প্রায় বছর পাঁচেক কিংবা তারও আগে আগে আমরা কিছু পোঁদপাকা পোলাপাইন হল্লা করতাম এই বলে যে দেশের অবস্থা খুব একটা সুবিধার ঠেকে না, সামগ্রিক পরিস্থিতি খুব দ্রুত ধর্মীয় মৌলবাদের দিকে আগাচ্ছে। তখন সব মহলের গেছোদাদারা খুব রাগ করতেন। তাদের একটাই কথা, (তথাকথিত) অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে ধর্মীয় মৌলবাদের কোন স্থান নাই। (তথাকথিত) ইতিহাস নাকি সাক্ষ্য দেয় এই ভূখণ্ডে বহুবছর ধরে সবাই মিলেমিশে হেসে খেলে কাটিয়েছে। সমস্য
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: ইহা একটি ফুল, পাখি, লতা, পাতা জাতীয় ব্লগ। মিশ্র ভাষার দোষ এর জন্য আগেই ক্ষমাপ্রার্থী।
অনেকদিন ব্লগ লিখিনা, এই ভেবেই মনে হল একটু কিবোর্ড গুঁতাই। আজকে ফেসবুকে মুর্শেদ ভাইয়ের একটা পোস্টে গণিত সম্পর্কিত আলোচনায় নিজের কিছু স্মৃতি মনে পড়ল। ভাবলাম তাই লিখি টুকটাক।
কিবোর্ড-কলমের একঘেয়ে যুদ্ধে একের পর এক লেখার জন্ম হয় সত্যি কিন্তু নিজের অক্ষম ক্রোধের কারনগুলোর কতটা পরিসমাপ্তি হয় তার প্রশ্নটা থেকে যায় বারংবার। এখন পর্যন্ত অনলাইনে লেখালেখির সময়টুকুতে দেশের নাগরিকদের মানসিকতার যতটুকু চিত্র দেখার সৌভাগ্য হয়েছে তাতে পরিবর্তন বলতে গেলে নগন্য। পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করলে মনে হয়, বৃত্তের এক বিন্দু থেকে শুরু করে আবার সেই একই বিন্দুতে এসে থমকে দাঁড়িয়েছি। পরিবর্তন আকস্মিক হয়না সত্যি কিন্তু পরিবর্তনে অনিচ্ছুক একটি সমাজ ও তার নাগরিকেরা কি কখনও পরিবর্তনকে ভাল চোখে দেখে কিনা এই প্রশ্নটা হয়ত আমরা এড়িয়ে গেছি বারবার, হয়ত কিছুটা ইচ্ছে করেই।
৭১ সালে পাকিস্তানি সৈন্যরা রাস্তা-ঘাটে লুঙ্গি খুলে বাঙ্গালীর মুসলমানিত্ব যাচাই করত। স্বাধীনতার ৪৪ বছর পরে আজকাল আর পাকিস্তানি সৈন্য লাগেনা কিছু হলে নিজেরাই লুঙ্গি খুলে দেখায় কে কত বড় মুসলমান। একটা ভাল জিনিস শিখিয়ে গেছে পাকিস্তান।
না, আজকে হতাশার কথা লিখতে বসি নাই। এর আগে এই সচলেই বহুবার লিখেছি এই দেশের কিচ্ছু হবেনা। কথা সত্য, কিচ্ছু হবেনা, এই দেশের মূল সমস্যা মৌলবাদীরা না, মূল সমস্যা মধ্যপন্থা অবলম্বনকারী চুতিয়া নাগরিকেরা, যারা দুধে-গুয়ে মিলিয়ে থাকতে আগ্রহী। আমাদের দেশের ধার্মিকেরা ধর্মকে বুফ্যের মত মানে, যার পোলাউ ভাল লাগে সে পোলাউ নেয় যার বিরিয়ানি সে বিরিয়ানি, কিন্তু যখন মাদ্রাসার শিক্ষিত জঙ্গিরা ভাল মানুষের কল্লা নামায়
বিএনপি-জামাতের এই নির্বিচারে মানুষ নিধন কর্মসূচী কোন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নয়।
#ইহা সহিহ ব্লগ নহে। অসহিহ ব্লগ পড়ে উত্তেজিত হলে ব্লগার দায়ী নহে।
এই ব্লগটা বেশ কিছু পাইকারি টপিকে খুচরা চিন্তার ফসল। ভাষার ব্যাবহার জঘন্য।
সঞ্জীবদার গানের সাথে পরিচয় যখন আমি কলেজে। খুব সরলভাবে বলতে গেলে অর্থবিহীন কথা সম্বলিত অসংখ্য গানের ভিড়ে সঞ্জীবদার গান প্রথম শোনাতেই যেন মাথায় গেঁথে গেল। এরপরে মুগ্ধ হয়ে শুনেছি তাঁর দরাজ গলার একের পর এক গান। "দলছুট" আমার প্রিয় গানের দলের তালিকায় একদম শীর্ষে চলে আসে সেসময়। শুধু কি সুর আর স্বরের কারনেই এরকম অন্ধভক্তি, না, চিন্তা করে দেখেছি অনেকবার। মানুষ হিসেবে তাঁর সাথে বিন্দুমাত্র পরিচয় নেই, যাওয়া