ্যবান, ভাবিনি এত কম সময়ে হাচল হতে পারব। হাসি
চেষ্টা তো অবশ্যই থাকবে ভালো কিছু লেখার। আশা করি ভবিষ্যতে আপনাদের সাথে পাব।
ভালো থাকবেন।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

রংতুলি এর ছবি

হাচলাভিনন্দন!! হাততালি

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

দেঁতো হাসি আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

অতিথি লেখক এর ছবি

আমি ও ভাই তেমন মাইনকা চিপায় আছি। অচল একাউন্ট আর সচল হয়না। বিষয় কি ! প্রিয় মডারেটর ভাই/আপু আমারে ছাইরা দেন------------ গুরু গুরু

আর পারি না গুরু,
সেই নার্সারী থেকে শুরু।

ঈষিকাশ

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আহারে মন খারাপ

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

অভিনন্দন।
আপনার গভীর রাত মানে ইউরোপে গভীর রাত। সেই সময়ে মডু কেউ না কেউ নেটে থাকেন নিশ্চয়ই! ইউরোপের মাঝরাতে অনেক লেখা ছাড়া হয় তো দেখি।
প্রসঙ্গত, সচলায়তন কিন্তু ব্লগ নয় চোখ টিপি

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

কৌস্তুভ এর ছবি

আহা এত ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে কেন, সরাসরি নিজের নামটা বলে দিলেই হয়!

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

ও কৌদা, এইবার বুঝছি। ইয়ে, মানে...
আগে কইবেন তো।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

নাম বলার কী আছে! আমার নাম তো জানে গাঁয়ের পাঁচজনে চোখ টিপি

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

অঞ্জনা? খঞ্জনা??রঞ্জনা?? কোন জনা??? চোখ টিপি খাইছে

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

মডুরা নিশ্চয় নেটেই থাকেন, কিন্তুক আমার লেখা চিপা চুপার মধ্যে ঢুকে থাকে কিনা, তাই প্রকাশ পেতে প্রায় ইউরোপ সময় ভোর ছয়টা, সাতটা বেজে যেত। মন খারাপ
আমার রাতঘুম, ভোরঘুম সব তছনছ হত। ইয়ে, মানে...

অনেক ধন্যবাদ সঙ্গীতদা।
আমি অনুভব করেছি সচলায়তন একটি পরিবার, আর এখন আমিও এই পরিবারের একটি সদস্য। ভালোলাগাটা তাই অনেক বেশী। দেঁতো হাসি দেঁতো হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

ওভিনোনডোন

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

ওনেক ঢোননোবাড মুর্শেদ ভাই। দেঁতো হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

যাহ্, 'কিউ'তে পড়ে দেরি হয়ে গেল।
অভিনন্দন ! অভিনন্দন !

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

খুব বেশী দেরী তো হয়নি। চোখ টিপি
ধন্যবাদ ! ধন্যবাদ !

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

তমসা  এর ছবি

ইহা ভড়ই চমটকাড় ষাদের লিক্ষা হইয়াছে ............... লেখা -গুড়- হয়েছে

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আপনাকে ওনেক ঢোননোবাড। খাইছে

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

শাব্দিক এর ছবি

আমার অভ্র এই কয়ে দিন সত্যই গ্যআন্জাম করছে, তাই কমেন্টাতে দেরি হয়ে গেল।
অনেক অনেক অভিনন্দন।

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

খাইছে, আপনারও গিয়াঞ্জাম শুরু হইছে?? চিপা থেকে কান ধরে অভ্ররে টান দেন। চোখ টিপি

অনেক অনেক আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

ধুসর জলছবি এর ছবি

হাচলাভিনন্দন ( একটু দেরীতে দিলাম যদিও হাসি )
আমিও আপনার মতই, বেগুন। দেঁতো হাসি সারাজীবন অচল জীবন কাটিয়েছি, আপনি তো তাও একবার হলেও চেষ্টা করেছিলেন, আমার কেন জেন অচল থাক্তেই ভাল লাগত( আলসি হলে যা হয় ইয়ে, মানে... ) । তবে সচলায়তন পড়েই প্রথমবার সচল হাচল হওয়ার ইচ্ছে জেগেছে।
লিখতে থাকুন হাত খুলে। হাসি

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আপনিও বেগুন ছিলেন? অ্যাঁ
আমি তো ভাবতাম সচল, হাচল আর অতিথিদের মধ্যে আমি একাই বেগুন। যাক গিয়া, একজন সঙ্গী পেয়ে ভালো লাগল। চোখ টিপি

দেঁতো হাসি দেঁতো হাসি অনেক অনেক আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

ধুসর জলছবি এর ছবি

বেগুন ছিলাম মানে কি আমিতো এখনও বেগুনই আছি। হাচল বেগুন আর কি চাল্লু

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

চিমটি! চোখ টিপি
আপনি আপগ্রেডেড হাচল বেগুন আর আমি সদ্য হাচল বেগুন। খাইছে
বেগুন থাকায় ভালো, চুপচাপ গুণী মানুষদের গুণের প্রশংসা করা যায়। হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

কুমার এর ছবি

প্রথমেই হাচলাভিনন্দন। লিখে লিখে ফাডায়হালান এখন। একেবারে নতুন হিসাবে আপনার লেখার ম্যাচিউরিটি সত্যিই প্রশংসনীয়। আফসোস আপনার মতন লিখতে পারিনা। আপনার লেখার একনিষ্ঠ পাঠক হয়ে গেলাম।

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

লইজ্জা লাগে
কিতা কন কুমারদা? আমিও লেখক আর আরশোলাও পাখি?? অ্যাঁ
অনেক আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- আপনারে, এত সুন্দর কইরে কওনের জন্য। দেঁতো হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।