উন্মত্ত আঁধারে

দুর্দান্ত এর ছবি
লিখেছেন দুর্দান্ত (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/০৯/২০১০ - ৩:৪৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সে দৃশ্য একবার চোখে পড়লে আর ভোলা যায় না।

নিকষ অন্ধকারে বসে একজন পুরুষ একটি শিশুর নিথর দেহ কামড়ে কামড়ে খাচ্ছে। পুরুষটির চোখ বদ্ধ উন্মাদের মত, রূপকথার দৈত্তের মত, ভাটার আগুনের মত। তার দু'হাতের আঙ্গুলগুলো বসে গেছে শিশুদেহটির কোমরে, পেটে। কন্ধকাটা শিশুর কাঁধ বেয়ে নেমে আসছে নিষ্পাপ রক্ত। প্রথম দেখাতে দ্রষ্টার মেরুদন্ড বেয়ে একটি চিকন ঠান্ডা স্রোত চিক চিক করে নেমে আসে। তবুও কেন যেন এই দৃশ্যটি পুরোপুরি অপরিচিত ঠেকে না; কোন্‌ কালের কোন্‌ হারিয়ে যাওয়া এক দুঃস্বপ্ন রিনরিন করে হেসে ওঠে মনের অতল গহীনে।

গয়া'র 'Saturn Devouring One of His Sons' নামে পরিচিত এই ছবিটি আমার মনে গেঁথে আছে ১৯৯১ এর সেই বৃষ্টিভেজা দুপুর থেকে। নিউমার্কেট ওভারব্রীজ থেকে ফুলার রোড অব্দি ঝুম বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে সে দুপুরে দলবেঁধে আমি ও আমরা ব্রিটিশ কাউন্সিলে গিয়েছিলাম। মাধ্যমিক পরীক্ষা ও ফলঘোষনার মাঝের নতুন পাওয়া স্বাধীনতার দুপুরগুলো। কৈশোরকে অস্বীকরার করার সেই মুহূর্তগুলো। ভেজা চুপচুপে শরীরে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হলঘর যে কত অসহনীয় সেটা আক্ষরিক অর্থেই সেদিন টের পেয়েছিলাম।

বইতে সমালোচকেদের গয়া'র এই স্যাটার্নকে অশুভ, শয়তান, দানব বলতে পড়েছি। কিশোর আমিও প্রথম দেখায় গয়া'র স্যাটার্ন তেমনই কিছু ধরে নিয়েছিলাম। এই স্যাটার্নের চেহারা সুরতের সাথে পটুয়ার বিশ্ববেহায়ার মিল খুঁজে পেয়েছিলাম, সদ্য সমাপ্ত গণআন্দোলনের ভাপ তখনো যায়নি যে! ছবিটি এখনো আমাকে সন্ত্রস্ত করে। পাভলভের সুত্র প্রমান করে দিয়ে কৈশোরের সেই ভেজা ঠান্ডা পরিবেশ মনে পড়ে যায়। লোম খাড়া হয়ে। ভয়, অচীন একাকীত্ব আর অজানা এক কষ্ট জড়ো হতে থাকে। হাঁটুভেঙে দাঁড়িয়ে থাকা এক পাগলের চোখ কটকটানি চাহনী আর চারপাশের কালো জেলি'র মত থিকথিকে নিকষ অন্ধকার আমাকে জাপটে ধরে। রক্তলিপ্সার সেই ঘটনায় আমিও জড়িয়ে যাই। ছবিটি আমাকে তার ভেতরে টেনে নিয়ে যায়। ভয়, একাকীত্ব ও কষ্টের পাশে একসময় এসে দাঁড়ায় আমার অপরাধবোধ।

***
ফ্রান্সিসকো হোসে দ' গয়া ঈ লুসিয়েন্তেস ওরফে গয়া আঠারো শতকের একজন হোমরাচোমরা চিত্রকর ও ছাপচিত্র শিল্পী। গয়ার প্রায় সমসাময়িক উইলিয়াম ব্লেক বা গত শতাব্দির অটো ডিক্স, বা জেমস এন্সর এর কাজে এর তার ছাপচিত্রের প্রগাঢ় ছাপ চোখ এড়ায় না। শুধু ইউরোপেই লোকে একে বেচে খেয়েছে বললে ভুল হবে। আমেরিকার হুইসলার (মিস্টার বিন সিনেমার সেই ছবিটি মনে আছে?) থেকে শুরু করে আমাদের সুকুমার রায় - সবাই টুকটাক গয়ার কাজ থেকে এক দুফোঁটা টুকলিফাই করতে ছাড়েনি। উতসাহী পাঠক গয়ার ছাপচিত্রের সংকলন কাপ্রিচোস এর ৬৯ নং পৃষ্ঠার ছবির সাথে সুকুমার রায়ের রাম গড়ুরের ছানার চেহারার সাথে মিল পেলেও পেতে পারেন। গয়া-সুকুমার-ব্লেক বৃত্তান্ত নিয়ে আরেকদিন আলাপ হবে। আজকে চলুন আবার আমাদের মূল প্রসঙ্গে ফিরে যাই।
***

autoপশ্চিমা ঐতিহ্যের ভিত্তিপ্রস্তরের গায়ে অগণিত পিতা-পুত্রের আলেখ্য আঁকা আছে। ইব্রাহীম তার ছেলে ইসহাক (বা ইসমাইল) কে কুরবানি দিতে গিয়েছে। সৃষ্টিকর্তাও নিজের সন্তান যিশুকে ক্রুশে মরতে পাঠিয়েছে। গয়ার এই ছবিটির নায়ক গ্রীক দেবতা ক্রোনস, রোমানরা যাকে স্যাটার্ন বলছে, ভারতে যিনি শনি, এ তারই গল্প। খৃষ্টপূর্ব অষ্টম শতাব্দীতে লেখা হেসিডনের থিওগনি তে এই গল্পটির প্রথম খোঁজ মেলে।

শুরুতে কিছুই ছিলনা। তারপর এল বিশৃঙ্খলা বা কেঅস। কেঅস একে একে জন্ম দিল গাইয়া বা ধরিত্রী, টারটারুস বা দোযখ আর এরস বা কামনা কে। ধরিত্রীর গর্ভে জন্মালো ঔরানোস বা আকাশ। ধরিত্রী আর আকাশ প্রথমে জন্ম দিল বারোটি দৈত্য টাইটানের। এই বারোজন দৈত্যের সবচাইতে ছোটটি হল ক্রোনস - ডানপিটে, দুঃসাহসী, কিছুটা উচ্চাভিলাসীও। এরপর ধরিত্রী আর আকাশের আরো তিনটি সন্তান হল, তিন হেকাটন্‌খিরেস, প্রত্যেকেই কেলেকুচ্ছিত কিন্তু সবাই শতবাহু ও মহাশক্তিধর। এদের মুখ দেখে আকাশের পছন্দ হল না, তাই জন্মাবার সাথে সাথেই সে তাদের ঠেলে দিলে দিল ধরিত্রীর জঠরে। এতে ধরিত্রীমাতা কুন্ঠিত হল। আকাশ যাতে টাইটানদের কোন ক্ষতি করতে না পারে, তাই ধরিত্রী তাদের হাতে তুলে দিল এক অভিনব অস্ত্র - একটি কাস্তে, আত্মরক্ষার জন্য। কেউ এগিয়ে এল না, শুধু এগিয়ে এল ক্রোনস, হাতে নিল কাস্তে। কিন্তু মায়ের কথামত সে এই কাস্তেকে আত্মরক্ষায় ব্যাবহার না করে একদিন সুযোগবুঝে পিতার পুরুষত্বহানি ঘটিয়ে ফেলে, তাকে ঠেলে ফেলে দেয় ক্ষমতার কেন্দ্র থেকে, নিজেই বনে যায় তাদের পরিবারের অধিপতি। 'দখল' করে নেয় বোন রিয়া কে। কিন্তু তার মনের কোনায় থেকে যায় ভয় আর অপরাধবোধ, একদিন সে জানতে পারে, তারই এক সন্তানের হাতে তার মরন হবে। তাই জন্মানো মাত্রই সে গিলে ফেলতে থাকে তার শিশুসন্তানদের।

এভাবেই চলছিল। কিন্তু রিয়া'র আর সইছিল না। তার কোলে যখন জিউস জন্মালো, তখন ছলনা করে তাকে বাঁচিয়ে রাখলে রেয়া ও ধরিত্রী। আদতেই একদিন জিউসের হাতে মরণ হয় ক্রোনসের।

নিয়তির হাত থেকে দেবতারও নিস্তার নেই।

***

auto১৭৯৬-৯৭ সালের দিকে তরুন গয়া Saturn Devouring His Sons এই গল্পভিত্তিক একটি চক-কাগজ স্কেচ করেছিলেন। রুবেনের একই বিষয়ের যে ছবিগুলো মাদ্রিদের রাজকীয় সংগ্রহে আছে, বোধ করি সেগুলো দেখেই তার মনে এই অনুশীলনে আগ্রহ জেগে থাকবে। গয়ার সেই অনুশীলন আর রুবেনের সেই কাজ - দুটোতেই আবেগ হেরে গেছে কলাকুশলের কাছে। রুবেনের ছবিতি দেখে এক পৌরানিক পাগলার উন্মত্ত কুকর্মের ইতিহাসের কথা মনে হয় না। তার চাইতে সেকালের কোন ফ্লেমিশ ক্ষু্ধার্ত চাষি সারাদিন কাজ থেকে ফিরে শুয়োরের পায়া চিবোচ্ছে, সেটাই বেশী মনে হয়। আর গয়ার সেই স্কেচটিতেও খুব বেশী হলে দর্শকের কৌতূহল জাগাতে পারে, কিন্তু ভীতি, একেবারেই না।

কিন্ত ১৮২০-২৪ এর 'Saturn Devouring One of His Sons' ছবিটিতে, যেটি কিনা তার 'কালো ছবিগুলো'র সিরিজের অন্তর্ভুক্ত, সবকিছু পাল্টে গেছে। একই বিষয়ে স্কেচ করার পঁচিশ-ত্রিশ বছর পরে গয়া কেন আবার এই বিষয়বস্তুতে ফিরে এলেন? নিজের ভেতরের কোন পরিবর্তন তাকে এরকম শক্তিধর একটি কাজের আবেগী রসদ যোগালো?

---
গয়া ও তার স্ত্রী যোজেফার বেশ কতগুলোই সন্তান হয়েছিল। ঠিক কয়টি, তা জানা যায় না। কেউ বলে পাঁচ, কেই বলে বিশ। সারাগোসার বাল্যবন্ধু মার্টিন জাপাতা'র কাছে লেখা চিঠিতে হরহামেশাই যোজেফার সন্তানসম্ভাবনার কথা, যোজেফার অসুখের কথা, তার মৃত সন্তান প্রসবের কথা লেখা থাকতো। গয়ার নিজের ঘরেই জীবনশুরু-হবার-আগেই-শেষ হয়ে যাবার এ ঘটনাগুলোই কি তার এই ছবির অবলম্বন হতে পারে?

একটু লক্ষ করলে দেখা যাবে, গয়ার ছবির শিশুটি আসলে ঠিক শিশু নয়। তার শরীরটিতে শিশুর গোলগাল ভাব নেই। এতি একটি পূর্নবয়স্ক মানুষের শরীর। এমন ও ত হতে পারে যে গয়ার এই ছবিটি স্যাটার্ন/ক্রোনসের অন্যরূপ মানে সেই প্রাচীন সময়ের দেবতার। সময় নামের এক ভয়ঙ্কর বাস্তবতা তো ক্রমাগত পুরো মানবসভ্যতাকেই গিলে খাচ্ছে, তাই না?

---
autoএই ছবিটি শুরু করার কিছুদিন আগেই গয়া গুরুতর অসুস্থ হয়ে বলতে গেলে মৃত্যুর দরজা থেকে ফেরত আসে। সসময়ের আঁকা আত্মপ্রকৃতিতেও অন্ধকারের আধিপত্য দেখতে পাই। সে ছবির নিকষ আঁধার থেকে তাঁকিয়ে থাকে কিছু নির্বাক ভীতিপ্রদ চেহারা। এর কিছুদিন পরেই আঁকা স্যাটার্ন এ কি গয়া নিজের জীবনাবসানের ভীতিকে দেখতে চেয়েছিল? সময়ের বিভতস বুভুক্ষার কাছে পরাজিত রক্তাক্ত এক মানুষ? যদি তাই হবে, তাহলে স্যাটার্নের শরীর স্বাস্থ্যের এই দশা কেন? রোগা দুটি পা, যেন সুবিশাল দেহটির ভারে বেঁকে আছে। এমনও কি হতে পারে, এটা সময়েরই ছবি। তবে নিরন্তর সময়ের নয়। এ তাতক্ষনিক, ঠিক সে সময়ের একটা স্ন্যাপশট (বাংলা কি?)। নেপলিয়নের হাত বিদ্ধস্ত স্পেনের দুঃসময়। যুদ্ধের নিষ্ঠুর বাস্তবতা বুড়ো সময়কে বাধ্য করছে স্পেনের অগণিত সন্তানের লাশ খেয়ে নিতে, কিন্তু এই গুরুভার বইতে পারছে না বুড়ো সময়? নাকি এই ছবির স্যাটার্ন নিজেই যুদ্ধ, খুবলে খাচ্ছে স্পেনকে। তাহলে কি এই ছবিটি গয়ারে আরেকটি অসাধারন প্রিন্ট সিরিজ, ডিজাসটার অফ ওয়ার' এর সাথে সম্পৃক্ত?

(ছবিগুলোর জন্য উইকির কাছে কৃতজ্ঞ; এই লেখায় আমার কোনই বাহবা পাওনা নেই, সব কৃতিত্ব গয়ার ও জে স্কট মর্গানেরএই লেখাটির)


মন্তব্য

হাসান মোরশেদ এর ছবি

দুর্দান্ত!
চলতে হবেই। এইসব পোষ্ট পড়লে অনুধাবন হয় পড়ার সময়টুকু কাজে লাগলো।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

অতিথি লেখক এর ছবি

দুর্দান্তিস লেখা! আরও পড়তে চাই।

এ তাতক্ষনিক, ঠিক সে সময়ের একটা স্ন্যাপশট (বাংলা কি?)।
স্থিরচিত্র বলা যায় কি? চিন্তিত

কুটুমবাড়ি

কৌস্তুভ এর ছবি

গয়া একজন দুর্দান্ত শিল্পী। ভ্যালেন্সিয়া ক্যাথিড্রালে ওনার আঁকা দুটো ছবি দেখেছিলাম, অসাধারণ!

লেখা চমৎকার হয়েছে।

আচ্ছা, ওনার নামের উচ্চারণ কি গো(ই)য়া নয়? স্পেন ভ্রমণের সময় যেটুকু উরুশ্চারন শিখেছিলাম তাতে মুরগী - pollo - সেটাকে পো(ই)য়ো বলত। গুগুল সার্চ দেখলাম গো(ই)য়া-ই বলছে।

অতিথি লেখক এর ছবি

ভাল লেগেছে। আরো এই ধরণের লেখা চাই। চিত্রকলা আর পৌরাণীকতার উপর ভালো বাংলা লেখা কি কেউ রেফার করতে পারেন?

অমিত্রাক্ষর
অমিত্রাক্ষর @ জিমেইল ডট কম

আনন্দী কল্যাণ এর ছবি

ছবিতে স্যাটার্নের চোখে ইনসিকিউরিটি দেখলাম মনে হল।

চমৎকার লেখা।

সিরাত এর ছবি

আমি আর্ট বুঝবার চাই। এটা একখান ধাক্কা দিলো। হাসি

মহাস্থবির জাতক এর ছবি

এই লেখাটা দারুণ, কিন্তু, কিছুটা সিরাতীয় হয়ে গেলো, মানে, পুরোটার আনন্দ পেলাম না। খুব আগ্রহ জাগলো কিন্তু। আশা করি, তৃষ্ণা নিবারণ করবেন।

আপনার ব্যাখ্যাগুলো মোক্ষম লাগলো। আরো লেখা এবং বিশ্লেষণ আশা করছি।
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!

(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)

_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!

(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

গুরু গুরু
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

অদ্রোহ এর ছবি

দারুণ পোস্ট(আর কিছু বলার স্পর্ধা না করি হো হো হো

------------------------------------

আজি দুঃখের রাতে, সুখের স্রোতে ভাসাও তরণী
তোমার অভয় বাজে হৃদয় মাঝে হৃদয় হরণী।

--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।

দ্রোহী এর ছবি

চমৎকার বিষয়বস্তু ও লেখা! তবে অসম্পূর্ণ মনে হল। সিরিজ করবেন নাকি?

"গড অফ ওয়ার" খেলতে গিয়ে আমি নিজ হাতে নৃশংসভাবে হত্যা করেছি গ্রীক দেবতাদের। হো হো হো

খেকশিয়াল এর ছবি

দারুণ পোস্ট! আরো চাই এরকম!

------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি

হে হে হে, আমি কেবলই ভাবছিলাম যে এই পোস্টটা খেঁকশিয়ালদার বেশ পছন্দ হবার কথা, কাজেই রেফার করি। হাসি

___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।

___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি

চলুক
'পপ্‌'-এর পরে এইটা... একটা সিরিজ চালানোর অনুরোধ রইল।

স্ন্যাপশট এর প্রতিশব্দ হিসিবে স্থিরচিত্র মনে আসল, তবে এক্ষেত্রে অতটা মিল খায় না মনে হয়।

___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।

___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।

ওডিন এর ছবি

দুর্দান্ত! হাসি
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

আমার তাড়া দেয়াতে যদি এমন লেখা পাওয়া যায় তবে অমন তাড়া ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে। গয়্যা সিরিজ চলতে থাকুক।



তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

আরিফ জেবতিক এর ছবি

দুর্দান্ত!
চল্তি হবে, চল্তি হবে।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।