অন্তর্জালে "গন্দম" গোয়ার্তুমির ব্লগস্পট লিংক

অমিত আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন অমিত আহমেদ (তারিখ: বুধ, ১২/০৩/২০০৮ - ১:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নিজের পরিতুষ্টির জন্য একসময় অন্তর্জালে পাওয়া "গন্দম" বিষয়ক আলোচনা-সমালোচনা এই পোস্টে সংগ্রহ করে রাখছিলাম। "গন্দম" আমার প্রথম উপন্যাস, তাই এসব আলোচনা-সমালোচনার মূল্য আমার কাছে অনেক। বারে বারে সচলায়তনে লগ-ইন করে পোস্ট এডিট করতে অনেক সময় চলে যায় বলে পরে সব ব্লগস্পটে সরিয়ে নিয়েছি। এখানে পাবেন:

আর সত্যি কথা বলতে কি, সচলায়তনে নিজের তুষ্টির জন্য এমন পোস্ট খুলে রেখে দেয়াতে একটু লজ্জাও করছিলো।

"গন্দম" বিষয়ক কোনো আলোচনা আমার চোখ এড়িয়ে গেলে মন্তব্যাকারে জানিয়ে দিতে পারেন। আমার খুব উপকার হয় তাতে।

ধন্যবাদান্তে,
অমিত আহমেদ


মন্তব্য

মাহবুব লীলেন এর ছবি

উদ্যোগটা ভালো
মন্তব্যগুলো একজায়গায় থাকলে লেখকের জন্যই বেশি সুবিধা
আর পরবর্তীতে কেউ যদি লেখককে নিয়ে কিংবা তার কাজ নিয়ে লিখতে চায় তাতে একসঙ্গে এক বাকশ রেফারেন্স

গুড

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

এটা দরকার ছিল ।

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

গন্দমার্কাইভ

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

অমিত আহমেদ এর ছবি

পরিপূর্ণ গন্দমার্কাইভ এটা হবে না যেহেতু টিভি রেডিও আর কিছু প্রিন্ট মিডিয়ার রেফারেন্স দিতে পারছিনা।

এখানে সদ্য গন্দমের স্বাদ নেয়া পাঠকদের আলোচনা সমালোচনা প্রশংসা কিংবা গালিও মন্তব্যাকারে আসতে পারে।

পোস্টটা নিজের কাছে একটু খেলো মনে হচ্ছে বলে প্রথম পাতায় দিলাম না।

ই-বই এর মতো সাধারণ পোস্টের প্রিন্টারবান্ধব একটা ভার্সন থাকলে ভালো হতো। এটা বাবা-মাকে সহজে দেখানো যেত।

শেখ জলিল এর ছবি

দারুণ উদ্যোগ! একসাথে মন্তব্যগুলো রেখে ভালো করেছেন। এতে লেখক এবং পাঠক উপকৃত হবেন।

যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!

নিঝুম এর ছবি

অমিত ভাইয়ের বই "গন্দম" নিয়ে একটা রিভিউ লেখার খুব ইচ্ছা আছে।দেশ থেকেই লিখব লিখব করে আর লিখা হয়ে উঠেনি।এবার অবশ্য লিখেই ফেলব।
---------------------------------------------------------
শেষ কথা যা হোলো না...বুঝে নিও নিছক কল্পনা...

---------------------------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন

আহমেদুর রশীদ এর ছবি

এই ফাঁকে আমিও একটু নাক গলাই।
উপন্যাসটা আমি দুই নি:শ্বাসে পড়েছি। সাধারণ মানুষ থেকে দূরের ঘটনাগুলোর বর্ননা অসাধারণ।
তবে আমি অমিতকে অনুরোধ করবো উপন্যাসটা রিরাইট করতে। আমার মনে হচ্ছে এতে উপন্যাসের সাহিত্যমানের ঘাটতিটুকু পূর্ণতা পাবে।
ব্রাভো অমিত।

---------------------------------------------------------

ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.

অমিত আহমেদ এর ছবি

টুটুল ভাই, আমার ব্যক্তিগত মত হলো এক জিনিস নিয়ে বেশি গুতোগুতি না করাই ভাল। নতুন উপন্যাসের প্লট সাজাচ্ছি মাথায়, যা এফোর্ট তা এখন ওটার পেছনেই দেবো। আর মাস দুয়েক পর থেকে সচলায়তনে ধারাবাহিক পোস্ট দেবো এবং সেখানে আপনার নিয়মিত মন্তব্য দেখতে চাই। তবেই না ঘাটতি পূরণ করে নেয়া যাবে।

কনফুসিয়াস এর ছবি

এটা প্রথম পাতায় নিয়ে আসেন, উদ্যোগটা প্রশংসনীয়।
গন্দম আমি পুরোটা পড়তে পারি নি। সচলে বোধহয় এগারো পর্ব দিয়েছেন, ঐটুকুই পড়া।
দেশ থেকে কিছু বই পাবার অপেক্ষায় আছি, তাতে গন্দমও আছে। আপাতত সেই অপেক্ষায় আছি।
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...

-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ

মাহবুব লীলেন এর ছবি

অমিত

আমার লেখা অন্য কেউ কোট করলে যে কী ভয়াবহ অবস্থা দাঁড়ায় তা একটু আগে ভালো করে খেয়াল করলাম

আমি বাক্যের শেষে দাঁড়ি দেই না

নতুন বাক্য (সাধারণত যা একটা দাঁড়ির পরে শুরু হয়) নতুন লাইনে লিখে দেই
কিন্তু যখন অন্য কেউ তা কোট করে লাইন ভেঙে রানিং করে দেয় তখন তা একটা দুর্বিসহ অবস্থায় গিয়ে দাঁড়ায়

এখন খেয়াল করে দেখলাম
আমার লেখার কোটেশন পড়ে আমিই আগা মাথা বুঝতে পারছি না

সম্ভব হলে লাইন ব্রেকগুলো অথবা কোনো ডটডট অথবা অন্য কিছু দিয়ে লাইনগুলো আলাদা করলে বাক্যগুলোও আলাদাভাবে পড়া যাবে

অমিত আহমেদ এর ছবি

আরে তাই তো!
দুঃখিত লীলেন ভাই, এটা খেয়াল করিনি।
এখন ঠিক করে নিলাম।

অতিথি লেখক এর ছবি

ক্যামেলিয়া আলম

যদিও অতিথি লেখক তবু মন্তব্য করার লোভটুকু সামলাতে পারলাম না। বাংলা একাডেমীর মেলা থেকে কিনে নিলেও পড়লাম গতকাল ৫এপ্রিল। আমার বিকেলের এক কাজের সময় দেরী করিয়ে দিল বইটি। বহুদিন আগে বালিকার চন্দ্রযান _এর মধ্য দিয়ে নব্য অধুনা জাতির স্পর্শে আসতে পেরেছিলাম। মধ্যমানের জীবনযাত্রার কারণে কখনই ঐ জীবন জানতে পারিনি। কানকথা শুনেছি। গন্দম সেই স্পর্শের স্বাদ দিতে পেরেছে। অনেককাল পরে হলেও অভিনন্দন। সত্যিই ভাল লেগেছে। মনে হয়েছে বাংলাদেশের নব্য লেখকেরাও তো চমৎকার লেখে।
চমৎকার _ শুধু শেষটুকু ছাড়া। একেবারেই তাড়াহুড়া করে শেষ হয়েছে। হয়তো সত্যি না _ কিন্তু পাঠক হিসেবে মনে হয়েছে। সবগুলো চরিত্রের পরের জীবন নিয়ে জানতে চরম আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছি। অনেকদিন পর বাংলাদেশী লেখকের ভাল একটা বই পড়লাম।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।