সামাজিক গল্প ১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৪/০৩/২০১৪ - ৫:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আহসান সাহেব হুঁকার নলে চুম্বন করিয়া গম্ভীর কণ্ঠে কহিলেন, "আমার পুত্রটি সম্প্রতি ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা দিয়াছে। এই বয়সে ছেলেপিলে একটু আধটু দুষ্টামি করিয়াই থাকে। মেট্রিক পরীক্ষার পূর্বে তুমি অভিযোগ আনিলে শাস্তি বাবদ উহাকে বেতপিটা করিতে পারিতাম। কিন্তু এখন ত সে নওজোয়ান। তাহাকে বড় শাসন করিতে গেলে সে যদি অভিমানে ঘরছাড়া হয়?"

আতাহার চশমার মোটা কাচের আড়ালে চক্ষু দুটি গোল করিয়া কহিল, "আপনার পুত্রকে ঘরছাড়া করিবার অভিলাষ লইয়া আমি আসি নাই চাচাজান। সে নিজের ঘরে থাকুক, ইহা আমারও চাওয়া। বিশেষ করিয়া সে প্রতিবেশীর ঘরে অসময়ে জবরদস্তি প্রবেশ করিয়া যা একখানা কাণ্ড করিল গত রাত্রে ... ।"

আহসান সাহেব ভ্রু যুগল কুঞ্চিত করিয়া কহিলেন, "কি বলিতেছ? আমার খোকা কেন প্রতিবেশীর ঘরে জবরদস্তি প্রবেশ করিবে? তাহার ন্যায় গুণী সাহিত্যিককে ঘরে না ঢুকাইবারই বা কি আছে যে তাহাকে দস্ত জবর করিতে হইবে?"

আতাহার অভিমান ভরে কহিল, "তবে শ্রবণ করুন চাচাজান আমি যা কহি। এই বিবরণের এক বিন্দু মিথ্যা নহে।"

আহসান সাহেব একটি পদ অপর ঊরুর উপর স্থাপন করিয়া প্রবল তামাকু পান করিতে করিতে কহিলেন, "বল কি ঘটিয়াছে।"

আতাহার যা বর্ণনা করিল তাহা নিম্নরূপ।

বৃহস্পতিবার আপিস হইতে বাড়ি ফিরিয়া আতাহার স্ফূর্তিতে থাকে। কয়েক মাস পূর্বে সে বিবাহ করিয়াছে। কিন্তু চাকুরীর প্রবল চাপে স্ত্রীর সহিত অন্তরঙ্গ হইবার সুযোগ তাহার নিয়মিত মিলে না। প্রত্যূষে আপিসের তাড়া, বাড়ি ফিরিতে হয় নিশীথে, আসিয়া স্ত্রীর ঘনিষ্ঠ হইবার মত "ধনিষ্ঠ" বনিবার শক্তি আতাহারের দেহে আর থাকে না, সে দুটি ভাত খাইয়া সকাল সকাল শুইয়া পড়ে। কিন্তু শুক্রবার আপিস ছুটি থাকে, এই কারণে বৃহস্পতিবার রাত্রে সে ভাত খাওয়ার পর এক কাপ চা ও কতিপয় আয়ুর্বেদীয় আরক সেবন করিয়া স্ত্রী জুলায়খার উপর ঝাঁপাইয়া পড়ে।

গতকালও তাহার ব্যতিক্রম ঘটে নাই। কিন্তু জুলায়খার অন্দরমহলে প্রবেশ করিবার কিয়ৎকাল পরেই রমণমত্ত অবস্থায় কে যেন শিয়রের কাছে ঘরের জানালায় ঘা মারিয়া ধমক দিয়া কহিল, আরে আরে আপনি এইবার থামেন মহাশয়!

আতাহার ও জুলায়খা, উভয়েই কামাবেশে বিহ্বল ছিল বলিয়া জানালার দিকে খেয়াল করিতে পারে নাই, আচমকা এত নিকটে এই সময়ে আগন্তুকের কণ্ঠস্বর শুনিয়া তাহারা ভয়ে আঁতকাইয়া উঠিল। জুলায়খা ত্বরিত গতিতে চাদর দিয়া আপন দেহ আবৃত করিল, আতাহার লুঙ্গি দন্তে কামড়াইয়া ধরিয়া পাল্টা ধমক দিয়া কহিল, কে ঐখানে?

তখন জানালার অপর প্রান্ত হইতে আহসান সাহেবের পুত্র হাঁকিয়া কহিল, আমি আমি। অনেক হইয়াছে এইবার শয়ন করুন। আর আগামী কল্য ডাক্তারের নিকট যাইয়া নিজের চিকিৎসা করাইবেন। তিন মিনিট পার করিয়া স্ত্রী রমণ করিতেছেন, ইহা কি পর্ণদৃশ্য পাইয়াছেন নাকি মহাশয়?

আতাহার বাড়িওয়ালার পুত্রের কথার অগ্রপশ্চাৎ উদ্ধার করিতে ব্যর্থ হইয়া গর্জন করিয়া কহিল, আরে বেটা তুই এই রাত বিরাতে চারতলার জানালায় উঠিলি কেমন করিয়া?

বাড়িওয়ালার পুত্র গর্বভরে কহিল, কেন, কিং কং চলচ্চিত্রে দেখেন নাই, কিং কং কিভাবে বড় বড় ভবন বাহিয়া উঠে?

আতাহার গর্জন করিয়া কহিল, তুই কি কিং কং নাকি রে শ্যালক পুত্র? তুই তো ...।

বাড়িওয়ালার পুত্র পাল্টা গর্জন করিয়া কহিল, সাবধান দুর্বৃত্ত, নিজে তিন মিনিটের অধিক কাল ধরিয়া কোপাইতেছিস, আর আমাকে বলিস শ্যালক পুত্র? দুশ্চরিত্র রেপিষ্ট কোথাকার। জুলায়খা ভাবী, আপনি স্থির করুন, আপনি কোন রেপিষ্টের সঙ্গে ঘর করিবেন, নাকি কোন কবির সঙ্গে, যে কি না আপনাকে ঘড়ির কাঁটা ধরিয়া তিন মিনিটেই খুশি করিবে?

জুলায়খা নিজের নাম শুনিয়া চিৎকার করিয়া ফিট খাইল।

আতাহার কিছুই বুঝিতে না পারিয়া তোতলাইতে তোতলাইতে কহিল, আরে বেটা এই তিন মিনিটের ব্যাপারখানা কী? আর তুই বেটা এই গভীর নিশীথে পায়খানার পাইপ বাহিয়া অন্য লোকের জানালায় উঁকি দিয়া তিন মিনিট গণনা করিতেছিস কি কারনে?

বাড়িওয়ালার পুত্র গর্বভরে কহিল, নেশনাল জিওগ্রাফি মেগাজিনে পাঠ করিয়াছি, সুস্থ সবল পুরুষের রতিকাল সর্বোচ্চ তিন মিনিট। তিন মিনিট পার হইলেই বুঝিতে হবে যে ঐ পুরুষ সুস্থ নহে। বরং সে কোন প্রকার আরক সেবন করিয়া ধনিষ্ঠ হইয়াছে। অর্থাৎ সে একটি পাপিষ্ঠ রেপিষ্ট। আপনি মহাশয় একটি খল পুরুষ। নির্ঘাত সারাটি সপ্তাহ পর্ণদৃশ্য দেখিয়া পার করিয়া বৃহস্পতিবার রাত্রে এই অবলা নারীটিকে ভর্তা বানাইতেছেন। বেয়াদবের ন্যায় দাপাইতে দাপাইতে সুস্থ পুরুষের জন্য অলঙ্ঘ্য দুর্গম কিঙ্কর বিন্দু অতিক্রম করিতেছেন।

আতাহার পানির জগ হইতে পানি লইয়া অজ্ঞান জুলায়খার মুখে পানি ছিটাইতে ছিটাইতে গর্জন করিয়া কহিল, আরে মূর্খ, নেশনাল জিওগ্রাফি মেগাজিন পড়িয়া লম্বা লম্বা বাকতাল্লা মারিতেছিস? রমণের তুই বুঝিস কি রে বোকাসুধা?

বাড়িওয়ালার পুত্র তখন জানালা ছাড়িয়া পুনরায় পায়খানার পাইপ বাহিয়া নামিতে নামিতে উত্তর করিল, আমার নিজেরও শাবানা রাহাতের সঙ্গে দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা আছে রে রেপিষ্ট। আগামীকাল আপনি যদি আপনার তন মন ধন ডাক্তার দিয়া পরীক্ষা না করান, আমি প্রতি বৃহস্পতিবার আব্বা আমাকে ‌ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষার জন্য যে কেসিও ঘড়িটি ক্রয় করিয়া দিয়াছেন, উহা দিয়া সেকেণ্ড মিলিসেকেণ্ড মাপিয়া আপনার হালুয়া টাইট দিব।

বিস্তারিত শুনিয়া আহসান সাহেবের মুখ অন্ধকার হইয়া গেল। তিনি আতাহারের দিকে রোষ কষায়িত লোচনে চাহিয়া কহিলেন, "খোকা এইসব করে বলিতেছ? অথচ আমি জানিতাম সে দিবারাত্র ঘর আটকাইয়া সাহিত্যের সাধনা করে। আচ্ছা, উহাকে ডাকিতেছি। আরে আবুইল্যা, খোকাকে গিয়া বল আব্বা ডাকিতেছেন।"

কিয়ৎকাল পর খোকা আসিয়া হাজির হইল। আতাহারের দিকে জ্বলন্ত চোখে তাকাইয়া সে কহিল, "আব্বা আমাকে ডাকিয়াছেন?"

আহসান সাহেব ঘর কাঁপাইয়া গর্জন করিয়া কহিলেন, "শাবানা রাহাত কে? তার সঙ্গে তোর কিসের অভিজ্ঞতা? ঠিক মত উত্তর দে দুষ্ট রমণীর পুলা, নতুবা তোকে ত্যাজ্যপুত্র করিব।"

খোকা ফ্যালফ্যাল করিয়া একবার আতাহার, আরেকবার পিতার মুখের পানে চাহিয়া কহিল, "শাবানা রাহাত নামে কাউকে তো চিনি না আব্বা।"

আতাহার ফুঁসিয়া কহিল, "কেন, গতকাল আসিয়া আমার সাপ্তাহিক সুখ মাটি করিয়া কাটিবার সময় যে খুব বলিলে, শাবানা রাহাতের সঙ্গে তোমার দীর্ঘদিনের রমণের অভিজ্ঞতা আছে?"

খোকা কিছুক্ষণ মাথা চুলকাইয়া আচমকা খলখল করিয়া হাসিতে হাসিতে কহিল, "আব্বা, এই লোকটা শুধু রেপিষ্টই নহে, সঙ্গে ঠসাও। আপনি জনাব তন মন ধনের পাশাপাশি কানও ডাক্তার দেখাইয়া ঠিক করুন।"

আতাহার কহিল, "কথা ঘুরাইতেছ কেন? বল শাবানা রাহাত কে?"

খোকা বুক ফুলাইয়া কহিল, "শাবানা রাহাত নয়, আমি কহিয়াছিলাম, সাবান আর হাত!"

---
জেরেম রনি

(আরও সামাজিক গল্প রচনার অভিলাষ করি। যদি আপনারা অনুমতি দিয়া বাধিত করেন।)


মন্তব্য

এম এস নিলয় এর ছবি

ভালো লিখেছেন; পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম হাসি

কৌস্তুভ এর ছবি

ছদ্মনামের পোস্টখানি ব্যঙ্গ হিসাবে উপাদেয় হলেও মেটাব্লগিং ও ব্যক্তিআক্রমণ বলিয়াই প্রতীয়মান হয়।

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি

ভালো লাগলো না। কৌস্তভদার সাথে একমত। পাশাপাশি আরো বলি - গল্পে ভাষার ব্যবহার অতিশয় দূর্বল মনে হলো। আর কোন কোন জায়গা পড়ে মনে হলো এই লেখাটা একই দোষে দুষ্ট।

সামাজিক গল্প বলে কী বোঝাতে চেয়েছেন জানি না, তবে উদ্দেশ্য যদি এমনই হয়, তবে সে রকম সামাজিক গল্প না দেয়াই শ্রেয়। তবে আপনার লেখার ধরণ বলে আপনি ভালো বিষয়ে সময় নিয়ে লিখলে চমৎকার গল্প উপহার দিতে পারবেন, সেই চেষ্টাই করুন, প্লীজ।

____________________________

দীনহিন এর ছবি

সামাজিক গল্প বলে কী বোঝাতে চেয়েছেন জানি না

এত পরিষ্কার করে বলার পরও কেন বুঝতে পারছেন না, তা বোধগম্য নয়।

গল্পে ভাষার ব্যবহার অতিশয় দূর্বল মনে হলো।

আর আমার নিকট, 'গল্পে ভাষার ব্যবহার' অতিশয় শক্তিশালী মনে হল, হিজিবিজবিজ। গল্পটির আনাচ-কানাচ, কোনা-কাঞ্চিতে ব্যাপক খোঁজাখুঁজি করলাম, কিন্তু অনেক চেষ্টা করেও একজন আনকোরা লেখককে আবিষ্কার করতে ব্যর্থ হলাম।

.............................
তুমি কষে ধর হাল
আমি তুলে বাঁধি পাল

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি

সামাজিক গল্প বলতে কি ব্যঙ্গ গল্প বোঝানো হয়েছে? গল্পে যেভাবে ভাববাচ্যে বিদ্রূপ করা হয়েছে, সেভাবেই কি ভাববাচ্যে সামাজিক গল্প বলে অন্য কিছু বোঝানো হয়েছে? শেষ লাইনে এরকম একটা ইঙ্গিত পেলাম বলেই এই জিজ্ঞাসা। আশা করি এবার পরিষ্কার?

কেন ভাষার ব্যবহার দূর্বল মনে হলো? "যদি আপনার তন মন ধন ডাক্তার দিয়া পরীক্ষা না করান" , "দুষ্ট রমণীর পুলা", "এই গভীর নিশীথে পায়খানার পাইপ বাহিয়া" ইত্যাদি পড়ার পরে আর কী বলবো বলুন তো?

আনকোরা লেখক হলেই ভাষার ব্যবহার দূর্বল হবে কেন? এক্কেবারে নতুন লেখক অথচ দুর্দান্ত ভাষা - এমন অনেক উদাহরণ আশেপাশেই ছড়িয়ে আছে। আবার পুরাতন লেখকও অনেক সময় দূর্বল ভাষায় লিখে ফেলেন, বিশেষত: নতুন কোন ধরণের লেখা লিখতে গিয়ে বা লেখাতে নিজের পরিচয় লুকাতে গিয়ে।

ধন্যবাদ।

____________________________

সত্যপীর এর ছবি

যদি আপনার তন মন ধন ডাক্তার দিয়া পরীক্ষা না করান" , "দুষ্ট রমণীর পুলা", "এই গভীর নিশীথে পায়খানার পাইপ বাহিয়া"

গড়াগড়ি দিয়া হাসি গড়াগড়ি দিয়া হাসি

..................................................................
#Banshibir.

অতিথি লেখক এর ছবি

জেরেম রনি, একই থিমে গল্পটা আরও ভাল করতে পারতেন। প্রথমে যেভাবে শুরু করেছেন পরে এসে একদমই হালকা করে ফেলেছেন। প্রত্যাশা পুরণ হলোনা। আমার কাছে অন্তত গল্প বলার প্রথম পর্ব ভাল লাগলেও দম্পত্তির কামলীলা দর্শনটা ভাল লাগলোনা।

লেখাটার ভেতরের একটা রহস্য পাচ্ছি। আপাততো সেটার ব্যাখায় না যাই।

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

এক লহমা এর ছবি

গল্প ভাল লাগে নি। মেটাব্লগিং ও ব্যক্তিআক্রমণ বলেও মনে হয়েছে।

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

সাফি এর ছবি

একমত।

অতিথি লেখক এর ছবি

গবেষক সাহেব তাঁহার বিচিত্র কান্ডের কর্মফল তাঁর নিজের পোস্টেই সুদে আসলে পেয়ে গেছেন। আর তিনি এমন গুরুত্বপূর্ণ কিছু নন সে তার উদ্দেশ্যে একখানা গল্প লিখে সচলায়তনে পোস্টাতে হবে।

মডুরাম, এক সপ্তাহের ভেতরে দ্বিতীয়বারের মত হতাশ করলেন। আগেরবার আপনি ঝিমাচ্ছিলেন বলে নিজেকে সান্তনা দিয়েছিলাম। এবার? এমন দুর্বল স্থুলরসের গল্প সচলায়তনে?

----ইমরান ওয়াহিদ

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি

তিন মিনিটের আবাল ত্বত্তে নাখোশ হয়েছেন বোঝা যায়, কিন্তু সে বিষয়ে সেই ব্লগেই যা বলার বলতে পারতেন। ভাববাচ্যে উষ্মা প্রকাশ করতে গিয়ে বেশ কয়েক ধরনের বিচ্যুতি ঘটেছে বলে মনে হয়।

rubai এর ছবি

ব্যক্তিআক্রমণ করে কি লাভ, এই বিষয়টি একদম ই ভাল লাগে নি। তবে আপনার লেখার হাত মন্দ নয়। মেধার সঠিক ব্যাবহার করুন ।

দীনহিন এর ছবি

তিন মিনিট নিয়ে মহা জঙ্গ,
চলে বাহাস, কিসে হয় ভঙ্গ?
এরই মাঝে পেল পাঠক বঙ্গ,
আর একখানা রগরগে রঙ্গ!

.............................
তুমি কষে ধর হাল
আমি তুলে বাঁধি পাল

guest_writer এর ছবি

মিনিটম্যানকে নিয়ে আস্ত একটা লেখাই পোস্ট করে ফেললেন? গুরুজনে বলে "গু-গোবর ঘাঁটতে হয় না" নোংরা করার বদলে পরিষ্কার রাখা ভালো। পরিশেষে বলব, আপনার সাহিত্যটা রাহিত্য হয়েছে।

--রা শা---

শাফায়েত এর ছবি

লেখাটা নিম্নমানের এবং এই লেখাটা মডারেটররা যে ছেড়েছেন সেই কাজটা ১০০গুণ বেশি নিম্নমানের হয়েছে, তারা খুব ভালো করেই মেটাব্লগিং এর সংজ্ঞা জানেন।

স্পর্শ এর ছবি

এই লেখা এবং লেখককে কষে গঠনমূলক সমালোচনা করা দরকার।


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

অতিথি লেখক এর ছবি

হতাশ হলাম। সচলে মেটাব্লগিং বিরোধী নীতিমালা শক্তভাবেই মানা হয় বলে ধারণা ছিলো।
- সুচিন্তিত ভুল

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনি লিখে যান বোকা তুষার

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।