1971এ পাকিস্তানী সৈন্যবাহিনীর নৃশংসতার কথা বর্ণনার ভাষাগত শৈলী অপ্রয়োজনীয়। বিষয়টা এতবেশী অমানবিক যে সাধারন মানুষ খুব সাধারন ভাবেই তাদের নৃশংসতা উপলব্ধি করতে পারবে। খুব বেশী ভাষাগত শৈলী নিসপ্রয়োজন।
 1971 এ 8ই এপ্রিল, ইভিনিং স্ট্যান্ডার্ড এ প্রত্যক্ষদর্শিদের বর্ণনায় একটা প্রতিবেদন ছাপানো হয়। 15 জন শরনার্থি বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যান, তাদের সাক্ষাৎকার নিয়ে ছাপানো এই প্রতিবেদনের নৃশংসতা বা বর্বরতার কোনো তুলনা আসলে নেই।
 1945 সালে যখন 2য় বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্ত হয় সামগ্রিক অমানবিকতায় মুঢ় বিশ্ব জেনেভা কনভেশনে যুদ্ধাপরাধের একটা নীতিমালা নির্দিষ্ট করে দেয়। সেই নীতিমালা অনুয়ায়ী বেসামরিক এবং শস্ত্রহীন মানুষের উপর সৈন্যবাহিনীর পরিকল্পিত হামলাকে যুদ্ধাপরাধ ব
   
  এক.
 বৌ হেসে ফেলে। তোমাকে এই জ্যাকেটটায় প্যাকেট,প্যাকেট লাগছে। আয়নায় তাকিয়ে আমিও হেসে ফেলি। অনেকদিন পরা হয় না জ্যাকেটটা। গত একবছরে মুটিয়েছি বেশ,জ্যাকেটটা এখন চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে।
আমি আরেকটা জ্যাকেট টেনে নিই। পোলার ফ্লিসের পশমী জ্যাকেট। খুব ওম। গতবছর বন্ধুর গার্মেন্টসে ফ্লিসের অর্ডার এসেছিল অনেকগুলো। তার থেকে বেছে বেছে ছয়টি জ্যাকেট এনেছি। দামী ডিজাইনার ওয়্যার। একেকটি একেক রংয়ের। মুড বুঝে পরি। সাংঘাতিক আরাম। দুইটা ব্লেজার বানাতে দি
   
  এক.
 মোনা হঠাৎ বলে উঠল 'রাজু তুই এত ভালো, তোকে আদর করতে ইচ্ছে করছে রে'। আমি 'থ' মেরে যাই। এই মেয়ে বলে কি! ও জানেনা বিশের যুবক যুবতি পরস্পরকে আদর করলে সে আদর কবিতা হয়ে যায়। মুখে কথা আসে না, পিট পিট করে তাকাই মোনা'র দিকে। মোনা হাসে, খিল, খিল,। গড়পড়তা বালিকার মতো মুখে অাঁচল নিয়ে হাসি থামায়। হাসি থামতে চায় না। বলে যায় মোনা। 'এই এমন তাকিয়ে আছিস কেন! তুই কি ভেবেছিস পুরুষ ভেবে তোকে আদর করব! আরে তুই আবার পুরুষ নাকি? দেখতে কেমন বাচ্চা লাগে!'
যখন আওয়ামী লীগ হঠাৎ করে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করল আমার বেশ আশ্চর্য লেগেছিল, এত দিনের আন্দোলনের ধারার বি
   
এই লেখাটা মানসম্মত নয়। অবিন্যাস্ত এবং অসম্পূর্ণ। অনেক কথা, অনেকের কথা বলার ছিল, বলা হল না। আসলে এখন আর আগের মত বলতে পারিনা, যতটা কথা আছে বুকের ভেতর। তাই প্রথমেই দুঃখপ্রকাশ, মা প্রার্থনা করজোড়।
23 নভেম্বর 1997। শীতের সন্ধ্যা। সিলেট শহরের সবচেয়ে কাছের একটি গ্রাম। প্রায় নিঃসঙ্গ তরুণ বসে আছে লন্ঠনের আলোয়। কিছুটা বিষন্ন। প্রায়ান্ধকার সেই সময়ে তালপাতার সেপাই এর কন্ঠ। বারান্দায় বেরিয়ে আসে বিষন্ন তরুণ। অন্ধকারে দাঁড়ানো অবয়ব দেখে বি
   
অনেকদিন পর বাংলাদেশ।অনেকদিন পর বাঁধ ভাঙার আওয়াজ। যদিও ঢাকার বাইরে কোথাও এখনও যাওয়া হয়নি তবুও এই ইট-সিমেন্টের শহরটাকেই বাংলাদেশ মনে করে অনেক আনন্দে আছি। বাড়তি আনন্দ যোগ করলো বাঁধ ভাঙার আওয়াজের বন্ধুদের সাথে মুখোমুখি দেখা হওয়া, আড্ডা মারা। যদিও ব্লগের ভাচর্ুয়াল পরিচিতিকে বাস্তবে আনার পক্ষপাতী আমি ছিলাম না। তবুও প্রাণোচ্ছোল কিছু ব্লগাররা রীতিটা চালু করেছিলেন। আমার কাছেও এখন মনে হচ্ছে বিষয়টা খুব স্বাভাবিক এবং এরকম দেখা হওয়াই উচিত।
ঢাকায় যারা
   
অনেকদিন পর বাংলাদেশ।অনেকদিন পর বাঁধ ভাঙার আওয়াজ। যদিও ঢাকার বাইরে কোথাও এখনও যাওয়া হয়নি তবুও এই ইট-সিমেন্টের শহরটাকেই বাংলাদেশ মনে করে অনেক আনন্দে আছি। বাড়তি আনন্দ যোগ করলো বাঁধ ভাঙার আওয়াজের বন্ধুদের সাথে মুখোমুখি দেখা হওয়া, আড্ডা মারা। যদিও ব্লগের ভাচর্ুয়াল পরিচিতিকে বাস্তবে আনার পক্ষপাতী আমি ছিলাম না। তবুও প্রাণোচ্ছোল কিছু ব্লগাররা রীতিটা চালু করেছিলেন। আমার কাছেও এখন মনে হচ্ছে বিষয়টা খুব স্বাভাবিক এবং এরকম দেখা হওয়াই উচিত।
ঢাকায় যারা
   
  গম্ভীর ল্যাব, দিন শুরু আজ
 ইচ্ছে ছুটি, অনিচ্ছা কাজ
 গম্ভীর ল্যাব, যন্ত্রে ঠাসা
 নেই কোন বোধ, ভালবাসা
 গম্ভীর ল্যাব, মেশিন চলে
 যন্ত্রে-প্রাণে আগুন জ্বলে
 গম্ভীর ল্যাব, অচেনা মুখ
 হঠাৎ চেনা বুক ভাঙা দুখ
 গম্ভীর ল্যাব, যান্ত্রিক ঘ্রাণ
 এক সুর-লয় যন্ত্রের গান
 গম্ভীর ল্যাব, অলি-গলি
 অনুভুতির জলাঞ্জলি
 গম্ভীর ল্যাব, খুব প্রতিকূল
 ভুল পথ ও দিক আর গতি ভুল
 গম্ভীর ল্যাব, মেঘলা স্বভাব
 এক চিলতে রোদের অভাব
গম্ভীর
   
 
 বন্ধুরা গিয়েছিলাম চাঁদের পাহাড়ে, জ্যোৎস্না কুড়োতে
 জ্যোৎস্না র রং নীল, -একই বর্ণ বেদনার জল
 তখনো দীক্ষিত নয়, বোকা বালকের দল ।
 চাঁদের বুকে মুখ , নিয়েছিলাম জ্যোৎস্না র ঘ্রান
 হা ইশ্বর, হা প্রভূ--ক্ষরণেই তবে নির্বা ণ?
 জ্যোৎস্না গাহন শেষে ফিরেছিলাম বালকের ও অধিক,
 কেউ কেউ গান্ধর্ব হয়েছিলো--বাকীরা সেয়ানা বনিক । ।
 
 04/01/2006
 তৃতীয় প্রহর ।    
   
 এক ধার্মিক চোর বেশ যজ্ঞ টজ্ঞ করে দেবতার তুষ্টি অর্জন করলো ।
 দেবতা জিজ্ঞেস করলে ন -- 'কি বর চাও বৎস?'
 চোর নতজানু হয়ে বললো--' প্রভূ, চুরি তো আমার পেশা। ছাড়তো পারবোনা । তবে চুরি করতে গেলে খালি ঘুম পায় । একটা বর দিন যেনো আমার আর ঘুম না পায় '
 দেবতা বললেন--'তথাস্তু'
 পরের রাতে খুশী মনে চোর গেলো চুরি করতে । যেই ঘুম পেলো এমনি বজ্রধ্বনি--'জাগতে রাহো!!!' । চোরের ঘুম গেলো টুটে । সাথে গেরস্তের ও ।
 মন খারাপ করে চোর ঘরে ফিরে এলো ঘুমাবে বলে