কই গেল সব ??

খেকশিয়াল এর ছবি
লিখেছেন খেকশিয়াল (তারিখ: শুক্র, ২২/০৮/২০০৮ - ৫:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লীলেন দাদা ট্যাপ খেয়েছে
( খ্যাপ দে বুঝিই সময় যায় ! )
তীরন্দাজের তীর গুলিসব
দেখছি না আর হায় রে হায়
দ্রোহীদাদাও লিখছে না আর
পাচ্ছি না যে ফিল্ম রিভিউ
গাপ দিয়েছে নজু ভায়াও
ঝুলিয়ে মুলা লেখার ডিউ
শাহীন ভায়াও ডুব দিল কই
কোবতে যে নাই ব্লগ ভরা
আবজাবে সব লেখা নিয়ে
স্পর্শ ভায়াও ব্লগ ছাড়া
ডুবলো কোথায় সচলগুলা
ভাগলো কোথায় ষড় করে
তাদের ছাড়া প্রথম পাতা
রুক্ষ ধূসর খরখরে


মন্তব্য

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

শীত আসার আগেই সবাই শীতনিদ্রা দিচ্ছে।

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

দারুন! এই লেখার খবর একবার কোন না কোনভাবে তাদের কাছে পৌঁছুলে এক ছুটে ফিরে না এসে উপায় থাকবে না আর তাদের! দেঁতো হাসি
_______________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?

সৈয়দ আখতারুজ্জামান এর ছবি

খবু ভালো লাগলো....

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- মক্তবের হুজুরদের মতো বাড়ি থেকে ধরে আনা টিম তৈরী করা হোক সচলায়তনে। আর আমারে সেই টিমের প্রধান করা হোক। ইউদিন টুয়েন্টি ফোর আওয়ার্স, চব্বিশ ঘন্টার মইধ্যে তাগোরে আবার সচলায়তনে প্যানপ্যানরত অবস্থায় দেখতে পাইবেন। এইটা অভিজ্ঞতা থাইকা নেওয়া। দেঁতো হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

আমার তো ভার্সিটি লাইফের তাবলীগ পার্টির কথা মনে পইড়া গেলো। কি যে পেইন (!) টা দিত! যখনই দেখতাম আসতেছে, তখনই আমরা হয় পালাতাম না হয় দরজা আটকায়া চুপ কইরা ভিতরে থাকতাম। কিছুক্ষণ নক-টক কইরা তারপর চইলা যাইতো তারা। ভাগ্যিস সেই দলে আপনি ছিলেন না! চোখ টিপি
আপনার অভিজ্ঞতার কথা শুনতে চাই। জনতার দাবী, মানতে হবে... মানতে হবে দেঁতো হাসি
_______________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- হেহ হেহ হেহ বিডিআর ভাই।
আসপে আসপে, সব কিছুই আসপে। সুমায়মতো সব কিছুই আসপে। আমি আবার কথা রাখতে পারি না পেটের মইধ্যে। একবার যেমন হুজুর কইলো যাও শরীফরে ধইরা নিয়া আসো। আমি তো ঢেং ঢেং কইরা পারলে আগেই দৌড় দেই। পরে লগে আরো দুয়েকজন দিলো, কারণ শরীফ কিছুটা খতরনাক। চোখ টিপি
তো গিয়া দেখি শরীফ খালি গায়ে একটা গেঞ্জি কাপড়ের হাফপ্যান্ট পিন্দা বারান্দায় তার টিয়া পাখির লগে খেলে। আমরাও গিয়া টিয়া পাখির লগে টুইটাই শুরু কইরা দিলাম। অরে যে ধইরা নিতে আইছি সেইটা ভুইলাই গেছিগা। হঠাৎ তৌহিদ চিক্কুর দিয়া কয়, অই আমরা না তোরে ধইরা নিতে আইছি। এই কথা শুইনা শরীফ দিলো ঘরের ভিতরে দৌড়। গিয়া দরজার কপাট নিয়া হাজির। কয় আগাবি তো মাথা ফাটায়া দিমু হালার পুতেরা। তৌহিদ আর বাকিজন দিলো উল্টা দৌড়। পরে শরীফরে মানায়া আমরা দুইজন আবার টিয়াটিয়া খেলায় মন্দিছিলাম। দেঁতো হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

সেই সুমায়ের লাইগা তাইলে অফেক্ষায় থাকলাম দেঁতো হাসি
এই তাইলে আপনার নমুনা! কাম করতে যায়া ভুইলা গিয়া "আসামী"র লগে টিয়াটিয়া খেলায় মাইতা যান চোখ টিপি তয় ঠিকি আছে, ওইদিন যদি সে কপাট দিয়া দিতো মাথায় এক বাড়ি, তাইলেই তো খবর আছিল! দেঁতো হাসি
আচ্ছা, ওইটা কি মেয়ে-টিয়া ছিল? খাইছে
_______________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?

খেকশিয়াল এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি

------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

লুৎফুল আরেফীন এর ছবি

খুউব সুন্দর হইছে দেঁতো হাসি

___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"

খেকশিয়াল এর ছবি

পাইসি একজনরে !! আপনে তো চেহারাই দেখান না, ভুইলাই গেসিলাম, সত্যি কইরা কন তো আপ্নেরা কি প্ল্যান কইরা সব গাব দিসেন ?

------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

আমার কথা ‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍জিগায় না কেউ! মন খারাপ
জিগাইবো ক্যান? দিই পাহারা
রাত্র-দিবা, সাইট যখন
সচল বিনা হয় সাহারা হাসি

আপনার ছড়া মজাদার হইসে, পণ্ডিত সাহেব।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
পাকিস্তানিদের আমি অবিশ্বাস করি, যখন তারা গোলাপ নিয়ে আসে, তখনও। - হুমায়ুন আজাদ

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

সবজান্তা এর ছবি

ব্যাপারটা আমিও খেয়াল করসি।

আমি পারি-বা-না-পারি, বুঝি-বা-না-বুঝি সমানে পোস্টাই দেখে, আমারে নিয়ে কোন মাথা ব্যাথা নাই কারো।

রোস বাছা, ডুব আমিও দিচ্ছি দেঁতো হাসি


অলমিতি বিস্তারেণ

খেকশিয়াল এর ছবি

হাহা আপনে তো দাদা আসেনই ! যাগো দেখিনা তাগোরে বিসরাই আর কি

------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

ভূঁতের বাচ্চা এর ছবি

দারুন হয়েছে ভাইয়া, স্পর্শ ভাইয়াকে মনে মনে খুঁজতেছি, উনার আব্‌জাব লেখা ম্যালাদিন পড়িনাই।

--------------------------------------------------------

জি.এম.তানিম এর ছবি

বড়ই সইন্দরয...
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

জি.এম.তানিম এর ছবি

এগোরে ধইরা আনা হউক!
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

মুশফিকা মুমু এর ছবি

হা হা হা দারুন লিখেছেন শিয়াল ভাই হাসি , আসলেই সবাই কই ??
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

অমিত আহমেদ এর ছবি
তারেক এর ছবি

কই পলায়া গেলো লোকজন?
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

মাহবুব লীলেন এর ছবি

লীলেন দাদা ট্যাপ খেয়েছে

এইবার দেখবেন ঠেলা কারে কয়
চাকরি ছাইড়া দিছি ২১ তারিখ
এখন ১০০% বেকার
টানা দুইদিন ঘুমানের পরে দুইখান কমেন্টাইলাম
পরে দেখলাম দুইটা কমেন্টই মূল পোস্ট থাইকা সাইজে কমপক্ষে ২০গুণ বড়ো

কিন্তু সচলায়তনে ৩৬ ঘণ্টায়তো ২ খানের বেশি পোস্টানো নিষেধ
চিন্তা করছি নিজের কোটা পার হয়ে গেলে বাদবাকি নীরব সচলদের মেইল করে দেবো আমার পোস্টগুলান
তারা তাদের নামে আমার লেখা পোস্টাবে

প্রতি মিনিটে একটা পো্স্ট
এই হিসাবে ডেইলি ১৪৪০টা পোস্ট
চলবে?

নাকি আরো বাড়াব?

খেকশিয়াল এর ছবি

ওরে-এ-এ ! লীলেনদা ব্যাক করসে, ১৪৪০টা অনেক কম, আরো বেশী দেন !

------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

রণদীপম বসু এর ছবি

খাইছে ! শিয়ালের মধ্যে কবিপ্রতিভার যে বিস্ফোরণ ঘটছে, হেরা সব পলাইয়া তো ভালোই হইছে। নইলে এই শিয়াল-কবি পাইতাম কই।
এমন ছড়া-লেখা'র জন্ম-সম্ভাবনা থাকলে হেরা আরো কিছুদিন পলাইয়াই থাকুক !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

কীর্তিনাশা এর ছবি

আরি দারুন ছড়া !!
লীলেন দা তো ফিরছে। কিন্তু বাকিরা কই?
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

স্পর্শ এর ছবি

আসলেইতো !! গেল কই?? চিন্তিত
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

খেকশিয়াল এর ছবি

ধুগোদারে গাপ দেয়া সচল বিসরাইন্না কমিটির লীডার করা হোক, সবাইরে সবাই খুইজা নিয়া আসেন ।
আর হগলরে নমস্কার ।

------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

demigod এর ছবি

মামা ভার্জিন .... থুক্কু .... ফারযিন তোর লেখা পইড়া তোরে নিবিড় কইরা কাছে পাইতে চায় । ও শুনছে তুই নাকি জ্ঞ্যন বৃক্ষের ফল খাইছছ । তুই জরুরী ভিত্তিতে যোগাযোগ কর ।

দৃশা এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি...
তুই কে মামা তুই কে?চিনা চিনা লাগে ...মইরা গেলাম হাসতে হাসতে... ফারযিন...এতোদূরেও খেকশিয়ালের পিছা ছাড়ল না। কৌশিক বাবা তোর মুক্তি নাই...তিনি বলে তোরে নিবিড় কইরা পাইতে চায়......হা হা হা হা...... তুই তৈয়ার হো দাঁত মাইজ্জা।
-----------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

দৃশা এর ছবি

দোস্ত তুই কইই? তুই কি তৈয়ার হইতাছ ভার্জ থুক্কু ফারযিনের লাইগা?
----------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

ঝরাপাতা এর ছবি

ওরে লারেলাপ্পা ছড়ারে...
পাঁচতারা দিলাম খেকুরে....


যে রাতে গুঁজেছো চুলে বেগুনি রিবন বাঁধা ভাট,
সে রাতে নরকও ছিলো প্রেমের তল্লাট।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . (আবু হাসান শাহরিয়ার)


বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।