ঘোরাঘুরি ব্লগ: উত্তর মারিয়ানা দ্বীপপুঞ্জ/ সমুদ্র যেখানে মা (৮ম পর্ব)

জ্বিনের বাদশা এর ছবি
লিখেছেন জ্বিনের বাদশা (তারিখ: শনি, ২২/০৩/২০০৮ - ১২:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১০.
আমার ঘুম বেশ গাঢ় হয়, এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষের সূত্রানুসারে সেই গাঢ় ঘুমের সাথে প্রগাঢ় নসিকাগর্জনও চলে। ঘুমের দুটো ফেইজ বা দশা আছে, একটাকে বলা হয় রেম ফেইজ, আর অন্যটা কি ধারনা করতেই পারছেন। হ্যাঁ, ঠিক ধরেছেন, নন-রেম ফেইজ। এই ফেইজদুটো একটার পর আরেকটা আসতে থাকে, এবং এভাবে চলতে থাকে যতক্ষণ ঘুমান, তার পুরোটা সময়। প্রতিটি রেম বা ননরেম ফেইজের দৈর্ঘ্য মোটামুটি দেড়ঘন্টা হয়, এবং সাধারনত ভালো ঘুমের জন্য দুটো রেম আর দুটো নন-রেম ঘুমের প্রয়োজন। এজন্যই গুনীজনেরা বলেন, দিনে অন্ততঃ ছয়ঘন্টা ঘুমানো উচিত। আমারও ঘুম যেহেতু ভালো হয়, তাই এই ঘন্টা ছয়েক একদম নাক ডেকে আরামসে ঘুমাই। তারপরই ঘুম ভাঙে। আমার ঘুম এতই গাঢ় যে এই নিয়ম ছাড়া আর কোনভাবেই ঘুম ভাঙেনা, তবে ব্যতিক্রম একটা আছে, সেটা হলো ফোনের আওয়াজ, যেটা আসলেই বিরক্তিকর। সাইপানের তৃতীয় সকালের ঘুমটা এই বিরক্তিকর ফোনের ভুতুড়ে আওয়াজেই ভাঙলো। তখনও সকাল সাতটা হয়নি, কে ফোন করল ভাবতে ভাবতে আমি দ্রুত ফোন তুলে ধরি।

ওপাশে শোনা যায় সুকেশদার গলা, "মুকিত ভাই, সুকেশ বলছিলাম।"
আমি খানিকটা বিরক্ত হই, এত সকালে কি! আধাঘুম গলায় বলি, "কি খবর সুকেশদা?"
সুকেশদা বললেন, "মুকিত ভাই, তপন বলছিল আজকে নাকি নয়টার সময় আপনাদের পোর্টে নিয়া যাইব?"
"হ্যাঁ, সেরকম কথাই তো হইছে। টিনিয়ান আইল্যান্ডে যাবো আজকে।"
"কিন্তু ওয়েদারের কি অবস্থা, দেখছেন?"
আমি জানালার পর্দা সরিয়ে বাইরের দিকে তাকাই, আসলেই সর্বনাশা আবহাওয়া। একদম গুমোট, সারা আকাশ মেঘলা, সূর্য্যের ছায়াটিও নেই। আর গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি পড়ছে। ঝুম বৃষ্টি ঘন্টায় থামে, গুঁড়িবৃষ্টি দুইদিন লাগে -- এরকম কি একটা শ্লোক নানু বলত ছোটবেলায়, আমার মনে আছে। গুঁড়ি বৃষ্টি দেখেই তাই দমে যাই। হতাশ হয়ে বলি, "আসলেই তো সুকেশদা! এই ওয়েদার কি ভালো হবে? কি মনে হয় আপনার?"

"কি জানি কইতে তো পারিনা ভাই!"
বলেই সুকেশদা হঠাৎ প্রসঙ্গ পাল্টান। বলেন, "আচ্ছা মুকিত ভাই, কালকে তো তপন গেছিলো হার্ডরক ক্যাফেতে। আপনাগোরে তো দেখলনা।"
আমি কিছু বলতে যাবো, কিন্তু আমাকে বলতে না দিয়েই বলে যায় সুকেশদা, "কাইলকা রাত সাড়ে সাতটা ছিলনা? তপন নিকি আটটা পর্যন্ত দাঁড়াইয়া ছিল, একবার তো হার্ডরক ক্যাফেতে ঢুইকা দেইখাও আসল। আপনেরা যাননাই?"

আমি বুঝে উঠতে পারলামনা, সুকেশদা কেন এসব বলছে। সুকেশদার অথবা তপনদার হার্ডরক ক্যাফেতে তো টাকা নিতে যাবার কথা আজ সন্ধ্যায়! আমি হন্তদন্ত হয়ে বললাম, "কি বলেন সুকেশদা, আমাদের তো ডিনারে যাবার কথা ছিল আজ সন্ধ্যায়! আপনি গতকাল গেলেন কেন? আমরা তো অন্যজায়গায় ঘুরছিলাম!"

সুকেশদা বললেন, "ও, তাই নাকি?" খানিকটা দমে যায় সুকেশদা, তারপর বলেন "আজকে ছিল? আমার তো খেয়াল থাকেনা, বুঝলেননা, ভাইয়া?"
একটু থেমেংলার স্বর নামিয়ে আবার বললেন, "মুকিত ভাই, আমি একটু বাইর হইছি তো, এখন আপনের হোটেল হইয়া যাইতে পারুম। টাকাটা কি এখন দিতে পারবেন?"

আমার চোখ-কান-নাক লাল হয়ে গেল, এতক্ষণে আমি বুঝলাম আমি সুকেশদা বেচারাকে টেনশনে ফেলে দিয়েছি। সম্ভবতঃ সুকেশদা ভুলে গেছে যে আজ টাকা দেয়ার কথা, তাই ভুল করে কাল যখন তপনদা গিয়ে আমাকে জায়গামতো পায়নি, খুঁজেটুজেও হদিস মেলেনি, তখন তিনি ভাবতেই পারেন, "ডাল মে কুছ কালা হ্যায়!" কি সর্বনাশা কথা। না জানি কত গালমন্দ খেলাম তাদের, বেচারারা বিশ্বাস করে আমাদের এত আনন্দ ফুর্তি করালো, আর তার প্রতিদানে এই টেনশন! আমি ব্যতিব্যস্ত হয়ে বললাম, "অবশ্যই, অবশ্যই, আপনি যত তাড়াতাড়ি পারেন চলে আসেন, আমি টাকা নিয়ে নামছি।"
সুকেশদা আশ্বস্ত গলায় বললেন, "আমি আসতেছি, এই মনে করেন দশ মিনিটের মইধ্যেই।"

ফুলের বাগান

এদিকে আকাশের অবস্থা আসলেই খারাপ, গত দুইদিন দেরী করে জাগাতে কিছু বুঝিনি, মোনা বলল গত দুইদিন সকালে আকাশ ঝলমল করছিল। ভয় পেয়ে গেলাম, কারণ চিন্তার কথা হলো এই বৃষ্টি কতক্ষণ থাকে, টিনিয়ানে যাচ্ছিই তো ওখানকার সাগর দেখতে আর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সেই বোমা লোড করার জায়গাটা দেখতে। কিন্তু আকাশের এরকম অবস্থা থাকলে তো আর বেরই হওয়া যাবেনা, সাগর তো দেখা যাবেইনা, ইতিহাস দেখার চান্সও খুব কম। তাছাড়া টিনিয়ান সম্পর্কে তেমন কিছু জানিওনা, কোথায় সেই বোমা লোডের স্পট, কোথায় গিয়ে কিভাবে খোঁজ করতে হবে -- এসবের কিছুই জানিনা। এই বৃষ্টির মধ্যে কে খোঁজ নেবে এসব!

মোনার সাথে কথা বললাম সমস্যাটা নিয়ে, সে বলল, "দেখ নয়টা পর্যন্ত কি হয়। তারপর ডিসিশন নেয়া যাবে।"

আমিও ভাবলাম ঠিক আছে। কিন্তু সমস্যা হলো তপনদাকে কি বলব, উনি তো নয়টায় এসে হাজির হবে। উনি আসার পর যদি উনাকে বলি যে আমরা যাবনা, তাহলে নিশ্চয়ই বেচারা বিরক্ত হবে। মোনা বলল, "তাহলে বৃষ্টির মধ্যে নিক্কো হোটেলের দিকটা ঘুরে আসব গাড়ীতে।"

আমি ভাবলাম, "বাহ্, এই জন্যইতো বউ দরকার। সুপারডুপার সল্যুশন!"

হোটেল-সাগর

খানিক পরেই আবার রূমের ফোন বেজে ওঠে, রিসেপশন থেকে মহিলাকন্ঠে জানায়, "তোমার গেস্ট অপেক্ষা করছে লবিতে।" আমি দুশ ডলার হাতে নিয়ে ঝটপট বেরিয়ে যাই। নিচে গিয়েই সোফায় বসে থাকা সুকেশদাকে বলি, "আরে সুকেশদা! আপনি ভুলে গেলেন? আমি তো বলছিলাম আজকে সন্ধ্যায় থাকব।" আমি প্রাণপণ চেষ্টা করছি যাতে সুকেশদা আসলেই নিশ্চিত হয় যে আমি আজ টাকা দেয়ার কথা বলেছিলাম। সত্যি বলতে কি, এসময়টা আমি বেশ কয়েকবার সুকেশদার সাথে আমার আগের সন্ধ্যার কথোপকথনটা মনে করার চেষ্টা করি, প্রত্যেকবারই আমি নিশ্চিত হই যে আমি বলেছি যে আজ আমরা রাতে খেতে যাব বলেছি। কারণ প্ল্যানই ছিল তৃতীয় দিন ডিনার, আর কাল মানে ছতুর্থদিন ঘোরাঘুরি/শপিং হবে। ব্যাপারটা আমাকে সুক্ষ্ম পীড়া দিতে থাকে। পীড়ার আরেকটা কারণ যেটা মাথায় কাজ করছিলো, সেটা হলো সুকেশদা'র এত সকালে টাকা নিতে আসা।
ভোরে ফোনের ব্যাপারটা ঠিক আছে, মেনে নিলাম, কারণ চেনেননা জানেননা এমন একজনের ক্ষেত্রে এভাবে নিখোঁজ হয়ে গেলে নিশ্চয়ই পরদিন সকালেই তিনি খোঁজ নেবেন, সকালে ঘুম থেকে উঠে সবার আগে জানতে চাইতেই পারেন ব্যাটা কি আছে না পালিয়েছে? কিন্তু ফোনে যখন আমাকে পেলেনই, তখনও কেন তিনি এত ভোরেই টাকা নিতে আসছেন? "সুকেশদা কি আমাকে খানিকা সন্দেহ করলেন নাকি?" -- আমি সত্যি সত্যিই ব্যাপারটা নিয়ে একটা মানসিক পীড়া বোধ করতে শুরু করেছিলাম।

পীড়াটা কেটে যায় সুকেশদার সাথে তখনকার কথাবার্তাতে, সুকেশদা কাচুমাচু মুখে বললেন, "আসলে মুকিতভাই, এই সাতসকালে আসলাম আপনার সাথে কিছু প্রাইভেট কথা বলতে। অন্যসময় হইলে তো বঙ্গ বা তপন সাথে থাকতে পারে, তাই অখনই চইলা আসলাম। এমনেই আমি যাইতেছিলাম নিক্কোতে এক ক্লায়েন্টরে আনতে।"

"কি কথা, দাদা?" আমি বেশ আশ্বস্ত হয়েই বলি।

সুকেশদা বললেন, "আপনারে তো বললামই আমার বউ জাপানীজ, এখন জাপানের সাইতামাতে থাকে। তো আমার বাচ্চা হইব, বুঝলেন?"

"তাই নাকি? ভালো খবর তো!"

"হ ভাইজান, আল্লার রহমতে আপনেগো দোয়ায়। কথা হইলো, আমি থাকি এখানে, বউ থাকে জাপানে। অয় আমারে প্রায়ই কয়, তুমি জাপান চইলা আসো, আমিও ভাবতেছি, আর কতদিন? এখন তো বউবাচ্চা সহ থাকাই দরকার।"

"হুমম, সেটা ঠিক। ভাবী এখানে এসে থাকবেনা?"

"না, সে তো জাপানে চাকরী করে। তাছাড়া বাবা-মার কাছাকাছিই থাকে। পরশুদিন অবশ্য আসবো সাইপানে।"

"বাচ্চা কি এখানে নিবেন।"

"হ ভাইজান, এখানেই হইব।" বলেই একটু দম নিয়ে আবার শুরু করলেন, "যেইটা বলতেছিলাম, জাপানে কাজকর্মের কি অবস্থা, ভাইয়া?"

আমি জিজ্ঞাসু চোখে তাকাই।

কটেজ হোটেল

"মানে বলতেছি, ধরেন আমি যদি জাপানে যাই তাইলে কিরকম কাজ করতে পারুম? এখানে তো পুরা চাপার জোরে চলি।" আসলেই সুকেশদা'র চাপার জোর ভালো, সুশীলভাবে বললে যেটাকে বলা যায় কমিউনিকেশন পাওয়ার। নানান দেশী কাস্টমার তার, সবার সাথে মন খুলে কথা বলেন, সবাই সেভাবে রেসপন্ডও করে। দেখা গেল জাপানী কাস্টমারদের মজা করে কিছু বললেন, ওরা হেসে কুটিকুটি। আবার দুয়েকজন ইউরোপিয়ান কাস্টমারকে সামলান ইংরেজীতে, তারসাথে এবার আমরা যোগ হয়েছি, বাংলায় সার্ভিস পেতে। ট্রাইলিংগুয়াল সুকেশদার সুপারডুপার অবস্থা! আমি বললাম, "আপনে তো জাপানীজ ভালো বলেন, ভালো কাজ পেয়ে যাবেন। যা করতে চান।"

"আমার তো ভাইজান আর ঐরকম লেখাপড়া নাই, জাপানী ডিগ্রীও নাই, আমার তো গেলে গতর খাটাইতে হইব, সেইটা বুঝি। ঐখানে বেতন টেতন কেমন? ধরেন আমি এখানে মাসে যা কামাই (অংকটা এখানে উল্লেখ করছিনা), ঐখানে কি এত কামাইতে পারমু?"

আমি তাকে বললাম, "টোকিওতে পার্টটাইম করলে মোটামুটি ঘন্টায় এক হাজার থেকে এগারশো ইয়েন পাওয়া যায়, মানে দশ ডলার, ধরেন।"

"দশ ডলার! এইখানে মাত্র ৩ টাকা পঞ্চাশ পয়সা, এই জানুয়ারী থেইকা পঞ্চান্ন পয়সা হইছে। ভাইয়া, একসময় খুব কঠিন দিন কাটাইছি, বুঝলেন, এইটা কোন পয়সা হইল? এখন অবশ্য ভালো আছি, নিজে ব্যবসা করি। আমি কথা কই, কাস্টমার যোগাই। বঙ্গ মজা করায়।"

সাগর-পাহাড়

আমিও খুব দ্রুতই হিসেব করি, বলি, "আয় হয়ত খুব একটা বদলাবেনা, তবে আপনে এখানে যে আনন্দ করে কাজ করেন, নিজের ইচ্ছামতো, সেইটা জাপানে পাবেননা। কোম্পানীতে ঢোকা মানেই একেবারে সকালসন্ধ্যা অফিসের ভিতরে বন্দী। আর শারীরিক কাজ হইলে তো কথাই নাই, সারাদিনে যা খাটনি, আমি একবার করছিলাম।"

"আপনে করছিলেন নাকি? কি কাম"

"ঐ, বেল্টের উপর বেনতোর বাক্স পাস করে, আমি বক্সের ভিতর সালাদ ভইরা দিতাম।একটানা ছয়ঘন্টা বেল্টের পাশে দাঁড়াইয়া থাকতে হইত। কষ্ট আছে। একটানা পনের দিন করে বাদ দিছিলাম, ভাই জানটা বের হয়ে গেছে।"
আমি জানি এরকম সময়ে সুকেশদাকে উৎসাহিত করা উচিত স্ত্রী-সন্তানের সাথে থাকতে। কিন্তু আমার সেই কনভেয়ার বেল্টের পাশে দাঁড়িয়ে বেনতো বক্স বানানোর অভিজ্ঞতা এত তিক্ত যে, বেচারার উপর মায়া হলো। মনে হলো, জাপানে গিয়ে যখন কায়িকশ্রম কাকে বলে দেখবে, তখন নিশ্চয়ই সুকেশদা সাইপানে উড়ে আসার জন্য বঙ্গদার প্যারাসেইলিংয়ের প্যারাস্যুট খুঁজবে আকাশে। তাই ঠিক করেছিলাম, যা যা জানি বলব, তারপর সিদ্ধান্ত উনি নেবেন।

পোর্টে যাবার পথে

সুকেশদা'র জাপান যাওয়া বা না যাওয়া নিয়ে আধঘন্টার মতো কথা হলো, কথার মাঝখানে বেশ কয়েকবার আমাকে বলে দিলেন যদি টিনিয়ানে যদি না যাই তাহলে তপনদাকে জানিয়ে রাখতে। কারণ বেচারা নাইলে শুধু শুধু এতদূর গাড়ী চালিয়ে আসবে, আমিও গলা মেললালাম, "হ্যাঁ, আর তেলের যা দাম বাড়ছে!"
আমিও এখনও জানিনা সেদিন সন্ধ্যার পর থেকে পরদিন সকাল পর্যন্ত সুকেশদা আমার সম্পর্কে কি ধারনা করেছিলেন। সুকেশদা কি এই ব্লগ পড়বেন কখনও? পড়ার সম্ভাবনা খুব কম, তিনি সাগর ভালোবাসেন, আর ভালোবাসেন মানুষের সাথে কথা বলতে, মুখোমুখি বসে কথা বলতে। যাকে বলে একেবারে বনেদী কমিউনিকেশন। সুকেশদার সাথে সেই আমার শেষ দেখা, খুব চমৎকার এই মানুষটা আমার সাইপান স্মৃতির সাথে সবসময়েই থাকবেন।


মন্তব্য

মুহম্মদ জুবায়ের এর ছবি

শেষ হয়ে গেলো?

-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!

জ্বিনের বাদশা এর ছবি

না বস্, শেষ করতে পারছিনা ...এত লম্বা হয়ে যাচ্ছে!!
ওটা সুকেশদার সাথে শেষবার দেখা বলে অমন একটা সুর চলে আসলো হাসি
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

শামীম এর ছবি

এ্যাত সুন্দর একটা সিরিজ মিস করে গিয়েছিলাম প্রায় .... ....

শালার চাকরী ...
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

জ্বিনের বাদশা এর ছবি

আরে শামীম ভাই যে! অনেকদিন পর!
খুব ব্যস্ত, না?

========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

শেখ জলিল এর ছবি

বই আকারে কবে পাবো?

যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!

জ্বিনের বাদশা এর ছবি

সর্বনাশ! বই করতে হলে তো অনেক রিভাইজ করতে হবে ... ধন্যবাদ জলিল ভাই , উৎসাহ পেলাম ,,,দেখি
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

এইরকম লেখা আরাম করে সময় নিয়ে পড়তে হয়। হাসি

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।