গৃহশিক্ষক (৩)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৮/০৩/২০১৪ - ৫:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রাত সাড়ে নয়টা বাজে। আমি খালিশপুরের কোন এক কানাগলিতে চায়ের দোকানের চিপায় লুকিয়ে আছি। এই জায়গাটা রাতের বেলা এমনিতেই খুব নির্জন এবং বিপজ্জনক। আমি লুকিয়ে আছি রাফসানের আব্বাকে ধরতে। মাসের ২০ তারিখ; বেতন পাইনি। খুব খারাপ অবস্থা। চায়ের দোকানী লিটন ভাই খুব কাছের মানুষ। কাছের মানুষ গুরুত্বপুর্ণ কথা সবার সামনে বলেন না। উনিও বাঁকির খাতায় অংক বেড়ে যাবার কথা সবার সামনে বলেন না। তবে যেহেতু সবার সামনে বলেন না তাই সেখানে শ্লেষটা বেশিই থাকে। সিগারেট নিলাম; লিটন ভাই আড় চোখে দেখলেন। চায়ের কাপে চামচ দিয়ে চিনি পিষতে পিষতে ডাক দিলেন পেছন থেকে।

- সুফল ভাই, কথা আছে শুনেন।
- জি ভাই।
- ভেতরে বসেন।

বসলাম ভেতরে। ভেতরে বসে ভেতরের উত্তর তৈরি করলাম। লিটন ভাই এক কাপ চা হাতে বসলেন মুখোমুখি। চোখমুখ শক্ত।

- ভাই, আগের মাসের ৪০০ আর এই মাসে ৩০০ টাকা হয়ে গেছে।
- পেয়ে যাবেন।
- ভাই এভাবে তো চালাতে পারবোনা। দোকান কি বন্ধ করে দেবো?
- ছিহ্‌ ভাই, কি বলেন? দোকান না চালালে আমরা চা খাবো কোথায়? টাকা আপনি আজকেই পেয়ে যাবেন।

মনেমনে রাফসানের আব্বার চৌদ্দগুষ্টির মুন্ডুপাত করে বের হয়ে আসলাম। বিকাল হয়ে আসছে। দূরেই নতুন লাইব্রেরীর ফাঁক দিয়ে সুর্য ডুবছে। আমার দ্বারা কবি হওয়া সম্ভব না। আমি রুমের দিকে হাঁটা শুরু করলাম। খানজাহান আলী হলের কিছু জায়গা আমার মত আম আদমীর জন্যে ‘লাল জায়গা’ মানে ‘রেড জোন’। এরমধ্যে একটা জায়গা হলো যেখানে গার্ড মামারা বসেন। সেখানে বেলাল ভাই, দেলোয়ার মামারা বসে থাকেন। আমার মত খেলাপীদের অভ্যর্থনা জানাতে জায়গাটা গুরুত্বপুর্ণ। আমি সিড়িতে পা দিয়েই দেলোয়ার মামার দেখা পেলাম। দেলোয়ার মামা ভাল মানুষ। উনার হাসিতে যাদের বাঁকির খাতায় নাম থাকেনা তাদের ভাল লাগে; যাদের নাম আছে তাদের ভাল লাগার কথা নয়। মামা আমাকে ধরে ফেললেন তার হাসি দিয়ে।

- সুফল মামা! ভাল আছেন?
- জি মামা, আপনি?
- আর থাকি কেমনে? আসেন একটু এইদিকে।

আবার চিপায়। মামার ব্যক্তিত্ব আমাকে মুগ্ধ করে দেয় সব সময়।
- সুফল মামা, জুলাই এবং আগষ্ট শেষ। সেপ্টেম্বরের আজকে ১৫ তারিখ। ৯০০ টাকা হয়ে গেছে।
- জি মামা দেবো।
- কিছু কিছু দেন। আবার বাঁকি করেন। ব্যবসা তো চালাতে হবে তাইনা?
- আচ্ছা মামা, আজকেই দেবো।

আমি বের হয়ে রাফসানের আব্বাকে ধরতে অভিযানে নামলাম। উনাকে এই দিয়ে কুড়িবার কল দিয়েছি। সমস্যা হলো উনি আমাকে চিনতে পারছেন না। আমি আবার কল দিলাম। প্রথম তিনবার তিনি ধরলেন না। জানতাম ধরবেন না। এইসব জাটকাদের ধরার জন্যে আমি সাথে সব সময়ই কারেন্ট জাল রাখি। সিম পাল্টে আবার কল দিলাম। এবারে জাটকা জালে ধরা দিলো।
-হ্যালো।
-আব্বা আমি রাফসান। আপনি কই?
-কে?
- আব্বা আমি রাফসান।
- ফাজলামু মারেন মিয়া? আপনি কে?
- আমি রাফসানের টীচার। আপনি কোথায়?

সমস্যা হলো এই কথা বললেই উনার বাস সাতক্ষীরার দেবহাটা থেকে খুলনায় ঢোকেনা। এবারেও বাসের গিয়ারবক্স দেবহাটায় ভেঙ্গে গেলো।

- জি মানে আসতেছিলাম। আজকেই টাকা দেবো ভাবছিলাম। বাসে্র গিয়ারবক্স ভেঙ্গে গেছে। বলেনতো কি মুছিবতে পরলাম ?

আমি চলন্ত বাসের শব্দ পেলাম। বুঝলাম এভাবে কাজ হবেনা। আমি ভোল পাল্টালাম।

- আচ্ছা কাকা। কি আর করা। তাহলে কালকেই টাকাটা নিই কি বলেন?
- জি জি। কালকে আপনি টাকাটা পাবেন।

স্বপ্ন দেখতাম দেশের গোয়েন্দা সংস্থায় যোগ দেব। তার অনুশীলন শুরু করে দিলাম। রাফসানের বাসার সামনের রাস্তার চায়ের ঝুপড়িতে লুকালাম। অভাগা যেদিকে যায় সমুদ্র শুকিয়ে যায় এই কথাটা প্রায়ই শুনতাম। আমারও একই অবস্থা শুরু হলো। পুলিশের পিকআপ ভ্যান আমাকে দেখে দাঁড়িয়ে গেলো। পুলিশের গাড়িতে সামনে যিনি বসেন উনি কখনই নামেননা। নামে পেছন থেকে কোন এক সদস্য। একজন নেমেই জেরা শুরু করলেন।

-এইখানে কি করেন?
-মুতি।
-কি করেন?
-মুতিরে ভাই, ড্রেনে খাড়াইয়া মুততেছিলাম।
-স্যারে ডাকে। আসেন।

আমি স্যারের সামনে গেলাম। তরুন একজন পুলিশ কর্মকর্তা। কর্তব্যের চাপে ইতিমধ্যেই তিনি পান আর সিগারেটে নিজেকে বয়স্ক বানানোর চেষ্টা করছেন। এতে তাকে দেখাচ্ছে হাস্যকর কৌতুক অভিনেতার মত। তিনি নিখুঁত নিশানায় পানের পিক আমার পাশ দিয়ে রাস্তায় ফেললেন। সামনের দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন শুরু করলেন।

- কি করতেছিলেন এইখানে? এই রাতে ঝুপড়ির মধ্যে কি?
- মুততেছিলাম।
-মুতার আর জায়গা পাননা? নাকি ফেন্সি মারতেছিলেন?
- না ভাই। ফেন্সিডিলের অনেক দাম। এত টাকা নাই। ডেক্সপ্রোটিন খাই। কাশির সিরাপের মধ্যে পাঁচ-ছয়টা ঘুমের বড়ি। খানিকক্ষণ ঝাঁকিয়ে মাইরা দেই। মজাই মজা।

বাংলাদেশের পুলিশের গুন হলো তারা মাদকাসক্ত ধরেন না। এদের ধরলে অনেক সমস্যা। আমার চেহারাও মাদকাসক্তদের মত। আমার ঘুমঘুম চেহারা দেখে অনেকেই ভাবে আমি ডাইল খেয়ে পরে থাকি। পুলিশের এই কর্মকর্তাও তাই ভেবে নিলেন।

- দুই ঠ্যাং এর মধ্যে যখন বুটের পারা দিমু তখন বুঝবি মুতা কারে কয়!
-জি।
-থাকিস কই?
- খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়। খানজাহান আলী হলে।
-কি? কই থাকোস?
- আমি আবার বললাম।

আগে হলাম মাদকাসক্ত আর এবারে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। পুলিশের চৌকস কর্মকর্তা ঘাবড়িয়ে গেলেন। খাকিনক্ষণ তাকিয়ে থেকে আইডি কার্ড দেখতে চাইলেন। আমার সমস্যা হলো আমি আইডি কার্ড সাথে নিতে ভুলে যাই নিখুঁতভাবে। এবারেও তাই হলো। কার্ড নেই সাথে।

-কার্ড নেই সাথে। আনতে ভুলে গেছি।
-নিজের নাম মনে আছে? নাকি সেইটাও ভুলে গেছিস?
-জি আছে। ডাক নাম মনে আছে। আমার ডাক নাম ‘সুফল’।
- খায় ডেক্সপ্রো আবার নাম সুফল।

পুলিশের ভ্যানে হাসির মহড়া শুরু হলো। সেই হাসির দমকে ভ্যান কাঁপতে শুরু করে দিল। আমিও হাসি শুরু করলাম। আমার হাসি কে পেছনে ফেলে পুলিশের ভ্যান সামনে চলা শুরু করলো। সময় দেখলাম সাড়ে নয়টা। এতক্ষনে চলে আসার কথা। আমার কাংখিত মানুষের দেখা পেলাম। গেটের দরজা খুলতেই পেছন থেকে ডাক দিলাম।

-চাচা!
বার হাজার ভোল্টের কারেণ্টের একটা তরঙ্গ রাফসানের আব্বার শরীর দিয়ে বয়ে গেলো। তিনি দরজা গলে ভেতরে ঢোকার শক্তি হারালেন।

-কে? ও সুফল সাহেব। আপনি এখানে?
-এখানে তো থাকার কথা না। টাকাটা দেন।

দুটি অবাধ্য হাত তার পকেট গলে ভেতরে প্রবেশ করলো। আবার সেটি বের হয়ে আমার হাতের সামনে এসে থামলো। গুণে দেখে কথা না বলেই হাঁটা শুরু করলাম। সকালে গণিত রিটেক পরীক্ষা। কিচ্ছু দেখা হয়নাই।

চলবে!!!

গৃহশিক্ষক। (১)

গৃহশিক্ষক(২)

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল


মন্তব্য

এক লহমা এর ছবি

দুরন্ত একজন কথাকার এসে গেছেন দেখতে পাচ্ছি। গল্প কোথায় যাচ্ছে সেটা আমরা এখনো জানি না। কিন্তু চলেছে একেবারে ঝমঝমিয়ে। সাগ্রহ প্রতীক্ষায় থাকবলাম পর্বের পর পর্বের।

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

অতিথি লেখক এর ছবি

এক লহমা, ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন হাসি
Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

গান্ধর্বী এর ছবি

এবারেরটা বেশ ভাল লেগেছে হাসি

এভাবেই লিখতে থাকুন। শুভকামনা

------------------------------------------

'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)

অতিথি লেখক এর ছবি

গান্ধর্বী, অনেক ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য। ভাল থাকবেন। হাসি

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

দেব প্রাসাদ দেবু এর ছবি

আগের দু'টি পর্বকে ছাড়িয়ে গেছে দুর্দান্ত এই পর্বটা। চমৎকার। লেখকের বলে ঘূর্ণি আছে বলতে হবে! টার্নটা ভালোই হয়েছে । দেখা যাক কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়।

অতিথি লেখক এর ছবি

দেব প্রাসাদ দেবু, ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন। হাসি

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

চলুক
বাকি বানানটাতে একটা চন্দ্রবিন্দু চলে এসেছে। হাসি
আপনার লেখার হাত আসলেই ভাল তবে পুলিশের কথোপকথন এখানেও আপনার প্রিয় লেখক স্টাইলের।
অপেক্ষায় থাকলাম, সামনে কি আসে দেখা যাক। চোখ টিপি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

অতিথি লেখক এর ছবি

সাফিনাজ আরজু,
আমার এই বানান ঘটিত সমস্যা থেকেই যাচ্ছে। আরও কিছু সমস্যা ছিলো। আস্তে আস্তে কাটিয়ে উঠতে চাচ্ছি। অনেক ধন্যবাদ। আপনি না ধরিয়ে দিলে এটা থেকেই যেত হয়তবা।
আর হ্যাঁ, পুলিশের সাথে কথপকথনটাতে ছাপ এসেছে স্পষ্টই। অনেক ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্যে। ভাল থাকবেন।

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

নীড় সন্ধানী এর ছবি

আপনার গল্প এই প্রথম পড়লাম। এই থিমে এতটা থ্রিলিং ভাবাই যায় না! অসাধারণ হাত আপনার। দুহাত খুলে লিখতে থাকেন।

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

অতিথি লেখক এর ছবি

নীড় সন্ধানী, এই একই কথা একটু আগে আপনার মিঠাপানির জলদস্যু লেখাটি পড়ে মন্তব্যে লেখলাম। অনেক চমৎকার একটি লেখা লিখেছেন আপনিও। অনেক ধন্যবাদ যে আপনার মত সচলায়তনে পুর্ন সদস্য আমার এই ক্ষুদ্র লেখাটি পড়েছেন। সচলায়তন এখানেই ব্যাতিক্রম। লেখতে শেখায়। লেখা পড়তে শেখায়। সবাই একটা টীমের মত কাজ করে। ভাল থাকবেন হাসি

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

অতিথি লেখক এর ছবি

আসলেই এই পর্বটা বেস্ট। আপনি তো ভাই এক্সপেকটেশন বাড়িয়েই চলছেন। জলদি পরের পর্ব আসুক

----ইমরান ওয়াহিদ

অতিথি লেখক এর ছবি

ইমরান ওয়াহিদ, ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকবেন হাসি

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি

দারুন জমে উঠেছে কিন্তু। পর্বে পর্বে আপনার লেখার ধারও বাড়ছে। চলতে থাকুক।

____________________________

অতিথি লেখক এর ছবি

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন হাসি

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

আপনার লেখার হাত ভালো। আরো ভালো করেন। সত্যি।

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

অতিথি লেখক এর ছবি

অনার্য সঙ্গীত, অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন হাসি

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

অতিথি লেখক এর ছবি

এই পর্বটা আগের চাইতে ভাল হইছে। সিরাম! এই লাইনগুলা সব ফাটাইয়া দিছে

এইখানে কি করেন?
-মুতি।
-কি করেন?
-মুতিরে ভাই, ড্রেনে খাড়াইয়া মুততেছিলাম।

হো হো হো হো হো হো গড়াগড়ি দিয়া হাসি গড়াগড়ি দিয়া হাসি

সিরাজাম মুনির
shrabanmonir

অতিথি লেখক এর ছবি

সিরাজাম মুনির, দেঁতো হাসি ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ।

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।