সৌন্দর্যের পুষ্পপুঞ্জে প্রশান্ত পাষাণে...

মন মাঝি এর ছবি
লিখেছেন মন মাঝি [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৩/০৪/২০১৩ - ৫:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

   একবিন্দু নয়নের জল
কালের কপোলতলে শুভ্র সমুজ্জ্বল……

        

হে সম্রাট্, তাই তব শঙ্কিত হৃদয়
          চেয়েছিল করিবারে সময়ের হৃদয়হরণ
               সৌন্দর্যে ভুলায়ে।
           কণ্ঠে তার কী মালা দুলায়ে
               করিলে বরণ
          রূপহীন মরণেরে মৃত্যুহীন অপরূপ সাজে!

 

জ্যোত্‍‌স্নারাতে নিভৃত মন্দিরে
                   প্রেয়সীরে
            যে নামে ডাকিতে ধীরে ধীরে
        সেই কানে-কানে ডাকা রেখে গেলে এইখানে
                অনন্তের কানে।
             প্রেমের করুণ কোমলতা,
                   ফুটিল তা 
        সৌন্দর্যের পুষ্পপুঞ্জে প্রশান্ত পাষাণে॥

 

এই তব হৃদয়ের ছবি,
                এই তব নব মেঘদূত,
                    অপূর্ব অদ্ভুত
                ছন্দে গানে
             উঠিয়াছে অলক্ষ্যের পানে---
                 যেথা তব বিরহিণী প্রিয়া
                    রয়েছে মিশিয়া
                 প্রভাতের অরুণ-আভাসে,
             ক্লান্তসন্ধ্যা দিগন্তের করুণ নিশ্বাসে,
         পূর্ণিমায় দেহহীন চামেলীর লাবণ্যবিলাসে,
                   ভাষার অতীত তীরে
         কাঙাল নয়ন যেথা দ্বার হতে আসে ফিরে ফিরে।
                  তোমার সৌন্দর্যদূত যুগ যুগ ধরি
                        এড়াইয়া কালের প্রহরী
               চলিয়াছে বাক্যহারা এই বার্তা নিয়া---
                  `ভুলি নাই, ভুলি নাই, ভুলি নাই প্রিয়া!'


 




চলে গেছ তুমি আজ, 
                    মহারাজ---
          রাজ্য তব স্বপ্নসম গেছে ছুটে,
               সিংহাসন গেছে টুটে

সিংহাসনলুপ্ত সিংহাসনমঞ্চ




তব সৈন্যদল
       যাদের চরণভরে ধরণী করিত টলমল
            তাহাদের স্মৃতি আজ বায়ুভরে

 

বন্দীরা গাহে না গান,
          যমুনাকল্লোল-সাথে নহবত মিলায় না তান।
              তব পুরসুন্দরীর নূপুরনিক্কণ
                  ভগ্ন প্রাসাদের কোণে
                ম'রে গিয়ে ঝিল্লিস্বনে
                  কাঁদায় রে নিশার গগন।


 

 

তাই এ ধরারে
            জীবন-উত্‍‌সব-শেষে দুই পায়ে ঠেলে
                মৃত্‍‌পাত্রের মত যাও ফেলে।

 

আজি তার রথ
          চলিয়াছে রাত্রির আহ্বানে
            নক্ষত্রের গানে
          প্রভাতের সিংহদ্বার-পানে।
                তাই
          স্মৃতিভারে আমি পড়ে আছি,
               ভারমুক্ত সে এখানে নাই।'





কবিতাঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'শা-জাহান'
ছবিঃ প্রথমে - তাজমহল, পরে (৫-শেষ) - তাজমহল থেকে অদূরে আগ্রা ফোর্টের দিওয়ান-ই-আম (আম-দরবার)।



মন্তব্য

কৌস্তুভ এর ছবি

আমি ছোট্টোবেলায় তাজে গেছিলাম, সে এক দারুণ গ্রীষ্মের দিন ছিল, তবুও ভারি ভাল লেগেছিল!

মন মাঝি এর ছবি

ছি ছি, এমন খবর এদ্দিন চেপে ছিলেন? তাড়াতাড়ি সব জানিয়ে পোস্টান!

****************************************

তিথীডোর এর ছবি

এখনো তাজমহল দেখিনি, এজন্য আমার অনেক দুঃখ!! মন খারাপ

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

মন মাঝি এর ছবি

না~না, দুঃখ করে না ~~

****************************************

সুমাদ্রী এর ছবি

আমি তাজমহল দেখসি।।। তয় টিভিতে আর ছবিতে। সেই জন্য আমার দুঃখ একটু কম দেঁতো হাসি

অন্ধকার এসে বিশ্বচরাচর ঢেকে দেওয়ার পরেই
আমি দেখতে পাই একটি দুটি তিনটি তারা জ্বলছে আকাশে।।

মন মাঝি এর ছবি

হুম! টিভি দেখে দেখে পাকনা হওয়া এই জাতের কুম্ভীরাশ্রুবর্ষনকারী সেমি-দুঃখ করনেওয়ালাদেরই বোধহয় ইঁচড়ে পাকা কয় -- হো হো হো

****************************************

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

তাজমহল সুন্দর, কিন্তু সেই অছিলায় শা'জাহান মহান হয় না হাসি

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

মন মাঝি এর ছবি

চলেন সুন্দরে ফোকাস করি, বাকি চিন্তা বাদ দেই...

****************************************

তানিম এহসান এর ছবি

দুইবছর আগে দেখে এসেছি। আপনার ব্লগ দেখে সে স্মৃতি মনে পড়লো।

পোস্ট কবিতা আর ছবি’তে দারুণ! চলুক

মন মাঝি এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

****************************************

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

তাজমহল দেখলেই শুধু মনে হয় এক সাগর রক্ত। সামনা-সামনি দেখি নাই, না দেখলেও খুব যে হা-পিত্যেশ থাকবে তাও না।

শুভ নববর্ষ।

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

মন মাঝি এর ছবি

ভাইজান, একটু দ্বিমত আছে। এই কথাটা বিভিন্ন প্রসঙ্গে বারবারই উঠে, তাই আমার নিজের মতটা এ প্রসঙ্গে বিস্তারিত দিচ্ছি। আপনার মন্তব্যের পিঠেই আমার মতটা দিচ্ছি জবাব হিসেবে বলার সুবিধার্থে, তবে এটা সেটা ব্যক্তিগতভাবে আপনাকে লক্ষ্য করে নয় - নিছকই জেনারেল মতামত। মনে কিছু নিয়েন না পিলিজ!

আপনি যেভাবে দেখছেন, সেভাবে দেখলে দুনিয়াজুড়েই প্রাচীণ যুগের (এবং মধ্যযুগীয়, এমনকি আধুনিকেও অনেক ক্ষেত্রে) এমন কোন স্থাপত্যিক কীর্তি বা যার পিছনে ব্যাপক শ্রমশক্তি নিয়োগের প্রয়োজন হয়েছে এমন যে কোন কীর্তি আপনার পক্ষে পাওয়া ভীষণ কঠিন হয়ে পড়বে - যার পিছনে আপনি এক সাগর রক্ত দেখতে পাবেন না। দেশ-বিদেশ থেকে ধরে আনা, আজীবন পশুর মত বন্দী করে রাখা, চাবকে পিঠের চামড়া ফর্দাফাই করে ফেলা বা হাড্ডিগুড্ডী গুড়া করে ফেলা, বাঘ-সিংহের মুখে জ্যান্ত ফেলে দিয়ে বা লড়াই করতে বলে মজা দেখা, স্পার্টাকাসের মত বিদ্রোহ করলে নগরের রাস্তার ধারে লাইন দিয়ে শুলে চড়ানো ঐ সব ক্রীতদাস যাদের সহস্র-লক্ষ-কোটি সাগর রক্ত আর অশ্রুতে নির্মিত গ্রীস/রোম/মিশরের মহান সভ্যতা/স্থাপত্য/নগর/সপ্তাশ্চর্য/অষ্টাশ্চর্য ইত্যাদি দেখে আপনি সভ্যতার পরম উৎকর্ষে বিমুগ্ধ বিস্ময়ে পুলকিত হন, তখন কি আপনার ঐ লক্ষ-কোটি সাগর রক্তের কথা মনে পড়ে? মনে পড়ে বাবাসাহেব আম্বেদকরের ভাষায় সেইসব কোটি কোটি নিম্নবর্ণ-অচ্ছুৎ-অস্পৃশ্য শ্রেণীর মানুষের কথা ৫০০০ হাজার বছর ধরে যাদের কোটি-কোটি সাগর অশ্রু ও রক্তের বিনিময়ে গড়ে উঠেছে ভারতীয় সভ্যতা? যারা নিজেরা কুকুর-বিড়ালের মত সমাজবঞ্চিত ও ধর্মবঞ্চিত হয়ে নিজেদের অশ্রু-শ্রমে-ঘামে অনাদিকাল ধরে সুযোগ করে দিয়েছে ধর্মের ধ্বজাধারী অকর্মণ্য-অলসদের ধর্মচর্চা, বিলাসিতা ও মাতব্বরি করার? মনে চিন্তা আসে কিভাবে ভারতবর্ষ জুড়ে প্রাসাদ-দুর্গ-ধর্মালয়গুলি নির্মিত হতে পারে - সবই কি ঐ শ্রমিকরা ন্যয্য প্রাপ্যের বিনিময় মহাসুখে করে দিয়েছিল? মনে হয় আজটেকদের মন্দিরগুলি কিভাবে তৈরি হতে পারত? কিম্বা সিন্ধু থেকে ব্যাবিলনের বিভিন্ন কীর্তি? মনে পড়ে এমনকি ঢাকা শহরের যে বহুতল ভবনগুলিতে আপনি/আমি থাকি সেইসব ভবন যাদের হাতে নির্মিত সেইসব শ্রমিকরা নিজেরা কোন অশ্রুসাগরে উথালপাথাল করে বা যেসব রিকশাচালকদের স্কন্ধে আরোহন করে আপনি/আমি চলাফেরা করি - তারা কেমন আছে?

এসব কথা বা দৃশ্য সদাসর্বদা মনে জাগরূক থাকলে ও রক্ত বা অশ্রুসাগর দেখলে এবং উপরে বলা এবং না বলা সমস্ত কীর্তিগুলি থেকে কোনরকম রসাস্বাদন বা সুবিধাভোগ থেকে নিজেকে সম্পূর্ণ নিবৃত রাখতে পারলে আপনি নিঃসন্দেহে তুলনাহীণ মহাপুরুষ! এক্ষেত্রে আপনার বা আপনার মন্তব্যের ব্যপারে আমার আর অধিকতর কোন মন্তব্য নাই - আপনি রক্তমাংসের মানুষ না, অন্তত আমার থেকে সহস্রগুণ উঁচু লেভেলের কিছু তো বটেই। শুধু এটুকু বলব - এখন থেকে তারেক অণুর লেখা পড়া বন্ধ করে দিন।

আর তা যদি না হয়, তাহলে বলব আপনি আমার মতই রক্তমাংসের মানুষ। তবে সেক্ষেত্রে আপনার দু'টি করণীয়র মধ্যে যেকোন একটি অবলম্বন করতে হবে মনে হয়। হয় আপনি উপরে বলা এবং না বলা প্রতিটি কীর্তির ক্ষেত্রেই - যখনই দেখবেন আরকি - সাগর-সাগর রক্ত দেখা শুরু করুন। সিলেক্টিভলি না কিন্তু। এবং দেখার আগ্রহ ও না দেখলে হা-পিত্যেশ করা থেকে নিজেকে নিবৃত রাখুন। অথবা - প্রাচীণ অতীত ও তার ইতিহাসকে নিজের বর্তমান আবেগ থেকে বিযুক্ত করে তথ্য ও নৈর্ব্যক্তিক শিক্ষার অঙ্গ হিসেবে দেখার চেষ্টা করুন এবং চোখের সামনে যে সৌন্দর্যকে, অর্জনকে বর্তমানে দেখছেন সেটাকে অবাধে উপভোগ করার জন্য নিজের মনকে সুযোগ করে দিন। নইলে, শেষমেশ দুটোর কোনটাই আপনি পাবেন না বলে আমার ভয় হয় - আম আর ছালা দুটোই হয়তো হারাবেন

যাজ্ঞে, আরেকটা কথা না বললেই নয়। ইতিহাসের যেসব কথিত মহৎ বা সুন্দর কীর্তির কথা আমরা আলোচনা করি যার নির্মানের পিছনে আসলে বহু অশ্রু-স্বেদ-রক্তের ইতিহাস রয়েছে বা সেসব কীর্তির কার্যাদেশ দানকারী শাসকদের নানারকম নিষ্ঠুরতা বা অপকীর্তির অন্যান্য ইতিহাস রয়েছে - সেইসব মহৎ বা সুন্দর কীর্তি আমাদের উপভোগ করা উচিত। ঐ সব মহৎ বা সুন্দর কীর্তিগুলির পিছনে যারা সাগর-সাগর অশ্রু-স্বেদ-রক্ত ঢেলে দিয়েছে, তাদেরকে এছাড়া আমরা আর কীইবা দিতে পারি আজ? যে অজস্র বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষগুলি এই কীর্তিগুলি নির্মানে আক্ষরিক অর্থেই প্রাণপাত করে গিয়েছেন, বিনিময়ে বলতে গেলে কিছুই পাননি এবং আর পাওয়ার কোন সুযোগও নেই, এটুকু এপ্রিসিয়েশন অন্তত তারা ভবিষ্যতের উন্নত-সভ্য মানুষের কাছে দাবী করতেই তো পারেন, পারেন না? এখন তারাও যদি তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করেন, আমার মনে হয় সেটা তাদের প্রতিই চরম অবিচার করা হবে, বেইমানী করা হবে ঐ "এক সাগর রক্তের" সাথেই। আমি মনে করি তাজমহল, পিরামিড, বা কলোসিয়াম, পার্থেনন, প্যান্থেওনের সৌন্দর্য বা অসাধারণত্ব এপ্রিশিয়েট করলে ঐসব কীর্তির নির্মানের পিছনে যারা সরাসরি নিজস্ব শ্রম ও মেধা, অশ্রু ও হৃদয় বিনিয়োগ করেছিলেন সেইসব স্থপতি, আর্টিজান, ক্রাফটস্মেন, শিল্পী ও শ্রমিকদের স্মৃতির প্রতিই সম্মান প্রদর্শন করা হয়, কার্যাদেশ দানকারী শাসকদের উপর সেটা বর্তায় না। এইটুকু তো আমরা ঐ মানুষগুলিকে দিতেই পারি, পারি না? আপনার কথা জানি না, আমি অন্তত এভাবেই দেখি। সুতরাং, হ্যাঁ, তাজমহল সহ এজাতীয় অন্য সকল কীর্তিই আমার দেখার প্রবল আগ্রহ ও পিপাসা রয়েছে এবং থাকবে। হিউম্যান স্পিরিটের এধরণের অসাধারণ প্রকাশকে কোনভাবেই আমার পক্ষে তুচ্ছ করা সম্ভব নয়। কোন কারনেই না। রক্ত, ঘাম ও অশ্রুর ইতিহাস সত্ত্বেও - হয়তো সেজন্যেই আরও বেশি করে!

আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

****************************************

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

হ্যাঁ এরকম বক্তব্য আসতে পারে ধারণা ছিল। তর্ক বিতর্কের কিছু নেই, আপনার সব কথায়ই একমত। আমি আসলে যেটা বোঝাতে চেয়েছিলাম সেটা হল, তাজমহলের কথা আসলেই অনেক মহত্বের কথা, মহান মিষ্টি মিষ্টি প্রেমের কথা চলে আসে, সেই জায়গাটাতেই আমার সমস্যা হয়। যদিও আপনার এই লেখায় সেই রিলেটেড কোন কথা আসেনি, সেই হিসেবে আমার মন্তব্য কিছুটা অপ্রাসংগিক হয়ত। আর্ট অ্যাপ্রিসিয়েশানের পয়েন্টটাতে কোন সমস্যা নেই, তার পেছনে শ্রম, ঘাম থাকবে তাতেও আপত্তির কিছু নেই। অতিরিক্ত মহত্ব আরোপের বিষয়টা অসহ্য লাগে, সেটা বোঝাতে চেয়েছিলাম। যদিও সেই দায় আপনার লেখার ওপর চাপাচ্ছি না।

ভাল থাকুন হাসি

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

তাপস শর্মা এর ছবি

দেখছি না এখনো সামনাসামনি। তবে যাবো এই আশা তো আছেই হাসি

০২
ছবিগুলো ভালো এসেছে

মন মাঝি এর ছবি

০১
তাজমহল দেখতে গেলে এর সাথে সংশ্লিষ্ট মীথগুলি থেকে বিযুক্ত করে শুধু এর সৌন্দর্যটা উপভোগ করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

০২
আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

****************************************

সত্যপীর এর ছবি

ন্যাট জিওতে একটা প্রোগ্রাম দেখাইতেসিল, সেইখানে তারা যমুনার ঐপারে পানি ছাইড়া পুকুর বানায়া চাঁদনী রাতে দেখে ছায়ায় মনে হইতেসে ঐপারে আরেকটা তাজমহল. কালো তাজমহল. উপস্থাপকের ধারণা এইটাই সেই গল্পের তৈরী না করা কালো তাজমহল...

ইন্টারেস্টিং ব্যাফার্স্যাফার. একদিন আমিও হিল্লি দিল্লি গিয়া সব ধৈরা ফেলমু ভাব্তেসী.

..................................................................
#Banshibir.

মন মাঝি এর ছবি

ধৈরা একটা মজাদার পোস্ট দ্যান তাড়াতাড়ি! আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

****************************************

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।