আদৌ কোন নামের প্রয়োজন নেই

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৪/০৭/২০১১ - ৬:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আদৌ কোন নামের প্রয়োজন নেই
---------------------------- প্রখর রোদ্দুর

এভাবে বসে থাকলে হবেনা বুঝলে? এ তোমাদের পৈত্রিক বাড়ি তা আমিও মানি; তারও চেয়ে বড় কথা এ বাড়ি আমার আর তোমার মায়ের হাতেই গড়া তাই তোমাদের থেকে আমার মায়া কোন অংশে কম নয়। কিন্তু...... বলেই থেমে গেলেন তিনি। ঘরের এক কোনে বড় ছেলে আর আরেক কোনে মেজ বউমা পাতলা আদ্দির পঞ্চটা ভাঁজ করতে করতে তার কথা শুনছিলো। শোবার ঘরের কোথাও কোথাও পলেস্তরা খসে গেছে। দেখলে অনেকটা দগদগে ক্ষত চিহ্নের মতোই লাগে কার্নিশে জমে ওঠা শেওলার ঘরবসতি গুলো।

কিন্তু ....বলে থেমে যাওয়ার পরে তার দিকে তাকালে মনে হবে এই মূহুর্তে নিজের অতীত, বর্তমান আর ভবিষ্যৎ মেলানোর একটা বিমূর্ত অন্তর্লোকের গহনে বুরবুরি তুলে ডুবুরির মতো তলিয়ে যাচ্ছেন। ঘরের নির্জনতায় কিছু ঢেউ উঠলো যখন বড়বউমা পর্দা সরিয়ে খুব নিচু স্বরে কিছু বলে চলে গেলেন। বড়ছেলে তাকালো ছোট ভাইয়ের বউয়ের দিকে। একটু আগে তার বিগত দিনের স্মৃতি আর আগামী দিনে এগিয়ে যাওয়ার সুন্দর কথা গুলো শুনে ইচ্ছে-আকাঙ্খার যে দীপ্তি খেলে যাচ্ছিলো ঘরময় সেই চাহনির রেস নিমিষেই মিইয়ে চুপসে গেলো সব। একে একে নিভছে, দেউটির মতো একটা সময় যেন এগিয়ে আসছে অট্টহাসিতে। অতলে তলিয়ে যাচ্ছে তার বিচলিত মুখ শিল্পের সাথে জীবনের ঘোরতর ব্যবধানের দিকে তাকিয়ে, আর ছেলে সমেত বউমাদের নিতান্তই বাস্তবের সাথে আগামীর অনিশ্চয়তায় পাংশুটে।

প্রথম গোলযোগটি বাজে পাড়ার চাঁদা চাইতে আসা ছেলেদের সাথে। তার ধারনা ছিলোনা চাইবার নামটি ক্ষুদ্র হলেও আসলে ওদের চাহিদা বা ক্ষমতা কোনটিই ক্ষুদ্র নয়। রাজনৈতিক আশ্রয়ে গজিয়ে ওঠা এই দলগুলোর শিকড় একেবারে বটবৃক্ষের মতোই তেপান্তর লম্বিত। সরকার বদলায় আর সেই সাথে চেহারা গুলো কিন্তু চরিত্র গুলো সেই একই মাপের। আজ কোন নেতার জন্মদিনের উৎসব তো কাল মৃত্যুবার্ষিকীর আয়োজন, কোন বিশেষ দিন, কিংবা কোন ক্লাবের উদ্বোধন হতেই পারে। কিন্তু তার জন্য চাঁদার বাধ্যকতার সাথে টাকার অংক জুড়ে দেয়া এসব তার কাছে একেবারেই নতুন কিংবা মগদের মুল্লুকে গল্প।
স্বাধীনতা যুদ্ধে বুকের পাঁজরে আগুন জ্বালিয়ে গর্জে ওঠার পরে ছিন্নভিন্ন দেশের স্মৃতি আছে। দুর্ভিক্ষের স্মৃতি আছে। সৈরশাসনের টানাপোড়েনের দগ্ধ স্মৃতি কোনটি থেকেই তিনি বঞ্চিত নন। আর দীর্ঘ ১২বছর পরে দেশে ফেরার পরের এই দেশ যেন গণতন্ত্রের লেবাস পরে যেন একটা গর্তের মধ্যে উল্টো ঝুলে কাতরাচ্ছে। চোখে মুখে কাঁদা ছিটায় শূকরের দল। উল্টো পায়ে ভিজিয়ে দিয়ে তৃপ্ত হাসে কুকুরের দল... এ সবই স্বপ্নের ওপাড়ের ভাবনারও বাহিরে ছিলো। নিজের দেশ, নিজের শহর, বিরাট কর্মযজ্ঞের ভাণ্ডার হবে। তিনিতো বিদেশে ঘুরেছেন ছবি আকার জ্ঞ্যান নিতে কিন্তু ছবি আকার আসল জায়গাতো নিজের দেশ। শিল্প, সাহিত্যের ছোঁয়া পেয়ে তাকে চিনে নিতে যে রাস্তা তার খোঁজে বিদেশ, কিন্তু তার কোন স্থাপনা হলে তা হতে হবে নিজের দেশে।নিজের জন্ম স্থানটাকে সাজাতে, জীবনের মাঝে রুচির, বিশ্বাসের মাঝে যৌক্তিক অনুভুতি এসবের মাপকাঠিতে এনে দিতে পারে এক মাত্র শিল্পের চর্চা। এতোদিনের আহরিত চিন্তা,স্বপ্ন,প্রজ্ঞা, সকলি ঢেলে দিয়ে কাজের একটা বলয় তৈরী করতেই ফিরে আসা। কিন্তু পৌঁছেই তিনি হতভম্ব!! মানুষের দৈনিক চাহিদা পূরণের চেষ্টা আর জীবনের অনিশ্চয়তা একটি শব্দই মনে করায় তা হলো ""উদ্বাস্তু""। জীবন মানেই যেন এখানে সেখান কুকুর বেড়ালের আছড়ে কামড়ে টিকে থাকা। রাস্তার দৈন্যতা যেন ফুটপাথে কানা ল্যাম্পপোস্ট। সমাজের মানে যেন এখানে কেউ কারো নয়, এক জঙ্গুলে ভয়। যেন কোন কালে এইখানে এরা কেউ একই দেশবাসী ছিলাম না কখনো। দুই টাকার ম্যাচবাক্স কিংবা কোটি টাকার জাহাজ সবটাতেই মর্চে পড়া রাজনৈতিক বাতাস।

স্ত্রী মারা যাবার পরে নিজের কাজ নিয়ে নিজের জগতে মেতে থাকা তিনি ঘোরতর বোহেমিয়ান হয়ে গেলেন। তাতে ক্ষতি কিছুই ছিলোনা। ছেলেরা বড় হয়ে গেছে নিজেরাই নিজেদের জীবন গোছাতে পারবে। আর বাকী একমাত্র মেয়েটিও নিজের যোগ্যতায় তরতরিয়ে উঠে আসছে। সংসারে তাকে বেধে রাখার চেয়ে কাজের মাঝে ডুব দিয়ে বিশ্বময় নিজের সংসার খুঁজে নিতে তাই কোন বাধা দেয়ার কারণ ছিলোনা। কয়েকমাস হলো তিনি দেশে ফিরেছেন। সেই থেকেই বাড়ি করার তাগিদটা মাথা চড়া দিয়ে উঠেছে। আজিমপুরের প্রায় দুইযুগ পুরনো এই বাড়িতে ফাটল ধরেছে দেয়ালে দেয়ালে। তিন পাশে মাল্টিস্টোরেড, আর চতুর্থ পাশে আরো কোন কিছু উঠবে বলে মাটি গর্ত আর ভরাটের ধকল নিতে ইদানিং একে অপারগই মনে হচ্ছে। প্রায়ই দেয়ালে থরথর একটা কাঁপন অনুভূত হয়, সে কোথাও কোন ড্রেজিং জনিত। আর বছর বছর মেরামতি হীন সেই সাথে রঙ করা হচ্ছে না বলেও দৈন্যদশা চোখে পড়ার মতো দাড়িয়েছে। সদর থেকে বাড়ির মূল ফটক অব্দি দুটো র‍্যাম্প আর প্রতি ফ্লোরে একটি করে হুইল চেয়ার এক্সেসিবেল টয়লেট সমেত পুরো বাড়ির নকশা নিজেই করিয়ে ফেলেছেন প্রকৌশলী বন্ধুকে দিয়ে। প্রথম প্রথম তার এই ঝোঁক আমলে না নিলেও পরে ছেলেরা বেগতিক দেখে প্রোমোটারের হাতে জমিটা দিয়ে দেবার বুদ্ধি দেয়। প্রোমোটার মানেই বেশ কিছু টাকা, তিনটে ফ্লোর পাওয়ার লোভনীয় প্রস্তাব সবই আছে। কিন্তু এসবের পরেও তিনি প্রোমোটারের প্রস্তাব সায় দিতে পারেননি।
বয়সের ভারে ইদানিং তাকে কখনো ওয়াকার কিংবা লাঠি ব্যবহার করতে হয়। প্রোমোটার দের যে বাড়ির নকশা তাতে মূল গেইটে টিলামতো উচু ধাপের সিঁড়ি, খুপড়ি রুম আর ছোট দরজার টয়লেট কোনটিই বার্ধক্য কিংবা শারিরিক প্রতিকূলতার মানানসই সুবিধা সম্মত নয়। আর তাছাড়া এতোদিন পরে দেশে ফিরে নিজের একটা স্টুডিও করার স্বপ্নটি যতই বিলাসিতা হোক ছাড়তে নারাজ তিনি।

শিল্পের সাথে মানুষের জীবনের দুস্তর ব্যবধান দিনে দিনে বাড়ে আর ক্রমশ বিচ্ছেদের দিকেই এগিয়ে যায়। সমাজ বা দেশ নয় বরং নিজের ছোট্ট পরিবারের গণ্ডি তাকে এই শূন্যতার বোধটি প্রকটভাবে জানান দিচ্ছে। শুন্যতা থেকে একাকিত্ব, তার থেকে কখনো দুঃখ কখনো আক্রোশের একটা বাষ্প ভিতরে জমা হয়। ছেলে মেয়ে গুলো সকলেই প্রতিষ্ঠিত কিন্তু কেউই শিল্পিত রুচিবোধের ধারে কাছেও যায়নি। তাদের রুচি তাদের চিন্তা কিংবা বিচার সকলই কেমন ধ্যাড়ধ্যাড়ে যুগের ফ্যাশনএবল তকমা আটা। এ কদিনেই ঘর, পাড়া, মহল্লা থেকে বেড়িয়ে রাজপথ অবধি কেমন এক একাকিত্ব পেয়ে বসেছে তাকে। কেউকেউ ফিরে এসেছিলো অনেক আগেই। বেশ দেরিতেই বলা যায় তার ফিরে আসা। তবুও ওদের কাউকেই আর চেনা যায়না অতীতের সবুজ,নীল গোলাপী রঙ বন্ধুদের স্মৃতির ছবি মিলিয়ে। যারা টিকে গেছে ওদের গা থেকে কেমন সেই সমসাময়িক লিলুয়া বাতাসের রুপ। আর যারা টিকতে পারেনি তাদের আক্ষেপ যেন হলুদ পেকে যাওয়া কফের মতোই।

অজান্তেই কেমন অদ্ভুত ইচ্ছের মর্মর এক যন্ত্রনা যাগে আঙ্গুলের ডগায়। দেয়ালের মাঝে ছায়া পরে যেন রদাঁর কিংবা ড্যুরারের আঁকা প্রার্থনার মুদ্রা। শরীর ছিটকে যায় অস্তিত্বের বাইরে। ছায়ার অবয়ব রুপ পায় দুষ্প্রাপ্য প্রত্ন-নিদর্শনের যত্নের ছোঁয়া। দেয়ালের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতেই চিন্তা চলে যায় অনির্দিষ্ট আর উপলক্ষহীনে। কোন এক নৌকা যার কাণ্ডারী নেই, পাল নেই,দাড় নেই, হাল নেই কিন্তু নৌকাটা ঝড়ের মধ্যে। ছিটকে পড়ছে, দুমড়ে মরছে,মুচড়ে যাচ্ছে নৌকা ভর্তি যাত্রি ঠিক যেমন এল গ্রোকো এঁকেছিলেন। কিন্তু তিনি কোন নৌকা আঁকেননি। এঁকেছিলেন ঝড়ঝাপটার প্রতিকী রুপে দুমড়ে মুচড়ে যাবার হাহাকার।
বার্ধক্যের ন্যুয়ে পড়া অবয়বের ভিতর মাইকেলেঞ্জোলোর প্রতিকীটা জেগে উঠে হয়তো তার সমাহিত সেই ক্ষণে। জীবনটাইতো ঝড়ের সমুদ্র আর সেই শক্তির সাথে পাঞ্জায় শক্তিহীন নিরিহ মানুষ তাও টিকে থাকার লড়াই করে "ক্রাইস্ট অন দি অব গ্যালিলি"? না "দি শিপরেক অব ডন জোয়ান"? দেলোক্রোয়ার পোস্ট ইমপ্রেশনিজম? নাকি কিউবেজম? ঠিক মনে পরছেন না। নাকি পল ক্লে'র "বার্ক অব দান্তে"?। সে যাই হোক ভিতরে নাড়া দিয়েছে দেশ, নাড়া দিয়েছে দেশের ভাবনা এই নৌকায় পার হওয়া যাত্রীদের সাথে আমার দেশ আমার জাতী............

- বাবা! নীচে যাবে চলো।
- তোর বন্ধু এসেছে? বন্ধু শব্দের মাঝে একটা বিহ্বলতা টের পান তিনি। সম্পর্ক নিবিড় হতে হলেও লাগে খোলা পরিবেশ তা প্রকৃতি আর জনমানুষ আর পরিবেশ এই তিনের মেলবন্ধ। কতটুকু পায় এরা? পাঁচিলের ভিতর ঘর যার ভিতর মশারি আর তারও ভিতর পোশাকী মুখোশ। খাঁচার ভিতর খাঁচার তারো ভিতর ছোট হতে হতে পার্টিশন ডট। দেখা হলো, যদি মনে হয় মিলে গেলে তো কিছু বোহেমিয়ান বছর আর তার পরেই গুহা কিংবা খোলস জড়ানো কচ্ছপের উভয়চর বেঁচে থাকা।
- দুই ভাবি আছেন ভাইয়ারাও চলে আসবেন যখন তখন। সবাই চা নিয়ে অপেক্ষা করছে। তুমি নিচে যাবে চলো।
- তাহলে ওদের আসার দেরি যতক্ষণ চল সামনের রাস্তাটা ধরে হেটে আসি। তোর বন্ধুকে দেখাতে হবে পাঁচিলটা ভাঙলেও যেন গাছ গুলো কাটা না পড়ে।

হঠাৎ করে দেখলে মনে হবে এ যেন রেমব্রান্টোর আঁকা কোন ছবি। চার পাশে মরে আসা আলো। ধীরে ধীরে এদিক সেদিক ঝুপ ঝাপ গাড় শেড ফেলে অন্ধকারের আবহ তৈরীর কিছু আগেকার ক্যানভাস। সিনেমার ফ্রিজশটও এমনই হয়। ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা সর্বমোট পাঁচজন চরিত্র দাঁড়িয়ে আছে, আর একজন পড়ে আছেন মাটিতে। খোলা প্রকৃতির মাঝে হলেও গোটা চিত্রটাই ধরে নেয়া যাবে কোন স্টুডিওতে তৈরী করা সেট। ঠিক বামের ফুটপাথের কোল ঘেষে যে মাঝবয়সী ছেলেটি বসে পড়ল সে একটু দূরত্বে মুখে হাত চাপা দিয়ে অবিশ্বাসে তাকিয়ে থাকা মেয়েটির বন্ধু। ঠিক বন্ধু বলাটা মিডিয়া আর্টিস্টদের যে কোন সম্পর্কের মুখস্ত নাম যদিও, তবে ছেলেটি মেয়েটির বন্ধুর থেকে বেশ কিছুটা বেশি। আর মেয়েটি মাটিতে পড়ে থাকা ভদ্রলোকের সর্ব কনিষ্ঠ কন্যা। মাটিতে ঝুঁকে মোটা মুটি মিনেট দশেক স্থির মূর্তির মডেল ভেঙে সর্ব প্রথম যে নারী এদিক ওদিকে তাকিয়ে চিৎকার করে কোন সাহায্য চাইতে চাইছেন তিনি বড় ছেলের বউ। লাল বলটি লোফালুফিতে ব্যাস্ত থাকা যে শিশুটিও স্থির মূর্তি বনে দাঁড়িয়ে আছে শিশুটি বড় যায়ের একমাত্র ছেলে। আর তাকে বুকের সাথে জড়িয়ে বাস্তবকে বিশ্বাস করেনিতে এদিক ওদিক দিশাহীন তাকাচ্ছেন যে দ্বিতীয় নারী তিনি মেজ ছেলের বউ। আর সর্ব শেষ যার পরিচায় বাদ রয়ে গেছে তিনি একজন আঁকিয়ে। অনেক দিনের প্রবাস জীবন কাটিয়ে দেশে ফিরে আসাটাই তার জীবন অবসানের এক মাত্র কারণ বলেই বিবেচিত......... কেননা ভদ্রলোক এই কিছু আগে চাঁদা দাবি করা তিন যুবকের একটি দলের দুই মোটর বাইক আরোহীর হাতে গুলি খেয়ে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করলেন।


মন্তব্য

সাবরিনা সুলতানা এর ছবি

বরাবরের মতোই
প্রখর এর লেখার শেষে একটা ধাক্কা থাকে...
গল্পের আমেজের সাথে সাধারণ মানুষ সচেতন হয়ে উঠার দারুণ একটা ব্যাপার।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মায়ার নেশা কাটাতেই এ তীব্র অস্থিরতা
তবু, মায়ার পাহাড়েই আমার নিত্য বসবাস।

প্রখর-রোদ্দুর এর ছবি

হাফ সচলিত হওয়ার অভিনন্দন সাবরিনা।

উত্তোরোত্তর পুরো সচলের হবার শুভকামনা

আশালতা এর ছবি

চলুক

----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি

প্রখর-রোদ্দুর এর ছবি

আশালতা অনেক ধন্যবাদ -

বইখাতা এর ছবি

ভালো লেগেছে। এটাই বাস্তবতা। লেখার কিছু কিছু জায়গা অনেক ভালো লেগেছে।

প্রখর রোদ্দুর এর ছবি

বইখাতা ধন্যবাদ। কিছু কিছু জায়গা গুলো জানলে হয়তো আমার ভালোলাগা আরো বেড়ে যেতো হাসি

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

ভালো লিখেছেন। এভাবেই আমরা চলছি। গত পরশুদিন আমার ডাক্তার বন্ধুর বাসার গ্যারেজ থেকে দুপুর ৩টায় ড্রাইভারকে চাকু মেরে গাড়ি ছিনতাই করতে গিয়ে একজন ছিনতাইকারী ধরা পড়ে গণধোলাই খেয়েছে। অবশ্য ছিনতাইকারী ছাড়া পেয়ে যাবে।

প্রোমোটার আর ডেভেলপার কথাদুটোর মানে মনে হয় একই। তবে ওপার বাংলায় প্রোমোটার এবং বাংলাদেশে ডেভেলপার শব্দটা ব্যবহৃত হয়।

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

ভালো

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

অতিথি লেখক এর ছবি

চলুক
ইসরাত

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।