‘আঁতাতো ভাই’ এবং ধামাচাপা তত্ত্ব

আনু-আল হক এর ছবি
লিখেছেন আনু-আল হক [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৩/১১/২০১৪ - ১:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আঁতাত বিষয়টা স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশের ইতিহাসের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে (খুব রোমান্টিক কল্পনাপিয়াসী হইয়া পইড়েন না আবার) জড়িত। এবং নিখিল বাংলায় এই বস্তুটির ‘ছোল ডিস্ট্রিবিউটর’ ছিলো বাংলার বামায়াতী (ঠিকই ধরসেন, জামায়াত এবং বাম-এর অভূতপূর্ব শংকর) মহল। ‘দি নিউ জামায়াত এন্ড সন্স (অব দ্য বিচেস?)’ নাম নিয়ে বিম্পি নামের নতুন দল যাত্রা (পালা) শুরু করার পর, ইনারাও বংশানুক্রমে এই তত্ত্বের সম্যক অংশীদার হইলেন। তবে, কাজের কথা এই যে, বিম্পি-জামায়াতের সরাসরি সমর্থকদের মুখে এইসব আঁতাত তত্ত্ব শুনে আমজনতার ঠিক কাম হয় না। ফলে, কায়দা পরিবর্তন করে তিনারা নিজেদের আঁতাত তত্ত্বের কথা সুশীলদের নির্গমনপথ দিয়ে বের করার চেষ্টা করতে থাকেন, এবং অসীম সাফল্যে জর্জরিত হন। অতঃপর, তোমরা এই (আল)কায়দার কোন কোন সাফল্যকে অস্বীকার করিবে?

এই আঁতাত তত্ত্বের সাফল্য এতোটাই পুটুচুম্বী যে, দলে দলে লোক টকশোগাহে যোগ দিতে থাকেন। এইসব ‘আঁতাতো ভাই’দের কেউ কেউ টক শো’তে আমন্ত্রণ না পেলেও অন্যান্য মিডিয়ায় সদাজাগ্রত। আপনি একবার বলে দেখেন যে, ভাই, [অপ্রত্যাশিত হলেও] আপনার এই অ্যানালাইসিসটা খুব ভালো হইসে। উনি এর মধ্যে আঁতাত খুঁজে পেয়ে এডিট করে ঠিক উল্টো কথা লিখে দেবেন। যেমন ধরেন, সাকিব যখন বাংলাদেশ দলকে হুমকি দিয়ে বললেন যে, উনি প্রয়োজনে বাংলাদেশের হয়ে খেলা বন্ধ করে দেবেন, তখন একজন লিখলেন যে, “যোগ্য ব্যক্তিরা আচরণের ক্ষেত্রে আরো যত্নশীল হওয়া দরকার, এবং অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণের জন্য শাস্তি তাঁর প্রাপ্য, সে যে-ই হোন না কেন। কিন্তু সরকার নিজেও নিজের আচরণে যত্নশীল না, এবং আশা করা বৃথা যে এই সরকার সেরকম কোনো উদ্যোগ নিবে।”

আপনি তো খুবই উদ্বেলিত হইয়া উনারে দেয়ালে গিয়া লাইকাইলেন, কমেন্টাইলেন। কিন্তু, উনি আপনার কমেন্ট ইত্যাদি দেইখা সন্দেহাইলেন; ভাবলেন উনি কী এমন লেখলেন যে আপনে লাইকাইলেন! ইতোমধ্যে বিসিবি ঘোষণা দিলো যে, সাকিবকে শাস্তি দেয়া হবে। ব্যস, এইবার আঁতাতো ভাই শুধু দেয়াল লিখনেই সীমাবদ্ধ থাকলেন না, তিনি সেল্ফি বিডিউ পোস্টাইলেন “রেইজ ইউর **স টু শো স্ট্রং (?) শাপোর্ট টু শাকিব”; সঙ্গে খানকতক #হেশটেগ।

তো, আঁতাতো ভাইগণ বিবর্তনের পথ ধরে, খানিকটা আপোসে, ধামাচাপাতত্ত্বকেও বুকে (কন্ট্রোল ইওর ইম্যাজিনেশন বেইবি!) টেনে নিলো। এতে সুবিধে বেশ। শুধু আঁতাত ঠিক হালে পানি পায় না; একটা কিছু ব্যাখ্যা না দিলে আঁতাত ঠিক বিশ্বাসযোগ্য হইয়া উঠতেসে না। সেইজন্য, বাকশাল যখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে চাইলো, তখন আঁতাত তত্ত্ব মতে, বিম্পি-জামাত দুই সহোদরের মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটানোর বাকশালী চক্রান্ত। পরে, ধামাচাপা তত্ত্ব বলছে, নিজেদের মন্ত্রীদের সীমাহীন দুর্নীতি ধামাচাপা দিতেই সাজানো বিচার! এরপর সেই দুঃখজনক রানা প্লাজা। আঁতাত: বিম্পির হরতাল বানচাল। ধামা: আসিতেছে (আমাদের সঙ্গেই থাকুন, প্লিজ)... এরপর রেশমার ঘটনা। আঁতাত: প্রযোজ্য নহে। ধামা: রানা প্লাজার ঘটনা ধামাচাপা দিতেই... এবার এসো নিজে করি। আলোচ্য দুটো ঘটনার আলোকে (প্রথম আলো না বাপ!) আরো পাঁচটি ঘটনার বিস্তার করো। জানি, নিদেনপক্ষে পঞ্চাশটা পারবা, কিন্তু ওইখান থেকেই পাঁচটা বাইর করাটাই এই অনুশীলনীর মূল কাজ!

সর্বশেষ, সারাদেশে বিদ্যুৎ ব্ল্যাকআউট। এবারকার আঁতাতে বস্তুনিষ্ঠ গবেষণার মূলনীতি অনুসরণ করে বেশ কয়েকটা ‘সম্ভাব্য’ হাইপোথিসিস দাঁড় করানো হয়েছে: (১) রাতের (এবং দিনের) অন্ধকারে ভারতের সঙ্গে দেশে বিনিময় চুক্তি সহি; (২) জামায়াতের হরতাল বানচাল; (৩) বিম্পির জনসভার প্রচারে ব্যাঘাত (এটার কিন্তু কইলাম রেফারেন্সও আছে; মেডাম অলরেডি সেইটা ঘোষণা দিয়েছেন); (৪) ইস্লামিক ছিন্তাবীদ আল্লামা কাশেম আলী (র:)-এর ফাঁসির নথি যাতে ইস্কাইপ কেলেংকারির আওতাবহির্ভূত থাকে সেটা নিশ্চিত করার জন্য দেশের সকল ইস্কাইপ* বন্ধ করার উদ্দেশে; (৫) উপরের কারণগুলোর সবক’টি কিংবা যেকোনো কম্বিনেশন।

[*: নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইস্কাইপ বিশেষজ্ঞের মতে, “প্রথমে সরকার সিদ্ধান্ত ছিলো দেশের সকল ইস্কাইপ বন্ধ রাখা। কিন্তু এই সরকারে সেইরাম যোগ্য লুক কুথায়? তাই সিদ্ধান্ত হইলো, দেশের সকল কম্পিউটার বন্ধ করে দেবে। কিন্তু সেটা তো আরো কঠিন। অবশ্য আমার মতো টেকনিক্যালি ছাউন্ড হইলে আলগা বেপার। যা হোক, পরে মাথামোটা সরকারের উপদেষ্টার মতামত হইলো, কারেন্ট অফ করে দেন, তাইলে সকল কম্পিউটার বন্ধ, এতএব সকল ইস্কাইপও বন্‌। বোঝো ঠেলা”]

তো যাই হোক, আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, আমরা নাকি এইসব আঁতাতো ভাইদের কোনো বিশ্লেষণই মনোযোগ দিয়ে শুনি না, বা শুনলেও মানি না। এবার তাই, আমরা মাইনা নিলাম যে, প্রহসনের নির্বাচনকে ধামাচাপা দিতে হজরত আব্দুল কাদের মোল্লা ভাইকে বাকশাল ফাঁসি দিয়েছে; বিদ্যুৎ কেলেংকারি ধামাচাপা দিতেই বাকশাল কাশেম আলীর ফাঁসির রায় দিয়েছে। আগামীকাল কামারুজ্জামানের আপিলের রায়। আশা করি, কাশেম আলীর ফাঁসির রায় ধামাচাপা দিতে এই সরকার কামারুজ্জামানের ফাঁসির রায় বলবৎ রাখবে। এরপর, চেইন রিঅ্যাকশনের ন্যায়, একটি ফাঁসির রায় ধামাচাপা দিতে পরবর্তী ফাঁসিগুলো দেয়া হবে। জয়, আঁতাতো ভাই কি জয়। জয়, ধামাচাপা কি জয়!


মন্তব্য

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

প্রথমে আশ্চর্য হতাম, একই পুরোনো চোথায় (যেমন, ইন্ডিয়ার ষড়যন্ত্র) সেই ১৯৭০ (বা তারও আগে) থেকে জামায়াত কিভাবে আজও কাজ চালায়। পরে দেখলাম, এই আঁতাতো ভাইরাই পরজীবী জামায়াতের পোষক দেহ। এরাই সুশীলের ছদ্মবেশে প্রোপাগান্ডা বিস্তারে সাহায্য করে।

অধিকাংশ মানুষই এগুলোর সরাসরি ভোক্তা। আঁতাত বা ধামাচাপা তত্ত্ব নিয়া চিন্তাভাবনা করার সময় ও ইচ্ছা নাই। আর এই তথ্যগুলো এতো বেশি মাত্রায় ছড়ানো হয় যে, সেটা তখন লোকজন "তথ্য" হিসেবে না মেনে নেয়ার অবস্থায় থাকে না।

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

আনু-আল হক এর ছবি

আসলেই, এইসব আঁতাত ছড়ানো হয় সুশীল ছদ্মবেশী নিরোপেক্ষদের দ্বারা, এবং/অথবা রেডিওমুন্না বা রেডিওবালছাল থিকা যেখানে কোরান-হাদীসের বাণী পোস্টানো হয় মুলা হিসাবে, এবং যথারীতি জামায়াতের জারিগান বাজানো হয় ক্রমাগত। কিন্তু ভুদাই লুকজন তো মনে করে, ইসলামের বাণী যেখান থেকে আসে সেখান থেকে কীভাবে মিথ্যা প্রচারিত হয়। আর ওই যে বললেন, এগুলা এতোটা ব্যাপক হারে ছড়ানো হয় যে, সেগুলো সত্যের চেয়েও বেশি শক্তিশালী মনে হয়। মাঝেমধ্যে মনে হয়, ধুর। কিন্তু, কিছু না করলে এরা তো আরো বেশি ছড়াইতে থাকবে। এরা প্রজননও তো করে একদম পরজীবীর মতো, ব্যাপক হারে।

----------------------------
নয় মাসে হলো তিরিশ লক্ষ খুন
এরপরও তুমি বোঝাও কি ধুন-ফুন

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ প্রায় সবাই পলিটিক্যাল বিশ্লেষক হইতে চায়, এমনকি যারা 'আই হেইট পলিটিক্স' বা 'সবাই সমান সমান' বলে তারাও নিজেদের পলিটিক্যাল বিশ্লেষক ভাবতে ভালবাসে বা মনে করে এই মাথামোটা পলিটিশিয়ানদের চেয়ে তারা অনেক ভাল বোঝে। এই পলিটিক্যাল বিশ্লেষণের সবচেয়ে সহজ উপায় হইল একটা অ্যাভারেজ মতামত দিয়ে দেয়া, যেমন 'এই দেশে কিছু হবে না', 'পলিটিশিয়ানদের সবাইকে গুম করলেই দেশ ঠিকঠাক', 'নিজেদের স্বার্থের জন্য এরা সব করতে পারে'। এই ধরণের মতামত দিতে মূলত কোন পড়াশোনা করা লাগে না, টাইম দিতে হয় না, কিন্তু বিজ্ঞ মতামত দেয়া যায়। এদের পলিটিক্যাল জ্ঞান হয় মূলত সংবাদপত্রের শ্যালো রিপোর্টিং, আর টকশো থেকে। এই পড়াশোনা না করা শর্টকাটে পলিটিক্যাল বিশ্লেষক হইতে চাওয়ার শ্যালো লোকজনই সম্ভবত এইসব তথাকথিত থিওরির বাহক।

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

আনু-আল হক এর ছবি

কোনো সন্দেহ নাই এরাই নিজেদের সুশীল পরিচয় জারি রাখার জন্য ”আই হেইট পলিটিক্স” জাতীয় কথাবার্তা বলে, কিন্তু জায়গামতো ঠিকই #হেশটেগ মাইরা বসেন, তখন আর পলিটিক্সে সমস্যা নাই। যুদ্ধাপরাধীদের কথা এলেই পলিটিক্স পলিটিক্স লাগে, আর গাজার বোমা হামলা মনে হয় খুব নন-পলিটিক্যাল।

এদের মুর্খতার প্রধান পৃষ্ঠপোষক এদের ‘ফলোয়ার’ এবং বন্ধুরা। যা লেখবে তাতেই লাইকাইয়া আরো নিম্নমানের প্রোডাক্ট দিতে উৎসাহ দেয়। এর মানে এই না যে, এরা আরো ভালো প্রোডাক্ট দিতে পারতো, উৎসাহের অভাবে অন্তত এইসব খারাপ প্রোডাক্ট দেয়া বন্ধ রাখতো।

----------------------------
নয় মাসে হলো তিরিশ লক্ষ খুন
এরপরও তুমি বোঝাও কি ধুন-ফুন

সাফি এর ছবি

[*: নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইস্কাইপ বিশেষজ্ঞের মতে, “প্রথমে সরকার সিদ্ধান্ত ছিলো দেশের সকল ইস্কাইপ বন্ধ রাখা। কিন্তু এই সরকারে সেইরাম যোগ্য লুক কুথায়? তাই সিদ্ধান্ত হইলো, দেশের সকল কম্পিউটার বন্ধ করে দেবে। কিন্তু সেটা তো আরো কঠিন। অবশ্য আমার মতো টেকনিক্যালি ছাউন্ড হইলে আলগা বেপার। যা হোক, পরে মাথামোটা সরকারের উপদেষ্টার মতামত হইলো, কারেন্ট অফ করে দেন, তাইলে সকল কম্পিউটার বন্ধ, এতএব সকল ইস্কাইপও বন্‌। বোঝো ঠেলা”]

---এইটা চরম হইসে। তাহলে গোলাপী মেডামের মিটিং সম্প্রচার বাঞ্চাল থিউরী আপাতত বাদ?

আনু-আল হক এর ছবি

জ্বী না বস, গুলাবীর মিটিং তো সম্ভাব্য হাইপোথিসিসের একটি। এবং ৫ নম্বর পয়েন্টে বলা আছে, উপরের সবক’টি বা যেকোনো কম্বিনেশন। ওইটাও রাইখেন, হাল্কার উপ্রে বইলেন। যেমন ফখা বলতেসেন, শেখের বেটি’র নির্বাচনসংক্রান্ত উক্তিতে নাকি তিনি টের পাইসেন যে, এই সরকার তাদের দাবির কাছে নতি স্বীকার করসেন। এই চাইতে ভালো কৌতুক অনেকদিন শুনিনা হো হো হো খাইছে

----------------------------
নয় মাসে হলো তিরিশ লক্ষ খুন
এরপরও তুমি বোঝাও কি ধুন-ফুন

মরুদ্যান এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে

সুবোধ অবোধ এর ছবি

আতাঁত থেকে যদি এমন রায় হয়, তবে আতাঁতই ভাল। দেঁতো হাসি

আনু-আল হক এর ছবি

দেঁতো হাসি

----------------------------
নয় মাসে হলো তিরিশ লক্ষ খুন
এরপরও তুমি বোঝাও কি ধুন-ফুন

মাসুদ সজীব এর ছবি

বাংলালিক ধরে এখন আতঁত হচ্ছে, ভালো তো ভালো না চোখ টিপি ? লাগাতার হরতালের হুমকিতে লাগাতার ফাঁসি গড়াগড়ি দিয়া হাসি, আমরা কি এমন ফাঁসিবাদী সরকার চেয়েছিলাম?

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

আনু-আল হক এর ছবি

আমার তো মনে হয়, সবক’টা ফাঁসির আদেশ দেয়ার এইটাই শ্রেষ্ঠ সময় কারণ একদিনে বা এক সপ্তাহে তো আর একাধিক হরতাল দেয়া সম্ভব না। সবক’টার মামলার কাজ শেষ করে রেখে দিয়ে পরে টানা বা যুগপৎ সবক’টার আদেশ দিয়ে দিলে ওই পরের কয়েকদিনই হরতাল হবে খাইছে এইটা তো গোআ’র সাজা নয় যে একটা শেষ হলে পরেরটা শুরু হবে চোখ টিপি

----------------------------
নয় মাসে হলো তিরিশ লক্ষ খুন
এরপরও তুমি বোঝাও কি ধুন-ফুন

হিমু এর ছবি
সত্যপীর এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি

..................................................................
#Banshibir.

আনু-আল হক এর ছবি

মিজান, পিষে ফ্যালো নতুন শব্দ অন্য উচ্চতায় চলে গেছে। গুরু গুরু

----------------------------
নয় মাসে হলো তিরিশ লক্ষ খুন
এরপরও তুমি বোঝাও কি ধুন-ফুন

এক লহমা এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

স্যাম এর ছবি

আঁতাতুর্ক রা কি বামাতি আর চিন্তাইকারীর যুগল্পোন্দি ?

মরুদ্যান এর ছবি

গুরু গুরু

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে

আনু-আল হক এর ছবি

’নতুন শব্দ’র উপর্যুপরি ( চোখ টিপি ) শব্দস্খলনের বদৌলতে বেশিরভাগ শব্দই সুশীলদের বর্ণনায় প্রাসঙ্গিক মনে হয়। অবশ্য সেটাই স্বাভাবিক। প্রায় সব শব্দই তো তিনাদের করকমল(দ্বারে) উৎসর্গীকৃত দেঁতো হাসি

----------------------------
নয় মাসে হলো তিরিশ লক্ষ খুন
এরপরও তুমি বোঝাও কি ধুন-ফুন

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।