শিখবা নাকি ক্যামেরাবাজী?: বোকে/বোকেহ (Bokeh)

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি
লিখেছেন প্রকৃতিপ্রেমিক (তারিখ: মঙ্গল, ০৫/০৫/২০০৯ - ৯:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আলোকচিত্রের পরিভাষায় বোকে (Bokeh) বলতে সাধারণতঃ সেই ছবিকে বোঝায় যেখানে ছবির মূল বিষয়কে ফুটিয়ে তুলতে আশেপাশের বিষয়গুলোকে অস্পষ্ট বা ঘোলা (Blur) করে দেয়া হয়। এটি করা হয় ছবির মূল বিষয়বস্তুকে ফোকাস এবং চারপাশের বিষয়বস্তুগুলোকে আউট-অব-ফোকাস রেখে। আলোকচিত্রে বোকে শব্দটি একেবারেই নতুন; ২০০০ সনের আগে আলোকচিত্রে এর উল্লেখ পাওয়া যায়না [১]।

জাপানি শব্দ boke থেকে বোকে'র উৎপত্তি। জাপানী ভাষায় boke অর্থ ঘোলা (Blur) বা অস্পষ্ট (hazy)। পরবর্তীতে ইংরেজী ভাষাভাষীদের উচ্চারণের সুবিধার জন্য boke এর সাথে h যোগ করে bokeh করা হয়েছে [২]। যেহেতু মূল শব্দটি ভিন্ন একটি ভাষা থেকে এসেছে তাই উচ্চারণে বিভিন্নতা লক্ষ্য করা যায়। "বোকে", "বোকেহ", "বুকে", "বোক-এই", কিংবা "বোক-আ" [৩] প্রভৃতিভাবে একে উচ্চারণ করা যেতে পারে।

কৌশলগত বিষয়

বোকে করার মূল কৌশলটি হলো অনুল্লেখযোগ্য বিষয়বস্তুকে আউট অব ফোকাস করা; যেটা সরাসরি করা যায় স্পষ্ট স্থানের স্বল্প গভীরতা (Shallow depth of field) নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে (চিত্র ১ দ্রষ্টব্য)। অর্থাৎ মূল বিষয়কে ফোকাসে রেখে লেন্সের এ্যাপারচার যতটা সম্ভব বড় করে (f নাম্বার ছোট করে) ছবি তুললে চারপাশের সবকিছু ঘোলা হয়ে যায়। কিন্তু কতটা ঘোলা হবে সেটা নির্ভর করে দুটি বিষয়ের উপর: (১) লেন্সের এ্যাপারচার, (২) লেন্সের ফোকাস দূরত্ব।
shallow_depth_of_field
চিত্র ১: স্পষ্ট স্থানের স্বল্প গভীরতা (Shallow depth of field)

প্রথমতঃ এ্যাপারচার যত বড় অর্থাৎ f নাম্বার যত ছোট, তত বেশী আলো লেন্সে প্রবেশ করতে পারে। যেমন f=১.৮ লেন্স দিয়ে যত বেশি ঘোলা করা যাবে f=৫.৬ দিয়ে ততটা ঘোলা করা সম্ভব হবেনা। এ্যাপারচার বড় করলে ছবি কেন ঘোলা হয়ে যায় সেট বুঝতে হলে কিছুটা পদার্থবিজ্ঞান বুঝতে হবে। সংক্ষেপে বলা যায়-- ছবির ভ্রান্তি-বৃত্তের (Circle of confusion) বৈশিষ্টের কারণে এমনটা হয়ে থাকে।

দ্বিতীয়তঃ টেলিফটো লেন্স দিয়ে যতটা ঘোলা করা যাবে সাধারণ লেন্স দিয়ে ততটা ঘোলা করা সম্ভব হবেনা। অর্থাৎ কোন বিষয়বস্তুকে যদি ২০০মিমি ফোকাস দূরত্বে ফোকাস করা হয় তাহলে যতটা বোকে এফেক্ট পাওয়া যাবে, ৩৫মিমি এ ফোকাস করলে ততটা বোকে হবেনা। আবার ২০০মিমি-এ ফোকাস করে এ্যাপারচার ১.৮এ যতটা বোকে হবে, ৫.৬এ ততটা বোকে হবেনা।

বোকের মান (Bokeh quality)

ক্যামেরার লেন্স যখন কোন বস্তুকে ফোকাস করে তখন এর উল্টো প্রতিবিম্ব ফিল্মের উপর (হালের ডিজিটাল ক্যামেরার ক্ষেত্রে সেন্সর-এর উপর) পড়ে। ফোকাস যতটা ভালো হয়, ততটা শার্প ছবি পাওয়া যায়। ফোকাস যদি ঠিক না হয়, তাহলে বস্তুর ঘোলা ইমেজ সেন্সর-এর উপর পড়ে। সাধারণত অস্পষ্ট স্থানগুলো থেকে নির্গত আলো তখন সুক্ষ্ণভাবে না পড়ে কিছুটা বৃত্তাকারে ছড়িয়ে পড়ে। এই ছড়িয়ে পড়াটা নির্ভর করে ক্যামেরার মান, এবং লেন্সে কয়টি ব্লেড দিয়ে এ্যাপারচার নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে, তার উপর। কৌশলগতভাবে বলতে গেলে কোন লেন্সের নির্মাণকৌশলও বোকের মানকে প্রভাবিত করে। যে লেন্সের গোলাকার বিচ্যুতি (Spherical aberration) যত কম তার সেই লেন্সে ছবির মান ভালো হবে, বোকে হবে ষড়ভুজাকার। গোলাকার বিচ্যুতি বেশি হলে (সাধারণ মানের লেন্স) আলোর ছটা বৃত্তাকারে ছড়িয়ে পড়বে। সাধারণ মানের লেন্স দিয়ে অস্পষ্ট আলোরশ্নি বৃত্তাকারে ছড়িয়ে পড়ে (চিত্র ২(b) দ্রষ্টব্য), আর উন্নতমানের লেন্সে আলোর ছটা পুরোপুরি বৃত্তাকার না হয়ে ষড়ভুজাকৃতির হয় (চিত্র ২(a) দ্রষ্টব্য)। সাধারণমানের লেন্সে তোলা ছবি খুব উন্নতমানের না হলেও বোকে করার জন্য এসব লেন্স খুবই সুবিধাজনক।

Bokeh_Quality_Comparison
চিত্র ২: বোকে কোয়ালিটি, (a) উন্নতমানের লেন্সের ষড়ভুজাকার আলোকবৃত্ত (ছবির সূত্র: উইকিপিডিয়া) (b) সাধারণ লেন্সের বৃত্তাকার আলোকবৃত্ত।

আভিধানিকভাবে বোকে যদিও ঘোলাটে ব্যাকগ্রাউন্ডের সাথে সম্পর্কিত, অধিকাংশ বোকে ছবিতেই ব্যাকগ্রাউন্ডের আলোকবৃত্তের পরিষ্ফুটন মূল বিষয়বস্তুর মতই উল্লেখযোগ্য হয়ে ওঠে।

বোকের উদাহরণ ও আলোচনা

_MG_2143
চিত্র ৩: অজানা গাছের নতুন পাতা। অজিবওয়ে ন্যাচার পার্ক, মে ২০০৯।

উপরের ছবিটি আজ বিকেলে ন্যাচার পার্কে তোলা। বোকের মূল বিষয় হলো ছবির ব্যাকগ্রাউন্ডে আলো থাকতে হবে। যদিও আলোকচিত্রের ক্ষেত্রে ব্যাকগ্রাউন্ড-আলো একটা অসুবিধাজনক দিক, বোকের জন্য সেটা আবার ততটাই সুবিধাজনক। কারণ, শুধু চারপাশের বিষয়বস্তুকে আউট-অব-ফোকাস করলে ততটা সুন্দর লাগতোনা, যতটা ভালো লাগছে এই আলোর বৃত্তগুলো থাকার কারণে। ছবিটি তোলার জন্য ক্যামেরাকে বিষয়ের একদম কাছে নিয়ে তারউপর বেশ খানিকটা জুম করে ম্যানুয়ালি ফোকাস করা হয়েছে। ১০৯ মিমি ফোকাস, এক্সপোজার ছিল ৫.৬/৪০০।

_MG_2145
চিত্র ৪: আরেকটি অজানা গাছের নতুন পাতা। অজিবওয়ে ন্যাচার পার্ক, মে ২০০৯।

এখানে বোকে এফেক্ট খুবই সুন্দর এসেছে। বিশেষতঃ আলোর ছটাগুলো বৃত্তাকার হওয়ায় সুন্দর লাগছে। এখানে জুমের পরিমান খুব কমও না, বেশিও না। ৭৫মিমি, ৫.৬/২৫০, এপারচার প্রায়োরিটি মোডে, ম্যানুয়ালি ফোকাস করা।

_MG_2153
চিত্র ৫: অজানা ফুলঝুরি। অজিবওয়ে ন্যাচার পার্ক, মে ২০০৯।

এই ছবিটা একটু বেশি জুম করা হয়েছে। ১৩৫মিমি, এক্সপোজার ৫.৬/২০০, এপারচার প্রায়োরিটি মোডে, ম্যানুয়ালি ফোকাস করা। বেশি জুমের কারণে আলোকবৃত্তগুলো একটার সাথে আরেকটা প্রায় মিশে গিয়েছে। ব্যাকগ্রাউন্ডে বেশি আলো থাকায় মূল ছবি যেন অনুজ্জ্বল না হয়ে পড়ে সেজন্য ফ্ল্যাশ ব্যবহার করা হয়েছে।

ছবিগুলোতে কোয়ালিটির চেয়ে "উদাহরণ হিসেবে ব্যবহার" প্রাধান্য পেয়েছে।

সূত্র:

[১] Christopher Nisperos, Roger Hicks (2000). Hollywood Portraits: Classic Shots and how to Take Them. Amphoto Books. ISBN 0817440208.

[২] ইংরেজী উইকিপিডিয়া

[৩] Merklinger, Harold (1996) .Understanding Boke.


মন্তব্য

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

লেখাটির জন্যএকজন মডুর অব্যাহত চাপ ও নিজের ব্যস্ততার কারণে ভালো ছবি তোলার সময় পাইনি। তাই খুব সুন্দর আরেকটি ছবি শেয়ার করছি। ছবিটি রাসেলের তোলা। তার অনুমতি সাপেক্ষে এখানে দেয়া হলো।

auto

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

হে হে। থ্যাঙ্কু আপনাকে। পরে আরেকটা পোস্ট দিয়েন বোকেহ এর উদাহরন আর সেটিংস নিয়ে। তবে আর চাপ দিবো না আপনাকে। হাসি

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

কাজের জিনিস। জানতাম যদিও আগে, তবে অনেক টুকিটাকি ঝালাই হল।

তানভীর এর ছবি

চলুক দারুণ!
বোকেহ কাহাকে বলে নাহয় বুঝিলাম। কিন্তু সাধারণ ডিজিটাল ক্যামেরায় কোথায় কী কী টিপে (ফোকাস, এক্সপোজার এইগুলা কেমনে ঠিক করে কিছুই তো জানি না মন খারাপ ) বোকেহ করতে হবে সেটা যদি বিস্তারিত বলতেন, তাহলে উপকার হতো।

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

কিছুটা লিখতে চেয়েছিলাম, কিন্তু শেষমেষ অধৈর্য হয়ে পড়ায় আর লেখা হয়নি। দেখি বড় ক্যামেরাবাজরা কিছু কন্ট্রিবিউট করে নাকি।

s-s এর ছবি

আমারও ডিজিটাল ক্যামেরা , আমিও জান্তে চাই, প্লিজ একটু বলেন।

আদৌ কি পরিপাটি হয় কোনো ক্লেদ?ঋণ শুধু শরীরেরই, মন ঋণহীন??

সিরাত এর ছবি

অফিস থেকে ফ্লিকরের ছবিগুলো দেখা যায় না, তাই মিস করে গেলাম। মন খারাপ

নীড় সন্ধানী এর ছবি

বুনো ফুল

ছবিটা তোলার সময় জানতাম না এটাকে বোকেহ বলে। এখন জানলাম........হা হা, আমার বোকেহ কেমন হয়েছে?

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

ভালো হয়েছে। তবে ম্যাক্রোমোডে তুললে হয়তো আরেকটু বেশী বোকেহ হতো।

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

ছবিটা কি বাংলাদেশে তোলা? মনে হচ্ছে এটা হোয়াইট স্নেকরুট (White snakeroot), মূলতঃ উত্তর আমেরিকার স্থানীয় গাছ।

নীড় সন্ধানী এর ছবি

‍‌হ্যাঁ এটা বাংলাদেশে আমাদের গ্রামে তোলা।

নাম জানতাম না, তবে আপনার লিংক ধরে উইকিতে যা পড়লাম ভয় পেয়েছি। এত মারাত্মক একটা জিনিস গ্রামের এখানে সেখানে অযত্নে লালিত হচ্ছে!! এটা একটা বিষাক্ত উদ্ভিদ। যা গরু খেলে গরু ছাগলের দুধও বিষাক্ত হয়ে যায়। মানুষের দেহেও এর সংক্রমন হয়। পরেরবার গ্রামে গিয়ে এটাকে নির্মূল তালিকায় তুলে দিতে হবে। আপনার লিংকের জন্য ধন্যবাদ।

-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

আমিও পড়ে ভয় পেয়েছিলাম। গ্রামে গেলে ছবির সাথে একটু মিলিয়ে নিয়েন আসলেই স্নেকরুট কিনা। আর সম্ভব হলে আপডেট করবেন। ধন্যবাদ।

অতিথি লেখক এর ছবি

এইটাকে বোকেহ বলে, আমিও জানতাম না। বড়ই কাজের লেখা ভাইজান। নতুন কেমেরা কিনেছি সনি H50। আমিও তানভীর ভাই এর মত বোকেহ করতে কেমনে, কোন মুডে ফোকাস, এ্যাপেচার, এক্সপোজার কেমনে ঠিক করে জানি না। তবে চেষ্টা করতাছি

শিকড়ের টান

নীড় সন্ধানী এর ছবি

H50 কিনছেন, আসেন কোলাকুলি করি। আমিও এইটা কিনছি, ছবি খারাপ না।

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

অতিথি লেখক এর ছবি

হ ভাই কোলাকুলি......
কোলাকুলি
----------------
শিকড়ের টান

কীর্তিনাশা এর ছবি

খাড়ান একটা ভাল ক্যামেরা কিনা লই আগে। তারপর এই সব ফটোবাজির পোস্টগুলা মনদিয়া পড়তে হবে হাসি

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

উহুঁ। এখনই শিখতে থাকুন। ক্যামেরা কিনলে পরে আবার ঝালাই কইরেন। নাহলে একসাথে প্রচুর তথ্য গলাধঃকরণ করতে হবে পরে।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

উঁহু অক্ষণ পড়তে হইবো। এত কষ্ট কইরা লেখলাম, আর কয় পরে পড়বো খাইছে

লুৎফুল আরেফীন এর ছবি

ক্যামেরার macro অপশন দিয়ে এগুলান আমিও তুলতে পারি হাসি
যদিও কি তুলতেছি সেইটা বুঝি না। এখন জানলাম ওগুলা বোকাহ ছিলো।
___________________________
বাংলাদেশ আমার বাংলাদেশ

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

হুঁ, ম্যাক্রো দিয়েও ভালো বোকে হয়, বলতে ভুলে গেছিলাম। অরূপ অবশ্য উল্লেখ করেছেন।

রণদীপম বসু এর ছবি

আহারে ! আমার মোবাইল ক্যামেরা দিয়া কেমনে বোকা বানাইতে হয়, কেউ তা কয় না ! নিজেই বোকা হইয়া গেলাম !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

s-s এর ছবি
প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

ঝড়ঝাপটা থামুক, বিস্তারিত আসবে। ঝড়ের মধ্যে বোকেহ মানায়না। আপাতত আপনি ঝড়ের ছবি তোলার প্রাকটিস করতে থাকুন চোখ টিপি

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

নাহ, কবে যে ক্যামেরার মালিক হতে পারব ;(

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

চাইলে আজই হতে পারেন জনাব। বেস্টবাই-তে গিয়ে একটা কিনে নেন।

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনের লেন্স কটা??
-------------
উদ্ভ্রান্ত পথিক

দিপ এর ছবি

খুবই কাজের জিনিস, কিন্ত আমার Digital Camera, আমি কিভাবে বুকেহ করতে পারব? অন্ন টিপ্স গুলাতে দয়া করে ডিজিটাল এর কথাও বলবেন।
অনেক ধন্নবাদ।

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

এই লেখাটা ডিজিটালের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।