কথাসূত্র ২

ছবিগুলো দারুণ।
তবে ভাইয়া, এত অল্পে কি খিদে মেটে?

শুরু হইতে না হইতেই শ্যাষ !!

নট ফেয়ার!! আর ছবি কই? স্ট্যানলি পার্কে আলোকসজ্জার ছবিটা দুর্দান্ত এসেছে।

ফারাসাত

আরে পাইপওয়ালা চাচার ছবি তো জব্বর আসছে। আর বুড়া চাচার ছবি কখন তুললা? ছবিগুলান বেশ ভাল। লেখায় যথারীতি ফাঁকিবাজি। কমপক্ষে আমরা যে গ্রানভিল আইল্যান্ডে না গিয়ে গ্রান্ডভিল স্কাইলাইনে চলে গেছিলাম সেই কাহিনী কথাসূত্রে আসা উচিৎ ছিল না? তারপরে গ্রানভিলে পাখি-টাখির ছবি তুললা যে সেটা শুধু ফেসবুকে দিলেই হবে? তারপর অপর্ণাকে যে পাক্কা দুইঘন্টা অপেক্ষা করাইলা এগুলা আসবে না?

পোট্রেট দুইটা কিন্তু কোপাকুপি হইছে।
*সাদা বুড়ার ক্রপ কিন্তু আমার ভালই লাগছে, গোল্ডেন রেশিও মানতে গেলে আরেকটু জুম হয়ে যেত হয় ক্রপের সময় তাঁর থেকে এইটার ফিল বেশি মনে হচ্ছে
*পাইপ বুড়ার কালার ব্যাপক!!!

এগুলার ছবি কই?

আরেকটু লিখলেই পারতেন, শুরু না হতেই শেষ।

ভালো লাগল

ফাহিম ভাই এর সাথে একমত যে প্রচুর ছবি সম্বলিত ছবিব্লগে মনযোগ দিতে অনেক অসুবিধে হয়। আটটা থেকে দশটা ছবি ঠিক আছে একটা ব্লগে। তবে ভ্রমণ পোস্টে আরও কটা বেশী ছবি দেয়া যেতে পারে

লেখাটা আয়তনে সামান্য বড় হবার দাবি রাখে। ছবি পর্যাপ্তই আছে

ভালো লাগলো। পাইপ আলা আঙ্কেল তো বেশ হ্যান্ডসাম!

এক্কেরে ফালতু।
লেখা ফালতু, ছবি আরো ফালতু।

(এই গুলির তুলনায় আমারগুলি )

গৃহবাসী বাউল

চমৎকার লেখা, অসাধারণ সব ছবি। আমার ১ আর ৩ নম্বর ছবি বেশী ভাল লাগলো। ফাহিম ভাই, আপনার লেখার আকার আর ছবির সংখ্যার হিসেব তো ঠিকই আছে মনে হয়। আসলে আপনার ছবির প্রসাদগুণ এত বেশী যে ছবিগুলি অনেক মনোযোগ দাবি করে। সেক্ষেত্রে কম ছবি দেয়াটা ঠিকই আছে। আর লেখার আকারটা মনে হয় ব্যাক্তিভেদে ভিন্ন হয়। কেউ অল্প কথায় সারেন, কিন্তু লেখায় এত গুন থাকে যে সেটাকেই মহার্ঘ্য মনে হয়। আবার কারোর অনেক বড় রচনাতেও তেমন স্বাদ পাওয়া যায়না। সুখের বিষয় হল আপনার লেখা এসব বিপর্যয় মুক্ত।

-মনি শামিম

দারুণ সব ছবি।

আমি আবার অতশত বুঝিনা। ছবি ও লেখা ভাল লেগেছে, ব্যস্।

দারুন সব ছবি ফাহিম ভাই। ইয়ে মানে লেখাটা পরের বার আরেকটু বড় করা যায়না???

চরম সত্যি কথা!

পাইপ হাতে বুড়োর ছবিটার এক্সেপ্রেশন ভালো লেগেছে।

বুইড়া আর হরেক মানুষের কুত্তা হাতে হাঁটার ছবি দুইটা দারুণ লাগসে !!

পাইপ জেঠু আর দাঁড়ি দাদুর ছবি দুটো খুব মনে ধরেছে। আর লাল কাপড় জড়ানো মানুষটা কি মৃত নাকি সেটা একটা ফুটপাথ শোর অংশ?

সাঁকোর ওপর শহরটা দুলছে দুলছে আর দুলছে...

কুকুর হাতে ধাবমান মানুষদের পেছনের দেয়ালে রংয়ের কম্পোজিশন ভাল লাগল ।

আর হ্যাঁ, লেখাটা আরেকটু বড় হলে অপটিমাম হোত

ছবিগুলো চমৎকার, তার সঙ্গে মানান সই লেখা। ভাল থাকবেন, শুভকামনা রইল।

সাঁকোর ওপারেই সুজন'দার নুতন বাসা।

সাদা দাঁড়ি আর শেষের আগের ছবিটা বেশি ভাল্লাগসে

ফটুগ্রাফারদের হিংসা !!

দারুণ ছবি

পুরো ট্যুর এ যে আপনারা অনেক মজা করেছেন সেটা বুঝতে খুব বেশী বুদ্ধি লাগেনা।সেই মজাদার গল্প আর আরও কিছু তাকিয়ে থাকার মত ছবির অপেক্ষায়।

আলোক সজ্জার ছবিটা অসাধারন। বাকি ছবির অপেক্ষায় থাকলাম।

আমি ন্যাটা বলে ডান-বাঁ প্রায়ই উলটো বলি, কিন্তু আমি তো ডান দিকে নয় বরং বাঁ দিকে রিফ্লেকশন দেখতে পেলাম?

হ, আমিও বামেই রিফ্লেকশন দেখতে পাচ্ছি শুধু। কুকুর নিয়ে ঝাপসা চাচা-চাচি কি ইচ্ছাকৃত-ঝাপসা? সাঁকোর উপর ছবিটায় তারগুলো আর ল্যাম্পপোস্ট কোনভাবে হাপিস করে দিতে পারলে দারুণ হত।