অনেক চিন্তা কৈরা দেখলাম আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ পাইতে পারে ১মাত্র যদি ম্যাড়াডোনারে ফুটবল হিসাবে মাঠে নামাইতে পারে ! তখনতো ওর হাত-পাওয়ের পার্থক্য থাকবোনা আর ডি-বক্সের মধ্যে ঢুইকা ফাউলের লাইগা রেফারির লগে কাউমাউও করতে হইবোনা....তিড়িং বিড়িং কৈরা চিপাচাপা দিয়া গোলপোস্টের মধ্যে ঢুইকা গেলেই হইলো! ...আর বিশ্বকাপ ঠেকায় কে!...
মহামতি লীলেন্দা!
২০০৭-এর শেষের দিক থেকে ওনার লেখার সাথে আমার পরিচয়। প্রথমে নামটা পড়েছিলাম লেনিন সেই থেকে এটার {ক্যারিকেচার} উৎপত্তি! তখনকার প্রোফাইলের ছবি থেকেই এঁকেছিলাম। তারপর এটাকে খুব যত্ন করে কোথায় জানি রেখেছিলাম আর পেলাম না... তাই আজকে আবার আঁকলাম(লীলেন্দার ঝাড়ী খেয়ে)।
ওনার বাক্য গঠনের কায়দাটা আমার দারুণ লাগে, দারুণ লাগে ওনার গল্পগুলোও এমন কি ঝাড়ী দেয়ার কায়দাটাও!...
সুমন রহমান ময়লা খুঁজে পায় না, দেখতে পায় না কোথায় অশ্রদ্ধা আছে, নিন্দা আছে, দ্বেষ আছে, ঈর্ষা আর অসূয়া আছে।
সুমন রহমানের চশমা দরকার।
কোনো কিছু সম্পর্কে না জেনে, না শুনে, না বুঝে বড় পত্রিকার ভাড়াটে দার্শনিকরা মাঝে মাঝে কলম হাতে নেন। ভাগ্যিস নেন। নাহলে এই নিরানন্দ জীবনটা কীভাবে কাটতো?
বাবার কাছে শোনা মুক্তিযুদ্ধের গল্পগুলোর মধ্যে আমার সবচেয়ে প্রিয় ৭ই মার্চের ভাষণের গল্পটা ... রোমাঞ্চিত হতাম... বাবা বলতো... "তারপরতো বঙ্গবন্ধু মঞ্চে উঠলেন ... আমরা দর্শকের একেবারে সামনের সারিতে...... মঞ্চের উপর বঙ্গবন্ধুর সেই বিশাল দেহ ..... তারপরতো সবই ইতিহাস...."
মাত্র ৩৮ বছর আগের জিনিস এভাবে রক্ষা করতে হবে ভাবলেও অপরাধবোধ হয়।৭১ সালের অনেক পত্রিকাই বাবার কাছে ছিলো, সব এখন আর পাই না, তবে য...
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ওয়াদা কইরা মহাজোট ক্ষমতায় আইলো।
তারপর খালি ছুতারের ঠুকঠাক শুনি।
কামারের এক ঘায়ের অপেক্ষায় আছি, কিন্তু হাতুড়িই না জানি মাঝখান দিয়া হাত বদল হয়!
২০০৯ তো গেলগা। ২০১০ আইলো। দেখি কী হয়!
আর দেখার পাশাপাশি করার মতো কাজ তো একটাই।
বরাহশিকার!
.
.
.
...
হাত কাটা রবিন" মুহম্মদ জাফর ইকবালের প্রথম কিশোর উপন্যাস। এই বইটার প্রথম সংস্করণ এখন কারো কাছে পাওয়া যায় কি না, সে এক প্রশ্ন। ভালো কাগজে, হার্ড কাভারে ছাপা দুর্দান্ত একটা বই, আর ততোধিক দুর্দান্ত সেই চরিত্র হাকার-বিন। যার একটা হাত কনুয়ের নিচ থেকে কাটা, কিন্তু সেই শূন্যতাটুকু পূরণ করে দিয়েছে তার সাহস আর জেদ। অনেকের মাঝেও সে একাকী, আলাদা, বিষণ্ণ।
আমরা সবাই হয়তো হাকার-বিনের মতোই, আমা...
আমাদের মোচড়-বিদ রণ'দাকে দেখলেই আমার পাণ্ডুর বড় পোলা কর্ণের কথা মনে পড়ে, কর্ণ যেমন কবজ-কুণ্ডল নিয়া জন্মাইছিল, আমাগো রণ'দাও মনে হয় তেমনি টুপিখান নিয়াই ভূমিষ্ঠ হৈছেন! ছবি যা আছে তার সবই ঐ টুপিসমেত। ওনার মোচড়া-মোচড়ির পোস্টগুলা আমার বিশেষ প্রিয়, যদিও আমি মোচড়াই না।
অদ্য প্রাতে my hat's off to you দাদা!
আমাদের মূলত পাঠক লোকটা অদ্য প্রাতস্মরণীয় হলেন।
আসলে ফেসবুক জিনিসটা ব্রই খ্রাপ, প্রাতিক্কালে আমি খুব তাড়িয়ে তাড়িয়ে চা খাই আর ফেসবুক দেখি, আমার পুরানো রোগ মাথাচাড়া দেয়.........লোকেরা প্রাতস্মরণীয় হয়!