দেখা না -দেখা

গল্পটা ছোট্ট এবং সুন্দর , টু বি প্রিসাইজ গল্পটা ছোট্ট এবং সুন্দর।

সবচে ভালো লেগেছে ছোটকা, দাদানি, দাদা ভাই এইসব মিষ্টি শব্দগুলান, কেমন নস্টালজিক !!!!

মিষ্টি লেখাটা পড়তে পড়তে ভাবছিলাম মন খারাপের কারবারি না শেষটায় মন খারাপ করে দেয়, এবং যথারীতি পড়া শেষে আমার জলজ মন

তবু বলি এমন মিষ্টি লেখা আরো পড়তে চাই।

নিজের নামের গল্প দারুণ লাগলো। কষ্টের ছাপও আছে।
সত্যিই খুব ভালো। শুভকামনা।

--আরাফ করিম

বয়স বাড়া মানেই যেন দু:খ জমজামট ।

দারুণ লেগেছে।

গোঁসাইবাবু

ছুডুবেলায় বড় হইতে চাইতাম শুধু রাতের বেলা গান শোনার জন্য।বড় ভাইদের মতো আমিও গান ছেড়ে অংক করতে চাইতাম,গান ছেড়ে ঘুমাতে চাইতাম। এখন গান শুনি রাতের বেলা তবে উলটো কারনে,অন্য কারনে…...

কই জানি দেখছিলাম "Don’t Grow up. It’s a TRAP"। আফসোস ছুডুবেলায় বুঝি নাই

-----------------------
আশফাক(অধম)

আগে আমি আরাফের মতোই ভাবতাম।
কিন্তু ছোটকার মতো আমারও এখন মন বদলে গেছে।

মনের কথাগুলো লিখেছেন তিথীডোর। ভালো লেগেছে।
ভালো থাকবেন।
অনেক শুভকামনা জানবেন।

-------------------------------
কামরুজ্জামান পলাশ

কঠিন বাস্তব, বড় হয়া কোন লাভ হয়নাই। হুদাই!

আমার ছেলে এই তো কালকেই বলছিল কবে যে বড় হবো! অনেকক্ষণ মনিটর দেখতে পাবো! আমি বললাম, ছোট আছিস ভালো আছিস, বড় হওয়া অনেক কষ্ট।

তাই তো - এই বয়সটাতে মনে হয় ঐ তো জীবন হাত বাড়িয়ে ডাকছে, বলছে - বড় হও, সব পেয়ে যাবে। হায়! বড় হয়ে গেলে দেখা যায় জীবনটা কখন যেন ঐ ছোট বয়সটাতে ফিরে গিয়ে মুচকি মুচকি হাসছে - যেখানে আর কখনো ফিরতে পারবো না!

গল্পে

গল্প হিসেবে দেখলে খুব একটা ভাল লাগে নাই। আপনার বিষণ্ণ লেখাগুলাই আমার বেশি ভাল্লাগে।

"আরাফ জানে না, বড় হবারও অনেক কষ্ট। বড় হয়ে গেলেও ঝামেলা থাকে অনেকই।
ও আসলেই ছোট্ট-ই এখনো।

সেজন্যেই জানে না, ছোটবেলার স্বপ্ন আর ভাবনাগুলো বড় হতে হতে কত বদলায়।

ছোটকার মতো করে একদিন হয়তো বদলে যাবে ও নিজেও।"

মনে হ'ল এই কথাগুলি বলবার জন্যই এই গল্প। কিন্তু গল্প যে ভাবে বলা হল তাতে গল্পের মধ্য দিয়ে কথাগুলি ফুটে উঠলনা। তাই গল্প ফুরিয়ে যাওয়ার পরে আলাদা করে কথাগুলি লিখে দিতে লাগল। হুম্

একই কথা শুনেছিলাম, পশ্চিমবঙ্গের এক বন্ধুর মুখে, বাংলা ছাড়া আর কোথাও পুজো হয় না।

এত অবাধ গতি, এত সচল সংলাপ, মাঝে মাঝে হিংসে হয়, ভাবি, আমার কেন আসে না এমন দখল?

অনেক অনেক আদর ছিল পুচকে এই গল্পটিতে, আর তা কতটা মানিয়ে গেছে আরাফের গল্পে, যার বয়স এগার, কিন্তু যে খানিক কায়দা করে বলে, সাড়ে এগার।

আরও বেশী বেশী গল্প চাই, তিথী!

'বড়দের দেখে দেখে তারও বড় হতে মন চায়, আবার কোন কোন বড়কে দেখে বড় হতে তার ভয় হয়।' প্রায় এরকমই একটা উর্দু শায়েরী পড়েছিলাম। হ্যাঁ, লেখাটার একটা বিশেষ দিক, বিশেষ ধরনের লেখার গণ্ডি থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা।

ছোটবেলায় বড়দের অনেক কিছুই ভালো লাগত না। তারপর নিজে যখন বড় হয়েছি তখন সেই বড়দের মন্দ লাগা ব্যাপারগুলো বর্জন করেছি। ছাত্র হিসেবে শিক্ষকদের যেসব দিক পছন্দ করতাম না, শিক্ষক হিসেবেও সেগুলো বর্জনের চেষ্টা করেছি।
তাই বড় হওয়া কষ্টের হলেও আমি বোধহয় বড় হই নি! আরাফও পারবে। কেউ কেউ বোধহয় পারে।

আফা, কুশ্চেন।

"কুঁড়েকুঁড়ে খেয়ে ফেলে" নাকি "কুরে কুরে খেয়ে ফেলে"? "কুঁড়ে" তো ঘর, কিম্বা চরম উদাস টাইপ লুক (আইলসা আর কি)।

"এখনো রয়েছো ছোট বেঁচে গেছ তাই,
বুঝবে বয়স হলে বেঁচে থাকাটাই,
অবিরাম পাশ ফেল পরীক্ষা দেয়া,
লুকিয়ে লুকিয়ে চলে কিছু বেঁচে নেয়া।"

আপনার গল্প পড়ে সুমন কবীরের গানের কথা মনে হল।

আমরা আসলেই 'আর্থে' বাস করি।

কাহিনি সত্য। বাংলাদেশের মত করে পিতিমির কোথাও ঈদ হয় না।
তবে এখানে চাইলেই ইশকুল/আপিসে ছুটি নেয়া যায়।
আর ঈদীও মিলে(আমি এবার ১৩০ ঠলার পাইছি ) আরাফকে ইহা জানায়ে দাও।
***
গপটা খুব তাড়াহুড়ো করে লিখেছো মেয়ে। তিথীর ছাপ্ ইহাতে পাইনি আমি।
দুঃখ প্রকাশ করে নিচ্ছি রে এভাবে বলিনা কাউরে, তুমারে কেন কইলাম বুঝতে হবে!
আর ভানামটা ঠিক করে নিও 'ঘুন' নয় 'ঘুণ'।
ভালুবাসা নিও

১। কেবল ছোটদের গপ্পো ফাঁদলে, এই জন্য থ্যাংকু!

২। শেষ তিনটা লাইন আমার কাছে বাড়তি লাগল, এগুলোতে আরাফকে বাদ দিয়ে তুমি নাক গলিয়েছ গল্পে। ঠিক হয় নি, একদম ঠিক হয় নি। শেষ তিন লাইন না হলেও পারত!

৩। অনেক দিন পার করে ফেললাম, তার পরও বাড্ডে গিফটের জন্য আরেকখানা থ্যাংকু!

৩। দূরে গিয়ে মুড়ি খান। আমি হাজার বছরের বাসি থ্যাঙ্কিউ নেই না।