আনু-আল হক এর ব্লগ

বিজয় দিবসের পিকনিক, স্বাধীনতা দিবসের ওয়াজ মাহফিল

আনু-আল হক এর ছবি
লিখেছেন আনু-আল হক [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৬/১২/২০১৫ - ৩:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মুক্তিসংগ্রামের মাধ্যমে যেসব দেশের পথচলা শুরু, সেসব দেশের মানুষের কাছে স্বাধীনতা এবং বিজয় দিবস ভিন্ন অনুরণন নিয়ে আসে, প্রতিবছর। এটাও হয়ত সত্য যে সবাই সেসব উদযাপন করেন না, বা করলেও ভিন্নভাবে করেন, বা উদযাপন না করার পেছনে ব্যক্তিগত (ইমার্জেন্সি) কারণ থাকে। কিন্তু নিজে(রা) উদযাপন না করলেও বাকিদের উদযাপনে বাধা হয়ে দাঁড়ান বলে মনে হয় না। আমাদের দেশে জেনে না-জেনে আমরা সেটাই করি, খুব সুক্ষ্মভাবে।


শিক্ষা যখন শুধুই অলংকার

আনু-আল হক এর ছবি
লিখেছেন আনু-আল হক [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৮/০৬/২০১৫ - ৭:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শিক্ষিত হতে হবে নাক উঁচু করার জন্য, মুখ রক্ষার জন্য, চাকুরি পাবার জন্য, আর ডিগ্রির বোঝার আড়ালে মিথ্যার বেসাতির সুবিধার জন্য।


ফেসবুকে মজার ভিডিও বা ছবি: উদ্দেশ্য এবং বিধেয়

আনু-আল হক এর ছবি
লিখেছেন আনু-আল হক [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১০/০৬/২০১৫ - ৪:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফেসবুক বহুবিধ কারণে ব্যবহৃত হয়: সেলফি থেকে শুরু করে সামাজিক আন্দোলন, রক্তদান কর্মসূচী থেকে শুরু করে বোলগার খুন, সবই। অতএব, ফেসবুক খারাপ কি ভালো, সেটা নির্ভর করে কে কী উদ্দেশে কীভাবে ব্যবহার করছে সেটার উপর। এই আজাইরা কথাটা না-পাড়লেও চলেতো। আজকের আলোচ্য বিষয় নিয়ে যা বলতে চাই, সেটা শুরু হওয়ার কথা ছিলো দ্বিতীয় প্যারা থেকে। অতএব, প্রথম প্যারার এখানেই সমাপ্তি।


সমতা, ন্যায্যতা এবং নারীবাদ: গোড়ার কথা

আনু-আল হক এর ছবি
লিখেছেন আনু-আল হক [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০৮/০৫/২০১৫ - ৩:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গোড়াতেই স্বীকার করে নেয়া ভালো যে, আমি সমতা এবং ন্যায্যতা নিয়ে খানিকটা কাজ করলেও, নারীবাদ বিশেষজ্ঞ নই। ফলে, জ্ঞানের ঘাটতি আছে, কিন্তু নিষ্ঠায়, যাপনে এবং আচারে প্রাতিষ্ঠানিক কোনো নারীবাদীর চেয়ে কম নারীবাদী নই। নারীবাদ পাঠ করা সুবিধাজনক, কিন্তু শুধু পাঠ করে নারীবাদী হওয়া সম্ভবত কঠিন। বিশেষত একজন পুরুষের পক্ষে।


হিস্টোরি

আনু-আল হক এর ছবি
লিখেছেন আনু-আল হক [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৫/১২/২০১৪ - ৬:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(ডিসক্লেইমার: এটা প্রচলঅর্থে ঠিক এই লেখকের মৌলিক কোনো গল্প নয়; এটা আমি শুনেছিলাম বন্ধুদের মুখে। সেটার অনেক সংস্করণ ছিলো। এটা সেগুলোর কোনো একটা কিংবা কয়েকটার যৌথরূপ।)

(১)


মডারেটনামা

আনু-আল হক এর ছবি
লিখেছেন আনু-আল হক [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১১/১২/২০১৪ - ৬:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক বেরাদরে কাটে মুণ্ডু
পায় যদি সাহা-দাস-কুণ্ডু
আর বেরাদরে মোছে রক্ত
জোটে যদি মডারেট-তখত
মডারেট কাজ করে মলমের
খুনের পরের কাজ কলমের
আইসিস মুণ্ডুটা কাটবে
মডারেট তার হয়ে খাটবে
লাশ শুধু শুধু লাশ পড়ছে
মডারেট তার হয়ে লড়ছে
বলে ধর্মের এই শ্যাষ না
এইটাতো প্রকৃত [ড্যাশ] না

হত্যাকারীর নয় নিহতের
দায় বুঝি গুণে রাখা সে-ক্ষতের
হত্যার পরে হেসে বলে খান,
“দেখাও তো সেই পরিসংখ্যান”


পাকিস্তান: তুমি কার?

আনু-আল হক এর ছবি
লিখেছেন আনু-আল হক [অতিথি] (তারিখ: রবি, ৩০/১১/২০১৪ - ৫:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এটা তো মনে হয় সত্য যে, ভৌগোলিক নৈকট্য ছাড়া পাকিস্তান কীভাবে দক্ষিণ-পুর্ব এশিয়ার তথা একককালের ভারতীয় উপমহাদেশের অন্তর্ভুক্ত, এটা ভেবে বুদ্ধিমান মানুষ মাত্রই দোটানায় পড়ে যান। ব্যতিক্রম নিশ্চয়ই আছে; যেমন আমি বুদ্ধিমান না-হয়েও দোটানায় পড়ে যাই। ব্যতিক্রম আরো আছে; তবে সেই ব্যতিক্রম গোষ্ঠী তো আরবদেরকেও নিজেদের খুব কাছের বলে মনে করে। এই শেষ পদের প্রাণীদের নিয়ে আলোচনায় যাওয়া গুরুর নিষেধ।


সুশীলশুমারী

আনু-আল হক এর ছবি
লিখেছেন আনু-আল হক [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৯/১১/২০১৪ - ৬:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ঘটনায় আমরা বহু কামিলের ল্যাঞ্জা দেখতে পাইছি। যারা টকশোতে নিয়মিত বক্তিমা দিসেন, এবং/অথবা পত্রিকায় লেখসেন, তিনাদের ল্যাঞ্জার জেনেটিক ম্যাপিং মোটামুটি হইসে। আজ থেকে কয়েক দশক পর এইসব ইতিহাস কথা বলবে।


‘আঁতাতো ভাই’ এবং ধামাচাপা তত্ত্ব

আনু-আল হক এর ছবি
লিখেছেন আনু-আল হক [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৩/১১/২০১৪ - ১:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আঁতাত বিষয়টা স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশের ইতিহাসের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে (খুব রোমান্টিক কল্পনাপিয়াসী হইয়া পইড়েন না আবার) জড়িত। এবং নিখিল বাংলায় এই বস্তুটির ‘ছোল ডিস্ট্রিবিউটর’ ছিলো বাংলার বামায়াতী (ঠিকই ধরসেন, জামায়াত এবং বাম-এর অভূতপূর্ব শংকর) মহল। ‘দি নিউ জামায়াত এন্ড সন্স (অব দ্য বিচেস?)’ নাম নিয়ে বিম্পি নামের নতুন দল যাত্রা (পালা) শুরু করার পর, ইনারাও বংশানুক্রমে এই তত্ত্বের সম্যক অংশীদার হইলেন।


ইতিহাসের পায়জামা: দিমু নাকি টান?

আনু-আল হক এর ছবি
লিখেছেন আনু-আল হক [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৫/১০/২০১৪ - ৫:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফেসবুকের কল্যাণে যত বালছাল সব ছেলিব্রেটি; মুশকিল হইতেসে অ-বালছাল ছেলিব্রেটিও আছেন। ফলে, ছেলিব্রেটি মাত্রই বালছাল এইটা নিশ্চয় করে বলা যাইতেসে না। সম্ভবত, এই বিষয়টারে অত্যন্ত নাজুক করে ছাড়বে প্রকৃত বালছালগুলা। পরে, ভালো লুকজন এইটা ছাইড়া যাবে, এবং প্রকৃত বালছালগুলার জয় হইবে, যেমন হইছে আমাদের দেশের রাজনীতি, সিনেমা, সাহিত্যসহ প্রায় সকল মাধ্যমে।