বিএনপি জামাতের পাঁচবছর,এক-এগারোর প্রয়োজনের জায়গায় বাংলাদেশকে নিয়ে এসেছিল। ইঙ্গ-মার্কিন জোট বাংলাদেশে কোন সরকারকে পাঁচ বছরের বেশী থাকতে দেবেনা।এক এগারোতে সক্রিয় একজন সাদা রাষ্ট্রদূত দম্ভের সঙ্গে জানিয়েছিলেন, দূতাবাঁশ পল্লীর আড্ডায় কারণ সাদারা পুরাতন ভৃত্য বোলে কিছু হতাশার বাঁশ লিতে অনুপানে ডাকে আমাকে অথবা আত্মা বেচে দেয়া সিধু কানুদের।আমার বন্ধু বাংলাদেশভূত ইউরোপীয় ফিল্মমেকার আমাকে ঢাকার মরুভূতিতে এলিট পাবে নিয়ে যেতো ঐ একি বাঁশ ঝাড়ে,ওয়াইনের বিনিময়ে বাঁশ কর্মসুচীতে।
রাষ্ট্রদূতের চেহারা যেন ফর্সা-খন্দোকার দেলওয়ার,গ্রামের ছেলে বলে দেলুর ঘিলু কে গোবরাশ্রিত বলি আমরা। অথচ সাদা রাষ্ট্রদূত ওয়াইনের ঘোরে লর্ড ক্লাইভের মতো দম্ভ দেখালেন গোবরাশ্রিত রাজনৈতিক পরীজ্ঞানে।সেখানে এনজিও বাঘেরা পুসি ক্যাট পুসি ক্যাট হোয়াট ডু ইউ ওয়ান্ট, আই ওয়ান্ট আ পাজেরো এন্ড সফটগ্রান্ট মাই লাভ হয়ে টলছে। বাঙ্গালী পেটে মদ পড়লে আগে দেবদাস হত,দেবদাস প্রেমে ব্যর্থ হওয়ায়,এখন সফল দেলোয়ার হয়ে যায়।আর সাদা-গডফাদার মেক্সিকান ড্রাগ ডিলারের মতো সিগার ধরাতে ধরাতে ভাঙ্গা ইংরেজীতে বললেন,হেই ডূড ডোন্ট ইনসাল্ট মাই ইভনিং,ডোন্ট টেক হোমিওপ্যাথেটীক ডোজ। টেক টু এটলিস্ট। টেক টু কথাটা মনে ধরার মতো।
উনি আমাকে উনার মতো টিপসী করে তারপর ঝেড়ে কাশলেন। কারণ সব রাষ্ট্রদূতেরি বউয়ের সঙ্গে ঝগড়া,ছেলেমেয়ে দূরে, ক্লিনটন ধরা পড়ার পর, ভার্চুয়াল মুক্তি ছাড়া জীবনটা সাহারা মরুভূমি বা উপাসনালয়। ফলে মিস্টার ক্লাইভ খোন্দোকার দেলোয়ার হয়ে যায়। আমার মনে আছে ২০০২ সালের কমনওয়েলথ ডেতে রাণীর সান্ধ্যভোজে বাংলাদেশের দুজন প্রবীণ সাংসদকে রাণীর বক্তৃতার সময় বাকিং হাম প্যালেসের উডেন ফ্লোরে বসে পড়তে দেখেছিলাম। আমার খুব মন খারাপ হয়েছিল, আমাদের সমাজে ধর্মীয় কুসংস্কারের কারণে মানোজৈবিক চাওয়াগুলো অনাঘ্রাতা কুমারী রয়ে যাওয়ায় একদল উপাসনালয়ে গিয়ে জিহাদী হয় অন্যদল কুতসিত ভোগবাদী হয়। এই অন্ধকার সমাজের অসভ্য সুশীল সমাজ বনাম বর্বর জিহাদী সমাজ টম আর জেরী খেলায় আমজনতার মনোযোগ টেনে রাখে,আর আলোর অলক্ষে একজন লর্ড ক্লাইভ আমাকে ইঙ্গিত দেন এখনো আমরাই ঠিক করি কে ক্ষমতায় যাবে।
রাষ্ট্রদূত সাদা চামড়া বলে সোসালাইটরা এমানসিপেশনের সার্টফিকেটটা ঐ টাকলা নানার কাছ থেকে নিতে চায়। নেটিভ রক্ষণশীল কতিপয় হিজাব যেমন দেলু নানা শিশুদের মতো ঘুমিয়ে পড়ার আগে সার্টিফিকেট নিয়ে সটকে পড়ে । ফর্সা ডেলুর কথা আজ লিখলাম কারণ কাইলা দেলুকে নিয়ে অনেক খাট্টা তামাশা হয়েছে।তাই ইনাফ ইজ ইনাফ।আই টুক টু।
বুঝলাম রাজনৈতিক নেতারা পশ্চিমে কি পূবে ঐ একই, যেন নৌকা ডুবিতে হারিয়ে যাওয়া কমেডি অব এররের ফসসা ডেলু,কাইল্লা দেলু। প্রথমে এক এগারোতে সেনাবাহিনীর কোন আগ্রহ ছিলনা,জাতিসংঘ মিশনের লিয়েন থেকে সৎ ভাবে ভালো উপার্জন হচ্ছিল।পরে অবশ্য ফর্সা ডেলু কলোনিয়াল কাজিন কাইল্লা দেলুদের সরিয়ে জলপাই আচার পরিবেশন করলে,তরুণ মেজরদের গ্রেফতার ব্যবসা জমে উঠে সামরিক দুর্বৃত্তায়নের জীনগত কারণে। কারণ কর্ণেল হবার আগে দূর্নীতির কোন ছিদ্র নেই। র্যাবে আছে,থানায় পোস্টিং এর মতো।হুমায়ুন আজাদ বলেছিলেন দেশ যেদিকে যাচ্ছে শিক্ষকরা ভিসি পদের চেয়ে রমনা থানার দারোগা হবার জন্য লবি করবে। (উদ্ধৃতির ডিকন্সট্রাকশন)।
ইঙ্গ-মার্কিন লবিটি ভূরাষ্ট্র রাজনীতিতে আর্থিক ও মনোজাগতিক দাদাগিরির পক্ষে বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তান শ্রীলংকাতে নরমুন্ডু নিয়ে ক্রিকেট খেলে। আইসিসি ট্রফি বাচ্চাদের খেলা, তাই নিরাপত্তার কারণে পাকি হটস্পটে আম-জাম-স্ট্রবেরিবাচ্চাদের নেবেনা। কারণ ছায়া নর্তকরা এখন সিভিল ক্যাজুয়ালিটি আগের চেয়ে কমাতে চায়।কারণ এখন অনলাইন মিডিয়া সব গণহত্যা আপলোড করে। ফাঁস হয়ে যায় মাংসের কারবার।
সে কারণে সাদা ডেলু বললেন কুড উ ইউনাক সিভিল সোসাইটি ডু এনিথিং এবাউট টারেক এন্ড হিস হুইরল ক্যাসেল। আমি চেহারাটা কদমার মতো করে বসে থাকলাম, আমার মধ্যে তো হুমায়ুন আজাদের আগুন নেই যে ছাগুকে ছাগু বলার সাহস রাখবো। আমার মা আমাকে কথা বলতে শিখিয়েছিলেন,আব্বা আমাকে কথা না বলতে শিখিয়েছিলেন। অথচ নিজেই আম্মার চেয়ে বেশী কথা বলতেন।এখন ঢাকার যাবতীয় গাম্ভীর্যের সার্কাস দেখে ঢাকায় কম কথা বলেন। মানে ঢাকায় পথ খুঁজতে আমাকে অনুসরণ করেন।
আমি ঢাবিতে পড়ার সময় জহুরুল হক হলের অভিভাবক কক্ষে বসে উনি বলতেন,প্রত্যেকটা গলিঘুঁজি চিনে রাখবে। আমি কলকাতার গলিঘুঁজি চিনি।তোমাকে ঢাকা চিনতে হবে। আমি অর্ধেকটা পারিনি।ফর্সা ডেলুর আড্ডায় অপরিচিত গলিঘুঁজিটা পয়ত্রিশের আগে দূতাবাস এলাকা মনে হত,সাইত্রিশে সেটা এক ল্যাবিরিন্থ দিয়ে হেঁটে যাওয়া দূতাবাঁশকারখানা।
কমনওয়েলথ ফেলোশীপ ২০০২ সুগার কোটিং এ জাতিরজনক হত্যায় পিত্যৃহীন এক ইস্টবেঙ্গল ব্রডকাস্ট চাকরকে দুইমাস লন্ডন-মাল্টা-সাইপ্রাস ঘুরিয়ে, লন্ডনের বৃটিশযুদ্ধাপরাধী বা ওল্ড সিভিল সার্ভেন্টস নিবাস রয্যাল ওভারসীজ লীগে রেখে, একজন বৃটিশ এলিট-ইলিউমিনেত্তি আমাকে বললেন দেখো কী হারিয়েছো তোমরা। নীরদ সি র প্রজ্ঞা নেই তাই পেলব না হয়ে শিল্প বিপ্লবে ইস্ট ইন্ডিয়া থেকে চাঁদা তুলে আনার কথা বললাম, টাকা ফেরত চাইলাম, যেটা সার্কের পক্ষ থেকে চাওয়া যায়। কারণ ৪৭ এর ১০লাখ শরণার্থী নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারা যুদ্ধাপরাধের বিচার হতে হবে।
যতদোষ নন্দঘোষ হিটলার হেমলক খেয়ে যুদ্ধাপরাধের প্রায়শ্চিত্ত করলেন নাতসীবংশসহ, আর ইংলিশ চ্যানেলের ওপাশে রাণী দিদা অনুপম প্রাসাদে লাইলাক কালারের স্কার্ট পরে দিব্যি কুট কুট করে বাংলাদেশের বন্যা আর পাখী নিয়ে গল্প করলেন। আমি আমার বন্ধু নাজিব তারেকের একটা এবস্ট্রাক্ট পেন্টিং দিয়ে বললাম, এটা আজকের বাংলাদেশ, আমরা রানওয়েতে টেক অফের প্রতীক্ষায়। উনি বললেন বাহ লন্ডনের ছেলেরাও তো এতো ভালো ছবি আঁকে না। যুদ্ধাপরাধী রাজবংশের সঙ্গে আমার আদেখলামি বশত ছবিটি পোস্টে দিয়ে দিলাম, কারণ মুসা কান্ডের পর প্রামাণিক দলিল ছাড়া ব্লাফ দেয়া যাবে না।তবে ফেসবুকে ছবি দেবার পেছনে মুসা মানস সবার থাকে, কনফেস করলাম। হিমু বা শেরে বাংলা হলে ঠিকি বাঘ স্টিকি করে দিতাম প্রোফাইল ছবিতে।
অবশ্য আমি শুধু হ্যান্ডসেক করেছি,ছবিতে আমার হাসিটা ব্লেজার পরা সিধু-কানুর মতোই।
কিন্তু কিছুদিন আগে গোলাম সাহেব ইসলামের পর্দা প্রথা ভেঙ্গে রাণীর হাতচুম্বন করেছে,হাজার হোক রাণী মা, যুদ্ধাপরাধীর বিচার থেকে বাঁচাতে কমনওয়েলথ ভৃত্য প্রাসাদে লুকিয়ে রেখেছেন এই বৃদ্ধ রাণী-রাজাকারকে।
২০০২ সালের ফেব্রুয়ারীতে যে ছবিটি আমার আম্মার খুব পছন্দের ছবি ছিল, ২০১০ সালে সেটি অপ্রয়োজনীয়,ঋজু লেখক হিমুর ভাষায় সন্তানের উতপাটন কাহিনী(উদ্ধৃতি ডিকন্সট্রাশন)। আম্মা বললেন ৪৭এ নেতারা জিতেছিল মানুষ হেরেছিল, শুধু একাত্তুরের জেতাটা আমজনতার, তারপর বঙ্গবন্ধুকে সরিয়ে দিয়ে আবার উপনিবেশ,মারামারি কাটাকাটি যাই হোক ঐ কয় বছর দেশ চালিয়েছেন টুঙ্গীপাড়ার চশমা পরা ছেলেটা।শুধু তিনটা বছর একজন সিধুরাজা ছিল।
আ্মারো তাকে মনে হয় সিগার সাঁঝের বস,পাকিস্তান জেল থেকে শান্তিমাফিয়ার মতো বেরিয়ে আশা চে গুয়েভারা লন্ডনে বললেন, ক্ষতিপূরণ সব কলোনাইজারকে দিতে হবে। যারা টাকা ছিনতাই করে এনেছো, কিস্তিতে হলেও ফেরত দাও।বসের কথা অনুযায়ী যুদ্ধাপরাধী দেশ গুলোতে চান্দা তুলছি আর ব্লগিং করছি।
এখন পাকিস্তানের কাছে এবং বৃটেনের কাছে দুটো দাবি, এক।যথাক্রমে ৭১ ও ৪৭র যুদ্ধাপরাধীদের বিচার,(বরাহ নিধন প্রকল্পে যুদ্ধাপরাধীদের যারা মারা গেছে তাদের স্ট্যাচু অব লিবার্টী যেইখানে পাবেন সিসিটিভি না থাকলে যুদ্ধাপরাধী স্ট্যাচুর নিতম্বে গদাম,সিসিটিভি থাকলে,ব্লগে স্ল্যাং লাইভ শো, স্ট্যাচুর সামনে শ্রদ্ধা দেখনোর ভঙ্গিতে বসে খিস্তি) দুই।যথাক্রমে ২৩ ও ২০০ বছরএর বেশী প্রত্যক্ষ লুন্ঠনের হিসাব নিকাশ করার মতো অর্থনীতিবিদ ব্লগেই আছে ওটা ফেরত চাই নিমতলী বা ফুলতলীর কয়লামানুষদের জন্য।আর যুদ্ধের ক্ষতি পূরণ দিতেই হবে।
কারণ ইলিউমিনেত্তি রাষ্ট্রদূত যখন নন ভারবাল কিউজে বললেন তারা সরকার চালান তখন নিজেকে সিধু কানুর মতই উপায়হীন প্রান্তিক মনে হল। এখনো যদি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী দেশ চালায়, তাহলে আমাদের চুড়ি পরে মুজরায় নেমে যাওয়া উচিত।রাজনীতিবিদেরা অবশ্য দৃশ্যত তাই করছে,ওয়াইন শিকারী বুদ্ধিজীবীতো দুধভাত।
আশার কথা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ভাঙ্গা গাড়ীটা হালে এক ভারতীয় কিনেছেন,বাংলাদেশেরো কেউ কেউ লন্ডনে ব্যবসা ঠিকাদারি করছেন। প্রতিশোধ নিতে যুদ্ধাপরাধী দেশে দেশে পরিশ্রমেরচাঁদা তোলা হচ্ছে,গায়ে খেটে রেমিট্যান্সের মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে একদা লুন্ঠিত পুঁজি।আমাদের ছিনতাই হওয়া কোহিনূর গুলো ওশান ইলেভেনের মতো ফেরত আসবে একদিন। সরকারগুলো এসব পারবে না।খুবই ব্যস্ত ভোট যুদ্ধে। এরা দয়া করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করলে আর জঙ্গীবাদ ঠেকাতে পারলেই আপাতত খুশী।ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান প্রতি উপনিবেশ গড়ে যুদ্ধবাজ লুন্ঠকদের কাছ থেকে পাওনা বুঝে নেবার এতো কেবল শুরু।
আমাদের রেমিট্যান্স মৃগয়ার হিরো আমজনতা এটা করছে রক্তপানি করে নিসংগ শেরপার মতো। কখনো স্ট্রবেরী জনতার সাহায্য নিয়ে যারা এটুকু বোঝে ওদের শাসকের হাতে দক্ষিণ এশিয়ার আমজনতার রক্ত লেগে আছে।অনলাইনে অসাম্প্রদায়িক আম-জাম-স্ট্রবেরি জনতার ঐক্য পেভিকল দিয়ে জোড়া লাগিয়ে লং লিভ সিধুকানু-মুজিব লিবার্টী। জয়তু সচলায়তন। চলবে (ব্রেক উইদাউট স্পন্সর)।
মন্তব্য
একটু সহজ করে লেখেন। আপনি এমনভাবে লেখেন যেন কয়েকজন ছাড়া কেউ বুঝতে না পারে। আপনি তো নির্বাচনও করেছিলেন। জনপ্রতিনিধির তো কমিনিকেশন বিষয়ে ভালো ধারণা থাকে তাই জানি।
এই যোগাযোগ প্রতিবন্ধিতার কারণে নির্বাচনে ভরাডুবি,ব্লগপোস্ট অপছন্দে নিভে থাকা তারা।তবুও চেষ্টা করবো এর পরের লেখাটা আরেকটু কম এলোমেলো রাখতে,খুব খুশী হলাম।সত্যিই মনে হলো বার্তা সম্পাদক মনে করিয়ে দিচ্ছেন, সহজ করে। আন্তরিক ধন্যবাদ।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
ইয়ে মানে মাসকাওয়াথ পড়তে বসে যে সম্পূর্ণ হারিয়ে গেলাম, এবং নট এট অল ইনে গুড ওয়ে (ভাগ্গে গুগলানো ওব্বেস আছে তাই ঐ ইস্টিন্ডিয়া কোম্পানির মাজেজাটা জানা ছিল)।খবর উপস্থাপন করার জন্য এই স্ট্রিম অভ কনশাসনেস কি সত্যিই খুব খুব জরুরি? কেন? আমরা মানে পাঠকরা খুব বোকাসোকা নই স্যর, আপনার লেখা পড়িও নিয়মিত, এট লিস্ট চেষ্টা করি। আপনার লেখা কি আর এট্টু পাঠকমুখি (পড়ুন কোহেরেন্ট) করা একেবারেই অসম্ভব? ভাবুন প্লীজ।
--------------------------------------------------------------------------------
"ছুটলে কথা থামায় কে/আজকে ঠেকায় আমায় কে"
ছুটলে কথা থামায় কে/আজকে ঠেকায় আমায় কে
ওকে বস।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
প্লিজ ভাই... সহজ করে লিখুন। আপনি এতো কঠিন করে লিখেন যে, পাঠক প্রথম প্যারা পড়ে পালাবে।
আচ্ছা ভাই। তথাস্ত।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
চলুক। ভাল লাগছে।
আমাদের টাকলা নানা সাদা ডেলুরা সরকার পরিবর্তনের ‘কি-ফ্যাক্টর’ হয়ে উঠেন – এটা আমি বিশ্বাস করতে পারিনা বস। এটা ভেবে উনারা আত্মতৃপ্তি পেতে পারে এবং আমরা যাঁরা তাঁদের কাছাকাছি গেছি তারা একধরণের প্রটেক্টিভ শিল্ডের মধ্যে আছি ভেবে তৃপ্তি অনূভব করতে পারি – দ্যাটস অল। (তবে কালো দেলুরা আমাদের সামষ্টিক চিন্তাভাবনাকে বেশ প্রভাবিত করতে পারে।)
তবেও এও ঠিক যে আপনারা ঢাকার গলিঘুঁজির অর্ধেকটা হলেও চিনেছেন। আমি এখন পর্যন্ত বাসার সামনের ২৭ নম্বর রাস্থাটাও চিনতে পারলাম কই। তাই চিন্তা ভাবনায় পুরোই আম। তবে টাকলা নানাদের সরকার পরিচালনায় প্রভাব, সার্টিফিকেট প্রদান এবং পুজোর প্রসাদের ভাগবাটোয়ারা দেবার ব্যাপারটায় বিশ্বাস করি।
আপনার লেখার স্টাইলটা ভাল লাগে – হিউমার এবং কিছুটা বিমূর্ত ভাবের মিশ্রন। যেটা আবার সাবজেক্ট টু ইন্টারপ্রিটেশন।
ধন্যবাদ নৈষাদ। আপনার প্রশংসার ঔদার্যে আমি আলোড়িত।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
মাঝে মাঝে আপনার দুয়েকটা লাইন বেশ চমক দেয়। যেমন এটা
লেখাটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। চলুক।
বাই দ্য ওয়ে, আপনার চেহারা সৌরভ গাঙ্গুলির মত।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আমি তাইলে কাইলা সৌরভ।সাতচল্লিশের যাদু পেনসিল ফসসা সৌরভকে মহারাজা করেছে, কাল্লু সৌরভকে করেছে মহাতামা।(ওহী ডিকন্সট্রাকশন)।এখন রাণী মুখরা বা বিপাশা বসুরা কলকাতায় এলে মহারাজা নিজ হাতে নিজের রেস্টুরেন্টে সর্ষেইলিশ পরিবেশন করে।আর মহাতামার পুঁজি না থাকায়,নন-প্রফিট ব্লগে ট্রাশ লিখে ভদ্রলোকদের ঘুম নষ্ট করে, বেড়ে যায় প্যারাসিটামল বা মাথা ব্যথার ওষুধের বিক্রি।
ভালো থাকবেন, প্রশংসার জন্য কৃতজ্ঞতা।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
আমি যে আক্কেলমান্দ না সেটা আপনার লেখা পড়লে ব্যাপকভাবে ধরা পড়ে। ইশারা আছে সেটা বুঝি কিন্তু সেটা কাফি হয় না ... কফি খেয়ে অন্য পোস্টে চলে যাই।
তাও পড়ি ... ... কোন এক সময় হয়তো সমস্ত সুতার মাথাগুলো খুঁজে পেয়ে যাবো।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
আরে নাহ, আমিও হয়ত ওইটুকুই বুঝি। এই ছায়া নৃত্যের সুরাহা করতে একজীবন তো লাগবেই, চলুন সক্রিয় থাকি,এতোগুলো মাথা জুটেছে সচলায়তনে ঠিকই বেরিয়ে যাবে সব। তবে প্লিজ নামটা কেউ বুঝে ফেললেই বলবেন না আশা করছি। থাকনা। এখন ওএসডি ব্যর্থ ডেলুকে বরং মাস্ট্রিক্টের হ্যাশ ক্যাফেতে বসে চুল ছেড়ার প্রাইভেসীটুকু দিই। অবশ্য ডেলুর মাথা ভর্তি টাক, হয়তো "তামার তার"ই শেষ ভরসা (বাণী ডিকন্সটাকশন)।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
তেনাদের নাম ঠিক মতো নিলে কী হয় ?
___________________________
Any day now, any day now,
I shall be released.
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
এই লোকের নাম জেনে কী লাভ? ঘটনাটা নিয়ে ভাবনা উস্কাতেই এই এলোমেলো পান্ডুলিপি আয়োজন। পোস্টিং চেঞ্জ হয়। ঢাকায় দাদাগিরিতে পোষাতে না পারায়,ফরেন মিনিস্ট্রিতে নিয়ে গিয়ে খোজা করে রাখা হয় ফর্সা ডেলুকে, আসে নতুন ডেলু, একই চিত্রনাট্য, নতুন হিরো,আবার গণতন্ত্রের ভঙ্গুরতা বিশ্লেষণ করে গণেশ উল্টানোর রোডম্যাপ--টু বি কনটিনিউড।
সাংবাদিকতায় সোর্স হচ্ছে অনুসন্ধানের পাথফাইন্ডার,একবার ডিসক্লোজ করলে
পরে সোর্স আর কথা বলবে না। তবে আপনার সঙ্গে সামনা সামনি দেখা হলে যতটুকু জানি অফ দ্য রেকর্ড অবশ্যি জানাবো, আই প্রমিজ।
আরেকটা কথা, ধরুন অপারেটিভ ডেলুর পরিচয় আমি ফাঁস করলাম, তখন ডেলুর এইচ-কিউ ডিকলেয়ার করবে, ডেলু কম্প্রোমাইজড। তখন ওদের পরিভাষার ডেলুকে বার্ণ করবে। শাব্দিক অর্থে নয়। তখন আমাদের এই ব্লগের নির্মম আড্ডার কারণে ডেলু মজনু হয়ে যাবে,তার এইচ-কিউয়ের লাইলী আর ফোন ধরবেনা। বুইড়ারে মাফ করেন। ওর নব্য রিলিভারদের দিকে চোখ রাখুন।অবশ্য একএগারোতে বেশ শিক্ষা হয়েছে গুড গভর্ণ্যান্সের ডেল কার্ণেগীদের। ভালো থাকুন।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
মেলা কিছু মাথার উপর দিয়ে গেছে। এই অভাজনের জন্য পোস্ট ডিকন্সট্রাকশন করে একটা সার্মর্ম দিলে ভাল্লাগতো
এই সেরেছে ভাইজান। আমার মত পাতি বুদ্ধিহারা, ঢাকার জ্ঞানীগুণী লোকের বেলবয় হিসেবে ফুট ফরমাশ খেটে,তাদের ব্যবহৃত জারগন রিপ্রডিউস করে দুটো শুকনো রুটি মাখন। ইনডেক্স মুখস্ত করা এইটথ গ্রেডের মিডিয়া লাইট বয় আমি। দিল্লী রেডফোর্টের সামনে ৮৯ সালে শীভালরী বর্ধক বাঘের বটিকা বিক্রির বিশিষ্ট এক হকারকে দেখে এই গেমপ্ল্যান করেছি, লোকটা রাজকাপুরের পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তুলেছিল কোন কালে,সেইটা আর বাঘ-বটিকার পাশে ডিম্পল-কাপাডিয়ার প্রতিশ্রুতিশীল ছবি। কাজেই হট কেক বিক্রি হচ্ছে হট কেকের মতই।রাজবংশের জিয়াফতের ছবি ঝুলিয়ে আমিও চালাচ্ছি এই এলোমেলো ননপ্রফিট হকারতা। বস ব্যবসার পেটে লাথি দিবেন না, আসল ব্যাপার হল, আপনি যতটুকু বোঝেন ভালো করেই বোঝেন, আর আমি বুঝে না বুঝে গাইহারা বাছুরের মতো দৌড়ে বেড়াই। ভালো থাকবেন। আপনার লেখা পড়ি,ওখান থেকেও শিখি, তারপর ঝেড়ে দিই জিঞ্জিরার নকল প্যাকেটে। কৃতজ্ঞতা।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
জনাব, পাঠ প্রতিক্রিয়া আর ব্যবসার পেটে লাথি দেয়া কি এক জিনিস হৈল?
আপনার লেখা সবসময় পড়ি। হয়ত বুঝিও। কিন্তু এইটা পড়ে মনে হৈল, লেখক হিসেবে আপ্নে হঠাৎ ফাল দিয়ে মগডালে চড়ে বসলেন, আর আপনার পাঠক মাটিতে বসে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে রইলাম উর্ধ্বপানে।
?????
মাসকাওয়াথ ভাই.....ভোরের কাগজের অবসরে আপনার লেখা যখন বের হতো স্কুল পড়ুয়া তখন আমি খুব মনযোগ দিয়ে পড়তাম...কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় পাস করার পর এখন আপনার হালের লেখাগুলো পড়তে গিয়ে আমার প্রাণ যায় যায় অবস্থা....আপনার লেখা নিৎসের মতোই গুরুগম্ভীর, প্রতিটা শব্দ ধরে ধরে বাক্যের অর্থ বুঝতে হয়....ভালোই লাগে, তবে যখন হাতে সময় থাকে না তখন পড়তে যেয়ে হতাশ হতে হয়....
অফটপিক: আপনি আমার বিভাগ অর্থাৎ ইংরেজি সাহিত্যের ছাত্র ছিলেন জানা ছিল, কিন্তু জহরুল হক হলে থাকতেন তা জানা ছিলো না! আমি ২০০১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত জহুরুল হক হলে ছিলাম...কত্তো কত্তো স্মৃতি!! সচলায়তনে আপনার বিশ্ববিদ্যালয় ও হল জীবন নিয়ে লেখা পড়বার আশায় রইলাম...
মূর্তালা রামাত
অনেক পাঠকই আপনার লেখা বুঝতে পারেন ভালোভাবেই। পত্রিকার লেখা বা বিষন্নতার শহরে তেমন সমস্যা না হলেও এখানে পুরোই দাতকপাটি লেগে যাচ্ছে! এটাও ঠিক, লেখকের লেখা সব পাঠকের জন্যে নয়।
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
সিমন এইটা একটা লোবাজেট থ্রিডিব্লগিং কারখানা,ধোলাইউডের এই থ্রীডিব্লগিং ব্রেইল পদ্ধতিতে লেখালেখির সমান্তরাল,আইটি অন্ধতার অচলায়তনের বাসিন্দারা এই থ্রীডিব্লগিং চক্ষষ্মানদের চেয়ে ভালো দেখতে পাচ্ছেন বলে ব্রেইল মেইল পাচ্ছি। আর চক্ষুষ্মানদের জন্য চশমা বানানোর কন্ট্রাক্টাররা কি চশমা দিলো, অনেকেই সেটাতে তীব্র বিবমিষা জানালেন।এক অতিথি ভদ্রলোক এই কন্সটিপেটেড লোবাজেট লেখা পড়ে সারারাত আমাকে অভিশাপ দিয়েছে। নৈষাদ আর স্পর্শ নিজেরাই চশমা বানিয়ে দেখে মজাই পেয়েছে শুনলাম। কাগুরা চশমা সাপ্লায়ের ট্যাকাগুলো মেরে বঁইয়চা সাপ্লাই দেয়ায়, চশমা ছাড়া থেবড়ে যাওয়া ফুটেজ মন্তাজ দেখে আপনারা বিরক্ত হয়েছেন। মেহদী বিনা পয়সায় অভ্র্সফটওয়্যার দিলো, বন্ধুদের নিয়ে।আশা করছি থ্রীডি দেখার কনট্যাক্ট লেন্স বানিয়ে দেবে মুফতে।এই অভ্র লেন্সের থীম সং কপিরাইট রবিদা আর এডাপ্টেশন, ডয়চেভেলের ফারুক ভাই।
নয়নো সমুখে তুমি নাই, নয়নের মাঝখানে নিয়াছো যে ঠাঁই।
সম্ভাব্য মডেল ধূসরগোধুলী খান ও রুমা মীরপুর বালান , সচলায়তনে লগ ইন করার জন্য বাজীগরের উভশাহরুখ খানের মতো বেসিনে কন্টাক্ট লেন্স খুঁজছে ধূগো,ঐদিকে এক সিং হ/ছাগু অতিথি এসে বখতিয়ার খিলজীকে ঘোড়ায় চড়িয়ে ৩২ নম্বরের গেটে বজলুল হুদা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে,লক্ষণসেন কর্ণেল তাহেরের কবর বরাবর খাল কাটছেন। লক্ষণ সেন খাল কাটছেন থ্রীডি চশমা পরে, নাতনী শখ করে পাঠিয়েছে, এটা পরলে সব ডিফিকাল্ট করে দেয়া যায়, বেসিনে লেন্স খুঁজে পাওয়াও।
এই সময় এক সচল শ্যালিকা, রুমা ধুগোর অভ্র লেন্স পরে কমেন্ট পড়ে শোনায়,বাঘমামা এসে বখতিয়ার খিলজী আর লক্ষণ সেনকে বারবিকিউ করেছেন।
ধূসর কমেন্ট করার জন্য উদ্যত হলে,রুমা অভ্রুনীল থীডি চশমায় রাণী মুখার্জীর মতো করে তাকায়।তারপর সাদা কালো হয়ে যায় ছবি,সচলায়তন কুতর্কে তেতো হয়ে গেলে ধূগো কিছুক্ষণ ওর প্রিয় অভ্রনীল ফতুয়া পরে সায়েফ আলী খানের মতো পিয়ানোতে বসে বলে,নয়নো সমুখে তুমি নাই, রুমা এনজিও বিদ্যাবালানের বেণী দুলিয়ে অভ্রনীল শাড়িতে ধুগোর দিকে তর্জনি বাড়িয়ে গেয়ে ওঠে,নয়নের মাঝখানে নিয়াছোযে ঠাঁই।
পরিচালক হরফ অপর্না সেনের মতো স্মিত বিদ্রুপে বললেন,হোয়্যার ইজ দ্যট ইনকোহেরেন্ট কপি রাইটার। গিভ মি আ প্যানাডল,দিস কপিরাইটার ইজ ফায়ার্ড,হরফ কবিতার উদ্ধৃতি ঠিক আছে কিনা দেখতে গুগলাতে গেলে জনৈকা বানানের ফ্লোরেন্স নাইটএঙ্গেল আমাকে ইমেইল করে বলেন, ডিরেক্ট্রর আপা গুগ্লাচ্ছে,আপনি এই ফাঁকে উদ্ধৃতিটা ঠিক করেন। দেখি চাকরীটা বাঁচানো যায় কীনা। কাগু রেগে ফোন করেছেন, ইয়েলো জার্নালিজম করার জায়গা পান না। ডিজিটাল দুধভাতে উতপাত। তবে আশার কথা এরশাদাদু পড়ে,নটি বয় বলে মুচকি হেসেছেন। উনি হেসেছেন। আপনি চক্ষুষ্মান হয়ে কেঁদেছেন।সেইটাইতো আমাদের আমজনতার নিয়তি। জাসাসের আমজাদ হোসেনকে কোট করে আবার মকসুদনামা হয়ে না যাই, হায়রে কপাল মন্দ চোখ থাকিতে অন্ধ (ফুয়াদ নাসের বাবু রিমিক্স)।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
ভাই কিছু মনে করবেন না,লেখাটা শুধু যে একবিন্দুও বুঝিনি তাই না,বিরক্তিও লেগেছে পড়তে।বঙ্কিমচন্দ্রের প্রবন্ধে উল্লেখিত একটি ভালো লেখার অন্যতম দুটো গুণ "অর্থব্যক্তি" ও "প্রাঞ্জলতা" -এ দুটোরই তীব্র অভাব মনে হয়েছে লেখাটায়।মনে হয়েছে ইচ্ছাকৃতভাবে "মাছের তাড়নে যে পদ্ম কাঁপিতেছে" না বলে বলছেন "মীনক্ষোভাকুল কুবলয়"।
একজন সাধারণ পাঠক হিসেবে নিজের সৎ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে গেলাম মাত্র,আমি নিশ্চিত আপনি এটাকে ব্যক্তিগত আক্রমণ হিসেবে নেবেন না।ভালো থাকবেন।
সাধুবাদ। ব্লগ মানে শিখতে আসা।
ব্লগ মানে লিখতে আসা।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
এইবেলা একটা কথা বলি,যদিও কিছুটা অপ্রাসংগিক এখানে।আপনার "ভাসানী...ব্রাশফায়ার" লেখাটাকে ঠিক এর উলটো মনে হয়েছে,প্রতিটা লাইন সুস্পষ্টভাবে বুঝতে পেরেছি,বিশেষ করে বংগবন্ধু-তাজউদ্দিনের রাজনীতিকে ক্রিকেট খেলার ব্যাটিং পার্টনারের উদাহরণ দিয়ে যেভাবে দেখিয়েছেন পুরো লা-জওয়াব!
এক-দুইদিন আগে কর্কশভাবে নিজের খারাপ লাগাটা প্রকাশ করেছিলাম,এবার ভালো লাগাটাও জানিয়ে গেলাম।ভালো থাকবেন!
নতুন মন্তব্য করুন