Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ক্যালিডোস্কোপ

ক্যালিডোস্কোপ – ১৪

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৩/০১/২০২০ - ৫:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কাল সারাদিন ক্যালিডোস্কোপ ঘুরেছে।

স্মৃতির সরণিতে নানা শাখাপ্রশাখার জাফরি দিয়ে ঝুঁজিয়ে আসা আলো আর অফুরান কুয়াশার ঝাপসা বিস্তার সরিয়ে কত যে টুকরো ছবি!


ক্যালিডোস্কোপ – ১৩

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৪/০৪/২০১৮ - ৬:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কাল যতিহীন, তবুও।


ক্যালিডোস্কোপ - ১২

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২৩/০৬/২০১৫ - ৬:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আরও একবার ঘোরাই ক্যালিডোস্কোপ (বিশুদ্ধ উচ্চারণে ক্যালাইডোস্কোপ। কিন্তু ছোটবেলায় যে নামে চিনেছি তারে সেই নাম-ই রয়ে গেল এই খানে)।


ক্যালিডোস্কোপ -১১

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১০/০৫/২০১৫ - ৪:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নারী দিবস। মাতৃ দিবস। আমার মা-এর কাছে এই দিবসগুলি কোন বিশেষ বার্তা আনে না। তা বলে বার্তাগুলি থেকে তিনি দূরে থাকেন না। নিয়মিত খবরের কাগজ পড়েন। খবরের সাথে নিজেকে সংপৃক্ত রাখেন। বস্তুতঃ সেই পাঠ-ই তাঁকে সচল রেখেছে। কিন্তু তাঁর চারপাশের দুনিয়ায় তিনি অপ্রয়োজনীয় হয়ে গিয়েছেন। তাঁর মানসিক আর শারীরিক সক্ষমতার যতটা অবশিষ্ট আছে, তাতে উন্নত দেশের বাসিন্দা হলে তিনি এখন-ও সক্রিয় জীবনযাপন করতেন। কিন্তু নিজের দেশে, সন্তানের সংসারে শিশুপালনের ভূমিকা পার হয়ে গেলে নিজের জনেদের মধ্যে থেকেও অনেক কাল-ই তিনি তাঁদের চলমান, ঘটমান জীবন প্রবাহ হতে বিচ্ছিন্ন। তাঁর মত, তাঁর বয়সীরা আরও অনেকই। সেখানে সেটাই রীতি।


ক্যালিডোস্কোপ - ১০

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২০/০২/২০১৫ - ৫:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পাঁচ মাসের উপর হয়ে গেছে ক্যালিডোস্কোপ-কে নামিয়ে রেখেছিলাম। আবার তুলে নিলাম।


ক্যালিডোস্কোপ - ৯

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০২/০৯/২০১৪ - ৯:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ক্যালিডোস্কোপ ঘুরছে। একই উপাদানগুলি নিয়ে গড়ে উঠছে নানা ছবি। কাকে ছেড়ে কার কথা লিখি! এদিকে, উপাদান ত অতি সামান্য, গড়পড়তা বালকের গড়পড়তা জীবনের টুকিটাকি। অবশ্য, সামান্য উপাদানে কি আর অসামান্য কাজ হয় না! হয় বৈকি! অসামান্য মানুষেরা করেন সে সব। এ ছবিগুলি সে’রকম নয়, নিতান্তই সামান্য, তুচ্ছাতি তুচ্ছ! ইতিহাস ত নয়ই, কোন গল্প বই হিসেবে পাঠযোগ্যতারও দাবীদার নয়, আদৌ কোন পাঠযোগ্যতা আছে কি না তাতেও দ্বিধান্বিত হয়ে আছি। তাহ’লে কেন আর পাঠকের সময় নষ্ট করা! হয়ত পাঠক বেঁচে যাবেন মডারেটরদের অক্লান্ত প্রয়াসে। যদি না যান, জানিয়ে রাখি, তাদের বেদনাকে আরও প্রলম্বিত না করাতে চাইলে, নির্দ্বিধায় আওয়াজ দিতে পারেন, ক্যালিডোস্কোপ যে কুলুঙ্গী থেকে নেমে এসেছিল, সেখানেই তাকে ফেরৎ পাঠিয়ে দেব।


ক্যালিডোস্কোপ - ৮

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১০/০৬/২০১৪ - ৪:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উপরে যে কড়িটা ছুঁড়ে দিয়েছি সেটা নেমে আসার আগেই যেগুলো মাটিতে পড়ে আছে তার থেকে দুটোকে মুঠোর মধ্যে নিয়ে নিতে হবে। উপরেরটাকেও মাটি ছুঁতে দেওয়া যাবে না, নিয়ে নিতে হবে সেটাকেও। এটা পারলে এর পর মাটিতে ছড়িয়ে থাকা গুলোর থেকে তিনটাকে নিয়ে মোট চারখানাকে মুঠোর মধ্যে নিতে হবে। সেইটা আমি হেরে যাবো বলেই মনে হয়। কিন্তু মেয়েরা যে কেউ সব কটা কড়ি-ই অনায়াসে মুঠোর মধ্যে নিয়ে নেবে। এইটা যদিও বা পারি, উপরে ছুঁড়ে দিয়ে হাতের উল্টোপিঠে ধরে নেওয়াটা আমি দুটোর বেশী কখনোই পারি না - সে কড়ি দিয়েই খেলি, কি খোয়ার টুকরো দিয়ে।


ক্যালিডোস্কোপ - ৭

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৮/০৫/২০১৪ - ১:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উত্তরবঙ্গে ছিলাম মাত্র তিনটি বছর, প্রায় ছয় দশকের এই জীবনের তুলনায় কতটুকু আর তা! অথচ সেই দিনগুলির কত যে ছবি স্তরে স্তরে রাখা আছে স্মৃতির কোষে কোষে! কোষগুলি ধূসর নিশ্চয়ই, আমার সে স্মৃতিগুলি আজো ধূসর নয়, ক্যালিডোস্কোপের নড়াচড়ায় দিব্যি উজ্জ্বল হয়ে ফুটে উঠে।


ক্যালিডোস্কোপ - ৬

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১০/০৫/২০১৪ - ২:৪৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এমন একটা দিন যায় না যেদিন অন্তত একবার তাঁর গানের কোন কলি, কবিতার কোন ছত্র, নাটকের কোন সংলাপ বা কোন চিত্রকর্মের কথা স্মরণ করি নি। অথচ এমন ত নয়, তাঁর বিপুল সৃষ্টির এক কুচির বেশী কিছু সংগ্রহে এসেছে আমার! আবার তাঁকে বাদ দিয়ে আর কিছুই পড়িনি, শুনিনি, দেখিনি এমনও ত নয়! তবু তাঁর কাছে না এসে উপায় থাকে না।


ক্যালিডোস্কোপ - ৫

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০৯/০৪/২০১৪ - ৯:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দূর শৈশবে ক্যালিডোস্কোপ ঘুরিয়ে নক্সা দেখতে দেখতে ঘোর লেগে যেত। আজ এই বেলা-ঢলে আসা প্রহরে জীবন-ক্যালিডোস্কোপ নিয়েও আমার এক-ই দশা, ঘোর লেগে আসে। একসঙ্গে ঝাঁক ঝাঁক স্মৃতি এসে ঘুরে যায় কাঁচকি মাছের ঝাঁক-এর মত। মনোযোগ দিয়ে দেখতে গেলে পলক ফেলার আগেই সব শুনশান, কেউ নেই। তখন আবার চুপটি করে বসে থাকা গহীন দিঘীর পারে। খুব সাবধানে। ঘোর লেগে জলে পড়ে গেলে, সাঁতার জানি না আমি, তলিয়ে যাব। আর না, সাবধানে পা টিপে টিপে জলের ধার থেকে সরে আসি। কিন্তু টের পাই, জল ও আসছে। বুকে হেঁটে, সাপের মতো। দৃষ্টিসীমার ঠিক বাইরে বাইরে। আসুক, পালিয়ে লাভ নেই। আমি মন সরিয়ে নিই।