প্রলাপ

তানভীর এর ছবি
লিখেছেন তানভীর (তারিখ: বুধ, ০৪/০৩/২০০৯ - ৩:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি প্রচন্ড আশাবাদী মানুষ। বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম যখন ন’ উইকেট হারিয়ে দু’শ রান পেছনে পড়ে থাকে, আমি তখনো জয়ের স্বপ্ন দেখি। স্বাধীনতার সাঁইত্রিশ বছরে বাংলাদেশকে কতো দুর্যোগ, দুর্বিপাকের মুখোমুখিই না হতে হলো। এখনো গণতন্ত্র হাঁটি হাঁটি পা, এখনো আমরা অনেক কিছুতেই শিশু। তবু সবকিছু ছাড়িয়ে স্বপ্ন দেখতাম একদিন আমরা পৃথিবীর সেরা দেশ হবো। হতে পারে মানচিত্রে আমাদের দেশটা খুব ছোট। কিন্তু একদা জেলেপাড়া, ছোট্ট শহর রাষ্ট্র সিঙ্গাপুর যদি নিজের সীমানা ছাড়িয়ে বড় দেশের কাতারে আসতে পারে, এ স্বপ্ন তো অসম্ভব কিছু ছিল না। কিন্তু বিগত কিছুদিনের ঘটনা আমার সেই স্বপ্ন, দেশকে নিয়ে বুকের মাঝে লুকানো যে প্রচ্ছন্ন গর্ব ছিল, তাকে বেশ নাড়া দিয়ে গেছে। এখন মনে হয় এসব অর্থহীন। এখন মনে হয় বাংলাদেশ নামটা আমার জীবন থেকে মুছে গেলেও কোন দুঃখবোধ হবে না।

না, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দুঃখে আমি কাতর নই। সেনাবাহিনীর দু’চারটা দুর্নীতিবাজ অফিসার মারা গেলে আমার কিছু যায় আসে না। বিডিআর বিদ্রোহের শুরুতে এমন কিছুর সম্ভাবনায় আমি বরং উৎফুল্লই ছিলাম। কিন্তু এই ২০০৯ সালে বিদ্রোহের নামে যে পৈশাচিক, নির্বিচার ‘গণহত্যা’ ঘটেছে তা কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না, তার পেছনে যত যুক্তিসংগত কারণই থাকুক।

কিন্তু যে জিনিষটা ‘আবিষ্কার’ (আবিষ্কার বললেও জানতাম সবসময়, কখনো স্বীকার করি নি) করে সবচেয়ে বেশি দুঃখ পেয়েছি, তা হল এমন বর্বরতা, পৈশাচিকতা, পরশ্রীকাতরতা, কুটিলতা আমাদের জাতির জন্য নতুন কিছু নয়। একাত্তরে পাকিস্তানি, বিহারীদের দ্বারা ‘বাঙালি’ গণহত্যা হয়েছিল। কিন্তু বাঙালিদের দ্বারাও যে ‘বিহারি গণহত্যা’ হয়েছিল আমরা সেটা জেনেও স্বীকার করতে চাই না। অনেকে বিহারি গণহত্যার প্রমাণ চান। প্রমাণ আমি নিজ চোখেই দেখেছি। আমার এক চাচা (বাবার ঘনিষ্ঠ বন্ধু) মুক্তিযুদ্ধে বীর প্রতীক। তার ছোট দুই ভাই-বোনকে আমি স্বাভাবিকভাবে বাঙালি হিসেবেই জানতাম। অনেক বছর পর একদিন আমার বাবা বললেন- ঐ দুই ভাই-বোন চাচার আপন কেউ নয়, বিহারী। যুদ্ধ শেষে আমার চাচা বোটে করে বাহিনী নিয়ে ফিরছিলেন। গোয়ালন্দ ঘাটের কাছে এসে দেখলেন শত শত বিহারীর লাশ পড়ে আছে। সেখানে এই দুই ভাই-বোন লাশগুলোর পাশে ভয়ার্ত চোখে জড়াজড়ি করে বসে আছে। চাচা তাদের সেখান থেকে তুলে তাঁর মায়ের কাছে নিয়ে গেলেন। বললেন- ‘আজ থেকে তোমার আরো দুই ছেলে-মেয়ে হোল’।

আমি বিশ্বাস করি মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের শ্রেষ্ঠ সন্তান, সেটা আমার সেই চাচাকে দেখেই বিশ্বাস করি। তিনি নির্বিচারে কোন বিহারি হত্যা করেন নি বরং বাঙালি, বিহারি, হিন্দু, মুসলিম নির্বিশেষে অনেকের জীবন রক্ষা করেছিলেন। তাঁদের মুন্সিগঞ্জের বাড়িতে যুদ্ধের নয় মাস আমাদের পরিবারসহ আরো নাম-না-জানা অগুণিত পরিবার আশ্রয়ে ছিল। আমার বাবা এক রাতে খেতে বসে গুণে দেখছিলেন প্রায় দেড়শ জন একসাথে সে বাড়িতে খেতে বসেছিল।

আমি সেনাবাহিনী অপছন্দ করি; কারণ আরো অনেক মুক্তিযোদ্ধা অফিসারের মত আমার সেই চাচাও সেনাবাহিনী ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন। আমি সেনাবাহিনী আরো অপছন্দ করব, কারণ আমার অনেক মেধাবী আত্মীয়, বন্ধুর মত এখন যেমন অনেকে ক্যাডেট কলেজ থেকে সেনাবাহিনীতে যায়- এ হত্যাকান্ড ঘটনার পর তারা আর কেউ স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করতে যাবে বলে আমার মনে হয় না। ভালোই হল, এখন থেকে সেনাবাহিনী শুধু জামাত, শিবির আর পাকিস্তানপন্থীদের জন্য ‘ফ্রি রাইড’ হবে।

বিহারি গণহত্যার পরে এবার তাকাই আমাদের ‘আদিবাসি গণহত্যার’ দিকে। বিপ্লব রহমান, জুয়েল বিন জহির- এঁরা এ বিষয়ে আরো ভালো বলতে পারবেন। তাই আর কথা না বাড়াই। শুধু বলি সেনাবাহিনীকে একা এজন্য দোষ দিয়ে লাভ নেই। সেনাবাহিনীকে আমরাই লেলিয়ে দিয়েছি ওদের জায়গা দখলের জন্য। আর কারো কথা জানি না, বাঙালি হিসেবে আমি লজ্জিত। আমার এক বিদেশি বন্ধু পার্বত্য চট্টগ্রামে আদিবাসীদের ভাষা নিয়ে কাজ করে। একবার সে দেশ থেকে 'খুমি' সম্প্রদায়ের এক ছেলেকে আমেরিকা নিয়ে এল। তার সাথে পরিচিত হওয়ার সময় আমি নিজেই লজ্জা পেলাম। আমরা একই দেশের মানুষ, অথচ মনে হয় ভিনদেশি! সে কী খায়, কী পরে/পড়ে- আমি কিছুই জানি না, কখনো জানারও প্রয়োজনবোধ করি নি! অথচ আমরা নাকি বাংলাদেশী!

ঔপনিবেশিক আমলে ব্রিটিশরা তাদের কাজ-কর্মের সুবিধার জন্য আজ্ঞাবহ এক শ্রেণী তৈরী করেছিল। তাদের জন্য নানা পুরস্কার-পারিতোষিকের ব্যবস্থা ছিল। আমরা সেগুলোকেই এখনো আমাদের আভিজাত্যের মাপকাঠি ধরি! আমাদের বিচারপতিরা এখনো সাদা ইংরেজের পরচুলা পরে ‘মুই কী হনুরে’ ভাব ধরে থাকেন, অথচ আমি দেখি তেমনই এক সাদা ইংরেজ একদিন সূর্য সেনকে ফাঁসি দিয়েছিল। আমাদের ঔপনিবেশিক কাঠামো এখন মানুষকে, মানুষের শ্রমকে মর্যাদা দিতে শেখে নি। আমরা মর্যাদা দেই শুধু অর্থ আর ক্ষমতাকে। আর যে পেশাগুলো সেই অর্থ আর ক্ষমতার দিকে নিয়ে যায় সেগুলোকে। একসময় আমরা অন্যের দাস ছিলাম, এখন নিজেদের মধ্যে এই দাসত্বের সংস্কৃতি আমরা পাকাপোক্ত করেছি। আমরা স্বাধীন হয়েছি, ‘স্বাধীনতা’র মানে বুঝতে শিখি নি। আমরা মুক্ত হয়েছি, কিন্তু মুক্ত মানুষের মর্যাদা কীভাবে নিশ্চিত করতে হয় তা জানি না। আমরা শুধু মনে করি এই দেশ, এই দেশের অবহেলিত মানুষ আমাদেরকে সবসময় ক্ষমতা আর বিত্তশালী আসনে বসাবে আর আমরা তাদের ওপর ছড়ি ঘুরিয়ে আমাদের বিত্ত, ক্ষমতা জাহির করবো। কিন্তু কখনো ভাবি না আমাদের বিত্ত আর ক্ষমতা এইসব অবহেলিত মানুষের হাত ধরে এসেছে তাদের মুক্তির ব্যবস্থার জন্য। [হ্যাঁ, নিজেকেও এই কাতারে ফেললাম, কারণ গরীব মানুষের টাকায় সারাজীবন ফ্রি পড়েই এখানে এসেছি এবং সেটা শোধ দেবার সাধ্য আমার নাই]


মন্তব্য

জিজ্ঞাসু এর ছবি

লেখার জন্য চলুক
ঘটনার আকস্মিকতায় ও নৃশংসতায় আমিও অনেক বেশি কষ্ট পেয়েছি।

___________________
সহজ কথা যায়না বলা সহজে

হিমু এর ছবি
এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

নিজের গালে একটা চটাশ করে থাপ্পড়ের আওয়াজ পেলাম। লেখার জন্য থাম্বস আপ।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

অমিত এর ছবি

লগইন করে একটা মন্তব্য করতে যাচ্ছিলাম। দেখলাম হুবহু একই মন্তব্য সুমন করে ফেলেছে। থাম্বস আপ।

বিপ্রতীপ এর ছবি

নির্মম সব সত্য কথার জন্য...চলুক
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
খুঁজে যাই শেকড়ের সন্ধান...

নদী এর ছবি

"হ্যাঁ, নিজেকেও এই কাতারে ফেললাম, কারণ গরীব মানুষের টাকায় সারাজীবন ফ্রি পড়েই এখানে এসেছি এবং সেটা শোধ দেবার সাধ্য আমার নাই"
নিজেকেও একই কাতারে ফেলছি।
কষ্ট পাই যখন দেখি এই টুক বোধ কিছু মানুষের নাই, যারা সুযোগ পেয়েছে/পেয়েছিল । আপনার কথাগুলো সময়ের প্রতিধ্বনি; একমত না হয়ে উপায় নাই।
তারপরও অবাস্তব হলেও আশাবাদী থাকতে চাই, চাই শ্রেষ্ঠ মানুষ তৈরি হবে এই পাললিক বদ্বীপে। আর এও বুঝি, আপনি হতাশা নয়, আপনার কথার ভিতর দিয়ে আসলে আশাটাকেই ছড়িয়ে দিতে চেয়েছেন।

নদী

থার্ড আই এর ছবি

বিশ্লেষণ আর অনুভব হৃদয় ছুঁয়েছে ! তবুও দীর্ঘশ্বাস কমছে না, সরছেনা বুকের উপর মস্ত পাথরটাও।
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

স্নিগ্ধা এর ছবি

ধন্যবাদ, তানভীর! খুবই সময়োপযোগী লেখা। ধন্যবাদ, আবারও!

হাসান মোরশেদ এর ছবি

আমি নিশ্চিত প্রতিটি শুভবোধ সম্পন্ন মানুষ আজ এই 'প্রলাপ' বকছে ।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

সা.রা.(মি) এর ছবি

তানভীর ভাই,
অস্থির মনের কথাগুলো সুন্দর করে গুছিয়ে দিলেন। আমরা খুব বেশি গর্বিত হয়ে ঔদ্ধত্যে মেতে যাই। লজ্জার ঘটনাগুলোকে নিজেদের মনে হয় না, গর্বের ঘটনাগুলোকে শুধু নিজেদের অর্জন মনে হয়। লজ্জার কথাগুলোর চর্চা হয় না, তাই আমরা ভুলে যাই খুব সহজে। অথচ, ওগুলো মনে থাকলে কাদা ছুড়াছুড়ি করার সময় দ্বিধা আসবে, স্টেরিওটাইপ করার সময় নিজেদের দিকে দ্বিতীয় বার তাকাতে হবে। মানুষ আর অমানুষকে আলাদা করে চিনা যাবে। সন্ত্রাসী, খুনীদের কোন জাত, ধর্ম, দেশ, দল নেই। ওরা নিজেরাই নিজেদের দলে। ওদের মুখোশ এত ভয়ংকর যে এক একটা এরকম ঘটনায় যখন কুৎসিত চেহারাটা বের হয় পরে, তখন শিউরে উঠতে হয়... মানুষ হয়েও এরকম সম্ভব? খুব আশা করতে ইচ্ছা করে, এই ঘটনা থেকে যতটুকু শিখার মানুষ অন্তত: ততটুকু শিখবে। মানুষকে ভালোবাসতে শিখবে, মনুষত্বের পুনোরুদ্ধারের জন্য চেষ্টা করবে, স্টেরিওটাইপ করবে না, মনে রাখবে, ভুলবে না, বিচার হবে এখনই, অনন্ত:কালের জন্য আমার দেশের মানুষের মধ্যে বিভক্তি, কাঁদা ছুড়াছুড়ি আর আরও ভয়ংকর কোন কিছুর কারণ হবে না... কিন্তু স্কেপটিক মনটা জানে, ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শিক্ষাটা আবারও সত্যি প্রমানিত হবে।
ভালো থাকবেন।

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

অসামান্য রকম যুগোপযোগী ও মানবিক লেখাটা।

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

বিহারী গণহত্যার প্রসঙ্গটি তুলে ধরার সাহস দেখানোর জন্য ধন্যবাদ। একটা কথা আমরা জেনেও স্বীকার করতে চাই না যে, মুক্তিযোদ্ধাদের ভেতর এমন অনেকেই লুকিয়ে ছিল যাদের চেতনায় মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা এসব কিছুই ছিলনা। তারা ছিল স্রেফ সুযোগসন্ধানী। ১৯৭১-এ আমাদের পক্ষ হারতে বসলে এরা নির্দ্বিধায় হানাদারদের পক্ষ অবলম্বন করতো। বিহারী গণহত্যার মত ঘৃন্য কাজের হোতা এরাই।

আজ তারাও মুক্তিযোদ্ধা সেজে বসে আছে এবং এরাই মুক্তিযোদ্ধাদের নামে নানা সুযোগ সুবিধা হাতিয়ে নিচ্ছে। এক মুক্তিযোদ্ধা কল্যান ট্রাস্টেই যদি যোগ্য মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়োগ করা হত, যোগ্যতার সাথে চালানো যেত তাহলে এই প্রতিষ্ঠানটিই মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অনেক কিছু করতে পারত। তাতে আজ সম্ভবতঃ এত এত মুক্তিযোদ্ধাকে ভিখেরীর জীবন যাপন করতে হত না।



তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

অনিকেত এর ছবি

অসামান্য একটা লেখা----নির্মম সত্য ভাষন উন্মোচন করেছে আমাদের অন্তস্থ কপটতা
নতজানু শ্রদ্ধা---

কীর্তিনাশা এর ছবি

চলুক

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

রায়হান আবীর এর ছবি

পাঁচ তারা দিয়ে লেখকের সাথে একত্মতা ঘোষণা করলাম।

=============================

জ্বিনের বাদশা এর ছবি

আমরা যে কোনমুখে সাউথ আফ্রিকার এ্যাপার্টহেইডকে নাক সিঁটকাই সেটা ভাবলেই অবাক লাগে -- আমাদের দেশে কাজের বুয়ারা সোফায় বসে টিভি দেখতে পারেননা
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

এইসব অনুভূতি কি যে যন্ত্রনার....

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

তানভীর এর ছবি

অনেক দ্বিধা নিয়ে পোস্ট দিয়েছিলাম। সাদরে গৃহীত হয়েছে দেখে কৃতজ্ঞতা। ধন্যবাদ সবাইকে।

ধুসর গোধূলি এর ছবি
অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

তানভীর ভাই, খুবই মারাত্মক- ছুঁয়ে যাওয়ার মতো- একটা লেখা! খুব ভাল্লাগলো।

পরিবর্তনশীল এর ছবি

কী আর বলব! মারাত্নক!!!!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

নিবিড় এর ছবি

খাটি কথা বলার জন্য ধন্যবাদ চলুক
*********************************************************
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

সুমন চৌধুরী এর ছবি

দেরীতে পড়া হলো। এরকম পোস্ট দেরীতে পড়লে আফসোসই হয়।

চলুক



অজ্ঞাতবাস

রানা মেহের এর ছবি

ভালো লাগলো অনেক
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

একজন [অতিথি] এর ছবি

মাথা নত করে সব অপরাধ স্বীকার করে নেই , আনুশোচনা করি।
কিন্তু প্রায়শ্চিত্তের কথা বলবনা, কারণ তাতে আমার সুখের ঘরে ঝড় উঠবে।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।