Archive

May 21st, 2006

আমার ছাত্রশিবির জীবন-১

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: রবি, ২১/০৫/২০০৬ - ৮:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ছাত্রশিবিরের কাছে আমার ঋণ অনেক। তার স্বীকারোক্তি করতেই এই আত্মজৈবনিক ধারাবাহিক। প্রথম ঋণ হচ্ছে চিনত্দামূলক বইপড়ার একটা অভ্যাস গড়ে তোলার জন্য। দ্বিতীয় ঋণ হচ্ছে ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান ও আগ্রহ বাড়ানোর জন্য। আগের স্কুলে পড়ালেখার বাইরে অনেক কিছু করার সুযোগ ছিল। নতুন স্কুলে এসে সেসব হারালাম। তবে ছাত্রশিবিরের বিচিত্র কর্মকান্ডে সে শূন্যতা কেটে গেলো। তবে কর্মকান্ডগুলো ছাত্রশিবিরের নামে হতো না। স্কুল পর্যায়ে ছাত্র-রাজনীতির কোনো সুযোগ থাকার কথা নয়। ছাত্রশিব


মাদ্্রাসা শিক্ষা ব্যাবস্থা

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: রবি, ২১/০৫/২০০৬ - ৭:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জনাব আশার আলোর মাদ্্রাসা শিক্ষা নিয়ে করা পোষ্টটা পড়ে বেশ আমোদিত হলাম, তার লাখ লাখ হাজার হাজার সংখ্যা দেখে প্রথমে একটু ঘাবড়ে গিয়েছিলাম আমি, বাংলাদেশের বয়েস 35 বছর, প্রতিবছর একটা করে হলে 35টা ব্যাচ বের হয়েছে, বুয়েটে এখন ছাত্র সংখ্যা প্রতি বছরে 1000 এর মতো, এমন 5টা প্রতিষ্ঠান আছে। অতীতে এদের ধারন ক্ষমতা আরও কম ছিলো, তাই ধরে নিলাম 700 একটা গড় সংখ্যা- 35 বছরে এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে বের হয়েছে 3500* 35 =122500 জন ছাত্র, ঢাকা, রাজশাহী, চিটাগাং, সিলেট, জাহাঙ্গির নগর, ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়, এই 6টা থেকে যদি গত 35 বছরে গড়ে 5000 করে ছাত্র বের হয় তাহলে 10 লক্ষ 50 হাজার হয়, , এবং প্রতিবছর চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়ে ছাত্র নেওয়ার গড় হচ্ছে 1000, এই হিসাবে 35 হা


মুসলিম বিজ্ঞানী

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: রবি, ২১/০৫/২০০৬ - ৬:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মুসলিম বিজ্ঞানী বলে এক গরূরের ছানার কথা শুনছি আমি, সেই বিজ্ঞানীরা কারা এবং তাদের অবদান কি বিজ্ঞানে এ বিষয়টা নিয়ে আমার একটু কৌতুহল তৈরি হয়েছিলো, যদিও তেমন বিশেষ কিছু পেলাম না তবে একেবারে তাক লাগানো কোনো তত্ত্ব তারা তৈরি করতে পারে নি বোধ হয়, যাই হোক পরিচিত কিছু নাম যাদের কথা মুসলিম বিজ্ঞানী হিসেবে চলে আসে তাদের সবার ধর্ম যে ইসলাম তাও নয়, বরং এটা বলা ভালো হবে যে যখন ইসলামি সাম্রাজ্যবাদের শুরু তখন বিশাল একটা ভূখন্ড মুসলিমদের শাসনে ছিলো, এই বিশাল ভূখন্ড আরব উপদ্্ব ীপ থেকে রাশিয়ার কিছু অংশ, অন্য দিকে ইরান হয়ে আফগানিস্তান পর্যন্ত বিস্তৃত, এবং অন্য দিকে তুরস্ক, স্পেন, এবং আফ্রিকার ভূমধ্য সাগরের তীরবর্তি অংশ, মিশর, সুদান, এসব অঞ্চলও মুসলিম শাসনাধীন


একটি শিশুর জীবনের জন্য কেনো ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করতে হয়?

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: শনি, ২০/০৫/২০০৬ - ৯:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


অনেক পর ব্লগে এসে দেখলাম প্রাপ্তির ছবিটা ঝুলে আছে চোখের সামনে। দেখলেই চোখ আদর্্র হয়ে আসে। কান্নায় আবেগে অনেকেই পোস্টের পর পোস্ট লিখেছেন। এই সাইটের ব্লগাররা পরম মমতায় আর মানবিক বোধে এগিয়ে এসেছেন। এগিয়ে এসেছেন অনেক স্বঘোষিত আল্লার বান্দাও। তারা মসজিদে মসজিদে টাকা তুলছেন, টেররিস্ট চিহ্নিত হওয়ার যন্ত্রণা বাঁচিয়ে। কিন্তু তাদের আল্লা কই? সেই পরম করুণাময় কেন এগিয়ে আসেন না। তার গ্রন্থ আর বাণী নিয়ে এসব বান্দাদের লম্ফ-ঝম্প দেখলে তো মনে হয় আমীরের সাথে তাদে


May 20th

সোনা

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: শনি, ২০/০৫/২০০৬ - ৯:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সব কি বোঝানো যায়?এত সোজা? না আমি প্রত্যেকদিন অত বোঝাতে পারবোনা কেন চাঁদ এসে আটকে যায় চুড়ার ত্রিভূজে কেন বা ভোরের দিকে দুএকটা কিশোর গ্রহ কিছুই না- বোঝে তোমার ঘরের চালে খসে পড়ে । কেনই বা বাতাসে উদ্যত শিখা আঁকড়ে ধ'রে তুমি কেঁদে বলো: 'দ্যাখো দ্যাখো আমার কি লাঞ্ছনা !'
একে কি লাঞ্ছনা বলে? আমি জানি ওই অন্ধকার বনে আধপোড়া শরীর দুটো পড়ে আছে কাঁটাবাবলার এক কোনে, এক্ষুনি শকুন এসে ঠুকরে খাবে । কেন খাবে সেকথা জানোনা ?
জানোসব, তবুকিছুস্বীকার করবেনা । কিন্তুওই স্বর্গজাত গ্রহেরাও তোমারই সংকেত পেয়ে নেমে এসেছিল,আর এত, এত জ্বলজ্বলে সোনা খোলা আছে গরীবের জন্য বোঝেনি তা ! এখন তুমিও বুঝতে চাইছোনা কখনো না কখনো অগগাত লাঙল তোমাকে পাবে,নিয়েযাবে ঘরে, শেষে কনকদুহিত


লর্ডির হার্ড রক হালেলুয়্যা

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শনি, ২০/০৫/২০০৬ - ৬:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ছবিটি কি খুব ভয়ংকর লাগছে? না এরা মানুষখেকো দানব নয়। এরা সঙ্গীতশিল্পী। শুধু হার্ডরক গায় এই যা। আর হার্ডরকের শিল্পীদের এরকম অদ্ভুতুড়ে ভয়ংকর গেটাপ খুব একটা বিরল কিছু নয়। তবে ইউরোভিশন 2006 প্রতিযোগিতার জন্য এটি রীতিমত চমক। তবে হার্ডরক ভক্তদের জন্য সুখবরই বলা যায় একে। ইউরোভিশন প্রতিযোগিতা যারা আগে দেখেছেন তারা জানেন এই প্রতিযোগিতায় ইউরোপের সবক'টি দেশের উদীয়মান সঙ্গীত প্রতিভারা অংশ নেন। আর সব দেশের ভোটে একজন বা একটি দল প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হন। অনেক নামক


লর্ডির হার্ড রক হালেলুয়্যা

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শনি, ২০/০৫/২০০৬ - ৬:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ছবিটি কি খুব ভয়ংকর লাগছে? না এরা মানুষখেকো দানব নয়। এরা সঙ্গীতশিল্পী। শুধু হার্ডরক গায় এই যা। আর হার্ডরকের শিল্পীদের এরকম অদ্ভুতুড়ে ভয়ংকর গেটাপ খুব একটা বিরল কিছু নয়। তবে ইউরোভিশন 2006 প্রতিযোগিতার জন্য এটি রীতিমত চমক। তবে হার্ডরক ভক্তদের জন্য সুখবরই বলা যায় একে। ইউরোভিশন প্রতিযোগিতা যারা আগে দেখেছেন তারা জানেন এই প্রতিযোগিতায় ইউরোপের সবক'টি দেশের উদীয়মান সঙ্গীত প্রতিভারা অংশ নেন। আর সব দেশের ভোটে একজন বা একটি দল প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হন। অনেক নামক


May 19th

শুরু হয়ে গেছে বিগ ব্রাদার ৭

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শুক্র, ১৯/০৫/২০০৬ - ৫:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


গতকাল রাত নয়টায় চ্যানেল ফোর শুরুকরে দিলো বিগ ব্রাদার 7। সুতরাং আগামী তিন মাস আমার গড়ে অন্তত: এক ঘন্টা কাটবে টিভির সামনে। চ্যানেল ফোরের এই রিয়েলিটি টিভি শো দেখতে। যারা এ সম্পর্কে কিছুই জানেন না তারা প্রশ্ন করতেই পারেন, বিগব্রাদার কি? এককথায় বলতে গেলে মানুষের চিড়িয়াখানা। এবারের কথাই ধরুন। 14 জন বিভিন্ন চরিত্রের 18-40 বছর বয়সের মানুষকে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে একটি বড় বাড়ির মধ্যে। তারপর তালা। মোট 13 সপ্তাহ তারা থাকবে এই বাড়ির মধ্যে। বাকী পৃথিবীর সাথে তাদে


শুরু হয়ে গেছে বিগ ব্রাদার ৭

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শুক্র, ১৯/০৫/২০০৬ - ৫:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


গতকাল রাত নয়টায় চ্যানেল ফোর শুরুকরে দিলো বিগ ব্রাদার 7। সুতরাং আগামী তিন মাস আমার গড়ে অন্তত: এক ঘন্টা কাটবে টিভির সামনে। চ্যানেল ফোরের এই রিয়েলিটি টিভি শো দেখতে। যারা এ সম্পর্কে কিছুই জানেন না তারা প্রশ্ন করতেই পারেন, বিগব্রাদার কি? এককথায় বলতে গেলে মানুষের চিড়িয়াখানা। এবারের কথাই ধরুন। 14 জন বিভিন্ন চরিত্রের 18-40 বছর বয়সের মানুষকে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে একটি বড় বাড়ির মধ্যে। তারপর তালা। মোট 13 সপ্তাহ তারা থাকবে এই বাড়ির মধ্যে। বাকী পৃথিবীর সাথে তাদে


কুড়িগ্রামের মফিজ ও সৌদি প্রিন্স:উম্মাহ,আমল-আয়না

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: শুক্র, ১৯/০৫/২০০৬ - ৮:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[ 'আস্তমেয়ে'--আপনাকে আস্ত একটা ধন্যবাদ । আমার একটা মন্তব্যে আপনি প্রিতক্রিয়া জানানোর প্রেক্ষিতে এই লেখা ..]

আপনি খুব সৌভাগ্যবান -একজন মিস ম্যাথুস ছিলেন আপনার জন্য (আল্লাহ তাকে পুরস্কৃত করুন)। আরেকজন মা যখন একদল ধর্ষকের কাছে করজোড়ে বলছেন 'বাবারা একজন একজন করে আসো.. আমার মেয়েটা খুব ছোট মাত্র তের বছর!'... তখন আল্লার আরশ কেঁপে উঠেছিল কিনা জানিনা তবে কোনো জনাব /জনাবা যে এগিয়ে আসেননি সেটা জানি । কারন মা মেয়ে স হ এই পরিবারের সাতজন নারী ধর্ষিত হবার পর দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল আর এইসব ঘটনা বিশ্ববাসীকে জানাবার অপরাধে নির্যাতিত হতে হয়েছে শাহরিয়ার কবির,মুনতাসীর মামুনকে ।
ইসলাম শান্তি আর মানবাধিকারের বলে যারা আওয়াজ তোলেন,কই কাউকে তো এসবের বিরুদ্্