আবু সাইয়িদের নিরন্তর দেখলাম, হুমায়ুন আহমেদের জনম জনম উপন্যাসের উপর ভিত্তি করে নির্মিত চলচিত্র। ভালো লাগলো না, অবশ্য আমি নাদান দর্শক, কোথাও ফিল্ম এপ্রেসিয়েশন কোর্স করা নেই, তাই শটের পরতে পরতে যে কাব্য লুকানো বা যেই সব অনিবার্য বিষয় অভিজ্ঞ সমালোচক দেখতে পারে সেই চোখও আমার নেই।
যদিও আমি মোটামুটি নিশ্চিত বাংলাদেশের অধিকাংশ দর্শকই আমার কাতারের দর্শক, তাই অভিজ্ঞ চলচিত্র সেবী হিসাবে কোনো মন্তব্য করতে না পারলেও ছবির বিষয়বস্তু দেখে এইটা বলতে পারি এই ছবি কেউ হলে গিয়ে 2য় বার দেখার চিন্তা করবে না, হয়তো মধ্যবিত্ত শিক্ষিত দর্শক সুস্থ চলচিত্রের ফেরেরবাজীতে একবার গিয়ে দেখতেও দেখতে পারে তবে এই জিনিষ 2য় বার পয়সা খরচ করে দেখার মতো মুর্খ বা অভিজ্ঞ বোদ্ধা
[
যদি ভূল না হয়ে থাকে, হুমায়ুন আজাদ জার্মান গিয়েছিলেন হাইনরিশ হাইনের উপর গবেষনার জন্য ।
মাত্র ক'মাস আগেই ঘটে গেছে তার উপর মৌলবাদী ঘাতকদের পাশবিক আক্রমন ।
না ! হুমায়ুন ফিরতে পারেননি জার্মান থেকে । দু'বছর আগে ঠিক এই দিনেই তার রহস্যময় মৃতু্য ।
হাইনের উপর তার গবেষনা শুরু ও করতে পারেননি ।
আজ হুমায়ুনের পুরনো লেখা গুলো ঘাটছিলাম ।
হঠাৎ তার অনুবাদ করা হাইনের কিছু কবিতা পেলাম ।
তুলে দিলাম ব্লগে । ব্লগের কবিগনের সম্মানে ।
আমি নিশ্চিত সম্ম
ফরম্যাটিং নিয়া একটা টেস্ট করছিলো নোটিশবোর্ড।
খুশি হয়ে অভিনন্দন জানিয়ে একটা পোস্টও দিয়েছিলাম। মাহবুব মুর্শেদ সুমন আরেক কাঠি সরেস। সে ভেতরের কলকব্জা ফাঁস করে পোস্টও দিলো। কর্তৃপক্ষ হতবাক। তবে জানালেন টেস্ট শেষ হলেই চলে আসবে বোতামগুলো। যেগুলো টিপলেই লেখা রঙিন হবে, গাঢ় হবে, বাঁকা হবে, লিংক দেয়া যাবে।
কিন্তু নোটিশবোর্ড সেই যে গেলো আর ফিরে এলো না। টেস্ট কোথায় চলছে কি চলছে জানি না।
যে যার মত রং লাগাচ্ছে, ছোট বড় করছে। নোটিশবোর্ড সেই গেল আওয়
ফরম্যাটিং নিয়া একটা টেস্ট করছিলো নোটিশবোর্ড।
খুশি হয়ে অভিনন্দন জানিয়ে একটা পোস্টও দিয়েছিলাম। মাহবুব মুর্শেদ সুমন আরেক কাঠি সরেস। সে ভেতরের কলকব্জা ফাঁস করে পোস্টও দিলো। কর্তৃপক্ষ হতবাক। তবে জানালেন টেস্ট শেষ হলেই চলে আসবে বোতামগুলো। যেগুলো টিপলেই লেখা রঙিন হবে, গাঢ় হবে, বাঁকা হবে, লিংক দেয়া যাবে।
কিন্তু নোটিশবোর্ড সেই যে গেলো আর ফিরে এলো না। টেস্ট কোথায় চলছে কি চলছে জানি না।
যে যার মত রং লাগাচ্ছে, ছোট বড় করছে। নোটিশবোর্ড সেই গেল আওয়
স্কুলের পর্ব শেষ হয়ে গেল 1994-এ। স্কুল জীবনের সব অসাধারণ বন্ধুর জন্য তখন মন খারাপ লাগত। অবশ্য এর-ওর সাথে দেখা হত স্যারদের বাসায়। শুধু অপুর সাথেই যেন দেখা হওয়া বন্ধ হয়ে গেল। ক্লাস নেই, ক্লাসের জানালা দিয়ে বাইরে তাকানো উদাস কোন ছেলেও নেই।
সে যা হোক, 1995 এর শুরুতে ভারী গলার উদাস কোন ছেলেকে নিয়ে ভাবার খুব একটা সময় ছিল না। এস এস সি পরীক্ষা সামনে। পরীক্ষার পড়া তো আছেই, তার সাথে আছে বিটকেলে গোল্লা পূরণ। মাঝখানে পরীক্ষার আগে আগে চিকেন পঙ্ হল। সব ম
রবীন্দ্রনাথ যখন বিশ্ববিদ্যালয় খুলে বসেননি তখনও সার্টিফিকেট দিতেন। নিজস্ব প্যাডে শ্রী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্বাক্ষরসহ। তখন ইংরেজ আমল। বাঙালির হাতে বাংলা ব্যাকরণ ধরিয়ে দেয়ার পর ইংরেজশাসক তখন কলেজ খুলে বাঙালিকে বাংলা শেখাচ্ছে। কলেজে বাংলা জানা অধ্যাপক দরকার। ইংরেজ প্রিন্সিপাল 'যাত্রা-নাটকের' ইংলিশ ভঙ্গির বাংলা ভাষায়, 'টুমি বানগালা জানে তো' বলে প্রার্থীদের ইন্টারভিউ নিয়ে নিয়োগ দিচ্ছেন। বঙ্কিমও তেমন ইন্টারভিউ দিয়েছিলেন আর এই প্রক্রিয়ার নাম দিয়েছিলেন আপদ
রবীন্দ্রনাথ যখন বিশ্ববিদ্যালয় খুলে বসেননি তখনও সার্টিফিকেট দিতেন। নিজস্ব প্যাডে শ্রী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্বাক্ষরসহ। তখন ইংরেজ আমল। বাঙালির হাতে বাংলা ব্যাকরণ ধরিয়ে দেয়ার পর ইংরেজশাসক তখন কলেজ খুলে বাঙালিকে বাংলা শেখাচ্ছে। কলেজে বাংলা জানা অধ্যাপক দরকার। ইংরেজ প্রিন্সিপাল 'যাত্রা-নাটকের' ইংলিশ ভঙ্গির বাংলা ভাষায়, 'টুমি বানগালা জানে তো' বলে প্রার্থীদের ইন্টারভিউ নিয়ে নিয়োগ দিচ্ছেন। বঙ্কিমও তেমন ইন্টারভিউ দিয়েছিলেন আর এই প্রক্রিয়ার নাম দিয়েছিলেন আপদ
আরো একটা আতংকের দিন কাটলো লন্ডনে। 7 জুলাইয়ের বোমাবাজির পর ব্রিটেন বড় একটা ধাক্কা খেয়েছিলো। কারণ বোমাবাজির সাথে জড়িতরা বাইরে থেকে আসেনি। মিডিয়ার ভাষায় তারা ছিল home grown।
এবার পন্ড হলো অনেক বেশি বড় ষড়যন্ত্র। ব্রিটেনে 9/11 ঘটনার পরিকল্পনা তারা নিয়েছিলো। অন্তত: 10টি বিমানকে আকাশে উড়িয়ে দেয়ার জন্য তরল বোমা ব্যবহারের সবকিছু ঠিকঠাক করে ফেলেছিল তারা। যাত্রীদের ভাগ্য ভালো যে ষড়যন্ত্রটি সফল হয়নি। ধরা পড়েছে 21 জনের একটি দল। বেশিরভাগ লন্ডনের ওয়ালথামস
আরো একটা আতংকের দিন কাটলো লন্ডনে। 7 জুলাইয়ের বোমাবাজির পর ব্রিটেন বড় একটা ধাক্কা খেয়েছিলো। কারণ বোমাবাজির সাথে জড়িতরা বাইরে থেকে আসেনি। মিডিয়ার ভাষায় তারা ছিল home grown।
এবার পন্ড হলো অনেক বেশি বড় ষড়যন্ত্র। ব্রিটেনে 9/11 ঘটনার পরিকল্পনা তারা নিয়েছিলো। অন্তত: 10টি বিমানকে আকাশে উড়িয়ে দেয়ার জন্য তরল বোমা ব্যবহারের সবকিছু ঠিকঠাক করে ফেলেছিল তারা। যাত্রীদের ভাগ্য ভালো যে ষড়যন্ত্রটি সফল হয়নি। ধরা পড়েছে 21 জনের একটি দল। বেশিরভাগ লন্ডনের ওয়ালথামস
মাঝে মাঝে রূচিশীল মানুষের শীতঘুম কাটিয়ে জেগে উঠে কিছু কথা বলে ঘুমিয়ে যায়। বোকাইয়ের পোষ্ট নিয়ে একটা সস্তা স্ট্যান্টবাজী হলো, এইসব রঙ্গরসিকতা এবং রূচিশীলতার ঘ্যাঁনঘ্যাঁনানি দেখলে ভালোই লাগে, ব্লগে সবাই নিজের কথা লিখতে আসে, যেহেতু অনেক মানুষের মধ্যেই স্থুল অর্থে মিল বিদ্যমান তাই তারা স্বমতের মানুষ খোঁজে, এভাবেই মানুষে মানুষে ঐক্য গড়ে উঠে, অন্য সময় হলে সেটা হতো রাজনীতির ময়দান, এই ভার্চুয়াল জগতে সেটাসমমনা ব্লগার। বেশ অনেকদিন আগে অশীলতা নিয়ে জলঘোলা হলো, কিন্তু অশীলতার সংজ্ঞা আর পরিধি নিয়ে কেউ একটা স্পষ্ট দিকনির্দেশনা দিলো না, এমন মানুষ নির্মিত দেয়ালের ক্ষেত্রে যা হয় তাই হলো এখানে, স্যান্ডো গেঞ্জি পড়া টগবগে তরুনীর যৌনউত্তেজক ভঙ্গি দেখেও যেহেতু সম