একটি বিচ্ছেদ গল্প......

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ৩১/১০/২০১০ - ৩:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক.

অবশেষে সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে সোমার সাথে আমার ডিভোর্সটা হয়েই গেল।ঘটনাটা যে ঘটবেই আর আমরা দু'জনের কেউই যে তা রুখতে পারবোনা তাতো একরকম নিশ্চিতই ছিল।তারপরও গভীর নদীর তীব্র স্রোতে ডু্বন্তপ্রায় মানুষ যেমন সামান্য খরকুটোও সামনে পেলে বাঁচবার আশায় তা আকড়ে ধরতে চায়, আমরা দু'জনেও সেরকম নিস্ফল ব্যর্থ একটা চেষ্টা করেছিলাম শেষ পর্যন্ত সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতে।কিন্তূ না, শেষ রক্ষা হলোনা।সবার সব ধারনাকে ভুল প্রমাণিত করে একেবারে ব্রেকিং নিউজের মত আমাদের ডিভোর্সটা কোনরকম ঝামেলা ছাড়াই অত্যন্ত সুন্দরভাবে সুসম্পন্ন হলো।আমাদের বিয়ের সময় যতোধিক ঝামেলায় পড়তে হয়েছিল ঠিক ততোধিক কম ঝমেলায় আমাদের বিয়েটা ভেঙ্গে গেল। অনেকটা জন্ম-মৃত্যুর অদ্ভুত খেলার মত।মৃত্যু যেখানে এক সেকেন্ডে ঘটে যায় অথচ মানব শিশুর মাতৃগর্ভ থেকে পৃথিবীর আলো-ছায়া দেখতে দশ মাস দশ দিন সময়ের প্রয়োজন হয়। তবে একটু আগে যে মৃত্যু-পৃর্ববর্তী ডুবন্ত মানুষের বাঁচবার অলীক আকাংখার সাথে আমাদের সংসারটা টিকিয়ে রাখবার তুলনা করলাম তা হয়তো সম্পূর্ন সঠিক নয়। আমারতো এখনি মনে হচ্ছে মরে গিয়েই আমি যেন বেঁচে গেলাম!সামান্য খরকুটো না পেলেও তীব্র স্রোতে এই যে পরস্পর চিরদিনের মত বিচ্ছিন্ন হলাম, তার অনুভূতিটাও আমার কাছে কম আনন্দের মনে হলোনা।

সোমার সাথে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে আমার শেষ কথা কি ছিল তা হাজার চেষ্টা করেও মনে করতে পারলামনা।কি আশ্চর্য !মাত্র দেড়মাস হল আমাদের ছাড়াছাড়ির অথচ এরই মধে সবকিছু বেমালুম ভুলে বসে আছি?এতই সহজ কি সবকিছু এভাবে ভুলে যাওয়া?চাইলেই কি সব ভোলা সম্ভব?তবে যাই হোক গত মাস দেড়েক আমি সবচাইতে আগ্রহ ভরে যা উপভোগ করেছি তা হচ্ছে রাতের নিরবিচ্ছিন্ন ঘুম।আহ!কি শান্তি!কোন ঝামেলা নাই,রাত জেগে আকাম করা না,ভোর বেলা ঘুম থেকে উঠে ব্যস্ত হয়ে শাওয়ার নেয়ার জন্য কোনো তারাহুড়ো না,মাসে মাসে কনডম আর পিল কেনার কোন ঝামেলা না।সোমা খুব ক্যারিয়ার সচেতন মেয়ে ছিল।ও সবসময় বলত পাঁচবছরের আগে কোনভাবেই কোন বাচ্চা-কাচ্চার ঝামেলা না!অনেক চেষ্টা করেও ওর এই সিদ্ধান্ত বদলাতে পারিনি। তাই সবসময় সতর্কতামুলক ব্যবস্থা নিতে হত যাতে কোনো দুর্ঘটনা না ঘটে যায়। মা-বাবা হওয়াটাও সোমার দৃষ্টিতে ছিল একরকম দুর্ঘটনাই!

এখন আবার আমি একা। তাই কোন ঝামেলা নাই। খাচ্ছি-দাচ্ছি,ঘুমাচ্ছি,অফিসে যাচ্ছি,সবকিছু রুটিন মত চলছে যেন এর আগে আর পরে আরকিছু কোনদিনও কখোনো ছিলনা।কিন্তু আসলেই কি তাই?আমার জীবনের কোথাও যে একটা বড় ধরনের অদল-বদল ঘটে গেছে তা প্রতিনিয়তই নিজের অস্তিত দিয়ে উপলব্ধি করছি।যদিও আমার আর সোমার দাম্পত্য জীবনের শেষ দিকের পর্বগুলো খুব একটা সুখকর ছিলনা।তিক্ত একটা অভিজ্ঞতার মধ্যদিয়েই আমাদের দু’জনের সকল সপ্নের অপমৃত্যু ঘটেছিল।কিন্তু তারপরেও আমার মনের ভেতরে যে প্রচন্ড ভাংচুর চলছে তা খুব ভালোভাবেই টের পাচ্ছি।বাইরে থেকে হয়তো সবকিছু সম্পূর্ন সাভাবিক,কিন্তু আমার মনের ভেতরের পরিস্থিতি সম্পূর্ন ভিন্ন।

সোমা ছিল আমার অস্তিতেরই অবিচ্ছেদ্য একটা অংশ। ওকে পেয়েও এভাবে হারাতে হবে তা চরম দুঃসপ্নেও কোনদিন কল্পনা করিনি।তবে আমি সবসময়ই ভাবতাম যে, আকসিক ঝড় সামলাবার মানসিক ক্ষমতা আমার আছে।বিশেষ করে সুরভির ব্যপারটা ঘটবার পর থেকে।আহ!সুরভি!কতদিন পর ওর কথা এমনভাবে এসময় মনে পরে গেল!সেসব আরেক ইতিহাস।সেসব ইতিহাস অতীত হবার পর বুঝতে পেরেছিলাম আমিও সেই ইতিহাসেরই অংশ ছিলাম।আমার অকল্পনীয় ব্যর্থতার আরেক নিষিদ্ধ অতীত।সুরভিকে সোমার মত এতটা ভালোবাসতে পেরেছিলাম কিনা জানিনা।কারন অনুভূতির এই মাপকাঠিটা আমার নিজের কাছেই অস্পষ্ট।তবে এটাতো ঠিক,সুরভিই আমার জীবনের প্রথম প্রেম প্রথম ভালোবাসার অন্যরকম অনুভূতি।

সুরভির কাছ থেকে অত বড় আঘাত পাবার পর আমার মনে হয়েছিল যে জীবনে এর চাইতে তীব্র আঘাত আমি আর কক্ষনো পাবোনা।এরপর হয়তো চরম আশ্চযতম ঘটনাও আমার কাছে বিন্দুমাত্র আশ্চর্য ঠেকবেনা।আমি আমাকে একজন অনুভূতিশূন্য মানুষ হিসেবেই চিনতে শুরু করেছিলাম।যে কিনা অধীক শোকে পাথর হয়না আবার অতি আনন্দেও খুশীতে আত্তহারা হয়না।কিন্তু এখন মনে হচ্ছে আমি নিজেকে চিনতে ভুল করেছিলাম।সোমা যখন আমার সমস্ত অস্তিত্তকে এভাবে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে আমার জীবন থেকে হারিয়ে গেল, তখন ওকে হারানোর বেদনায় আবারো নতুন করে তীব্র যন্ত্রনার অথৈ সাগরে আমি নিমজ্জিত হলাম। (অসমাপ্ত...)

শাহেদ সেলিম
শাহেদসেলিম৩১@জিমেইল.কম


মন্তব্য

কৌস্তুভ এর ছবি

গল্পটা খুব একটা ভাল লাগল না। আর অনেক বানান ভুলের জন্য পড়তে বেশ কষ্টই হয়েছে।

babui এর ছবি

montobbo pore ato kharap laglo, kichhu na bole parlam na...valo na lagle chup kore chole gelei to holo..golpo pore amar to mone holo ekjon onek abeg niye eta likhechhe,sotti kono ghotona. aita ekta offense.

মর্ম এর ছবি

চুপ করে চলে গেলে লেখক হয়ত পরের পর্ব লেখার উৎসাহটাই পেতেন না।

যিনি লিখেন কষ্ট করে তিনি এমন মন্তব্যে কষ্টই পান হয়ত, কিন্তু এর ভেতরে যে চ্যালেঞ্জ থাকে তা তাঁকে ভুল শুধরে নিতে সবচেয়ে বেশী সাহায্য করে। পরের লেখায় যখন এ মানুষটাই এসে প্রশংসা করে যাবেন, সে আনন্দের আসলেই তুলনা হয় না কোন।

চুপ করে চলে যেতে পারতাম, কিন্তু ফিরে এসে বলে গেলাম- কেন, তা জানি না! হাসি
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

তিথীডোর এর ছবি

মর্মের মন্তব্যে উত্তম জাঝা!

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

অতিথি লেখক এর ছবি

@মর্ম, "পরের লেখায় যখন এ মানুষটাই এসে প্রশংসা করে যাবেন, সে আনন্দের আসলেই তুলনা হয় না কোন।"- অনেক ভালো বলেছেন। তবে সমালোচনার ভাষাটা আরেকটু নরম হলে মন্দ হয়না। অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন চমৎকার মন্তব্যর জন্য।

শাহেদ সেলিম
শাহেদসেলিম৩১@জিমেইল ডট কম

কৌস্তুভ এর ছবি

ভাই বাবুই,

আপনি বোধ হয় সচলের পরিবেশ এবং মিথস্ক্রিয়ার সঙ্গে তেমন পরিচিত নন। এখানে প্রশংসার মতনই সমালোচনাটা ভদ্রভাবে জানানোও পাঠকের একটা অধিকার। এইখানে এই বিষয়ে সামান্য একটু বিতর্ক বা আলোচনা যা-ই বলুন, হয়েছিল, দেখতে পারেন -
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/35804#comment-371783
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/35804#comment-371431
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/35804#comment-371444

এই বিষয়ে সচল দ্রোহীর মন্তব্যটুকু কোট করছি ওখান থেকে। ... কোনো লেখারই সমালোচনা না করে পাঠকরা যদি বলতেন "ভাই ফাডায়ালাইছেন। এইরাম আরো দেন" তাহলে দেখতেন "রাইত তিনটায় ঢাকায় পৌঁছাইয়া শিং মাছ দিয়া ভাত খাইছি" শিরোনামের পোস্টে ছয়লাপ হয়ে যাচ্ছে চারিদিক। আর আপনার মত "অচেনা" অতিথি অন্য ব্লগে গিয়া বলবেন, ওরা খ্রাপ। ওরা সমালুচনা করে না। খালি পিঠ চুলকে দেয়।

উনি অনেক আবেগ নিয়ে লিখেছেন, কথাটা হয়ত সত্যি। সেটায় সহানুভূতিও জানানো যেতে পারে। কিন্তু স্রেফ লেখা হিসাবে সেটাকে গ্রহণ করে সেটার সমালোচনা করার অধিকারও সবার আছে। বলা ভাল, প্রশংসার পাশাপাশি খারাপ লাগলে সমালোচনা করাটাও কর্তব্য। অফেন্স মনে করলে ভুল করছেন।

ওই যে বললাম, আপনি বোধ হয় সচলের পরিবেশ এবং মিথস্ক্রিয়ার সঙ্গে তেমন পরিচিত নন, তার আরো একটা প্রমাণ, আপনার মন্তব্যটা পুরোই ইংরিজিতে। সচলে মন্তব্য বক্সে সরাসরি বাংলা লেখার ব্যবস্থা থাকার পরেও যদি ইংরিজিতে লেখা হয়, সেটা একেবারেই সমর্থন করা হয় না এখানে।

আসুন, সচল ঘুরে দেখুন। অন্যের লেখা পড়ুন, লেখা দিন। আমরা সেটা পড়ে দেখি, মতামত দিই, সমালোচনা করি। তখন ব্যাপারটা অন্যরকম ভাবে দেখতে পারবেন।

মর্মের মন্তব্যে সহমত।

অতিথি লেখক এর ছবি

@babui, অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার সহানুভূতির জন্য। আরও ধন্যবাদ এ জন্য যে, গল্পটি পরে আপনার ভালো লেগেছে। সমালোচনা হজম করতে আমার কোন আপত্তি নেই। তবে আমি মনে করি আমার মত যারা একেবারেই নতুন, তাদেরকে আরও কিছুটা সময় দেয়া যেতে পারে। আপনাকে আবারও অজস্র ধন্যবাদ গল্পটি পড়বার জন্য। অনেক অনেক শুভ কামনা রইল।

শাহেদ সেলিম
শাহেদসেলিম৩১@জিমেইল ডট কম

অতিথি লেখক এর ছবি

@কৌস্তুভ, আপনার মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ। একটা গল্প যে সবারই ভালো লাগতে হবে এমন কোন কথা নেই। আমি নিজেও গঠনমূল্ক সমালোচনা সমর্থন করি। বানান ভুলের ব্যাপারটা সম্পূর্ন অনিচ্ছাকৃত। এটা আমার জীবনের প্রথম লেখা। ব্লগে লিখবার অনেক নিয়মই আমার অজানা। এখানে আমি একেবারেই নতুন। তাই সবকিছু বুঝে উঠতে কিছুটা সময় প্রয়োজন। আর আমার পিসি থেকে অনেক বাংলা বানান হাজ়ার চেষ্টা করেও সঠিক ভাবে লিখতে পারছিনা। যেমনঃ "অস্তিত"। এখানে "ত "এর নিচে যে "ব " লিখব, তা পারছিনা। এরকম আরও অনেক বানান আছে। আশা করছি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে ব্যাপারটা দেখবেন। কষ্ট করে পরবার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

কৌস্তুভ এর ছবি

লেখা চালিয়ে যান ভাই, পরেরটা আশা করব অনেক ভাল হবে।

আপনি পিসিতে লিখতে অভ্র কীবোর্ড ব্যবহার করুন না। ওটার হেল্প দেখে নিন, অস্তিত্ব লিখতে অসুবিধা হবে না। স্পেলচেকারও আছে। আর সচলেও তো সরাসরি বাংলা লেখার ব্যবস্থা আছে।

পল্লব এর ছবি

এখান থেকে অভ্র ডাউনলোড করে নিন। এই ভার্সনটাতে স্পেল চেকার আছে।

আমার গল্পটা মোটামুটি ভালই লাগল।

==========================
আবার তোরা মানুষ হ!

==========================
আবার তোরা মানুষ হ!

অমিত আহমেদ এর ছবি

লেখাটা আমার ভালো লেগেছে। গল্প প্রকান্ড না হলে কিস্তি না ধরে একেবারে দিয়ে দেয়াটাই ভালো। পরের পর্বে পুরোটা দিয়ে দিন।

ছোট একটা পরামর্শ - গল্পের পরতে পরতে চমক না রাখাটাই উত্তম, বিশেষ করে বড় গল্পে। রাখলে চমক আর সেই অনুক্রমের ধাক্কায় পাঠক ক্লান্ত হয়ে পড়েন। এটা সারাই করার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো পাঠককে দম ফেলার সুযোগ দেয়া - চমক দেবার আগে সেই উপলক্ষ্য তৈরি করুন। আর বানানে একটু সতর্ক থাকবেন।

অতিথি লেখক এর ছবি

@ অমিত আহমেদ, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর পরামর্শের জন্য। এ পরামর্শগুলো পরবর্তিতে আমার অনেক কাজে আসবে। আসলে এটা আমার প্রথম লেখা।আগে কখনো লেখিনি। তাই অনেক ভুল আছে হয়তো। চেষ্টা করব এই ভুল্গুলো কাটিয়ে উঠতে। লেখাটা আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব খুশি হলাম।

শাহেদ সেলিম
শাহেদসেলিম৩১@জিমেইল ডট কম

নুসদিন এর ছবি

সুন্দর গল্প। ভালো লাগলো। এইখানেও শেষ করতে পারতেন হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

@ নুসদিন, আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনেক ভালো লাগলো।
"শেষ হয়েও হইলোনা শেষ।"

শাহেদ সেলিম
শাহেদসেলিম৩১@জিমেইল ডট কম

দ্রোহী এর ছবি

মন খারাপ কইরেন না ভাই। লুই সিকে কী বলেছেন শুনেন:

Divorce is always good news! No good marriage has ever ended in divorce. If two people were married and they were really happy and they just had a great thing and then they got divorced that would be really sad but that has happened ZERO times. Literally ZERO!

সুতারাং, হাসেন প্রাণ খুলে। হো হো হো


কাকস্য পরিবেদনা

অতিথি লেখক এর ছবি

@ দ্রোহী , ধন্যবাদ।

guest write rajkonya এর ছবি

ভাল লেগেছে।

অতিথি লেখক এর ছবি

@guest write rajkonya, ধন্যবাদ।

কামরুল হাসান রাঙা [অতিথি] এর ছবি

গল্পের আপনার প্রতি সমবেদনা রইল।
প্রথম প্রথম তো একটু এদিক সেদিক হবেই।
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।

অতিথি লেখক এর ছবি

@কামরুল হাসান রাঙা, ধন্যবাদ।

কাজী মামুন এর ছবি

ইটা রাইখ্যা গেলাম... রেখে গেলাম।

=================================
"রঙিন কাফনে মোড়া উৎসুক চোখে
ছায়া ছায়া প্রতিবিম্ব দেখি
মানুষ দেখি না।।"

=================================
"রঙিন কাফনে মোড়া উৎসুক চোখে
ছায়া ছায়া প্রতিবিম্ব দেখি
মানুষ দেখি না।।"

শাহেনশাহ সিমন এর ছবি

ভালোই
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না

_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।