সচলায়তনের প্রেমে!!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৮/০৩/২০১৪ - ৮:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচলায়তনের প্রেমে পড়ার ইতিহাস আমার আজকের নয়। বলতে গেলে অনেকদিন আগেই এই ব্লগের প্রেমে পড়েছি। তবে বুঝে উঠতে যেহেতু সে সময় পারিনি তাই আমার প্রেমপত্রগুলো সচলায়তনের আর্কাইভের কোন এক চিপায় এখনও হয়ত লুকিয়ে আছে। এবারের যাত্রায় সচলায়তনের দৃষ্টি আকর্ষণে সমর্থ হলাম। তবে আমি যতটুকু বুঝেছি সচলায়তনে লেখতে চান অনেকেই কিন্তু সহসাই বুঝে উঠতে পারেন না কিভাবে আপনার লেখাটি সচলায়তনে আসবে?

সচলায়তনে লেখতে হলে আপনাকে প্রথম থেকেই ধৈর্যশীল হতে হবে। এর কারণ সচলায়তনে এই কয়দিনের যাত্রায় যা দেখেছি তাহলো এটিকে আপনি কোনভাবেই অন্য ব্লগের সাথে মেলাতে পারবেন না। এগুলো সবই আপনি সচলায়তনে ঢুকলেই লেখা দেখতে পারবেন। সচলায়তন লেখা শেখাবে এবং লেখা পড়তে শেখাবে। অন্য ব্লগে আপনার লেখা প্রথমেই পাব্লিশ করে দেবে। আপনি খুশিতে আটখান হয়ে ফিরে এসে দেখবেন হাজার খানেক খাদ্য-অখাদ্য প্রকৃতির লেখার ভীরে আপনার লেখা দশম পাতায়। সচলায়তনে মান সম্মত লেখাকে একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর প্রকাশ করে। আমি যতটুকু দেখেছি তাতে একসাথে পাঁচটি লেখা খুব কম সময়ই প্রকাশ পেয়েছে। এবং একটি লেখাকে অনেক সময় দেয়া হয় মুল পাতা থেকে দ্বিতীয় পাতায় যেতে।

সচলায়তনে কিভাবে লেখবেন? এগুলো সবই সচলায়তনের নতুন অতিথি সচলদের জন্য এই লিঙ্কে পাবেন। ধৈর্য ধরে পড়তে হবে। তবে যে জন্যে এই কথাটি লেখা তাহলো সবাই আইডি খুলতে পারেন। সবই বুঝতে পারেন। যে জিনিষটি বুঝতে পারেন না তাহলো কেনো আপনার লেখাটি সচলায়তনে প্রকাশ হচ্ছেনা? আমি এবারে আমার দুইটি লেখা দিয়ে মোটামুটি আট বার প্রকাশ করতে ব্যর্থ হবার পরে বুঝতে পারলাম কেনো আমার লেখাটি প্রকাশ পাচ্ছেনা। এর কারণ আমাদের ছোট একটি ভুল। ধাপে ধাপে ব্যাখা করাই ভালঃ

ক) প্রথমে অতিথি লেখক হবার জন্যে রেজিষ্ট্রেশন করলে সচলায়তন আপনার মেইলে আপনার আইডি নেইম এবং পাসওয়ার্ড দেবে। সাথে এটাও উল্ল্যেখ করে দেবে যে আপনি এই আইডি এবং পাসওয়ার্ড এখনই ব্যবহার করতে পারবেন না।

খ) যাইহোক, আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিলো অথচ লেখতে পারবেন না তাহলে কেমনে কী? এই জন্যে আপনাকে আসলে শুরুতে লগ ইন পাতায় যেতে হবে। সেখানে আপনাকে সদস্য নাম বা ইউজার আইডির স্থানে লেখতে হবে guest_writer পাসওয়ার্ডের ঘরে লিখবেন guest । এখন কথা হলো সবাই যদি একই কায়দায় লেখে তাহলে কোনটা কার কিভাবে বুঝবেন? এই জন্যে মুলত এই লেখাটির জন্ম। আসলে আপনি দেখা যাচ্ছে সব কাজ ঠিকমত করছেন কিন্তু যে জিনিষটি দিতেই হবে তা দিচ্ছেন না। একারণেই আপনার লেখাটি সচলায়তন সরিয়ে নিচ্ছে বারবার।

অবশ্যই অবশ্যই মেইলে প্রদত্ত আপনার নিকটি লেখার শেষে জুড়ে দিতে ভুলবেন না। উদাহরণ দিতে হবে তাইনা? যেমন আমি সচলায়তনে লেখার জন্যে ওয়ার্ড পেইজে একটি ফুটনোট তৈরি করে নিয়েছি। এটি এমন,

‘Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল’

খেয়াল করলেই দেখবেন যেহেতু আমি অতিথি লেখক তাই লেখার শেষে আমার মেইলে দেয়া নিক নেইম ‘Shah Waez’ এবং আমার মেইল এড্রেস ‘waez36ku@gmail.com’ জুড়ে দিয়েছি। সাথে অবশ্য আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী কোন ভাল লাগা উক্তি আমার মত জুড়ে দিতে পারেন। ফেসবুক আইডি বা অন্যান্য ব্লগ আইডির লিঙ্কও সুন্দর করে জুড়ে দেয়া সম্ভব। এই কাজগুলি করলে এবং মান সম্মত লেখলে সচলায়তন আপনার প্রেমের প্রস্তাবে সাড়া দেবে। মন্তব্যও করতে একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করুন।

গ) সচলায়তনের প্রেমে পড়লেই আপনি নিজেকে রাজা ভাববেন না। কথায় বলে প্রেম করতে গেলে যদি ধৈর্য জিনিষটা কী তা না জানেন তাহলে প্রেয়সীর মন পেলেও ধরে রাখতে পারবেন না। সচলায়তনের ক্ষেত্রেও একই কথা খাটে। আপনাকে সবার লেখা পড়ার অভ্যাস করতে হবে। লেখা পড়ে তাদেরকে গঠনমুলক মন্তব্যও দিতে হবে। এভাবে একদিন ধৈর্যের পুরস্কার স্বরুপ সচলায়তন আপনাকে তার ঘরে তুলে নেবে। যেমনটা আমি অপেক্ষা করছি। এই অপেক্ষা করতে শেখার আসল ফলটা কী?

১) স্বীকার করতে সমস্যা নেই এর আগে অনেক ব্লগে লেখেছি। আমাদের সমস্যা হলো আমার লেখা সবাই পড়বে আমি কাররটা পড়বোনা। এটা আসলে অসুস্থ চর্চা। সচলায়তনের সদস্য প্রক্রিয়া এমনভাবে করা যে আপনার লেখাটিকে সর্বোচ্চবার সব সদস্যের চোখের পড়ার সময় দেয়া হয়। নির্দিষ্ট সময় পর পর যেহেতু লেখা প্রকাশ করা হয় সুতরাং প্রতিটি লেখা পাতায় তার স্থানে নির্দিষ্ট সময় থাকে। সুতরাং আপনি পর্যাপ্ত সময় পাবেন লেখাটি পড়তে এবং মন্তব্য করতে।

২) যেহেতু লেখা পড়তে শেখা, মন্তব্য দিতে অভ্যস্ত করানো এই সব গুলি প্রক্রিয়াই অনুসরণ করা হয় সুতরাং একটা পর্যায়ে দেখবেন আপনি লেখা পড়তে আগ্রহী হচ্ছেন। এটা আপনার লেখার মানকে আরও উচ্চ পর্যায়ে নেবে। আবার আপনার লেখায় মন্তব্যের কারণে আপনি আপনার লেখার ভুলগুলো বুঝতে পারবেন। যেমন আমি বানানে ভুল করতাম, অনেক খুটিনাটি বিষয়ে জানতাম না এবং কাউকে অন্ধ অনুসরণে বিশ্বাসী ছিলাম। এগুলো সবই দূর করছি আস্তে আস্তে। এর সবই সম্ভব হয়েছে আমাকে যারা মন্তব্য করেছেন তাদের সুস্থ লেখনী চর্চা এবং উৎসাহের কারণে।

আমার খুব প্রিয় একটি গান শুনে দেখতে পারেন। তাহলে সচলায়তনে লেখার ধৈর্য থাকবে। আইয়ুব বাচ্চু স্যারের,
‘বহুদুর যেতে হবে,
এখনও পথের অনেক রয়েছে বাকি,
ভালবাসায় বিশ্বাস রেখো,
হয়ত অচেনা মনে হতে পারে আমাকে,
তুমি ভয় পেও না...তুমি থেমে যেওনা’

সচলায়তন লেখাকে ভালবাসতে শেখায়। লেখতে ভালবাসতে শেখায়। সচলায়তনে আপনি লিখুন। অন্যকে লেখতে উৎসাহিত করুন। এই লেখাটি দেয়ার কারণ হলো হয়ত কেউ এই লেখাটি পড়ে লেখতে উৎসাহিত হবেন। সামান্য সাহায্য পেলেও আমার ভাল লাগবে। সুস্থ লেখার মাধ্যমে দৃঢ় হোক আমাদের বন্ধুত্ব। ধন্যবাদ হে সচলায়তন।

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল


মন্তব্য

মোল্লা ভাই এর ছবি

ভাই - আপনার মাথায় কিভাবে ঢুকলো যে অন্য ব্লগে চাই-পাঁশ যে-কোন লেখা পাঠালেই, তারা সেটাকে পাবলিশ করে দেবে?
কলকাতার এটি-সাধারণ কোন ব্লগ-এ কখনও কি আপনার লেখা পাঠিয়ে দেখেছেন?
গর্ব থাকা ভালো - কিন্তু তার পিছনে ফাঁকা আওয়াজ না-থেকে বরং যথার্থ কারণ থাকা দরকার !!!!!

কল্যাণ এর ছবি

অফ যা

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

অতিথি লেখক এর ছবি

মোল্লা ভাই, আপনি এমন উত্তেজিত কেনো হলেন বুঝলাম না। আমি কোন ব্লগের নাম উল্লেখ করিনাই। এমন একটা উদ্ধত ভঙ্গিতে লেখলেন যেন ছাইপাশ লেখে ছেপে যাওয়া ব্লগ দেখেন নাই।

গর্ব করলাম কোথায়? আমার দেশে যে ব্লগ আছে তা রেখে কোলকাতার ভিসা নেবার দরকার নেই। গর্ব করার মত বলেই গর্ব করা হচ্ছে। ফাঁকা আওয়াজ নয় হাসি

নুন্যতম ভদ্রতা বজায় রেখে মন্তব্য করেন। ভাল লাগবে হাসি

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

অতিথি লেখক এর ছবি

লেখাটা আমাদের মত নতুন লেখকদের জন্য উপকারী। ধন্যবাদ লেখার জন্য।

- কালোদিঘী

অতিথি লেখক এর ছবি

কালোদিঘী, আপনাকেও ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন হাসি

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

অতিথি লেখক এর ছবি

এক লহমা, আপনার সাথে একমত। ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন হাসি

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

এক লহমা এর ছবি

লেখা ভাল লেগেছে।
আর একটা বিষয় উল্লেখ করতে চাই। একটু সময় নিয়ে ধৈর্য্য ধরে পোস্ট করলে, যাতে নিজের কোন লেখা প্রথম পাতা থেকে সরে গেলে তবে পরের লেখাটি আসে, ভাল হয়। মডারেটরদের সাথে সাথে নিজেরাও যদি যত্নবান হই যাতে নীচে উল্লিখিত নীতিমালাটি মানা যায়, আমার মনে হয়, তাতে আমরা সকলেই উপকৃত হব।
নীড়পাতায় লেখা প্রকাশ সংক্রান্ত নীতিমালার লেখাটির শেষ পর্বের থেকে সচলায়তনের সিদ্ধান্তটি নীচে উল্লেখ করলাম "আমরা তাই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি, এখন থেকে সচলে কোনো লেখক নীড়পাতায় একটির বেশি পোস্ট প্রদর্শন করতে পারবেন না। তবে দ্বিতীয় পোস্ট বা তৃতীয় পোস্ট তিনি নিজের ব্লগে প্রকাশ করতে পারেন।"
ঐ পাতাটির ঠিকানাঃ http://www.sachalayatan.com/sondesh/31685

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

অতিথি লেখক এর ছবি

এক লহমা, এই কথাটাতো মাথায় ছিলোনা। হায় হায়! আমিতো একই দিনে দুইটি লেখা দিয়ে ফেললাম। এবার থেকে খেয়ালে রাখবো বিষয়টি। ধন্যবাদ তথ্যটি দেয়ার জন্যে হাসি

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

অতিথি লেখক এর ছবি

চলুক নতুনদের জন্যে লেখাটি বেশ উপকারী, কিন্তু লেখার শুরু দিকের ভাষা কিছুটা অগোছালো লেগেছে।

মাসুদ সজীব

অতিথি লেখক এর ছবি

মাসুদ সজীব, সব তো ভাই নিয়ম নীতির মধ্যেই দেয়া আছে। নিয়ম নীতি পড়ে দেখার জন্যেই মুলত একটু রস মিশিয়ে লেখা। কাউকে অনুপ্রাণিত করতেই খানিকটা অন্যপথে হেঁটেছি হাসি

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

সাফি এর ছবি

নতুনদের কাজে আসবে।

আমি এবারে আমার দুইটি লেখা দিয়ে মোটামুটি আট বার প্রকাশ করতে ব্যর্থ হবার পরে বুঝতে পারলাম কেনো আমার লেখাটি প্রকাশ পাচ্ছেনা।

আমার জানামতে কোন লেখা একবার মডারেটররা ছাটাই করলে, তা আবার প্রকাশ করার সম্ভাবনা কম। তাই লেখাটা রিভিউ করে, পরিমার্জন করে আবার জমা দেওয়া যেতে পারে।

অতিথি লেখক এর ছবি

সাফি, জ্বী। আমার লেখার ভাষাগত সমস্যা ছিলো। খানিকটা গালি ছিলো। তার থেকেও বড় কথা লেখার মান সেই আটবার পড়েই মাথায় আসলো যে আসলেই লেখাটি প্রকাশের মত নয়। এরসাথে যে ভুলটি করছিলাম তাহলো বারবার লেখার শেষে মেইলে পাঠানো নিক নেমটি জুড়ে দেয়নাই।

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

একটি তথ্য দেই, সচলায়নে লেখা কম ছাপা হওয়ার একটি কারণ হচ্ছে লেখা মানসম্মত না হওয়া। লেখা মানসম্মত হলে দ্রুত একাধিক লেখা প্রকাশিত হতে পারে। তবে একই লেখকের লেখা প্রথম পাতায় একটির বেশি প্রদর্শিত হয়না।
লেখা চালু থাকুক।

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

অতিথি লেখক এর ছবি

অনার্য সঙ্গীত, ধন্যবাদ আপনার তথ্যের জন্য আর কষ্ট করে লেখাটি পড়ার জন্যে। ভাল থাকবেন হাসি

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

রোমেল চৌধুরী এর ছবি

প্রেমের চৌষট্টি কলা বড়ই মোহন!
যদিও জানে না তাহা আনাড়ির মন।

------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।

অতিথি লেখক এর ছবি

রোমেল চৌধুরী, ধন্যবাদ। হো হো হো

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

আশালতা এর ছবি

নতুন কেউ সচলের প্রেমে পড়লে দেখতে ভাল্লাগে। নিজের পুরনো ভালোলাগা দিনগুলো মনে পড়ে যেতে থাকে। আপনার লেখাটা নতুনদের সাহায্য করবে আশাকরি।

একটা ছোট্ট জিনিস মনে করিয়ে দিই। সচলে সবাই আমরা নাম/নিক বাংলায় লিখি। হাসি

----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি

অতিথি লেখক এর ছবি

আশালতা, আমি প্রথমে বাংলায় নাম লেখতে চাইলাম। হলোনা।মনেহয় কী-বোর্ড সংক্রান্ত কোন ভুল ছিলো। পরে না পেরে ইংলিশে দিলাম। মনের থেকেই ইচ্ছা ছিলো বাংলায় দিবো। এটা কি আর পরিবর্তনযোগ্য নয়? মন খারাপ

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।