গোল-গোলমাল-পাভলভের কুকুর

সোহেল ইমাম এর ছবি
লিখেছেন সোহেল ইমাম [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২১/১০/২০১৬ - ১১:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ওহাব ভাই জ্ঞানী লোক এবং ওজনদার লোক। আমাদের আড্ডার দু’টো বেঞ্চের একটা সম্পূর্ণ তার জন্যই বরাদ্দ থাকে। কারণ ঐ যে বললাম ওজনদার লোক, তার বিশাল বপুর জন্য একটা গোটা বেঞ্চিও কম পড়ে যায়। তার ওজন যে কত সেটা বলা মুশকিল। একবার একটা ছোটখাটো ওজন মাপার মেশিনে দাঁড়িয়ে বললেন “দেখতো দেখি কত বলছে?” ঢাউস ভুঁড়িটার জন্য নিজে যে ঝুঁকে দেখবেন সে উপায় নেই। আমরাই ঘাড় নিচু করে দেখতে চেষ্টা করি, কিন্তু কাঁটাটা একেবারে শেষ দাগে গিয়ে থেমে আছে, অর্থাৎ আর এগোবার জায়গা নেই। মেশিনটার সর্বোচ্চ ওজনের মাপটার চেয়েও হয়তো ওহাব ভাইয়ের ওজনটাই বেশি হবে। মেশিনের ক্ষমতায় যা কুলিয়েছে সেটুকু বলেই মেশিন নীরব। আর যে সে নীরবতা নয় অন্তিম নীরবতা, কেননা ওহাব ভাই নেমে পড়বার পরও কাঁটা আর আগের জায়গায় ফিরে এলো না। কিন্তু ফুটপাথে মেশিনের মালিক নীরব হবার লোক নয়। মেশিনের অবস্থা দেখে প্রথমটা হায় হায় করে উঠলো, মনে হলো কেঁদেই ফেলবে। কিন্তু শোককে যে ভাবে মানুষ শক্তিতে পরিনত করে রুখে দাঁড়ায় ওজনওয়ালা মুহূর্তেই সে শক্তি নবায়ন করে খিস্তি করতে লাগলো। নেহাৎ পাঁচ ছ’জন সমর্থ তরুণের উপস্থিতিতে তার খিস্তি বেশি দূর এগোলোনা আর ওহাব ভাইও ক’টা টাকা দ্রুত লোকটার হাতে গুঁজে ওখান থেকে সরে এলেন।

সেই থেকে ওহাব ভাই আর ওজন নিয়ে মাথা ঘামাননা। মাথার ওপর আকাশে ওজন স্তর হালকা হচ্ছে আর নিচে সেই ওজন এসে ওহাব ভাইকে মুটিয়ে দিচ্ছে, দিব্যি পরিস্কার বিজ্ঞান। সুতরাং আড্ডায় প্লেট ভর্তি সিঙ্গাড়া চলে আসছে, চা চলে আসছে সব ওহাব ভাইয়ের খরচায়। কিন্তু চা সিঙ্গাড়ার লোভে নয় আমরা এই সন্ধ্যার আড্ডায় এসে জুটি ওহাব ভাইয়ের গল্পের লোভে। গল্প মানে অবশ্য গাল-গল্প যা ঠিক গুল-গল্পের দু’দাগ ওপরের জিনিস। আসলে হেন বিষয় নেই যে প্রসঙ্গে ওহাব ভাইয়ের নিজের একটা বক্তব্য থাকবেনা।

সেদিন চলছিল ক্রিকেট নিয়ে। আড্ডার সবাই মাশরাফির ভক্ত। ক্রিকেটে বাংলাদেশের শনৈ শনৈ উন্নতিতে মাথা ঠিক রাখাই মুশকিল। সুতরাং জোর তাল চলছে সবার বক্তৃতা। এখন যে ওয়ার্ল্ডকাপ জেতাটা বাংলাদেশের জন্য কোন ব্যাপারই না এটা নিয়ে কারোই সন্দেহ নেই। এই গরম গরম টপিকের ভেতরই মনি বলে বসলো “অথচ দেখ আমাদের কথা ছিল ফুটবলেই এগিয়ে যাবার।দেশের কোন মানুষটা বল দেখি জীবনে একবারের জন্যও বলে লাথি মারেনি। আর সে কি দিন ছিল আবাহনী-মোহামেডানের। কিন্তু কেন যে ফুটবলের বাছাই পর্বেই আমরা উঠতে পারিনা, ওয়ার্ল্ডকাপে খেলাটা অসম্ভবের মত হয়ে যাচ্ছে।” আড্ডায় যা হয় হুট করে টপিক ঘুরে যায় অন্য দিকে। সবাই মিলে লেগে পড়লাম ফুটবল নিয়ে। টপিকটাকে যে যার মত লাথি মারতে মারতে এগিয়ে নিয়ে চললাম। ফুটবলের এই নিরাশা জনক অবস্থার কারণ হিসেবে এক একজন এক এক ভাবে ব্যাখ্যা দিতে শুরু করে।

“ফুটবল যে মুখ থুবড়ে পড়েছে সে কি আর এমনি রে” ওহাব ভাই অবশেষে মুখ খোলেন, “একবার কি হলো শোন, তখন ইস্কুলে পড়ি পরের বছরই ম্যাট্রিক দেবো। সে সময় তুখোড় খেলোয়াড় ছিলাম।”

“আপনি?” মনির কণ্ঠে বিস্ময় না সন্দেহ পরিস্কার বোঝা যায়না। আমরাও কান খাড়া করে প্রস্তুত হয়ে যাই।

“আমার এই শরীরের কথা ভুলে যা, যখনকার কথা বলছি তখন আমার পেটানো শরীর। ফুটবলে একটা কিক্ করলে কোন গোল কিপারের বাবার সাধ্য ছিলনা হাত দিয়ে সে বল আঁটকায়। আর একবার আমার পায়ে বল এলো কি আঠার মত লেগে গেল। আমাকে দলে নেবার জন্য তখন কাড়াকাড়ি পড়ে যেত। স্কুল ফুটবল চ্যাম্পিয়নশীপে এই আমার জন্য আমার স্কুল দুই দুইবার চ্যাম্পিয়ন ট্রফি জিতেছে। এখনও স্কুলের কমন রুমটায় গেলে দেখবি ট্রফি দু’টো আলমারিতে তোলা আছে।

“একবার একটা ক্ষ্যাপ খেলার প্রস্তাব এলো। চড়ে বসলাম বাসে। আমার সাথে ছিল কামরুল সে অন্য স্কুলে পড়ে। সেও দুর্দান্ত খেলোয়াড়। ওর স্কুল আর আমার স্কুল মুখোমুখি হলে ভিষণ একটা ব্যাপার হতো। দাপিয়ে খেলা চলতো কিন্তু কেউ কাউকে গোল দিতে পারছেনা। কিংবা দিলেও দ্রুত শোধ হয়ে আবার সমানে সমান। মাঠের চরম শত্রু কিন্তু জানের জান বন্ধু আমার। তো দু’জনে খেলতে চলেছি একটা গ্রামের ক্লাবের হয়ে। সেখানকার ইউনিয়ন পরিষদের এক চেয়ারম্যান আশপাশের কয়েক গাঁ মিলে একটা ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছে। এর আগে ক্ষ্যাপ খেলিনি, দু’জনেরই জীবনে সেই প্রথম।

“বাস থেকে নামতেই রাজকীয় অভ্যর্থনা। জানা গেল চেয়ারম্যানের দলের বিপরীত দলের হয়ে আমাদের খেলতে হবে। খেলাটা ফাইনাল খেলা। যে দলটার হয়ে খেলতে এসেছি তাদের দু দু’টো খেলোয়াড় পা ভেঙ্গেছে সেমিফাইনালে। বদলী খেলোয়াড় পাওয়া যাচ্ছেনা। তাই শহর থেকে আমাদের আনানো হয়েছে।

“খেলা জম্পেশ চলছে কিন্তু আমার মনটা কিন্তু পড়ে রইলো মাঠের পাশে, যেখানে চেয়ারম্যানের অপরূপা মেয়েটি এসে বসেছে খেলা দেখতে। এর আগে বুঝলি মেয়ে টেয়ে বিশেষ পাত্তা দিতামনা। কিন্তু এই ডানাকাটা পরীটা দেখে যে কি হলো মাথা ঠিক রাখাই মুশকিল। খেলায় জোশ চলে এসেছে। হোকনা আমাদের বিরোধী দলের সাপোর্টার, প্রতিভাবান খেলোয়াড়ের খেলা দেখে পটতে কতক্ষণ। আরে দুনিয়াতো বিজয়ী বীরের। মনে হলো আমি শুধু খেলায় জিততে খেলছিনা, এই মায়াবী সুন্দরীর হৃদয়টা জয় করাই আমার জন্য একটা চ্যালেঞ্জ। জান প্রাণ দিয়ে খেলতে লাগলাম। ড্রিবলিঙের যত কৌশল জানি তা দিয়ে যাদু দেখিয়ে দেবো। স্কুল টিমের নাম্বার ওয়ান স্কোরার, আমার কাছে এই সব গেঁয়ো ছেলেরা পাত্তা পায়!

“আমি আর কামরুল এমন একটা সাঁড়াশী আক্রমন চালাতে শুরু করলাম যে ওদের ডিফেন্স ভেঙ্গে পড়লো। হাফ টাইমের আগেই দু দু’টো গোলে এগিয়ে গেল আমাদের দল। একটাই দুশ্চিন্তার কথা গোল দু’টোই করেছে কামরুল। খেলায় জেতাই কি সব। মনে হলো মেয়েটার মনে যদি দাগই কাটতে না পারলাম তো বাল জিতে কি লাভ। হাফ টাইমের পর থেকে উঠে পড়ে লাগলাম। যাকে বলে কিনা একেবারে আদাজল খেয়ে লাগা। আমার জীবনের প্রথম প্রেম। এতো শ্রেফ খেলা না আমার জীবনের লড়াই। তখনও যে স্কুল পাশ দিইনি সে কথা মনে হলোনা। মনে হলো এই মেয়েই আমার সব। জীবন দিয়ে হলেও একে জয় করা চাইই চাই।

“হাফটাইমের পর থেকেই কামরুল একটু পিছিয়ে গেল। কিন্তু আমাকে বল যুগিয়ে দিতে থাকলো ঠিকঠাক। প্রথমে একটা, কিছুক্ষণ পরই আরেকটা গোল। আমাদের দলের সাপোর্টাররা চেঁচিয়ে আকাশ ফাটাচ্ছে তখন। আমার ডানাকাটা পরীটার মুখ শুকিয়ে গেছে। মায়া হলো ভিষণ, কিন্তু কি আর করা। দুর্বল টিমের সাপোর্টে দাঁড়ালেতো একটু কষ্ট পেতেই হবে। একবার মনে হলো এই মেয়েটার জন্য নিজেই নিজেদের গোলে কয়টা গোল দিয়ে আসি। কিন্তু ততক্ষণে খেলা শেষের দিকে, অন্য কিছু ভাবাভাবির সময় নেই। খেলা শেষ হবার দু’সেকেণ্ড আগেই আমার পা থেকে বলটা তৃতীয় বারের মত ছুটে বিপক্ষের গোলের জালে জড়িয়ে যেতেই কামরুল ছুটে এসে আনন্দে জড়িয়ে ধরলো। আমি ঘাড় ঘুরিয়ে মেয়েটাকে দেখার চেষ্টা করি। সাপোর্টাররা সবাই ছুটে আসছে মাঠের দিকে।

“হাঠাৎ এই শোরগোলের মধ্যে কারা যেন ‘পালারে পালা’ বলে চেঁচিয়ে উঠলো। বিস্ময় নিয়ে দেখলাম যারা ছুটে আসছে তাদের হাতে খড়ির চ্যালা আর গাছের ভাঙ্গা ডাল। আমি এদের আমাদের দলের সাপোর্টার ভাবছিলাম কিন্তু এরা হারু দলের লোক। আশে পাশে আমার দলের খেলোয়াড়দের কাউকে দেখতে পেলামনা। কামরুলও গায়েব। দুদ্দাড় করে লোকজন পালাচ্ছে। বুঝলাম এরা আমাদের দলের সাপোর্টার। পেছনে মটমট করে আরো গাছের ডালপালা ভাঙ্গার শব্দ। দেখলাম আরো মানুষ আশপাশের গাছের ডাল ভাঙ্গছে, কেউ কেউ বাঁশ নিয়েও তেড়ে আসছে। ছেলে, মেয়ে, বুড়ো কেউ বাদ নেই গোটা গ্রামটাই যেন রণমুর্তি ধারন করেছে।

“আতঙ্কে দিগ্বিদিক জ্ঞান শূন্য হয়ে ছুটতে শুরু করলাম। কিন্তু ক্লান্ত শরীর, কিছু দূর গিয়েই কিসের সাথে যেন হোঁচট খেয়ে মুখ থুবড়ে পড়লাম। সেই যে পড়লাম আর উঠতে পারলামনা। বুনো লোক গুলো এসে ঝাপিয়ে পড়লো সব। পিঠের ওপর পটা পট গাছের ডালের বাড়ি পড়ছে। এই ভিড়ের মধ্যে চেয়ারম্যানের মেয়েটাও আছে তার হাতে একটা খড়ি। সেই খড়িটা দিয়ে সপাটে আমাকে দু’ঘা কষিয়ে দিতেও কসুর করলোনা। শুধুই কি খড়ির ঘা, দাঁত খিঁচিয়ে মেয়েটা ফুঁসে ওঠে “গোল ইয়ার ….. মধ্যি সান্ধায় দে।” বুঝলি মারের কষ্টটা কিছুইনা, কিন্তু হৃদয়টা মনে হলো কে যেন হাতুড়ির এক বাড়ি মেরে চিঁড়ে-চ্যাপ্টা করে দিল। বাড়ি ফিরে সাতদিন নড়তে পারিনি। খেলা ধুলো সিঁকেয় তুলতে হলো। খেলতে গেলেই সামনে দেখতে পাই সেই চেয়ারম্যানের ডানাকাটা পরীর মত মেয়েটা চামুণ্ডার মত খড়ি হাতে দাঁড়িয়ে আছে, বুক কেঁপে যায়। কামরুলের অবস্থাও সেই। সেই ঘটনার পর সেও বিশেষ খেলা ধুলোয় আর এগোয়নি।

“ফুটবলে সবে মাত্র নাম করতে শুরু করেছে এমন ছেলেদের নামডাক একটু ছড়াতেই এখান সেখান থেকে অবধারিত ভাবেই ক্ষ্যাপ খেলার ডাক আসতে থাকে। ক’টা খেলা আর শহরে হয় গাঁও-গ্রামের টুর্নামেন্টে খেলতে গেলেই দেখবি যে গ্রামের দল হেরেছে সেই গ্রাম শুদ্ধ লাঠি-সোঁটা নিয়ে বিজয়ী দলের ওপর ঝাপিয়ে পড়েছে। খেলায় জেতার পরিনামেই যদি পিঠে লাঠির বাড়ি খেতে হয় সেই ছেলে গুলোর সাইকোলজি কি হবে চিন্তা করে দেখ। আর এসব ঘটনাকি একটা দু’টো, দেখবি যেই ছেলেই ক্ষ্যাপ খেলতে গেছে সেই একবার না একবার এই ফক্করে পড়েইছে। পাভলভের কুকুরের মত দশা খেলায় জিতলি কি বেধড়ক মার। এর পর কোন খেলায় তুই জিততে চাইবি? দেশে-গাঁয়েই যদি এই অবস্থা তো বিদেশের মাটিতে কি খেলবেরে ওরা। তাই বলছিলাম ফুটবলে যে আমরা জুত করতে পারিনি সে তো আর এমনি এমনি না। এই দেখ আমাকে খেলাধূলা ছেড়ে বসে থেকে থেকে আমার কি দশাটাই না হয়েছে। ওর চেয়ে ক্রিকেটই ভালো, অন্তত হাতে একটা ব্যাটতো থাকে; একটা শক্ত-পোক্ত লাঠির চেয়ে কম কিসে। ভেবে দেখ সে সময় একটা লাঠি আমার হাতে থাকলে কি চেয়ারম্যানের মেয়েটাকে আমি ওরকম করে ছেড়ে দিই।” বাঁ হাত দিয়ে চোখের জল না কপালের ঘাম মুছলেন ওহাব ভাই বোঝা গেলনা। তারপর একটা গলা খাঁকারী দিয়ে বললেন, “যাকগে ওসব, সিঙ্গাড়া দিতে বল, বক বক করে ক্ষিধে বেড়ে গেল।”


মন্তব্য

অতিথি লেখক এর ছবি

গল্প পড়তে পড়তে আমারও ক্ষিধে লেগে গেল। সিঙ্গাড়া খাইতে মুন চাই !
এ্যানি মাসুদ চলুক

সোহেল ইমাম এর ছবি

পড়বার জন্য ও মন্তব্যের অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। সিঙ্গাড়া খাওয়াতে পারলে আমারও ভালো লাগতো হাসি

---------------------------------------------------
মিথ্যা ধুয়ে যাক মুখে, গান হোক বৃষ্টি হোক খুব।

অতিথি লেখক এর ছবি

পাঁচটি ট্যাগ দিয়েছেন সোহেল ইমাম। তিনটি এই লেখার সাথে মানানসই নয়।

-মোখলেস হোসেন।

সোহেল ইমাম এর ছবি

পড়বার জন্য অনেক ধন্যবাদ মোখলেস ভাই। ট্যাগ মনে হয় শেখা বাকী থেকে গেছে। ইয়ে, মানে...

---------------------------------------------------
মিথ্যা ধুয়ে যাক মুখে, গান হোক বৃষ্টি হোক খুব।

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনার লেখা আমি মন দিয়ে পড়ি সোহেল ইমাম। আপনার ক্ষমতার প্রতি আস্থা রয়েছে বলেই পড়ি। এই লেখায় দুর্বল একটি গল্প আছে, আর আছে ফুটবল। এর বাইরে তেমন কিছু চোখে পড়েনি আমার। তবে নিত্যদিনের আলু-পটল আর পেশার প্রেশার সামলে লিখে যে চলেছেন তার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ওখানটাতেই লেখক আর সমালোচকের পার্থক্য।

----মোখলেস হোসেন।

সোহেল ইমাম এর ছবি

আপনার মূল্যবান মন্তব্য গুলো থেকে সব সময়ই শেখার চেষ্টা করি। সীমিত ক্ষমতায় যতদূর নিতে পারি। মন্তব্যের জন্য আবারো ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা। হাসি

---------------------------------------------------
মিথ্যা ধুয়ে যাক মুখে, গান হোক বৃষ্টি হোক খুব।

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

হে হে হে! সাবলীল, ভাল লাগলো। চলুক

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

সোহেল ইমাম এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ ভাই। হাসি

---------------------------------------------------
মিথ্যা ধুয়ে যাক মুখে, গান হোক বৃষ্টি হোক খুব।

অতিথি লেখক এর ছবি

চমৎকার সাবলীল লেখা। আমার খুব ভাল লেগেছে। চালিয়ে যান।

ফাহমিদুল হান্নান রূপক

সোহেল ইমাম এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ রূপকভাই। হাসি । আপনার লেখার পরের কিস্তি কই?

---------------------------------------------------
মিথ্যা ধুয়ে যাক মুখে, গান হোক বৃষ্টি হোক খুব।

দেবদ্যুতি এর ছবি

ভালো হয়েছে হাসি

...............................................................
“আকাশে তো আমি রাখি নাই মোর উড়িবার ইতিহাস”

সোহেল ইমাম এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ হাসি

---------------------------------------------------
মিথ্যা ধুয়ে যাক মুখে, গান হোক বৃষ্টি হোক খুব।

অস্পৃশ্য-১৬৪২ এর ছবি

টেনিদা আর ওহাব ভাই
গলায় গলায় ভাব

সোহেল ইমাম এর ছবি

ঠিক সেরকম ধরনের স্মৃতি থেকেই হয়তো লিখে ফেলেছি। হাসি । পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ

---------------------------------------------------
মিথ্যা ধুয়ে যাক মুখে, গান হোক বৃষ্টি হোক খুব।

সুলতানা সাদিয়া এর ছবি

সাবলীল। ভালো লেগেছে। যদিও অনেকদিন পর এলাম। সচলের গল্প আমি মিস করি না। আর আপনার লেখাতো না ই। ভালো থাকুন।

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

সোহেল ইমাম এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ সাদিয়া আপা। আপনার ইচ্ছে ঘুড়ির একটা নতুন পর্ব দেখতে পাচ্ছি, এই পর্ব গুলো আমার খুব পছন্দের।

---------------------------------------------------
মিথ্যা ধুয়ে যাক মুখে, গান হোক বৃষ্টি হোক খুব।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।