নিয়ন পেপসি - ২ : শুরুর কথা

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি
লিখেছেন আনোয়ার সাদাত শিমুল (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৪/০৬/২০০৯ - ১:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এ প্রশ্নের উত্তর দেয়া আমার কাছে একটু কঠিন মনে হয়। সাক্ষাতে কিংবা অনলাইন চ্যাটে যারা এ প্রশ্ন করেছেন তারা আমার সরাসরি উত্তর শুনে ভ্রুঁ কুঁচকিয়েছেন। ভাবখানা এমন যেনো, এই ব্লগস্ফিয়ারে এত শত শত লোক থাকতে ঐ লোকের কাছ থেকে আপনি বাংলা কম্যুনিটি ব্লগের খবর প্রথম পেয়েছিলেন? কী আর করা, সত্য তো সত্যই। এই যেমন সেদিন, ডানডাস স্কয়ারে বসে বন্ধুবর অমিত আহমেদ এবং জনপ্রিয় কিংকর্তব্যবিমুঢ়ের সঙ্গে কফিতে চুমুক দিচ্ছি, তখনো এ আলাপ শুরু – আপনাকে বাংলা ব্লগস্ফিয়ারের খবর প্রথম কে দিয়েছিলো?

আমাকেও সে-ই পুরনো গল্প বলে যেতে হয়।
অনলাইন জীবনের প্রথম দিকে নানান বাংলা সাইটে রেজিস্ট্রেশনের কারণে কিংবা পত্রিকায় চিঠিপত্র কলামে লেখার শেষে ই-মেইল দেয়ার কারণে – অথবা অন্য কোনো অজানা কারণে, আমার ইয়াহু ইমেইল এড্রেস বিভিন্ন জাংক মেইলের লিস্টে চলে গেছে। ক্যালেন্ডারের পাতায় ৯ বছর উলটে গেছে, কিন্তু এখনো হাবিজাবি মেইল আসে। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, জব ট্রেনিং, সাইপ্রাসের ভিসা, কক্সবাজারকে ভোট দিন, হাই ফাইভ – ইয়ারীতে বন্ধু করতে চাই। কী নেই! তবে বেশি মনে পড়ে আদিত্য আনীকের কবিতা মেইল। অনেক অনেক রিকোয়েস্ট করেও যখন ঐ মেইল তালিকা থেকে নিজেকে সরাতে পারিনি তখন আদিত্যিক ঠিকানাটি ব্লক করেছিলাম। মনে পড়ে, সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবি মোহাম্মদ আলী আকন্দকে। ভারতের নানান ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রায়ই তিনি মেইল করে সাবধান করে দিতেন, জনসচেতনতা তৈরি করতেন। এ সবই আজ অতীত! এ অতীতেই, ২০০৫ এর শেষের দিকে সদ্য প্রকাশিত একটি সাপ্তাহিকের ইয়াহুগ্রুপে আমার ইয়াহু একাউন্ট যুক্ত করে নেয় একজন। এই ভদ্রলোক এরপরে নানান মেইলে নিয়মিত ঐ সাপ্তাহিকের কোন সংখ্যায় কী ছাপা হলো – সে সব লিংক দিতেন। আমিও ক্লিক করে দেখে আসতাম। এই ভদ্রলোক, নিজের রিপোর্টিং এর জন্য নানা রকম জরিপও চালাতেন। লিংক দিয়ে বলতেন – এখানে কিছু প্রশ্ন আছে, উত্তর দিয়ে আসেন। আমি সেই লিংকে যাই, কিন্তু কী লিখবো বুঝি না। তবে পরের সপ্তায় আপডেট আসতো – রিপোর্ট ছাপা হয়েছে, দেখে আসুন। খারাপ না, ভালোই লাগে। অন্ততঃ কবিতা মেইল বা ভারত সতর্কতার মতো বিরক্তিকর না।

এরকম একদিন, ২০০৬ এর মাঝামাঝি সময়ে – ভদ্রলোক আবার ঐ ইয়াহু গ্রুপে মেইল করলেন। বাংলা ব্লগ নিয়ে একটি রিপোর্ট ছাপা হয়েছে সাপ্তাহিকটিতে। সেখানে চলমান বাংলা ব্লগের কয়েকজন ব্লগারের মন্তব্য, কে কেনো ব্লগিং করেন, একটি ফান্ড রাইজিং উদ্যোগের কথা ছিলো। তবে আগ্রহ পেয়েছিলাম, এ কথা জেনে – ব্লগে লিখলে সাথে সাথে পাঠক প্রতিক্রিয়া চলে আসবে মন্তব্যের ঘরে। মুহুর্তেই জেনে যাবেন, আপনার লেখাটি কার কেমন লেগেছে। ব্লগ পোস্ট নিয়ে বইও ছাপা হচ্ছে – যেগুলোকে ব্লগ ও বুক এর মিশ্রণে ‘ব্লুকস’ বলা হচ্ছে। মহা তুলকালাম কান্ড। ব্লগে লিখে টাকা আয় করা যাবে, এমনও নাকি সম্ভব! ঐ রিপোর্টে দেয়া লিংকে ক্লিক করে দেখি একটি বাংলা সাইট। এখনকার বাংলা ব্লগজগতের জনবহুল সাইট। দূর্দান্ত কিছু লেখা পড়ে ফেললাম এক টানা। মনে পড়ছে – বাম পাশে সর্বোচ্চ ব্লগারের একটি তালিকাও ছিলো, সেখানে ৭৭/৭৮টি পোস্ট দিয়েও জায়গা করে নিয়েছিলো কেউ কেউ। সেদিনই রেজিস্ট্রেশন করলাম। লিখে ফেললাম – ছোট্ট এক পোস্ট। দিনটি ৩রা জুলাই, ২০০৬।

সে-ই যে ব্লগের নেশা পেয়ে বসলো, এখনো ছাড়লো না। কতো কিছু হয়ে গেলো। ব্লগ জগত বিস্তৃত হলো। বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে জায়গা করে নিলেন ব্লগারুরা। হারিয়ে গেছে প্রথম দিকের কতো কতো মুখ। এসেছে নতুন ব্লগার-প্রজন্ম, আসছে, এবং আসবে। দ্বন্ধ-কোলাহল-সংঘাত কিংবা নাটকের কমতি নেই। তবুও তুমুল গতিতে ছুটছে – কী বোর্ড। ব্লগ এক্সপ্রেস। কতো কতো স্টেশন পেরিয়ে গেলো গত প্রায় তিন বছরে। পিঁছু ফিরে দেখি স্মৃতির ঝাপির ওজন একেবারে কম নয়। ব্যক্তিগতভাবে আমার ব্লগিং এ প্রথম উৎসাহ ছিলো – কনফুসিয়াসের কিছু কমেন্ট। কোন সেই কমেন্ট কেনো এতো গুরুত্বপূর্ণ এ আলাপ পরে হবে, অন্য কোনো পর্বে। সেসব আজ থাক।

লিখতে গিয়ে ভেবেছিলাম, ব্লগিং নিয়ে খানিক নস্টালজিক হই আজ। ধুসর গোধুলি-চোর-মুডিওয়ালা কিংবা নুশরাত শারমিন সুমির কিছু গল্প বলি। কিন্তু, শুরুতেই এসে গেলো – ঐ প্রশ্ন, বাংলা ব্লগের প্রথম খবর আমি কার কাছ থেকে পেয়েছিলাম। কীভাবে পেয়েছিলাম সে গল্প করা হলেও ভদ্রলোকের নামটি বলা হয়নি। বলাটা খুব জরুরীও নয়। পাবলিক ফোরামে তিনি ৩টি যুগান্তকারী তথ্য দিয়েছিলেন – ১) বাংলাদেশের অনেক অনেক সাংবাদিক সন্ধ্যার সময় তার রুমে এসে অপেক্ষা করে, তার যে কোনো লেখা দেশের ১ম সারির আধা ডজন দৈনিক ছাপানো মুহুর্তের ব্যাপার মাত্র। ২) কামাকাঙ্খাই অসহনীয় মাথাব্যথার অন্যতম কারণ, এবং ৩) তিনি বাংলাদেশের প্রথম পাঁচজন ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর একজন।
আর বোধ হয় নাম বলার দরকার নেই। ভাবছি, এখন থেকে উত্তরটি এভাবে দেবো, বাংলা ব্লগ জগতের খবর আমাকে প্রথম যিনি দিয়েছিলেন, তিনি বাংলাদেশের প্রথম ৫জন ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর একজন...।

কিন্তু, আজ এসব বলা কেনো!
কেনো এই স্মৃতিকাতরতা! তেমন কিছু হয়তো নয়, আবার একেবারে তুচ্ছও নয়।
আজ থেকে দুই বছর আগে, তখনো সচলায়তনের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়নি – নানান ফিচার কারিগরী দিক টেস্টিং চলছে, জি-টকে নক করেছিলেন অরূপ কামাল, বলেছিলেন - সচলায়তনে রেজিস্ট্রেশন করতে। সেই থেকে শুরু...। ‘আমাদের সচলায়তন!’ শিরোনামের পোস্ট দিয়েছিলাম, এই দিনটিতেই।
৩রা জুন, ২০০৭ ছিলো সেদিন।


মন্তব্য

রেনেট এর ছবি

শুভ জন্মদিন। তবে পোস্টটি বাংলাদেশ সময় ৪ জুনে প্রকাশিত হলো।

অতিথি লেখক থাকা অবস্থায় লেখাগুলোতে নিয়মিত কমেন্ট করে উৎসাহ দিয়ে গেছেন। সেই সময় সেই উৎসাহ না পেলে আজ এ অবস্থায় আসতাম কিনা জানি না। (তবে কিঞ্চিত ঝাড়িও দিসিলেন এক পোস্টে দেঁতো হাসি )

যাউক গা। জন্মদিন তো গেলোগা...এবার অসমাপ্ত গল্পগুলো শেষ করেন দিকিনি!
---------------------------------------------------------------------------
No one can save me
The damage is done

---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

জন্মদিন!!!
হা হা হা। এখানে এখনো ৩ জুন। আর প্রথম পোস্টও কিন্তু বাংলাদেশ সময়ে লিখি নাই।
ভাইরে, ঝাড়ি দিছিলাম? আমার তো মনে নাই। যাক, গোপন রাগ রাইখেন না...। দেখা হইলে পেপসি খাওয়াবো ২৫০ এম এল।

কিংকর্তব্যবিমূঢ় এর ছবি

ডানডাস স্কয়ারে বসে বন্ধুবর অমিত আহমেদ এবং জনপ্রিয় কিংকর্তব্যবিমুঢ়ের সঙ্গে কফিতে চুমুক দিচ্ছি

এমনে পচাইলেন? দেঁতো হাসি

আমারে বাংলা ব্লগের খবর দিসিলো আমার এক বন্ধু, সে সামহোয়ারে ইন্টারভিউ দিতে গেসিলো, তখন এস্পেন নাকি দেখাইসিলো ... ওর থেকে লিংক নিয়ে ঢুকলাম, একটু ঘাঁটতেই পায়ে গেলাম হিমু ভাইয়ের গোয়ার গল্প ... তারপর থেকে নেশায় পড়ে গেলাম ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

সুন্দর।
...............................
নিসর্গ

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আমি চোর, মুড়িওয়ালা আর গোপী বায়েন কে ভয়ানক ভাবে মিস করি। মন খারাপ হলে এঁদের লেখা অনুসরণ করলেই কাজ হয়ে যেতো কোরামিনের মতো! মুহূর্তেই ফকফকা।

শিমুলের আগমনটা অনেক ধীরস্থির কিন্তু খুব স্টিডি। সেই আর্চিস পেরিয়ে কিংবা প্রজাপতির খামার- মনের কোণে লেগে থাকা একটা মিষ্টি অনুভূতি। ঐ যে মাধ্যমিকে কী একটা কবিতা ছিলো না, একটি ওক গাছ আরেকটা বিষণ্ণ গানের কথা নিয়ে। অনেকরা সেরকম। সেসময়ের অনেক ঘটনাবহুল সময়ের মাঝেও শিমুলের লেখাগুলো কেমন জানি প্রশান্ত ছিলো। এখনো মনে করে পড়ে আসি, না জানিয়েই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

স্পর্শ এর ছবি

আর আমি অন্তর্জালে বিক্ষিপ্ত হাটাহাটি করতে করতে সচলায়তনে একদিন ঢুকতেই এক সন্ন্যাসী আমাকে কিছু গোল রুটি আর কামরাঙা খাইয়ে দিলো! ইয়ে, মানে... ব্যাস আমিও বশ মানলাম। হাসি


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

দ্রোহী এর ছবি

আমার বাংলা ব্লগে আসাটা বেশ অভিনব। ২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারী/মার্চ মাস। গুগোলে বাংলা গালি খুঁজতে গিয়ে আবিষ্কার করি "মুখফোড়.ব্লগস্পট.কম"। পড়ে একেবারে যাচ্ছেতাইভাবে মুগ্ধ হই। তখন শখ হয় নিজের একটা ব্লগপাতা বানাবার।

ব্লগস্পটে একটা ব্লগপাতা বানাই। আরো কিছুদিন পরে খুঁজে পাই কুংফুর "করি বাংলায় চিৎকার" ও সৌরভের "বিবর্ন আকাশ এবং আমি"।

২০০৬ এর মে থেকে নির্বাসনে যাই বিয়ে, বিদেশ গমন ইত্যাদি কারণে। ফিরে আসি ২০০৬ এর অক্টোবরের দিকে। ততোদিনে "বাঁধ ভাঙার আওয়াজ" নামটা পরিচিত হয়ে গেছে। প্রথম দিকে আজেবাজে টাইপ নাম নিয়ে কিছুদিন মানুষকে জ্বালাতন করি। তারপর দ্রোহী নাম নিয়ে রাজাকার পেটাতে শুরু করি। প্রথম দিকে লোকজন আমাকে ব্লগার "চোর" এর আরেকটি অ্যাকাউন্ট মনে করতো। কেউ চেপে ধরলেই আমি স্বীকার করে ফেলতাম আমিই "চোর"।

সচলায়তনের খোঁজ পাই "হযবরল" এর কাছ থেকে।

হাসিব এর ছবি

সেরাম দিন আছিলো সব

লুৎফুল আরেফীন এর ছবি

§ আমি প্রথম সামহোয়্যার ইনে ঢুকি নিজে থেকেই। সেটা শুরু ধরলে আমি নিজেই নিজেকে ঢুকাই ব্লগস্ফিয়ারে। সেখানে লিখতাম না, শুধু পড়তাম। লিখতাম মুক্তমনা আর ভিন্নমতে। বাংলায় লেখা যেতো না, পিডিএফ এটাচ করতাম।

§ এরপরে বাংলা ব্লগিং নিয়ে আরোও আগ্রহ বা খবরাখবর জেনেছি হাসিব ভাইয়ের কাছে।

§ সচলে এসেছি অছ্যুৎ বলাইয়ের হাত ধরে।

§ সচলে প্রথম লিখি ডিসেম্বর ০৩, ২০০৭ এ।

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

চলে যাওয়া দিনগুলো বেশি ভালো...

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

কীর্তিনাশা এর ছবি

আমার কাছের বন্ধু সৈয়দ আখতারুজ্জামানের কাছে একদিন খবর পেলাম সচলায়তন বলে একটা বাংলা সাইট আছে, ওখানে চাইলে লেখালেখিও করা যায়। কৌতুহলি হয়ে একদিন ঢুঁ মারলাম। ব্যস সেই দিনই কাইত। তারপর থেকে সচলায়তনের নেশায় ডুবে আছি। হাসি

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

যুগান্তকারী তিনটি তথ্য দেখে বুঝে গেলাম কে হতে পারেন তিনি চোখ টিপি

লেখাটা দুর্দান্ত লাগল। সিরিজ দৌড়াক! হাসি

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

নাম ধরতে পারি নাই। এ-থেকেই বুঝে নিন "প্রাসঙ্গিক তথ্য" নিয়ে আমার অজ্ঞতার মাত্রা।

আমার সাথে যোগাযোগ ছিল শুধুই হিমু ভাইয়ের। এক সময় পিডিএফ-এ বাংলা লিখে কিছু করার চেষ্টা করেছিলাম। এরপর হিমু ভাই গেলেন বাঁধ ভাঙার আওয়াজে, আমি গেলাম গাঁটছড়া বাঁধার ধান্ধায়। শুধু রয়েসয়ে আর মুখফোড় পড়তাম, তাও ছ'মাসে একবার।

২০০৭ নাগাদ খেলাম ঝাঁকি। সেই দেবদাস আমলে হিমু ভাই আবার টোকা দিলেন। সন্ধান দিলেন সচলায়তনের। অনেক ভয়ে ভয়ে দিলাম প্রথম পোস্ট। তখনও কিছু বুঝতাম না। "নিজের ব্লগ"-এ প্রকাশ করেছিলাম। প্রথম মন্তব্য ছিল অরূপ ভাইয়ের -- "১ম পাতায় দিলে না কেন হে?" বিস্তারিত মন্তব্য প্রথম দিয়েছিলেন হাসান মোরশেদ ভাই।

দিনটা ছিল পহেলা জুলাই, সচলায়তনের জন্মদিন। বাকিটা নিয়ে কী আর বলবো? ব্লগে ব্লগে অনেক বালকসুলভ ঝগড়া দেখি, তবু এই ব্লগই আমাকে অনেক বাজে সময়ে প্রাণ দিয়েছে, অসামান্য কিছু সম্পর্ক দিয়েছে, এবং খুব সম্ভব দিনের অনেকটা সময় জুড়ে থেকে আমার ভবিষ্যৎকে পঙ্গু করে দিয়েছে। খাইছে

এবার বাবামা।

মুহূর্ত
দুর্দান্ত
পিছু

দ্রোহী এর ছবি

শিমুল আপ্নে কইলাম হেবোদার উক্তিটা ঠিকমতো দ্যান নাই।

হেবোদা বলেছিলেন, "যৌনাকাঙ্খাই অসহনীয় মাথাব্যথার কারণ"।

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

সামইনের খবর কেউ দিছিলেন, না নিজে থেকেই খুঁজে পেয়েছিলাম তা আর মনে পড়ে না, তবে সচলায়তনের খবর ফেসবুকে দিছিলেন আরিফ জেবতিক। তারপর কিছুদিন শুধুই পাঠক। এরও কিছুদিন পরে লেখা শুরু।

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

সবাইকে থ্যাঙ্কু...
কে কীভাবে সচলায়তনের খবর পেলাম সেটা নিয়ে একটা ই-বুক হতে পারে...

কনফুসিয়াস এর ছবি

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।