অন্যরকম এক যোদ্ধা পলান সরকার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০১/০৩/২০১০ - ১২:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

খবরঃবাংলা একাডেমী এবার ঘোষণা করেছে 'পলান সরকার পুরষ্কার'। একুশে বইমেলা থেকে সবচেয়ে বেশি বই কেনার পর এই পুরষ্কার দেওয়া হয় চেনা মুখ নজরুল ইসলাম ভাইকে।

প্রশ্নঃ কে সেই পলান সরকার?
বন্ধুদের মাধ্যমে খোঁজ লাগালাম। অবশেষে প্রায় পনের মাস আগে ফেসবুকের গ্রুপে প্রকাশিত একটি লেখা পেলাম, তারই উদ্ধৃতি দিচ্ছিঃ


পলান সরকারঃ

দেশ গড়ার অন্যরকম এক যুদ্ধে নেমেছেন রাজশাহীর পলান সরকার৷ চারঘাট উপজেলার বাউসা ইউনিয়নের ৮৬ বছর বয়স্ক বইপাগল এ বৃদ্ধ আশপাশের ১২টি গ্রামের হাজারো মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দিচ্ছেন জ্ঞানের আলো৷ সম্পূর্ণ নিজ উদ্যোগে তিনি আলোকিত মানুষ গড়ার এ কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে৷ বাউসা ইউনিয়নের বেণুপুর, হরিপুর, দীঘা, হাটপাড়া, পূর্বপাড়, সরকারপাড়া, মাঠপাড়া, ঠাকুরপাড়, ফতেপুর, অমরপুরসহ আশপাশের অধিকারবঞ্চিত মানুষের কাছে তিনি পায়ে হেঁটে বই পৌঁছে দেন৷ নিজের টাকায় বই কিনে তিনি পড়তে দেন পিছিয়ে পড়া গ্রামের মানুষকে৷ তার কাছে দুই হাজারের বেশি বই থাকলেও কখনোই এর হিসাব করেননি৷ প্রতি সপ্তাহেই দুএকটি করে বই কেনেন৷ দিন দিনই বাড়ছে পাঠক সংখ্যা৷

বাবা-মা নাম রেখেছিলেন হারেজ উদ্দিন সরকার৷ তবে জন্মের পর থেকেই মা তাকে ডাকেন ‘পলান’ বলে৷ আগের ৩ ছেলে ও ২ মেয়ে জন্মের কয়েক দিনের মধ্যেই মারা যায় বলে মা ওই নামে তাকে ডাকতে ভালোবাসেন৷ তবে গত একযুগ ধরে এলাকাবাসী তাকে ভালবেসে নাম দিয়েছেন ‘বইওয়ালা দুলাভাই’৷

প্রতিদিন ভোরে ঘুম থেকে উঠেই বেরিয়ে পড়েন পলান সরকার৷ কাঁধে থাকে ঝোলাভর্তি বই৷ হাঁটেন মাইলের পর মাইল৷ এ যেন এক অনত্মবিহীন পথ চলা৷ রুটিন করে একেকদিন একেক গ্রামে যান৷ কড়া নাড়েন প্রতি বাড়িতেই৷ আগের সপ্তাহের দেয়া বই ফেরত নিয়ে আরেকটি পড়তে দেন৷ এছাড়া স্থানীয় বাউসা হাটেও তিনি নিয়মিত বই নিয়ে যান, পড়তে দেন৷

ছেলেবেলা ও বেড়ে ওঠা

পলান সরকারের জন্ম বাংলা ১৩২৯ সালের (১৯২১ খ্রিস্টাব্দ) ২৫ ভাদ্র৷ নাটোর জেলার বাগদিপাড়া উপজেলার নূরপুর গ্রামে৷ জন্মের ৫ মাসের মাথায় বাবা হায়াত উল্লাহ সরকার মারা যান৷ চতুর্থ শ্রেণী পর্যনত্ম পড়ার পর অর্থনৈতিক সংকটে পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যায়৷ এরপর নানা ময়েন উদ্দিন সরকার পলান সরকারের মা মইফুন নেসাকে নিয়ে আসেন বাউসা গ্রামের বাড়িতে৷ নানার কোনো ছেলে সনত্মান ছিল না৷ তাই মেয়েকে আশ্রয় দিয়ে নাতিকে লালন-পালন করতে থাকেন৷ আবারো স্কুলে ভর্তি হন পলান সরকার৷ স্থানীয় স্কুলে ক্লাস সিক্সের বেশি পড়ার সুযোগ ছিল না৷ তাই এর বেশি আর এগুতে পারেনি৷

নানা ময়েন উদ্দিন সরকার ছিলেন স্থানীয় ছোট জমিদার৷ যৌবনে পলান সরকার তার নানার জমিদারির খাজনা আদায়ের কাজ করতেন৷ দেশ বিভাগের পর জমিদারি ব্যবস্থা উঠে গেলে ১৯৬২ সালে স্থানীয় বাউসা ইউনিয়নের কর আদায়কারীর চাকরি পান৷ এদিকে নানার সম্পত্তির উত্তরাধিকার হিসেবেও প্রায় ৪০ বিঘা জমির মালিকও হন৷

ষষ্ঠ শ্রেণী পর্যনত্ম পড়াশোনা করলেও বইপড়ার ঝোঁক সবসময়ই ছিল পলান সরকারের৷ সেসময় লাইব্রেরিতে গিয়ে বই পড়ার কোনো সুযোগ তিনি পাননি৷ তবে তাতেও দমে যায়নি তার আগ্রহ৷ যেখানেই যে বই পেয়েছেন পড়ে শেষ করেছেন এক নিশ্বাসে৷ ব্রিটিশ আমল থেকেই স্থানীয় যাত্রা দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত৷ একসময় যাত্রা দলে ভাঁড়ের চরিত্রে অভিনয় করতেন৷ যাত্রার পাণ্ডুলিপিও লিখতেন তিনি৷ অভিনয় ও পাণ্ডুলিপি লেখার পাশাপাশি মঞ্চের পেছন থেকে অভিনেতা_অভিনেত্রীদের সংলাপ বলে দেয়ার কাজও করতে হতো৷ সেই থেকেই পড়ার প্রতি তার টানটা আরো বেড়ে যায়৷

১৯৬৫ সালে স্থানীয় বাউশা হারুন অর রশিদ শাহ দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সময় পলান সরকার ৫২ শতাংশ জমি দান করেন৷ জমি দান করলেও প্রচারবিমুখ এই মানুষটি নিজের নাম প্রচার করতে চাননি৷ তবে স্কুলের পরিচালনা পর্যদ, শিক্ষক ও অভিভাবকদের অনুরোধে তিনি পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন দীর্ঘদিন ধরে৷ স্থানীয় বাউসা বাজারে তার একটি ধান_আটা ভাঙ্গানোর মিলও রয়েছে৷ এভাবেই কেটে যাচ্ছিল পলান সরকারের দিন৷

বই দেয়া শুরু

১৯৯০ সালের দিকে বাউশা হারুন অর রশিদ শাহ দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক পরীক্ষায় মেধাতালিকার প্রথম থেকে দশম স্থান অধিকারীদের তিনি বই উপহার দেন৷ কয়েক বছরের মধ্যে অন্য শিক্ষার্থীরাও তার কাছে বইয়ের জন্য আবদার জানায়৷ সেসময় তিনি ঠিক করেন, তাদেরও বই দেবেন; তবে সেই বই পড়ে আবারো ফেরত দিতে হবে৷ এভাবে স্কুলের প্রায় সবার কাছেই ঘুরে ফিরে বই যেতে থাকে৷ ধীরে ধীরে তার এই বই পড়ানোর গল্প চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে৷ ছাত্রছাত্রী ছাড়াও গ্রামের মানুষ তার কাছে বইয়ের জন্য অনুরোধ করেন৷ তিনি তো চানই সবাই বই পড়-ক; তাই কাউকেই ফেরাতে পারেননি৷ শুরু হলো অন্যরকম এক যুদ্ধ৷ যে যুদ্ধের সেনাপতি পলান সরকার নিজেই৷ তার নিজের ধান ভাঙ্গা মিলের বাত্সরিক হালখাতার সময়ও তিনি গ্রাহকদের বই উপহার দেন৷ আত্মীয় পরিজনের বিয়েতে অন্য উপহারের পাশাপাশি বইও দেন৷ তার জীবনে সবচে প্রিয় বিষয়টিই হচ্ছে বই৷

নব উদ্যমে চালিয়ে যাওয়া

১৯৯২ সালে ডাক্তারি পরীক্ষায় ডায়াবেটিস ধরা পড়ে তার৷ চিকিত্সক তাকে প্রতিদিন ৩-৪ কিলোমিটার পথ হাঁটার পরামর্শ দেন৷ এই পরামর্শ পলান সরকারের জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়৷ স্কুলকেন্দ্রিক বই দেয়ার প্রথা ভেঙে তিনি তখন থেকে গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে বই দেয়া শুরু করেন৷ নিজেই বই দিয়ে আসেন, নিজেই নিয়ে আসেন৷ কাকে কোন বই দিচ্ছেন কাগজে কলমে এর কোনো হিসাব রাখেন না৷ স্মৃতির ওপরই নির্ভর করেন৷ কাকে কী বই দিলেন তা মনেও থাকে না, কিন\’ বই একটা দিয়েছেন ভুলেন না পলান সরকার৷ প্রতিদিন ভোরে উঠে বেরিয়ে পড়েন তিনি৷ আবার বিকালে বেরিয়ে ফিরেন সন্ধ্যায়৷

পলান সরকার একজন রসিক মানুষ৷ যাত্রায় ভাঁড়ের অভিনয়ে মানুষ-হাসানোর অভ্যাস তার এখনো রয়ে গেছে৷ বই দেয়া-নেয়ার সময়ও তিনি নানান হাস্যরসের কথা বলেন৷ তাই এলাকার সবাই তাকে ডাকেন বইওয়ালা দুলাভাই৷ যে বাড়িতেই যান সবাই আদর যত্ন করেন৷ বাড়িতে ঢুকলেই বাবা মা সনত্মানদের বলেন, ‘তোদের দুলাভাই এসেছে, বসতে দে৷’ পরিবারের সবার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখার কারণে কেউ তার বই চুরি করে না৷

পলান সরকারের নিজের কথা

পলান সরকার বলেন, নিজে খুব বেশিদূর পড়াশোনা করতে পারিনি৷ কিন\’ বই পড়েছি৷ যা পেয়েছি তাই পড়েছি৷ এখন সবাইকে বই পড়তে দেই৷ একদিনও বাড়িতে বসে থাকতে পারি না৷ ঘরে বই জমিয়ে রাখতে পছন্দ করেন না পলান সরকার৷ তিনি বলেন, আলমারিতে আটকে রাখলে বই কিনে লাভ কি? যতোদিন বেঁচে থাকবেন ততোদিন বই বিলিয়ে যেতে চান তিনি৷ এরপর কী হবে, তা তিনি জানেন না৷ সনত্মানদের ওপর কোনো দায়িত্ব নিজে থেকে চাপিয়েও দিতে চান না তিনি৷ তবে সনত্মানদের ইচ্ছা বাড়িতেই একটি লাইব্রেরি গড়ে তোলা৷ যেখানে বইপ্রেমীরা আসবে, পড়বে, বাড়িতে বই নিয়েও যেতে পারবে৷ নিজের বই লেখার ইচ্ছা থাকলেও প্রকাশ করবে কে, সে চিন্তাতেই তিনি বই লেখেননি বলে জানান৷

তার দেয়া বই পড়ে কার কী উপকার হয়েছে সে_ হিসাব না করলেও দুলাল নামের এক যুবকের কথা সবসময় মনে পড়ে পলান সরকারের৷ পলান সরকার বলেন, ওই যুবক একসময় অসত্ সঙ্গে পড়ে মদ-গাঁজা সেবন করতো৷ বই পড়ার মাধ্যমে তার মধ্যে পরিবর্তন শুরু হয়৷ এখন সে এলাকার মসজিদের ইমাম৷

পরিবার-পরিজন

ব্যক্তিগত জীবনে পলান সরকার ও স্ত্রী রাহেলা বেগম ৯ সনত্মানের জনক_জননী৷ পলান সরকার নিজে লেখাপড়ার সুযোগ পাননি৷ ছেলেমেয়েদের তিনি যথাসম্ভব লেখাপড়া করিয়েছেন৷ বড় ছেলে মোজাফফর হোসেন বাউসা কলেজের প্রভাষক৷ ছোট ছেলেদের মধ্যে হাবিবুর রহমান একই কলেজের এমএলএসএস, আব্দুল হামিদ বাউসা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক, হায়দার আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক, আব্দুর রশিদ একটি মোবাইল ফোন কম্পানির প্রকৌশলী, আব্দুল হাকিম স্থানীয় ধানকল পরিচালনা করেন৷ এছাড়া ৩ মেয়ের মধ্যে ছোট মেয়ে রোকেয়া খাতুন এমএ পাস করেছেন৷ বড় মেয়ের জামাই ইউনিয়ন পরিষদের সচিব, মেজো মেয়ের জামাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ও ছোট মেয়ের জামাই চারঘাট কলেজের প্রভাষক৷

পলান সরকারের ব্যাস্ত দিনপঞ্জী

ইদানীং পলান সরকার ব্যসত্ম সময় কাটাচ্ছেন৷ বিভিন্ন স্থানে সংবর্ধনাসহ নানা অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে হচ্ছে তাকে৷ এতে তার বই দেয়া-নেয়ার কাজ কিছুটা হলেও ব্যাহত হচ্ছে বলে মনে করেন তিনি৷ ২০০৬ সালের ২৯ ডিসেম্বর ইত্যাদিতে তার কথা দেশবাসী পথম জানতে পারে৷ এরপর ১৭ ফেব্রুয়ারিতে প্রথম আলোর ছুটির দিনে তাকে নিয়ে নিবন্ধ প্রকাশিত হয়৷ মার্চের প্রথম সপ্তাহে গ্রামীণ ফোনের পক্ষ থেকে বিটোপি এডভারটাইজিং তাকে নিয়ে বিজ্ঞাপন চিত্র নির্মাণ করে৷ এভাবেই সারাদেশের মানুষ চিনলো পলান সরকারকে৷

বাংলা ভিশন ও চ্যানেল আই তাকে নিয়ে অনুষ্ঠানও নির্মাণ করেছে৷ সম্প্রতি এধরনের একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিতে ঢাকায় এসে আমাদের সময়ের আমন্ত্রণে তিনি আমাদের সময় কার্যালয়েও আসেন৷

গত ১২ এপ্রিল রাজশাহীর পুঠিয়ায় তাকে সংবর্ধনা দেয়া হয়৷ এছাড়া সংবর্ধনার এ তালিকায় আরো রয়েছে ২৬ এপ্রিল রাজশাহী জেলা প্রশাসনের, ২৮ এপ্রিল গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র, ৩০ এপ্রিল স্থানীয় বাউসা কলেজ, ৩ মে নাটোরের বাগাতিপাড়ায়, ৪ মে এজাক্স ক্লাব রাজশাহী, ৭ মে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাঘা ছাত্র সমিতি, ১২ মে বাঘা উপজেলার সংবর্ধনা৷

সর্বশেষ খবর? সে তো প্রথমেই লিখেছি।

-
বিলীন অরণ্য (auronyo@gmail.com) [অসচল]
তথ্যসূত্রঃ এখানে


মন্তব্য

রাগিব এর ছবি

শ্রদ্ধা রইলো গ্রন্থপ্রেমী পলান সরকারের জন্য।

----------------
গণক মিস্তিরি
মায়ানগর, আম্রিকা
ওয়েবসাইট | টুইটার

----------------
গণক মিস্তিরি
জাদুনগর, আম্রিকা
ওয়েবসাইট | শিক্ষক.কম | যন্ত্রগণক.কম

তিথীডোর এর ছবি

ধন্যবাদ পোস্টের জন্য! হাসি

--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

বোহেমিয়ান এর ছবি

পলান সরকার ওরফে বইওয়ালা দুলাভাই এর প্রতি শ্রদ্ধা ।
ভাবছিলাম বই এর প্রতি কতটুকু ভালোবাসা থাকলে এমন হওয়া যায়!

সচলে স্বাগতম ।
কিছু টাইপো আছে
ব্যস্ত
পর্যনত্ম -> পর্যন্ত ।
সম্ভবত কি বোর্ড জনিত সমস্যা ।
অভ্র ব্যবহার করতে পারেন । সব জায়গায় এক ই সফটওয়ার দিয়ে কাজ চালাতে পারবেন ।
__________________________
হৃদয় আমার সুকান্তময়
আচরণে নাজরুলিক !
নাম বলি বোহেমিয়ান
অদ্ভুতুড়ে ভাবগতিক !

_________________________________________
ওরে! কত কথা বলে রে!

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- এরকম মানুষদের জন্য ঘাড়ত্যাড়া সোজা মাথাটাও আস্তে করে নিচু হয়ে যায়, শ্রদ্ধায়।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

অতিথি লেখক এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ আপনার এই লেখাটার জন্য। বইওয়ালা দুলাভাই-এর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে গেলাম।

কৌস্তুভ

হরফ এর ছবি

মন ভাল হয়ে গেল আপনার লেখা পড়ে। গ্রামবাংলার ঘরে ঘরে আরো অনেক পলান সরকার জন্মাক এই শুভকামনা রইল।

ওয়াইল্ড-স্কোপ এর ছবি

প্রথম ৪ লাইন লেইখা অন্য আরেকজনের ফেসবুকের লেখা পুরাই উদ্ধৃতি দিয়া তুইলা দিলেন - সচলায়তনের নীতিমালা অনুযায়ী "বিনানুমতিতে কারও লেখা প্রকাশ করা" বা "ইন্টারনেটে প্রকাশিত লেখার পুনর্প্রকাশ" নিরুত্সাহিত করা হয় বলেই জানতাম অ্যাঁ

বিলীন অরণ্য [অতিথি] এর ছবি

যদি অন্যায় করে থাকি, তাহলে সচলায়তনের মডুদের বলুন এই পোস্ট মুছে দিতে।

ওয়াইল্ড-স্কোপ এর ছবি

আপনার ন্যায় বা অন্যায় কার্যকলাপ নিয়ে আমার মাথা ব্যাথা নাই - যা খুশি করেন - আমি শুধু নীতিমালার কথা বললাম। মডুদের কাছে নালিশের কোনো আগ্রহ আমার নাই - অভিজ্ঞতা থেকে জানি সবার জন্য তাদের নিয়ম এক না। ভালো থাকেন, আরো লেখা দেন। হাসি

গৌরীশ রায় [অতিথি] এর ছবি

জানতে পারলাম ।
অনেক ধন্যবাদ ।

অতিথি লেখক এর ছবি

আশা করি পলান সরকার এর উদ্দেশ্য বিফলে যাবেনা। ধন্যবাদ সুন্দর একটা পোস্টের জন্য।

শিবলী

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।