আগে আপনার কথাটাই শুনি, আপনি কী বলেন। ঃ)

এই রায় আওয়ামী লীগের পক্ষে নয়। রাইট প্লেস অ্যাট দ্য রাইট টাইম বলে একটা কথা আছে।

একই নির্বাচন নভেম্বর বা জানুয়ারি মাস হলে মহাজোট ২৫ টি আসন কম পেত। বিজয়ের মাস অনেক সাহায্য করেছে।

তরুণদের অভিনন্দন

যুদ্ধাপরাধীদের প্রত্যাখান করেছে বাঙালিরা - এটাই সবচেয়ে বড়ো প্রাপ্তি।
আহা! কী শান্তি!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...

এ রায় হলো প্রত্যাখান!

... এখন রাজাকার শুয়োরগুলোর বিচার চাই।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

তারেক যে কী একটা প্রানীর কথা বললো
এই রায় তাদের প্রতি ঘৃনা প্রকাশের রায়
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

বাংলার মানুষ আজ বুঝিয়ে দিয়েছে তারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি চায় না।

বাংলার মানুষ আজ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চায়।

আওয়ামী লীগের মেরুদন্ড বলে কিছু আছে কিনা আগামী ছয়মাস থেকে এক বছরের মধ্যেই স্পষ্ট টের পাওয়া যাবে । অনেক গুলো কাজ তাদের সামনে, যেকোন দিক থেকে শুরু করে দেয়া যায় । রাজাকার নির্মূল, শিক্ষাক্ষেত্র রক্ষা, দ্রব্যমূল্য, অর্থনীতি, বেকারত্ব ইত্যাদি । সবার আগে রাজাকার নির্মূল তারপর একে একে অন্য বিষয় গুলোতেও হাত দিতে হবে । সদিচ্ছা থাকলে সবগুলৈ সমাধান, অন্তত পক্ষে গ্রহনযোগ্য অগ্রগতী সাধন সম্ভব । যদি মেরুদন্ড থাকে, তাহলে আওয়ামী লীগ অচিরেই এই কাজ গুলোতে সঠিক priority অনুযায়ী হাত লাগাবে । তবে এই বার রাজাকারদের নির্মূল করতে না পারলে আমাদের প্রজন্ম বুড়ো না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগ জনপ্রিয়তা হারাবে - বললে খুব একটা ভুল হয়তো হবে না ।