শন ইয়েট ও একজন -০৭

ইমরুল কায়েস এর ছবি
লিখেছেন ইমরুল কায়েস (তারিখ: রবি, ১৮/০৫/২০০৮ - ৩:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(প্রথম পর্ব) (দ্বিতীয় পর্ব) (তৃতীয় পর্ব ) (চতুর্থ পর্ব)
( পর্ব ০৫)(পর্ব ০৬)
এই ঘটনা আমাকে আরো উৎসাহিত করে তুলল। এবার আমি আমার কৌতুহলের দিকে অগ্রসর হতে লাগলাম। তবে ভেবে নিলাম মৃতদেহ নিয়ে কারবারটা আমাকে কোন একজন বা কোন উপায়ে অডিয়াম কম্পিউটারের কাছ থেকে না জেনে অংশ অংশ করে জানতে হবে। একটু খোঁজ করে জানতে পারলাম মৃতদেহগুলো প্রথমে জমা দেয়া হয় ডিমটাইল অঞ্চলের YK072 এর কাছে। আমি আর দেরী না করে অক্টোবিট ভেইকলের ইঞ্জিনটা চালু করে দিলাম। ঘন্টাখানেকের মধ্যে YK072 এর ল্যাবরেটরীতে এসে পৌছালাম। YK072 বাহিরে বারান্দায় পথচারী করছিল। আমাকে দেখে যেন কিছুটা হকচকিয়ে গেল । অক্টোবিট ভেইকেলের ইঞ্জিন বন্ধ করে নামতে না নামতেই সে আমার সামনে এসে হাজির হল। বেশ একটা অস্বস্থি নিয়েই আমাকে জিজ্ঞেস করল।
- কি ব্যাপার আপনি, কোন অ্যাপোয়েন্টমেন্ট ছাড়া।
- আমি MBH 324 , FSO এজেন্ট।
- কিন্তু আপনার সাথে তো আমার কোন সাক্ষাৎ করার কথা ছিল না।
- সেটা ঠিক আছে।
- তবে। বেশ যেন উদ্ধিগ্নভরেই জিজ্ঞাসা করল YK072।
- আমাকে এখানে একটা কাজে পাঠানো হয়েছে। আমি মিথ্যা বলতে লাগলাম YK072 কে।
- আপনার সাথে কি কোন মৃতদেহ আছে?
- না আসলে আমি এসেছি আপনার কাছে যে মৃতদেহগুলো গত পনের দিনে এসেছে সেগুলো নিয়ে একটা পরিসংখ্যান করতে। বলতে পারেন FSOতে এটাও আমার একধরনের কাজ।
-কিন্তু এ ধরনের তথ্যগুলো আমি নিয়মিতই FSO কে নিজেই দিয়ে আসি।
-কর্তব্য বলে একটা কথা আছে তো আছে আমি তো সেটা অস্বীকার করতে পারিনা। এখন আপনার একটু অনুমতি পেলে আমি আপনার তথ্যগুলো একটু দেখতে চাই। আমি YK072কে সন্তুষ্ট করার চেষ্টা করতে লাগলাম।
- তবে আসুন।
আমি YK072। এর সাথে তার ল্যাবরেটরী দিকে রওনা হলাম।

যদিও আমি জানি আমি যে কাজগুলো এখানে করব বা তথ্যগুলোর সবই সে অডিয়াম কম্পিউটারকে জানাবে। তারপরও আমি এ ধরনের কাজ করছি কারণ আমি জানি এটাতে কোন অপরাধ অডিয়াম ধরতে পারবে না।
YK072। এর ল্যাবরেটরীতে পাঁচটি কফিনাকৃত মৃতদেহ দেখতে পেলাম। সে জানাল এগুলো নাকি ক্যামিকেল দিয়ে প্রক্রিয়াজাত করা আছে। আরো দু’চারটা কথাবার্তা বলে আমি তার কাছ থেকে শোনার চেষ্টা করলাম মৃতদেহগুলো সে কোথায় পাঠায়। কিন্তু কিছুতেই তার মুখ দিয়ে বলাতে পারলাম না। শেষ চেষ্টা হিসাবে আমাকে একধরনের চাতুরীর আশ্রয় নিতে হল। আমি আগেই জানতাম এই মৃতদেহগুলো তরল কসকিটোভিক দিয়ে প্রক্রিয়াজাত করা হয়। এদের সাধারণত এক ধরনের বোটকা গন্ধ থাকে সেটা একবার গ্রহণ করলেই বোঝা যায়। আমি একটু ঘুরে একটা মৃতদেহের কাছে গিয়ে কৃত্রিমভাবে শ্বাস নেয়ার ভঙ্গি করে বললাম YK072 এই মৃতদেহটির প্রক্রিয়াজতকরণ ব্যবস্থায় সম্ভবত কোন ভুল হয়ে থাকবে। এটার থেকে আমি তো কোন বোধকর গন্ধ পাচ্ছি না। কথাটা বলে আমি চুরুট খাওয়ার লাইটারটার ভিতরের দাহ্য তরলের শিশির মুখের স্কূটা খুলে নিলাম। এই তরলটার গন্ধ সাধারণত একটু ঝাঁঝালো ধরনের হয় ঠিক অ্যামোনিয়ার মত। YK072 তড়িঘড়ি করে এসে গন্ধ নেয়ার চেষ্টা করল বটে কিন্তু যেটার গন্ধ পেল সেটা হল তরল নিলোমিয়া। পাংশু মুখ নিয়ে আমার দিকে চেয়ে থাকল YK072 । আমি YK072 এর হতবুদ্ধ অবস্থাটা বুঝতে পেরেছি এমন একটা ভান বললাম এরকম ভাবে আমার দিকে চেয়ে থাকলে তো চলবে না । তুমি প্রক্রিয়াজাত মৃতদেহগুলো যার কাছে পাঠাও তার সাথে আলোচনা কর। পরম বন্ধুর মত সে উপদেশটি গ্রহণ করে ছুটে গিয়ে আমার সামনেই ল্যাবরেটরীতে জায়ান্ট স্কিনটা চালু করে দিল। উত্তেজিত কন্ঠে YK072 বলতে লাগল-
-প্রফেসর রুকভন্ট ৫২ আপনি কি আমার কথা শুনতে পাচ্ছেন?
-হ্যাঁ পাচ্ছি।
জায়ান্ট স্কিনে রুকভল্টের চেহারা ভেসে উঠল। ল্যাবরেটরীতে রুকভল্ট কি জানি একটা কাজ করছিলেন। এ অবস্থাতেই তার ছবি জায়ান্ট স্কিনে আমরা দেখতে পেলাম।

-রুকভন্ট ৫২ মৃতদেহগুলোর প্রক্রিয়াজাতকরনে একটু অসুবিধা হয়েছে।
-কি রকম?
রুকভন্ট ৫২ ও YK072 কথা চালিয়ে যেতে থাকল। সেই সাথে আমিও জায়ান্ট স্কিনে রুকভন্ট ৫২ এর FS সিগন্যালটি দেখে নিয়ে ল্যাবরেটরী থেকে বেরিয়ে এলাম। আমার কাজের একটা ধাপ শেষ হল। এখন আমাকে যেটা করতে হবে সেটা হল রকভল্টের সাথে দেখা করে জানতে হবে সে প্রক্রিয়াজাতকরণ করা মৃতদেহগুলো নিয়ে কি করে। রুকভন্ট ৫২ এর সিগন্যালটি জানা আছে। সুতরাং এটা থেকে তাকে খুঁজে বের করা কোন ব্যাপারই হবে না আমি মনে মনে ভাবলাম।

রুকভন্ট ৫২ এর বাড়ীতে যখন পৌছালাম তখন ছিল পড়ন্ত দুপুর। রুকভল্টের একজন সহকারী আমাকে মিনিটবিশেক বসিয়ে রাখলেন। বেশঝানু লোক এই সহকারী। অনেক পথ মাড়িয়েও কোন কথা বের করতে পারলাম না। অবশেষে সে বলেই দিল সে নাকি রুকভন্ট ৫২ এর নতুন সহকারী এবং তার কার্যকলাপ খুব একটা জানে না। আমি তার এই ভানটা বেশ ভালোভাবেই বুঝতে পারলাম যখন রুকভন্ট ৫২ এর এলোবেশিয়ানটির২৬ সাথে তার বেশ একটা ঘনিষ্ঠতা দেখলাম। এরা সাধারণত অতিউচু বুদ্ধিবৃত্তিক জ্ঞানের অধিকারী প্রাণী। এদের সাথে ভাব জমানোটা দু’এক মাসের কাজ না। লোকটির ভন্ডামো নিয়ে কিছু একটা বলতে যাব এমন সময় দেখি রুকভন্ট ৫২ আমার সামনে এসে পড়েছেন। আমি রুকভল্টকে আমার পরিচয় দিতেই তিনি বেশ উচ্ছ্বসিত হয়ে উঠলেন। আমাকে নিজেই নিয়ে গেলেন তার ল্যাবরেটরীতে। খেয়াল করলাম কোন কারণেই হোক রুকভন্ট৫২ আমার সাথে বেশী কথা বলছেন না। রুকভল্ট লোকটা বেশ নিঃসঙ্গই সম্ভবত হবেন। তার একটা সহকারী আর এলোবেশিয়ানটা ছাড়া সম্ভবত কথা বলার কেউ নেই। আমিও মনে মনে বিরক্তি বোধ না করে বুড়ো প্রফেসরের সাথে ভাব জামাতে চেষ্টা করলাম, অবশ্য সেটা আমার নিজের জন্যই। এরফলে লাভও দেখলাম হল তৎক্ষনাৎ। রুকভল্টের সাথে আমি সৈজন্য সাক্ষাতে এসেছি এটা জানামাত্রই সে নানা প্রকার গল্প জুড়ে দিল। লক্ষ্য করলাম রুকভল্ট ৫২ লোকটা তার গবেষনাকর্ম নিয়ে বেশ একটু অহংকারী। আমিও তার মন পাবার জন্য তোষোমোদ করছি এমন সময় দেখি ল্যাবরেটরির জায়ান্ট স্কিনটার সামনের টেবিলে নানা ধরনের বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতির সাথে একটা মোটামুটি সাইজের ধাতব কস্টাইল পাতে একটা জটিল নকশা আঁকানো আছে। আমি সুযোগ খুঁজতে লাগলাম জিনিসটা কি সেটা দেখতে। সুযোগ এল একটু পরেই। হঠাৎ করেই এলোবেশিয়ানটা ল্যাবরেটরীতে ঢুকে একটা থার্মোমিটার মুখে তুলে নিল। এই এই শব্দ তুলে প্রফেসর সেদিকে দৌড়াতে শুরু করলেন। সেই সুযোগে আমি পকেট থেকে ক্সান্টোজিল কাগজ বের করে কস্টাইল পাতের ছাপটা তুলে নিলাম।
আর বলবেন না এই এলোবেশিয়ানটাকে নিয়ে আর পারিনা। ছয়মাস ধরে এ আমার কাজে তবুও ঠিক পোষ মানতে চাচ্ছে না। অভিযোগে সূরেই কথাটা যেন বললেন বৃদ্ধ প্রফেসর। আমি বোকার মত মাথা নেড়ে এক ধরনের ভঙ্গি করে বোঝাতে চেষ্টা করলাম যে ব্যাপারটা আমি বেশ ভালোভাবেই বুঝেছি। তিনি বললেন যে প্রক্রিয়াজাত মৃতদেহগুলো নিয়ে নাকি তার তেমন কাজই নেই। তিনি শুধু মৃতদেহগুলোর নিউরনের সম্মিলিত করে একটা ইউনিটে পরিনত করে FSO কে জমা দেন। রুকভন্ট৫২ এর কাছ থেকে এই প্রক্রিয়া জেনে ফিরে এলম।

ক্সান্টোজিল কাগজে যে ছাপটা তুলে এনেছিলাম জায়ান্ট স্কিনে তার একটা বিবর্ধিত রূপ দেখে নিলাম। দেখে এটাকে মোটামুটি পাসওয়ার্ড বা গোপন সংকেত বিয়ষক কিছু একটা মনে হল। এখানে যেটা লেখা আছে সেটা এরকম SOCDZ2M39U0I। এটা অডিয়াম কম্পিউটার কোন গোপন সংখ্যা হবে বলেই ধরে নিলাম। ব্যাপারটা ধরতে পেরে আমার এক ধরনের স্বস্তিবোধ হতে লাগল।

অডিয়াম কম্পিউটার আমাকে ব্যবহার করতে দেয়া হয় প্রতি সপ্তাহের দুদিন। এ সপ্তাহের শেষ হতেই এখনো দুদিন আছে। আমি রহস্য সমাধানের এ পর্যায়ে এসে অস্থির হয়ে গেলাম।

অডিয়াম কম্পিউটারে গোপন সংখ্যাটি প্রবেশ করাতেই জায়ান্ট স্কিনে ভেসে উঠল।
-দুঃখিত।
ব্যাপারটি দেখে আমারও মন খারাপ হয়ে গেল। তবে আমার দৃঢ় ধারনা ছিল এই সেংখ্যাটির ভেতরেই যে কোনভাবে লুকানো আছে প্রয়োজনীয় পাসওয়ার্ডটি। এভাবে আমি কি যেন ভেবে O লিখে অডিয়াম কম্পিউটারকে বিশ্লেষণ করতে দিলাম। জায়ান্ট স্কিনে এবার নেয়া উঠল।

-দুঃখিত। অডিয়াম কম্পিউটারের কোন অংশের সাথেই এটি ম্যাচ করছে না।
এবার আমি পৃথক পৃথকভাবে অডিয়াম কম্পিউটার সবগুলো লেখাই বিশ্লেষণ করতে দিলাম। বিস্মিত হয়ে লক্ষ্য করলাম I, U, D, M অক্ষরগুলো দিলে প্রতিবার লেখা উঠছে আগের মতই অর্থাৎ অডিয়াম কমিপউটারের কোন গোপন সংখ্যাতেই এই এই অক্ষরগুলো নেই। একটু পূর্নবিন্যাস করে দেখলাম O, I, U, D, M বর্নগুলো OIUDM (অডিয়াম)ই প্রকাশ করে অর্থাৎ ক্সান্টোজিল কাগজে যে গোপন অক্ষরটি নিয়েছিলাম তার মধ্যে এগুলো বাদে বাকী যে বর্ণগুলো থাকবে তারা অবশ্যই অডিয়াম কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড হবে। অবশেষে আমাকে মানতেই হল বৃদ্ধ প্রফেসর রকভল্ট অবশ্যই একজন জাদরেল লোক। SCZ2390 অক্ষরগুলো সবগুলো লিখে অডিয়ামকে বিশ্লেষণ করতে দিলাম। জায়ান্ট স্কিনে লেখা উঠল দুঃখিত । তবুও আমি নিশ্চিত ছিলাম এটা দিয়েই কাজ হবে। বর্ণগুলো নিয়ে আর কি করা যায় ভাবছি এমন সময় অডিয়াম কম্পিউটার জায়ান্ট স্কিন বন্ধ হয়ে গেল অর্থাৎ আজকের মত আমার সময় শেষ। রহস্য সমাধানের জন্য আমাকে আগামীদিনের জন্য অপেক্ষা করতেই হল।
(চলবে)
----------------------------------------------------------
(পরিশিষ্ট)
১. ইয়েট মাইক্রোসকোপ : এক ধরনের বিবর্ধক যন্র যার সাহায্যে ছোট কোন জিনিসকে বড় করে দেখা যায়।
২. রুকটাইল কালি :এক ধরনের দীর্ঘস্থায়ীত্বের কালি। (কল্পনা)
৩. হিওটিট : রোবটদের উন্নত সংস্করণ। (কল্পনা)
৪. প্রাইসম : রোবটদের মস্তিস্কের একটি অংশ। (কল্পনা)
৫. WSO : World scientific organization।
৬. ইন্টারনেট : তথ্য ও প্রযুক্তি বিনিময়ের একটি মাধ্যম।
৭. উইরিয়াল সিগনাল : মানুষের মস্তিস্কের নিউরনের মাধ্যমে তথ্য ও প্রযুক্তি বিনিময়ের একটি মাধ্যম। (কল্পনা)
৮. ফ্লাবিশ ষ্কিন : এক ধরনের পর্দা যা আপতিত আলোর উপযুক্ত প্রতিচ্ছবি সৃষ্টি করতে পারে। (কল্পনা)
৯. অটোমেটিক লিন্ডিকার: রিমোটের ন্যায় এক ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস। (কল্পনা)
১০. নিউরন : মানুষের মস্তিস্কের একটা অংশ যা সংবেদন পরিবহনের কাজ করে। মানুষের মস্তিস্ক কোটি কোটি নিউরন নির্মিত।
১১. ডাই অপিনাইল : এক ধরনের ট্যাবলেট যা মৃত স্নায়ু বা কোষকে একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জাগিয়ে তুলে স্বল্প সময়ের জন্য জীবিত রাখতে পারে। (কল্পনা)
১২. ওথাল হোম : অজিওটিক ভাষায় সম্বোধনবাচক শব্দ। (কল্পনা)
১৩. থায়োডেজাট্রোব্লুটানেট : এক ধরনের যৌগ। (কল্পনা)
১৪. ওয়াল্ড্রল মাদার : ক্লোন শিশুদের যারা রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্বে থাকে। (কল্পনা)
১৫. ব্লোনাড : ক্লোন শিশু। (কল্পনা)
১৬. লিওবিট টিউব : কলিংবেলের মত একধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস। (কল্পনা)
১৭. রিসাইকেলএবল : পূনরায় ব্যবহারযোগ্য করা যায় যা।
১৮. লেন্টালিন : এক ধরনের রাসায়নিক তরল যা অবশ স্নায়ুকে সংবেদন গ্রহনে সাহায্য করে। (কল্পনা)
১৯. ডুকাইল :ফ্লিজ জাতীয়। (কল্পনা)
২০. বিট্রিওল : এক ধরনের পিল। (কল্পনা)
২১. মিলকিওয়ে : পৃথিবী যে গ্যালাক্সীতে আছে তার নাম।
২২. গ্যালাক্সী : ছায়াপথ। প্রতিটি গ্যালাক্সীতে সূর্যের ন্যায় অসংখ্য নক্ষত্র থাকে।
২৩. নেবুলা : মহাকাশে ঘণীভূত হয়ে থাকা ভস্ম, গ্যাস, গলিত পদার্থ ইত্যাদি।
২৪. অক্টোবিট ভেইকল : এক ধরনের যানবাহন। (কল্পনা)
২৫. FSO: Federal Scientific organization
২৬. এলোবেশিয়ান : কুকুর ও বিড়ালের সংকর প্রজাতি। (কল্পনা)

eru

-------------------------------------------------
pause 4 Exam


মন্তব্য

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।