অতিথি লেখক এর ব্লগ

দুপুরবেলা ভরপেট খেয়ে একটা ভাতঘুম ঘুমানোর চেষ্টা করছিলাম, এমন সময় ফোনটা বাজলো। আমার ঘনিষ্ঠতম বন্ধু শিবলী খুবই উত্তেজিত ভঙ্গিতে বললো, এখনই আমার বাসায় চলে আয়, যত দ্রুত সম্ভব । আমি জিজ্ঞেস করলাম সাথে লাঠিসোটা কিছু আনতে হবে নাকি। এর...

বর-কনেএকবার এক বিদেশী বন্ধুর বাড়ীতে গিয়েছিলাম পানাহারের নিমন্ত্রণ বক্ষা করতে। পৌঁছে দেখি উপস্থিত অতিথিদের মধ্যে আমি ছাড়া আর সবাই সাদা চামড়ার। ঘরে ঢোকা মাত্র সোফায় বসে থাকা এক যুবক আমাকে চমকে দিয়ে ...

(ক্যামেলিয়া আলম)

পিউর বয়স চার। বাবা মা দুজনেই ডাক্তার। পিউ স্কুলে যায়- কার্টুন নেটওয়ার্ক দেখে, একা একা ছবি আঁকে, একা একা খেলে। বাড়ির কাজের মেয়েটা সুযোগ পেলেই তাকে ধমকায়। পিউ বোঝে মা যখন মেয়েটাকে বকা দেন তখন মেয়েটা পুরো শোধ পিউর উ...

পৃথিবীর তাবৎ জোছনা জ্বলতেছে

অনেকগুলি ভালোর মাঝে কয়েকটা খারাপ থাকাটা যেমন
অপরিহার্য তেমন তোমার স্মিতহাস্য
হঠাৎ রোদ্র হ্রাস পেতে পেতে থেমে যায়
ছায়ার ঘনত্বে
তবুও আয়ত কাজল রেখায় সমাসীন
পৃথিবীর তাবৎ জোছনা
জ্বলতেছে আগুন হয়ে

...

(খেকশিয়াল)

আমার খালাত ভাই অভি। আমার-ই বয়সী, এক ইয়ার এর ছোট। আমার খালু খালা দুইজনেই বরিশালে থাকে, মাঝে মাঝে আমরা ঘুরতে যেতাম, ওরাও ঢাকায় আসতো। অভি ওর বাবার সেইরকম ভক্ত, এইটা নিয়া আমি আর আমার বড়ভাই অনেক মজা করতাম। যেমন খাবার সময় অভি ত...

পাগলা মফিজ কইতো যেটা, তা ফললো;
"হারামীরা বিদেশ গিয়া
দেশের গোয়া-য় "ব্যাম্বু" দিয়া
আইসা বলে - এই সফরে
আমগো অনেক সাফল্য !"

ভারত থিকা দেশে ফিরা
শুনাইল যা মইন. ইউ..
'সবতো মফিজ কইছে আগেই..
পুরাণ প্যাঁচাল, কই নিউ ?

এক,নয়,সাত,এক
এসেছিল রাত এক
মার্চে;
পাক-পশুদের হাতে
খুন হয় সেই রাতে
কতো লোক রাস্তায়
মসজিদে, চার্চ-এ !

এক,নয়,সাত,এক
হয়ে সব হাত এক
লড়ে যায় প্রাণপণ
স্বাধীনতা আনতে;
লক্ষ প্রাণের দামে
লাল-সবুজের খামে
স্বাধীনতা আসে -এই
ইতিহাস জানতে?

একবার বলা কওয়া ছাড়া হঠাৎ করে চাকরী হারাই একদিন। তখন কিছুদিন এমপ্লয়মেন্ট এজেন্সির মাধ্যমে অস্থায়ী একটি কাজ করতে হয়েছিলো। সেই কাজটি করতে গিয়ে পরিচয় হয় আরেক বাঙালির সাথে। সে কলকাতার, নাম সঞ্জয়, বয়স সাতাশ-আটাশ। খুব হাসি খুশী, আন্তর...

১।
কেউ বোঝেনা কেউ নেই
অথচ
আমি রেগে যাই ; কখনো

মৃদু অভিমানে কেটে ফেলি নিজের সহনশীলতা

কেউ জানে না বহু দিন আগে এমন একটি লাল পাতা
ঝরে
পড়েছিল
যখন
শুক্লপক্ষে শুণ্যতা ছিলো

স্লাইডিং জানালা ঘেষে,

ঘামছিলো আর কেউ কেউ বোঝার চেষ্টা করছ...

আপনি

আপনি নেই আজকাল । ভাবতেই গা শির শির করে উঠে ; ঘামতে থাকি অনবরত । ঘেমে ঘেমে উল্টে দিতে থাকি নিজের ভেতরকার লজিক আর এন্টিলজিক।

আপনি নেই বলে আসকারা পেয়ে যায় পদ্যগুলো । কবিতা হয়ে উঠে না অনেকাংশ জুড়ে, তবুও মন মাতানো টিংটং হতে থাকে ...