সংবাদপত্রের সঙ্গে দেওয়া ফান ম্যাগাজিন আমার আগ্রহের বিষয় বহুদিনের। একটি সংবাদপত্র আধেয় প্রস্তুতকরণ, উৎপাদন (মূদ্রণ-আনুষঙ্গিক), বিপণন ইত্যাদি বাবদ যে বিশাল অঙ্কের খরচ হয় তা বাংলাদেশ পরিস্থিতিতে শুধু মাত্র বিজ্ঞাপন থেকে তুলে সংবাদপত্রকে লাভজনক ব্যবসায় পরিণত করা রীতিমত দুঃসাধ্য-- এ ব্যাপারে কোন ভিন্নমত আপাতত পাওয়া যায় না। সংবাদপত্রগুলো তাদের বার্ষিক নীরিক্ষা প্রতিবেদন প্রকাশ করে না বলে আমরা অদ্যাবধি
পোস্টের সম্পূর্ণ বক্তব্যই আমার একান্ত নিজস্ব ভাবনা। কোন বিশেষ গোষ্ঠীর প্রোপাগান্ডার কথা জানাতে এখানে আমার উপস্থিতি ভেবে থাকলে ভুল করবেন। সচলায়তনে এটাই আমার প্রথম পোস্ট। আশা করি অল্প কিছুদিনের মাঝেই পুরোপুরিভাবে সচল হতে পারব।
- - - - - - - - -
পাপী
- - - - - - - - -
১.
সংবিধান সংশোধনে ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলায় অনেকেই অসন্তুষ্ট। যারা দেশে প্রকৃত অর্থেই ধর্মনিরপেক্ষতা চেয়েছিলো তারাও অসন্তুষ্ট। একদিকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ও বিসমিল্লাহ বহাল রেখে আরেকদিকে আবার ধর্মনিরপেক্ষতার বুলি কপচানো প্রকৃত অর্থে প্রলাপ ছাড়া কিছুই নয়। দেশের উচ্চ আদালত এরকম প্রলাপীয় সংস্কার যদি সমর্থন করতে পারে, তাহলে সেই আদালত পরবর্তীতে যে আরো প্রলাপকে সমর্থন দেবে না, তার নিশ্চয়তা কী?
বিহ্বল হয়ে আছে মনথর আষাঢ়ের দিন
--------------- প্রখর রোদ্দুর
মধ্য দুপুরের কিছু পরে-
সিঁধেল চোরের মতো যেদিন একটু আঁচ,
মাড়োয়ারি কোকিলের কুউউউ বাশির ফুউউক,
লোলুপ বেড়ালের মতো মোম শিখা টুকুর উত্তাপে,
প্রথম পরশ দিয়েই,
অনবরত ছড়িয়ে গেছো স্পর্শের শিকড় বাকড়-
সেদিন বুঝি....
দিনাতিপাত সূর্য গ্রহনের হরিপদ উপোষ,
অমাবস্যা থেকে পূর্ণিমার হিসেব কষে যাওয়া খড়ি রঙ্গে,
আকাশে যুবতী চাঁদ
ছলাৎ ছলাৎ ভাসে নগর জীবন!
গহন ঘুমের ঘোরে বিবশ শরীর
পরীর মত ভেসে যায় জোৎস্না ধারায়;
আর বাস্তবতা স্বপ্নে মিলায়।
- sohailchowdhury
আজকে ঢাকায় বেশ থেমে থেমে বৃষ্টি হয়েছে। বাসা থেকে নামবার খানিক আগেই ইলেক্ট্রিসিটি চ’লে গেলো। অনেকক্ষণ থেকে অপেক্ষা করছিলাম। লিফট আর চালু হয় না। পরে দশতালার সিঁড়ী ভেঙে নিচে নামতে হ’ল। নিচে বন্ধু’দের কেউ কেউ অপেক্ষা করছিলো। সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে নিজেকে কেন জানি খুব দুখী দুখী লাগছিলো। বিজলী বাতিবিহীণ সিঁড়িঘরের আবছা আলো, আকাশের কালো মেঘের ছায়া আর আমার মনের অস্থিরতাই বোধকরি এই দুখী ভাবের জন্য দ
১. ক্লাস ওয়ান। বার্ষিক পরীক্ষা চলছে। সেদিন মনে হয় সাধারণজ্ঞান পরীক্ষা ছিল। আর মাত্র ১০/১৫ মিনিট বাকি। আমার সব প্রশ্নের উত্তর লেখা শেষ, শুধু একটিতে আটকে আছি। বড় হয়ে তুমি কি হতে চাও? আমার ইচ্ছে ইঞ্জিনিয়ার হব। কিন্তু ইঞ্জিনিয়ার বানান ভুলে গেছি।আমার স্বপ্ন ইঞ্জিনিয়ার হওয়া। ডাক্তার বানান পারি, কিন্তু আমি ত ডাক্তার হতে চাইনা। ঘাড়ের রগটা সেই ছোটবেলা থেকেই একটু ত্যাড়া হবার কারনে আমি ডাক্তার লিখতেও নারাজ। বেশ কিছুক্ষন পরে বানান মনে পড়ল আর লিখেও আসলাম। তখন আমার খুশি দেখে কে?
নারীঃ
"অন্ধকার গুমট
গুমট বাস্তবতা
এরই নাম কি জীবন?
এর নাম ভালথাকা?"
(মীরেশ্বরাই এর আবু তোরাব উচ্চ বিদ্যালয়ের পানিতে ডুবে মৃত্যুবরণ কারী ৪৪ জন শিক্ষার্থীর প্রতি আত্মপক্ষ সমর্থনের অপচেষ্টা)