অন্তর্ধান

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১১/০৪/২০১৫ - ২:৪৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(১)

বুঝছস ইকরাইম্যা, ব্যবসার মূল হইলো গিয়া তর জবান। পান চাবাতে চাবাতে ক্যাশবাক্সের পিছন থেকে জব্বর বখশ কথাটা তৃতীয়বারের মতো বলেন। আর যার উদ্দেশ্যে বলা সেই ইকরাইম্যা মানে ইকরাম একইরকম নির্লিপ্তভাবে পাটের দড়িগুলোকে গুছিয়ে রাখতে থাকে। যতবারই জব্বর বখশ ইকরাইম্যা বলে ডাকেন, ততবারই ইকরাম গলা উঁচিয়ে আগে পরিবেশটা বুঝে নেয়। যখন মনে হয় এটা বরাবরের মতো জব্বর বখশের বেহুদা আলাপ তখন সে নিজের কাজে মন দেয়। এবারের ডাকেও সে এমনটাই মনে করেছিল। কিন্তু তাকে কিছুটা অবাক করে দিয়েই এবার জব্বর বখশ তার উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া জবানটি খোলে-

-কীরে হোউরের পুত কানে কি সিসা ঢুকাইছসনি? আবাজ দেস না কেলা?

‘না মাহাজন হুনতাছিতো, দড়িডি গোছ দিতাছিলাম’ বলে একটু সামলে নেবার চেষ্টা করে ইকরাম। কিন্তু তাকে থামিয়ে দিয়ে জব্বর খেঁকিয়ে উঠে, ‘দড়ি তোর পিছে দিয়া দিমু, হমুন্দির পুত, আমারে কাম দেহাস? এইদিকে কী অইছে জানস?’ কে জানে কী হইছে, এই ভাবতে ভাবতে এবার উঠে আসে ইকরাম। আস্তে করে বলে ‘কি? ওই হাবিব মাহাজনের বউ গেছেগা যে ওইটানি কন?’ ‘হাবিব্যার বউ আহেইতো যাওনের লাইগা? এইটা আবার কুনো ঘটনা নি?’ এইটুকু বলে হাতে রাখা পেপারটা ঠিক করতে করতে জব্বর একটু থামে। এতে করে ইকরাম একটা রগরগে উত্তেজনাপূর্ণ আলাপের গন্ধ পেয়ে জব্বরের গা ঘেঁষে দাঁড়ায়। মনে ভাবতে থাকে ‘হালায় হাবিব মাহাজন বোধ হয় এলা বিরাট প্যাঁচগিত্ পড়ছে, খবরটা মনে হয় পেপারেও ছাপছে, তয় কোনো সাংবাদিকতো দেখলাম না গতকাইল থিকা, দেহা অইলে একটা কিছু কইয়া দেওন যাইতো।’ পত্রিকায় নাম বের হলে মহল্লায় নিজের তারকা খ্যাতি পাওয়ার যে সম্ভাবনা ছিল তা এমন হেলায় বিসর্জনের কারণে নিজেকে এবার গাল দিতে শুরু করে ইকরাম। ‘হালার সাংবাদিক গুলানও আইজকাল পকেটওলা জ্যাকেট পিন্দে না, দেইখ্যা বুঝনের উপায় থাহে না।’ এইদিকে জব্বর সেই তখন থেকে চুপ। পত্রিকার পাতা উল্টিয়ে একবার এই দেখেতো তো আরেকবার ওই দেখে। কিছু বলে না।

এই ফুরসতে ইকরামের ভাবনার রশিতে এবার টান দেয় হাবিব মাহাজনের নয়াবিবি। আহা কী নাম জানি আছিল তার। দোকানের উল্টা দিকেই বাড়ি। নিচে গদিনশীন হাবিব মাহাজন পান চিবাইতো আর উপরে বারিন্দায় তার নয়াবিবি কেমুন আকাশ দেখতো। আর ইকরাম দেখতো তারে। ইকরামের ভাবনা চলতেই থাকে। তাকে দেখতে দেখতে ইকরামের পাটের রশিতে প্যাঁচ লাগতো, সেই প্যাঁচ আর সহজে খুলতো না। ইকরাম ভাবতো ‘হাবিব মাহাজনের মতো এইরম একটা বুইড়া হাবড়ারে এই মাইয়া বিয়ে করলো কেন?’ ইকরাম ভেবেই যেতো, কোনো তল পেতো না। মাঝে মাঝে তার খুব রাগ হতো। একবারতো জব্বর বখশের গদিতে আড্ডা মারার সময় ইকরাম ইচ্ছা করেই হাবিব মহাজানের গায়ে চা ফেলে দিয়েছিল। মাহাজনের সাদা লুঙ্গি কী সুন্দর বাসন্তি রঙ ধরছিল। অবশ্য এতে জব্বর বখশ ইকরামকে ‘নাতকীর পো কী করছস?’ বলে একটা চড় বসিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু অবাক ব্যাপার হাবিব মাহাজন তারে দশ টাকা বখশিশ দিয়ে ঠা-া কিনে খাইতে বলেছিল। ইকরাম ভাবতেই থাকে, তার ভাবনা হাবিব মাহাজন থেকে তার নয়াবিবি, জব্বরের সাথে হাবিবের ব্যবসার সংকট ইত্যাদি নানা ডালপালা ঘুরতে থাকে। আর থেকে থেকে ওই নয়াবিবির মুখটাই তার সামনে হাজির হতে থাকে। সে প্রায় ভুলে যেতে থাকে জব্বর তাকে কেন গালি দিয়ে ডেকেছিল।

হোউরের পুত খাড়ায়া খাড়ায়া কী ভাবছ? জব্বর আবার খেঁকিয়ে ওঠে। ‘আপনেইতো ডাকলেন’ বলে চলে যেতে নেয় ইকরাম। ‘খাড়া’ বলে গলা খাদে নামিয়ে বলতে শুরু করে জব্বর বখশ, ‘ঘটনা হাবিব্যারে লইয়াই, তয় এতে তার নয়া বিবির কোনো ঘটনা নাই আবার আছেও। হেয় রাগ কইরা গেছে, আবার আইবো। তয় শিক্ষিত মাইয়াতো, হাবিব্যার দুই লম্বরি ব্যাবসা নিয়া কইছে, হাবিব্যারে ভালো হওনের কথা কইয়া গেছে, যাউগ্যা এডি তুই ছুডু মানুষ হুইন্যা কাম নাই’ এইটুকু বলে জব্বর থামে। ক্যাশবাক্সের উপরে রাখা পানের খিলি মুখে পুরে আবারো আগের স্বরে বলে- ‘ব্যবসা করবা আর জবান ঠিক রাখবা না তা অইবো না’। এবারে ইকরাম আর ধৈর্য্য ধরে রাখতে পারে না। সে জিজ্ঞেস করে ‘কী অইছে মাহাজন, হেই কখন থিকা এই এক কথাই কইতাছেন? ঘটনা কি?’ এবার আবার গলা খাদে নামিয়ে জব্বর বখশ বলে ‘হাবিব্যার কথা কই, খুব পার্ট আছিল এই কয়দিন, এখন কই গেল এইসব? দেখছনি এহন তারে, বাসাত নাই, গদিতভি নাই, চাইরদিকে হারিকেন জ্বালাইয়া খুঁজতাছে ব্যাকতে, দেহা যায় তারে? আমার কথা অইলো লাগে ব্যবসা কম করুম মাগার জবান ঠিক রাখুম, এই জব্বর বখশের এক জবান।’

ইকরাম ঠিক পায় না। এইটা ঠিক যে, হাবিব মাহাজন কয়দিন যাবৎ খুব ডাট দেহাইছে। কোন এক বড় পার্টি পাইছিল, দর-দামের হিসাব করে না, মোটা মোটা দড়ি কিনে, বড় বড় বস্তা কিনে। এই পার্টি আবার আনছিল হের আগের কর্মচারী। এইজন্য ইকরামরেও কম হুজ্জত পোহাইতে হয় নাই। কথায় কথায় আকাইম্যা বইলা গাইল দিত মাহাজন। কিন্তু মাহাজন কী কইতে চায়। হাবিব মাহাজনরে গত রাইত থিকা খুঁইজা পাওয়া যাইতাছে না এটা ঠিক, কিন্তু হের মানেতো এই না যে লোকটা আসলেই হারাইয়া গেছে। ভাবতে থাকে ইকরাম। তবে জব্বর বখশের চোখে-মুখের চাপা আনন্দ তাকে চিন্তিত করে।

(২)

- এ সবুর আগের চালানের মতো যেন না হয়। নদীর পাড়ের উঁচু ঢিবিটার উপর বসে পা দোলাতে দোলাতে বলে রমজান।
- জ্বী ওস্তাদ
- জ্বী জ্বী করিস না, কামের নামেতো ঘণ্টা।

দুহাতে কাজ করতে করতে সবুর হঠাৎ রমজানের দিকে তাকায়। রমজান এটা লক্ষ্য করে বলে

- কী? কিছু কইবি?
- না মানে ক্ষিধা লাগছিলো।
- রওশানরেতো রানতে কইসি, এখনো আগুন জ্বালাইতে পারলো না! ওই র-ও-শা-ন.. বলে লম্বা একটা হাঁক ছাড়ে রমজান।

রওশানকে এইভাবে ডেকে সে একটা শান্তি পায়। রওশানের একটা ভারিক্কি ভাব আছে যা তার অসহ্য ঠেকে। এ কারণে সুযোগ পেলেই রমজান রওশানকে এভাবে ডেকে বুঝিয়ে দেয় যে, সে তার অধস্তন ছাড়া আর কিছু না। রওশান অবশ্য তার দলে ক’মাস আগে এসেছে। তাকে নিয়ে আসছিল সোবহান। বেশি কিছু চিন্তা না করেই রমজান তখন তাকে দলে নিয়ে নেয়, মূলত দুই কারণে। প্রথমত বড় ধরনের ঝামেলা শুরু হলো। আর দ্বিতীয় কারণটাও এই ঝামেলা নিয়েই। বড় সাহেবের কথায় দলের দুইজনরে ডাম্প করতে হয়েছিল। এটা রমজানদের লাইনের শব্দ। এর মধ্যে একজন সোবহানের জিগরি দোস্ত। যে কারণে ঝামেলার সময় থেকেই সোবহানের সাথে তার একটা দূরত্ব তৈরি হয়েছে। তাই সবদিক ভেবেই রমজান তার কথাটা ফেলতে পারেনি। কিন্তু রওশানকে তার ঠিক পছন্দ হয় না। তাই এখন পর্যন্ত রান্নার কাজ ছাড়া তাকে আর কোনো কাজ দেয়া হয়নি।

- ওরে দিয়া কাম হয় না ওস্তাদ। আমারে দিতেন এতক্ষণে খাইয়া ঘুমাইতে পারতেন।
- নেতামি ছাইড়া নিজের কাম কর, আগে নাড়িডি ফালাইয়া ভিতরে মশলা ঢুকা। ভালো কইরা ঢুকাবি, যেন আগের মতো ফেল না করে। তোর কাম মশলা মারা, তুই মশলা মারবি, রওশানের কাম রান্ধা রওশান রানবো।
- কিন্তু ওস্তাদ কিরুম জানি লাগে। কাম সারার পরে একটু মাল-টাল খাইলে ভালা হইতো। কেমুন পেট গুলায়। কী গন্ধ দেখছেন, মনে হয় জন্ম থিকা আমশার রুগী আছিল।
- কথা কম ক, আমি দেখি রওশানের কাম কতদূর হইলো।

এই সময় সোবহান দৌড়ে দৌড়ে আসতে থাকে। তাকে দেখে দাঁড়ায় রমজান। রমজানের বয়সী-বিপুল শরীর সন্ধ্যার অন্ধকারে অন্যরকম লাগে। গাব্বার সিং এর মতোই রমজানের গোঁফ ক্রমেই জাঁকালো হয়ে উঠছে। রমজানের আগে গোঁফ ছিল না। কিন্তু ইদানিং এটা রাখতে শুরু করেছে। রমজানের দেখাদেখি সোবহানকে দেখে কাজ ফেলে উঠে দাঁড়ায় সবুর। সোবহান কাছে আসলে রমজান তাকে বলে-

- কি ব্যাপার সোবহান? এইরকম ছুটতে ছুটতে আইলা? ঘটনা কি?
- ওস্তাদে আপনেরে ফোনে পাইতেছে না। আমারে ফোন দিয়া কইলো আপনারে দিতে, কী জরুরী কথা আছে বলে।
- তোমার মোবাইলে টাকা থাকলে একটা ফোন দেও ওস্তাদরে। আমারটা এই সবুইরার কাছে দিয়া গেছিলাম একটু হালকা হইতে, তা উনি এইটা পকেটে নিয়া একটা ডুব দিয়া আসছেন। এই বলে রমজান কটমট চোখে সবুরের দিকে তাকায়।

সোবহানের ফোনে রমজান কিছুক্ষণ নিচু গলায় কথা বলে এসে সবুরকে গালাগাল দিতে থাকে। ঘটনা কী, সবুর কিছু বুঝে পায় না। খালি এইটা বুঝে যে কোথাও একটা গড়বড় হয়েছে। সবুর চিন্তিত মুখে কাজে আরো মনোযোগ দেয়। তার নিজের উপর ক্রমেই রাগ হতে থাকে। কেন যে রমজানের কাছে নিজের সাহসের পরিচয় দিতে গিয়ে সে এমন কাজ বেছে নিল। এখন রাতে ঘুম হয় না। ঘুমালেই স্বপ্নের ভিতরে সে সুরাইয়ার মুখ দেখে। আহা মুখখান যেন... আর দেখে দু’হাতে নাড়ি ফেলে সে খালি মশলা দিচ্ছে। আর দেখে ঢেউহীন নদীতে সে নেমে যাচ্ছে ভারী কিছু নিয়ে। স্বপ্নের ভিতরেও সে বুঝে পায় না কে কাকে বহন করছে। কোমর পানি পর্যন্ত নামার পর থেকে তার কেবলি মনে হয় এই নেমে যাওয়াই তার নিয়তি। সে আর চাইলেও উপরে উঠতে পারবে না। তার হাত-পা অসাড় হয়ে যেতে থাকে। সে চোখের সামনে স্পষ্ট দেখতে পায় তার তলিয়ে যাওয়ার দৃশ্য। পাড়ের দিকে মুখ দিয়ে সে সুরাইয়ার মুখ খোঁজে, কিন্তু কিছু বলতে পারে না। পাড়ে দাঁড়িয়ে সুরাইয়া হাত-তালি দিতে থাকে। সবুরের সারা শরীর অসাড় হয়ে আসে। একটা তীব্র আতঙ্ক তাকে ভর করতে থাকে। এক সময় এই আতঙ্ক নিয়েই তার ঘুম ভেঙে যায়। রাতে ঘুম নাই, কাজেও উন্নতি নাই। তার কাছে মনে হতে থাকে সে সারা জীবনই রমজানের অধীনে থেকে কেবল এভাবে মশলা মেরে যাবে। আগে ছালার বস্তা আর দড়ির কাজ ছিল। তা কিছুটা সহনীয় ছিল। দুঃস্বপ্নগুলো কম ভয়ঙ্কর হতো। এখন যতদিন যাচ্ছে..। সবুর ভাবতে পারে না। এদিকে সোবহান আর রওশানের দিক থেকেও কিছু জানা যাচ্ছে না।

- শোন সবুর, দশটার ভিতরেই হাতের কাম সাইরা ছোট মুরগীডারে মশলা দিয়া রিলিজ দেওন চাই। দুই হাত চালাইয়া কাম কর। আমি আইতাছি। ফিরনের সময় বোতল নিয়া আমু। কামে যেন ফাঁকি না থাকে কইলাম। তাইলে তুইও মরবি আমগরেও মারবি। বুঝছস?
- জ্বি, কিন্তু এটাতো অনেক ছোটো।
- ছোটোতো কী অইছে? মুরগীতো মুরগীই। যা কই কর। ইদানিং তুই যেন একটু বেশি কথা কস? কথা যত কম কবি ততই ভালো। বুঝা গেছে?

এবারে সবুর একেবারে নিরব হয়ে যায়। শুধু রমজান চলে যেতে উদ্ধত হলে, সে তার ক্ষুধার কথা মনে করিয়ে দেয়।

- শালার আমশি শইল্যে হাঁসের পেট নিয়া ঘুরে হারামজাদা। রওশানরে কইছি। তোর হাতের কাম সারলে খাওন দিবো। আর এই নিয়া যদি ঝগড়া করস দুইডায়, তাইলে.. চলো সোবহান।

‘হালার খাডুশের গুষ্ঠী’ রাগতভাবে রমজানের চলে যাওয়ার দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে অস্ফুটে বলে সবুর।

চলবে...

স্বয়ম


মন্তব্য

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

চলবে...

ধুর্মিয়া, কামড়ুজ্জামান কামড়াইছে নি? রেগে টং

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

অতিথি লেখক এর ছবি

প্রথম কারণ, বড় হইছেতো, তাই একটা সিকু্যয়াল রাখা।

আজকে ঝুলবো। চিন্তা নাই।

স্বয়ম

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

চলুক। চলুক

অতিথি লেখক এর ছবি

পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

স্বয়ম

রানা মেহের এর ছবি

গল্প একটু বড় হলেও একবারে দিলে পড়তে ভাল লাগে।
যাই হও। চলুক।

-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

অতিথি লেখক এর ছবি

জানি, কিন্তু একসাথে দিলে হাতিপোস্ট হয়ে যেত। তবুও সামনে খেয়াল রাখবো বিষয়টা।

ধন্যবাদ।

স্বয়ম

নজমুল আলবাব এর ছবি

পরেরটুকুও দিয়ে দিন। মডারেটররা এটা নাহয় প্রথম পাতা থেকে সরিয়ে দেবেন। গল্প একসাথে পড়তেই বেশি ভালো। উপন্যাস হলে অন্য কথা।

অতিথি লেখক এর ছবি

আসলেই দিয়ে দেব? নিয়মের ব্যাত্যয় হবে না?

স্বয়ম

সত্যপীর এর ছবি

দিয়া দেন আল্লা ভরসা।

..................................................................
#Banshibir.

অতিথি লেখক এর ছবি

পীর সাহেবও যখন ভরসা দিল, দিয়াই দিলাম। এখন মডারেটররা বুঝবেন।

স্বয়ম

অতিথি লেখক এর ছবি

চলুক

দেবদ্যুতি

অতিথি লেখক এর ছবি

ধন্যবাদ

স্বয়ম

সুলতানা সাদিয়া এর ছবি

পড়েছি, দ্বিতীয় পর্বে বা শেষ পর্বে একবারে মন্তব্য করবো। কোথায় যাচ্ছে দেখি। লিখুন।

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

অতিথি লেখক এর ছবি

ধন্যবাদ। পূর্ণ মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম।

স্বয়ম

আয়নামতি এর ছবি

পরের পর্ব দিলেন না চিন্তিত

অতিথি লেখক এর ছবি

পরের পর্ দিয়ে দিয়েছি আজ। মডারেটররা সম্ভবত এটা সরে গেলে আপ করবেন। নিয়মভঙ্গ হলো কিনা বুঝতে পারছি না যদিও।

স্বয়ম

মরুদ্যান এর ছবি

২ আগে পড়লাম, ১ পরে। দুই পর্বের মধ্যে এক্টু ফাঁক রয়ে গেল মনে হয়।

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে

অতিথি লেখক এর ছবি

ফাঁকটা কোথায় থাকলো তা বিস্তারিত জানালে উপকৃত হতাম। আমার নিজেরো একটু খটকা আছে। আগের লেখা, পোস্ট দেয়ার সময় যতটা পেরেছি এডিট করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু দ্বিতীয়বার বসে খুব একটা এডিট করতে পারিনি। এটা এতো বাজে স্বভাব। জেনেও নিজের উত্তরণ ঘটাতে পারছি না। তাই জায়গাগুলো একটু ধরে দিলে ভালো লাগতো।

স্বয়ম

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।