প্রশ্রয় চাই

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২০/০৩/২০১৩ - ৯:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(তারিফ শেরহান শুভ)

"আমি একটু সহজ-সরল, আপনি একটু কুটিল
আমি দেখতে টোকাই টোকাই, আপনি কিন্তু জটিল।
আমি একটু ব্যাকডেটেড, আপনি অনেক জ্ঞানী
যেই রাজ্যের চাকর আমি, আপনি সেটার রাণী।
আমি একটু 'ক্ষ্যাত' টাইপ, আপনি চরম ইসমারট
আমি তো জাস্ট মুদি দোকান, আপনি হলেন ওয়ালমার্ট ।
আমি খুবই জড়সড়, আপনি কনফিডেন্ট
আমি মাখি ম্যাজিক পাউডার, আপনি পেপসোডেন্ট ।
বয়সে আমি একটু ছোট, আপনি একটু বড়
ভয় কাটাতে বলেন না প্লিজ, "হাতটা একটু ধরো।" খাইছে

তারিফ শেরহান শুভ
মার্কেটিং ৩য় বর্ষ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।


মন্তব্য

শামীমা রিমা এর ছবি

চলুক

তারিফ শেরহান শুভ এর ছবি

দেঁতো হাসি

আচার্য এর ছবি

চলুক

============================
কত আর রবে দেশ রাহু গ্রাস কবলে?
সমূলে উপড়ে ফেলি দূর্নীতি সবলে।

তারিফ শেরহান শুভ এর ছবি

দেঁতো হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

কথাটি খুব একটা বেশি পরিক্ষিত নয় । হাসি

মর্ম এর ছবি

১। সুকুমার রায়ের ছড়া বেশি বেশি পড়!
২। ট্যাগের ব্যবহার নিয়ে একটু ভেবে নিও।
৩। এই লেখাটা ফেসবুকের জন্য ঠিকাছে, এখানে আশা আরো একটু বেশি, আরো একটু বেশি ভাল
৪। কড়া কথায় মন খারাপ না করলেই খুশি হই, ভালটা সবাই বলবে, কেউ মন্দটা দেখিয়ে না দিলে ভাল বাড়ে না আর!

~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

তারিফ শেরহান শুভ এর ছবি

চিন্তিত
সুকুমার রায়ের ছড়া আমার খুব পছন্দের একটি বিষয়।
সত্যি বলছি ভাই, এখানে নতুন লিখছি তো তাই ট্যাগের ব্যবহারটা আসলেই ঠিকমত বুঝে উঠতে পারিনা। মন খারাপ
আসলে আমি নিজেও বুঝতে পারছিলাম না যে এটা সচলায়তনে দেওয়া ঠিক হবে কিনা। তারপরও কেন যেন দিয়ে ফেললাম। এরপর থেকে লেখা দেওয়ার ব্যপারে আরও সতর্ক থাকব ইনশাআল্লাহ্‌।
আমি আপনার কমেন্টে সবচেয়ে বেশি খুশি হয়েছি। আশা করি আমার ভবিষ্যৎ লেখাগুলোতে কারো প্রশংসা থাক আর না থাক, আপনার সমালোচনা থাকবে। সচলায়তনে আপনাকে অভিভাবক বলে গণ্য করে ফেললাম। হাসি

মর্ম এর ছবি

১। ছড়া কেবল পড়ার জন্য পড়লে চলবে না। বার বার পড়, পছন্দের লেখাটাই। লেখার ধরণ, ভাষা, শব্দের ব্যবহার- অনেক অনেক কিছু চোখে পড়বে তখন।

২। উদাহরণ দেই একটা। হঠাৎ করে একটা লেখা খুঁজে বের করতে চাইছো। বিশেষ কোন বিষয়ে। সবার লেখা। তখন কী করতে হবে, এমন একটা শব্দ লাগবে যেটা অই লেখার সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। মনে কর লেখাটা 'ছড়া' আর লেখক সেটা 'ট্যাগ' হিসাবে ব্যবহার করেছেন- তখন 'ছড়া' খুঁজলে সে লেখাটা পাওয়া সহজতর হবে। 'চেনা শব্দ' ব্যবহার করা বোধ হয় একটা উপায়।

৩। সচলপাঠ লিখেছিলাম অনেক আগে, নতুন কেউ এলে অনেক ভাল লেখা এক সাথে পাবেন, সচলায়তনের সম্পর্কে ধারণা পাবেন- এ আশায়। পড়ে দেখতে পার। এ লেখাটা আরো ভাল হতে পারত, যদি 'ট্যাগ'-সম্পর্কে লেখকেরা আরেকটু সচেতন হতেন! কত ভাল ভাল লেখা খুঁজে পাইনি!

৪। কিছুদিন পড়। পুরানো লেখা বিশেষ করে। নিজেই নিজের 'মডু' হবে তখন- কোন লেখা এখানে দেবে কোনটা দেবে না, সেটা নিয়ে সমস্যা হবে। যেগুলো দোটানায় ফেলবে, ওগুলো পোস্ট করে দেবে, বাকিরা 'মডু, সম্প্রদায় বুঝবে খাইছে

৫। 'অভিভাবকত্ব' একটা ভ্রান্ত 'ধারমা'! 'কনসাল্টেন্সি ফি'-তে 'ছাড়' দেওয়া যায় কি না সে না হয় চিন্তা করে দেখব চোখ টিপি

~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

তারিফ শেরহান শুভ এর ছবি

এখানে অভিভাবক মানে নিয়মিত সমালোচক। সুতরাং যেটা আপনি করলেন এটা করে গেলেই এক প্রকার অভিভাবকত্ব করা হবে। রেজিস্ট্রেশন ফি, কনসালটেন্সি ফি, প্রবেশ ফি- এইগুলা শুনলেই আমি নিরাপদ দূরত্বে হাঁটি। অভিভাবকত্বই ভালো। (ইসসসস, হাত ফসকে খালি ইমো আসছে। অনেক কষ্টে আটকে নিলুম দাদা।)

কৌস্তুভ এর ছবি

মর্ম ঠিকই বলেছেন, এটা ফেসবুকে দেওয়ার মত হলেও ঠিক সচলে দেওয়ার মত না, কারণ ছন্দ ইত্যাদিতে দুর্বলতা আছে।

তারিফ শেরহান শুভ এর ছবি

ভবিষ্যতে সাবধান থাকার চেষ্টা করব। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। হাসি

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

হতে হতেও আর হয়ে উঠলো না। এবং শেষের ইমোটা কবিতাকে ফেসবুক স্ট্যাটাসে নামিয়ে আনলো।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

তারিফ শেরহান শুভ এর ছবি

সমালোচনার জন্য ধন্যবাদ। একটা নতুন অভিজ্ঞতা হচ্ছে। আগে তো কখনও এমন জায়গায় লিখিনি যেখানে লেখালেখিকে এত গুরুত্বের সাথে নেওয়া হয়। এই ব্যপারটা আমার ভালো লেগেছে। সমালোচনা ছাড়া উন্নতি করা যায় না। আপনার কথাটা মাথায় রাখব।
তারিফ শেরহান শুভ

তারিফ শেরহান শুভ এর ছবি

দেঁতো হাসি

তারিফ শেরহান শুভ

তারিফ শেরহান শুভ এর ছবি

একটা কথা একটু জানালে ভালো হত। লেখার মাঝে ইমোর ব্যবহার কি নেতিবাচকভাবে দেখা হয়?

তারিফ শেরহান শুভ

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

আপনি কি আজ পর্যন্ত কোন গল্প-উপন্যাস-কবিতা-প্রবন্ধ-নিবন্ধ দেখেছেন/পড়েছেন যেখানে একটাও ইমোর ব্যবহার আছে? বইয়ে/পত্রিকায়/ছাপানো/হাতে লেখা যে কোন লেখায় দরকার হলে ইলাস্ট্রেশন ব্যবহার করা হয়, কিন্তু ইমোর ব্যবহার হয় কি?


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

তারিফ শেরহান শুভ এর ছবি

ফেসবুক ব্যবহারে আধিক্যের কারণে ব্লগকে ফেসবুক থেকে অবচেতন মনে আলাদা করতে পারিনি। ঠিক আছে, এরপর থেকে মনে করব পত্রিকায় লিখছি।

নিবিড় এর ছবি
তারিফ শেরহান শুভ এর ছবি

দেঁতো হাসি

আতাউল হাসান এর ছবি

ভালো হয়েছে দাদা।

তারিফ শেরহান শুভ এর ছবি

দেঁতো হাসি

তিথীডোর এর ছবি

মার্কেটিং ৩য় বর্ষ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

ইয়ে, এটাও নিক? খাইছে

লেখা চলুক।

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

তারিফ শেরহান শুভ এর ছবি

লইজ্জা লাগে
ব্যপারটা কি দেখতে অনেকটা লোক দেখানো মনে হয়? আমার উদ্দেশ্য অবশ্য ঐ রকম ছিল না।
এই যেমন দেখেন মর্ম ভাই আমার আগের লেখাটা দেখে বলেছিলেন যে তিন বছরের মধ্যে এই প্রথম তিনি নিজ ডিপার্টমেন্টের কারও লেখা দেখে খুব আনন্দ পেয়েছেন। ডিপার্টমেন্ট, বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি লিখলে এই জিনিসটা অনেক সময় হয়। তাছাড়া আমি কোথাকার কোন তারিফ শেরহান, আমারে আর কে চেনে? আমার ডিপার্টমেন্ট, প্রতিষ্ঠান এগুলোই তো আমার পরিচয়, তাই না? (ভাবছি এর পরেরবার নিজ জেলা বগুড়ার নামও দিয়ে দিব। খাইছে ) তবে আপনার কথায় লজ্জা পেয়েছি মাইরি।

কৌস্তুভ এর ছবি

ফের এতোগুলো ইমো দিয়েছেন? এইবার নির্ঘাত মুণ্ডু ঘ্যাচাং।

মর্ম এর ছবি

মুন্ডু ঘ্যাচাং! হুম হুম খাইছে

~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

তারিফ শেরহান শুভ এর ছবি

এটা তো মন্তব্য! এই জন্য ইমো দিয়েছিলাম। মাঝে মাঝে হয় কি, মন্তব্যের ক্ষেত্রে ইমো না দিলে ভাবাবেগটা অনেক সময় বোঝা যায় না।

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

ওরে পাষণ্ড ক্লাকৌ আর মিঁয়াও! মুণ্ডু ঘ্যাঁচাং না করে ইমো ব্যবহারে শুভের শুভবুদ্ধির বহিঃপ্রকাশের সুযোগ দাউ।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

মর্ম এর ছবি

সহমত দেঁতো হাসি

পাষণ্ড ক্লাকৌ আর মিঁয়াও

এ দুইজন আবার কে!? খাইছে

~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

তাছাড়া আমি কোথাকার কোন তারিফ শেরহান, আমারে আর কে চেনে? আমার ডিপার্টমেন্ট, প্রতিষ্ঠান এগুলোই তো আমার পরিচয়, তাই না?

- একেবারে ভুল ধারণা। এখানে আপনি কতোটা ভালো লেখেন সেটা শুধু বিবেচ্য। ব্যক্তি তারিফ শেহরান প্রত্যন্ত গ্রামের লাজুক, ঘরকুনো কিশোর হলেও যদি তার লেখা ভালো হয় তাহলে সচলের পাঠকেরা তাকে সম্মানের আসন দেবে। আবার ব্যক্তি তারিফ শেহরান নোবেল লরিয়েট হলেও যদি খারাপ বা দুর্বল লেখা পোস্ট করে তাহলে সচলের পাঠকেরা তাকে মন্তব্যের ঘরে আড়ং ধোলাই দিতে পারে।

সচলে আপনার বড় পরিচয় আপনার লেখা। তার মাধ্যমেই পাঠকপ্রিয় হয়ে উঠুন।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

তারিফ শেরহান শুভ এর ছবি

কথা সত্য। তবে আপনি যেভাবে বলছেন আমি সেরকম দৃষ্টিকোণ থেকে কথাটা বলিনি। যাই হোক, ষষ্ঠ পাণ্ডব একটা জিনিস লিখতে ভুল করেছেন, যেটা প্রায় সবাইই লিখতে ও বলতে প্রথম প্রথম ভুল করেই। আমার নাম তারিফ 'শেহরান' নয়, তারিফ শেরহান। আমার ধারণা শেহরান শব্দটা বোধহয় উচ্চারনে আরামদায়ক, তাই প্রায় সবাইই এইটাই বলে ফেলে!

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

দুঃখিত, আমার এক তুতো ভাইয়ের নাম শেহরান, তাই লিখতে গিয়ে অমনটা হয়েছে।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

সচলায়তনে স্বাগতম
লেখাটা যেহেতু মডারেশন পার হয়ে এসেছে, ধরে নিচ্ছি এটা সচলায়তনের উপযোগিই...
খারাপ লাগেনি, লিখতে থাকুন প্রাণ খুলে

লেখার মধ্যে ইমো দেওয়া নেতিবাচক না, তবে কখনো কখনো লেখাকে দূর্বল করে দেয়।

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

তারিফ শেরহান শুভ এর ছবি

ধন্যবাদ।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।