কখনও নারী বিষয়ক কথা উঠলে, সবাই কেন জানি ইসলামিক শরিয়া ফলো করে চলা সৌদি আরবের নারীদের কথা বলে। বাংলাদেশ সরকারও তাই ড্যাং ড্যাং করে সৌদিতে ৫০,০০০ নারীকে গৃহপরিচিকা বা খাদ্দাম হিসেবে পাঠাচ্ছে । এই দেশে নারীদের কাজের ক্ষেত্র কম , পারশ্রমিকও কম , তাই সৌদি তে গিয়ে যদি একটু ইনকাম করতে পারে, সে আশায় নারীরাও যাচ্ছে। সৌদিতে অলরেডি চলে গেছে আমাদের বাসায় কাজ করত আমেনা। যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফোন দিয়ে বাংলাদেশে জানানো হয়েছে, “১ বছরের কন্ট্রাক্টে গৃহপরিচিকা হিসেবে, মাসে একবার কথা বলা যাবে দেশে থাকা জামাই বাচ্চার সঙ্গে”। যোগাযোগ নেই , নাহলে এতদিনে জানা হয়ে যেত আমেনার জীবনে কি বীভৎসতা শুরু হয়ে গেছে অলরেডি !
সৌদি এমনই একটা দেশ , যেটা নারীর অধিকার সম্পর্কে অবগত না। নারীর অধিকার খায় না পিন্দে তাই তারা জানে না ! পুরুষদের বহুবিবাহ প্রথা থেকে শুরু করে ক্রীতদাসী, গেলমান ভোগ করার সমস্ত সুযোগ আছে । পুরুষরা টাকা কামাই করবে, ঘরে প্রত্যেক বউয়ের পেটে ডজন বাচ্চা দিবে, আবার টেস্ট চেঞ্জ করতে ক্রীতদাসীও ভোগ করবে। আর নারীরা ওইদিকে ড্রাইভিং শিখতে পারবে না, ভোট দিতে পারবে না, অন্য কোন ছেলের সঙ্গে মেলামেশা করলে তাদেরকে ধরে রাস্তাঘাটে অপমান করা হয়। একবার এক ছেলের সঙ্গে এক মেয়ে মার্কেট প্লেসে একটু হাত ধরাধরি করেছিল ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হয় মার্কেট থেকে। এই সেই দেশ, যেখানে নারী একা বের হতে পারে না, “মারহাম” বা নির্ধারিত পুরুষসঙ্গী থাকতে হবে, সারাক্ষণ চোখ মুখ ঢেকে কালো- বোরকায় মুড়ে থাকতে হবে। এমনকি ড্রেস কিনতে গেলে ট্রায়ালও দেওয়ার ব্যাবস্থা নাই। একটা সৌদি নারী হাত পা বেঁধে ঘরে বসে থাকে, কারাগারের মধ্যে জীবন কাটায়। বাকি বিশ্ব তার কাছে ধোঁয়াশা।
এদেরকে স্বামীরা নির্মমভাবে নির্যাতন করে, কঞ্জুগেল রেপ থেকে শুরু করে তাদের গায়ে জঘন্যভাবে হাত তোলা কি না করে! ঘরে স্ত্রীর যখন অবস্থা এরূপ, তখন গৃহপরিচিকা বা খাদ্দামের অবস্থা কি হতে পারে তা অনুমেয় !
সাব ডোম রিলেশন, বা প্রভু ক্রীতদাসীর যৌনসম্পর্ক নিয়ে আমরা কম বেশী সবাই জানি। সৌদি আরবের ব্যাক্তিরা, ক্রীতদাসী ভোগ করে, ক্রীতদাসী তা অস্বীকার করলে তার উপর নেমে আসে দুর্ভোগ অত্যাচার।তার গায়ে হাত তুলা, তার খাবার দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ করে দেওয়া হয়। আর জোর করে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা মামুলি ব্যাপার। দেশ থেকে জানানো হয় গৃহপরিচিকা , ওখানে গিয়ে তারা হয় যৌনদাসি (sex slave)!
ইউটিউবে প্রচুর ভিডিও আছে খাদ্দামকে কীভাবে ইউজ করে ওই দেশের লোকেরা। সেদিন এক ভিডিওতে দেখলাম এক সৌদি আরবের লোক, কীভাবে জুতা দিয়ে পেটাচ্ছে এক গৃহপরিচিকাকে ! হিপের মতো মেয়েদের সেনসিটিভ জায়গায় চড় মারাটা এই ইসলাম শরিয়া দেশে কীভাবে ভ্যালিড হয় আমি জানি না!
ভারত, ইন্দোনেশিয়া, শ্রীলঙ্কা প্রত্যাহার করে নিচ্ছে সৌদি তে গৃহপরিচিকা পাঠানো। কিন্তু বাংলাদেশ সরকার কেন নারীদেরকে এরপরেও পাঠাচ্ছে তা সত্যিই বোধগম্য না! সরকার কি খাওয়া পড়ার জন্য নারীকে যৌনদাসি বানাচ্ছে ?
এই দেশ হয়ে যাচ্ছে ধর্ষণের দেশ, নারীর শ্লীলতাহানির দেশ। এই মুহূর্তে এই দেশ অন্য দেশে নিয়ে নারীকে যৌনদাসীও বানানোরও উপায় করে দিচ্ছে! এরপর তো ঘরে ঘরে এই দেশে যৌনদাসী সৃষ্টি হবে। এই ৫০,০০০ নিবন্ধিত নারীদেরকে যৌনদাসী হওয়ার হাত থেকে বাঁচানোর জন্য সরকার কি একটুও ভাববে না ?
মারজিয়া প্রভা
মন্তব্য
নারীদের যে দেশে মানবাধিকার নেই সেখানে কিভাবে কাজের সুষ্ঠু পরিবেশ থাকতে পারে সেটা আমার মাথায় ঢোকে না। এবং এই গৃহকর্মীদের বেতনও নাকি অতি নগন্য। সৌদি আরব কি নিজেদের নারীদের কখনো বিদেশে কাজ করতে দেবে? গৃহকর্মী না হোক, বড় বড় ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, গবেষক, সিইও হিসাবে? যে কাজ ওরা নিজেদের নারীদের করার কথা চিন্তাও করতে পারে না সেটা অন্য নারীদের দিয়ে করানোর মত কপটতা হয় না।
দুর্ভাগ্যের বিষয়, এইসব নারী গৃহকর্মীরা নিগ্রহের শিকার হলেও হয়ত মুখ ফুটে বলতে পারবে না দেশে। সমাজ থেকে এলিয়েনেট হয়ে যাবার ভয়ে। অবশ্য অফিশিয়ালি আমরা এই মূহুর্তে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রীতদাস সাপ্লায়ার।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
সৌদী আরবে আমাদের নারী শ্রমিকরা গেলে কী পরিস্থিতির শিকার হবেন সেটা সবাই জানেন। কেন অন্য দেশগুলো তাদের নারীদের সেখানে পাঠানো বন্ধ করলো সেটাও সবাই জানেন। তারপরও এই ঘটনা কী করে ঘটছে? সম্ভাব্য কারণ হতে পারেঃ
১। এক্ষেত্রে সৌদী সরকার আমাদের সরকারকে কোন না কোন ভাবে চাপ প্রয়োগ করেছে যা আমাদের সরকার উপেক্ষা করতে পারেনি।
২। দুর্নীতিগ্রস্থ আমলা-রাজনীতিকরা মনুষ্যেতর লোভী দালালগুলোর কাছ থেকে ঘুষ খেয়ে এই ব্যবস্থা করেছে।
কারণ যা-ই হোক, সরকারের উচিত অনতিবিলম্বে এই প্রক্রিয়া বন্ধ করা।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
সৌদী আরব ও একটা দেশ আর সেই দেশে আবার নারীর অধিকার । কাঠালের আমসত্ব বুঝি এর চাইতেও যৌক্তিক । নারী অধিকার বিষয়ে গলাবাজি করার সময় যে সকল আহাম্মকে সৌদির রেফারেন্স দেয় তাদের অ, আ, ই, ঈ আবার নতুন করে শেখানো আশু দরকার ।
মোস্তফা কামাল
রেমিট্যান্সের উর্দ্ধগতি দেখানোটা আমাদের সরকারগুলোর একটা সাফল্য ব্যর্থতা হিসাবের একটা মানদণ্ড হয়ে গেছে। এবার এটা যেভাবেই আসুক। জনশক্তি রপ্তানি বলতে আমরা নিম্ন মজুরিতে শ্রমিক সাপ্লাইকে বুঝে থাকি। যে কারণে এতগুোলো দেশে এত বছর ধরে জনশক্তি রপ্তানির পরও উচ্চতর কাজগুলো অনেকটাই অধরা রয়ে গেছে। চীন বা ভারতের মতো আমরা এক্ষেত্রে বিশেষ নজর দিতে রাজি নই। প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও সেই তথৈবচ রয়ে গেছে।
মধ্যপ্রাচ্যের সাম্প্রতিক নানা সংকটের কারণে শ্রমিক নেওয়ার হারও মাঝে কমে গিয়েছিল। এর সাথে যুক্ত আছে আবার যুদ্ধাপরাধী বিচারকে কেন্দ্র করে সৌদির মতো দেশগুলোর চূড়ান্ত বিরোধ। যেনতেনভাবে এটাকে কাটিয়ে ওঠার চেষ্টায় এসব ঘটছে। সাথে পাণ্ডবদা যেমনটা বললেন দুর্নীতিতো আছেই।
আর যেখানে দেশের ভেতরে একের পর এক ঘটনায় সরকার নির্লীপ্ত, নারীর বিরুদ্ধে সন্ত্রাসকে বলা হয় দুষ্টামি, সেখানে দূরদেশে নিম্নবর্গীয় মানুষের সাথে কী ঘটবে তা নিয়ে এরা চিন্তা করবে তা আমাদের অতি প্রত্যাশাই বটে।
স্বয়ম
যে সব কারণে (অজ্ঞতা, দারিদ্র্য, প্রতারণা প্রভৃতি) আমাদের দেশের নিরীহ, নিরপরাধ মানুষকুল সাগর পথে ভাগ্যান্বেষণের মরণ যাত্রা করে থাকে, আমাদের এ বোনবৃন্দও ঐ একই কারণে এ অন্ধকার পথে আগুয়ান হতে চলেছে। তাদের সামনে যে সমূহ ভয়ঙ্কর বিপদ ওত পেতে আছে, সেটি যেমন সত্য, তেমনি সত্য যে ব্লগে লিখে বা বিচ্ছিন্ন ভাবে দাবী তোলে সরকারকে এ হঠকারী সিদ্ধান্ত হতে বিরত করা সম্ভব নয়। তারা বলবে আমরা কাউকে বল প্রয়োগ করে পাঠাচ্ছি না। তারা স্বেচ্ছায়ই যাচ্ছে। যদিও প্রকৃত সত্য হলো, তারা বাধ্য হয়েই সেখানে যাচ্ছে। নিজের দেশে বাঁচার নূন্যতম অবলম্বন থাকলে সাধে কেউ এরকম পতথ পা বাড়ায় না। আমাদের বোনদেরকে বাঁচানোর জন্য চাই শক্ত প্রতিবাদ, বড়মাপের জনদাবীর গুঁতা। শ্রীলংকার ক্রিকেট দল মৌলবাদী পিচাশদের দ্বারা আক্রান্ত হবার পরে পরে সরকার আমাদের প্রিয় ক্রিকেট দলকে পাপিস্থানে পাঠানোর উদ্যোগ নিতে চাইলে আমরা যে মাপের প্রতিবাদ-প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলাম, সে ধরণের প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারলেই কেবল এ বিপদগামী বোনবৃন্দকে বাঁচানো সম্ভব। আমাদের মানবাধিকার ও নারী প্রগতির দাবীদার দলগুলো এ কাজে অগ্রণী ভূমিকা নিয়ে আমাদের সবাইকে জাগরিত করতে স্বোচ্চার হবে বলে আশা করি।
- পামাআলে
একটু অগোছালো হলেও লেখার মূল বক্তব্য একেবারে ঠিক আছে। আজকেই একটা ভিডিও দেখলাম ফেসবুকে একজন পুরুষ গৃহকর্মীকে প্রচণ্ড নিষ্ঠুরভাবে পেটাচ্ছে একজন আরব। এরকম ভিডিও ইউটিউবে সার্চ করলে প্রচুর পাওয়া যায়। যেখানে সৌদিরা পারিবারিক পর্যায়ে স্ত্রী, সন্তান, বন্ধু(!)দেরই সম্মান করে না সেখানে নারী গৃহকর্মীদের কী অবস্থা হবে সেটা বুঝতে কষ্ট হয় না। শুধু টাকা আর রেমিটেন্সের জন্য আমরা এরকম অমানবিক পরিবেশে আমাদের দেশের মানুষকে কেন ঠেলে দেই এটা আমার মাথায় কখনও ঢোকেনি, হয়ত ঢুকবেও না।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ভয়াবহ।
-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু
আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে
যে স্তর থেকে এসব নারীদের পাঠানো হচ্ছে বা যারা যাচ্ছেন তারা মূলতঃ আমাদের সমাজের অশিক্ষিত,
পিছিয়ে থাকা অংশ।এদের মধ্যে থেকে কেউ যদি সৌদির বিষয়টা অবগত থাকেন এবং এ ব্যাপারে তার নিজের বৃত্তের মানুষদের সাবধান করতে চেষ্টা করেন সেটা হালে তেমন পানি পাবার কথা না। কারণ কাজের সুযোগ পাওয়া
ব্যক্তি/পরিবার ভাবতে পারেন হিংসা জনিত কারণে ভাংচি দেয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে সচেতন করবার জন্য সরকারি/বেসরকারি উদ্যোগ থাকলে সৌদিতে যাবার বিষয়ে অন্তত দু'বার ভাবতে পারতেন আগ্রহী নারী বা তাদের পরিবার। কিন্তু যেখানে সরকারি উদ্যোগেই তাদের নারীকর্মী(!) হিসেবে পাঠানোর ব্যবস্হা হচ্ছে সেখানে তাদের সচেতন করবার বিষয়টা আম জনতা কিভাবে ঠেকাতে পারে সেটা নিয়ে দ্রুত চিন্তা ভাবনা দরকার। সরকারের এই সিদ্ধান্তকে ফিরিয়ে নেবার ব্যাপারে জোড়ালো একটা আন্দোলন দরকার। সেটা কিভাবে সম্ভব!!?? সত্যিই খারাপ লাগছে ওদের কথা ভেবে...
যারা সৌদিতে যেতে ইতিমধ্যে নিবন্ধন করেছেন,তাদের অনেকেই এ বিষয়ে শুনেছেন। তারপরও যাচ্ছেন,এই ভেবে তার ক্ষেত্রে এমন নাও হতে পারে কিংবা এটা গুজব। তার জীবনে হয়ত এমন কিছু হবে না। বাসার কাজ করবে।বেতন পাবে। দেশে পাঠাবে।স্বপ্ন বিভোর।
এ্যনি মাসুদ
প্রশ্নটা আমারও। কেনো এভাবে মেয়েদের পাঠানো হচ্ছে। বুঝে শুনে নির্যাতনের মুখে ঠেলে দেওয়াটা দুঃখজনক।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
মন খারাপ লাগছে খুব বিষয়টা ভেবে। সেই দূরদেশে এইসব মেয়েদের একজনও কাছের মানুষ থাকে না তার উপর এরকম ভয়াবহ নির্যাতন। বিষয়টা নিয়ে সিরিয়াসলি কিছু করা যায় কি না, ভাবতে হবে।
দেবদ্যুতি
নিম্নবিত্তের যারা সৌদিতে টাকা উপার্জনের স্বপ্নে বিভোর তারা হয়তো পাশের দেশের খবর জানেনা, জানেনা কেন অন্যান্য দেশ আরবে কর্মী পাঠানো বন্ধ করেছে। কিন্তু যারা এই মানুষগুলোর নিবন্ধন করছেন, তারা তো জানেন! তারা জেনেও কিভাবে এই মহিলাদের বিপদের মুখে ঠেলে দিচ্ছেন মাথায় আসেনা! বিবেকবোধের সম্পূর্ণ বিসর্জন দিয়ে দিয়েছি মনে হয় আমরা। এই মেয়েগুলো রেপড হলে না পারবে ঐ দেশে আইনের আশ্রয় নিতে, না পারবে দেশে এই খবর জানাতে, নিপীড়িতদের সমাজচ্যুত করতেতো আমরা সিদ্ধহস্ত!
সরকারের এই সিদ্ধান্তগুলো শুনলে অনেক সময়েই বিশ্বাস করতে কষ্ট হয় যে এদেশের প্রধানমন্ত্রী একজন মহিলা!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
মহিলা হলেই সে অন্য মহিলাদের সহমর্মী হবে এটা একটা ভ্রান্ত ধারণা।
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে
সৌদি আরবের যেসব কাহিনী জানি তাতে এই ঘটনাটিকে শেয়ালের খোয়াড়ে মুরগীকে কাজ করতে পাঠানো মনে হচ্ছে। ভবিষ্যত বলে দেবে এর প্রতিক্রিয়া কতদূর যায়।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
নতুন মন্তব্য করুন