গানবন্দী জীবনঃ ওবলাডি ওবলাডা

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি
লিখেছেন ইশতিয়াক রউফ (তারিখ: সোম, ০২/০২/২০০৯ - ১:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

৭. ওবলাডি ওবলাডা

প্রিয় মানুষের প্রতি বিশ্বাস সব সময়ই মাত্রাছাড়া হয়। চিন্তা ও বুদ্ধির স্বাধীনতার শিখরে পৌঁছেও মানুষ প্রিয়ত্বের কাছে ন্যুব্জ হয়ে থাকে আজীবন। মানুষ কীভাবে যেন অন্যের ছায়া হয়ে যায়। অন্য কারও হাসিতে মন খুশি হয়ে ওঠে, অন্য কারও দুঃখে মন খিটখিটে হয়ে ওঠে। অন্যের প্রিয় গান নিজের প্রিয় হয়ে ওঠে।

বড় হওয়ার সুবাদে প্রায় সব নিকটাত্মীয়ের কাছেই এই যত্নটুকু পেয়েছি। আমার ভাল লাগে, তাই আমার ছোট মামা মুহম্মদ জাফর ইকবালের সব বই পড়ে শেষ করে ফেলেছিল। চলন্ত গাড়ির পাশে পাশে কাউকে দৌঁড়াতে দেখলে আমি খুশি হতাম, তাই আমার মামা ট্রেনের পাশে পাশে ছুটতো। সেই সময়গুলোর কথা।

আমার নানার ছিল এলপি’র এক বিশাল সংগ্রহ। রেকর্ড প্লেয়ারে সেগুলো চলতো খুব। পুরনো দিনের গান কিংবা পল্লীগীতি সেই বয়সে পোষাতো না তেমন একটা। সৌভাগ্যক্রমে, বিটলসের গান ছিল নানার খুব প্রিয়। পুরনো আমলের সেই গানগুলোর অর্থ না বুঝলেও তালে তাল মেলাতাম খুব। হয়তো তালের জন্যই ‘ওবলাডি ওবলাডা’ ছিল খুব প্রিয় গান। আমার পছন্দ, তাই নানা বারবার বাজাতো এই গান। গানের কথা কিছুই বুঝতাম না সেই বয়সে, শুধু ‘ও জ্যেডি, ও জ্যাডা’ বলে লাফালাফি করতাম। আর ছিল এলপি উলটে দেওয়া কিংবা পিন নাড়াচাড়ার আনন্দ। অগণিত এলপি আর পিন ভাঙলেও কোন শাসন পোহাতে হয়নি।

সে-সময় নানারা থাকতো সেন্ট্রাল রোডের এক বাসার নিচতলায়। সেখানেই আমার বড় হয়ে ওঠা। সকাল হলে দুই খালা তারস্বরে রেওয়াজ করতো, দুপুর হলে ছোট মামা চোখে গেঞ্জি পেঁচানো অবস্থায়ই কাছে ডেকে ‘অভি রে, অর্ণব রে’ করতো, বিকেল হলে বড় মামা বারান্দায় খেলতো। সেই সাথে ছিল গ্যারেজের সামনের জায়গাটুকুতে ক্রিকেট খেলা। নিঃসন্তান বাড়িওয়ালা শত রাগী হলেও আমার বেলায় প্রশ্রয়ী ছিল অনেক। টুকিটাকি দুষ্টামির কথা তো বাদই দিলাম।

একবার ‘কারেন্ট কী জিনিস’ জানবার ভূত ঢুকলো মাথায়। টেবিল ঠেলে বারান্দার এক সকেটের পাশে নিলাম। সেই টেবিলে উঠে একটি তারের দুই মাথা সকেটে ঢুকিয়ে দিলাম সুইচ টিপে। বিদ্যুতের ধাক্কায় টেবিল থেকে ছিটকে পড়লাম। সারা বাড়ির ফিউজ জ্বলে গেল। আরেকবার দাওয়াতে যাওয়ার তাড়ায় বারান্দার ‘আড়াল’ কাজে লাগিয়ে কাপড় বদলাচ্ছিলাম। যেই না প্যান্ট খুললাম, অমনি কাছের এক উঁচু দালান থেকে অট্টহাসি। সেই বেইজ্জতি ভুলতে পারিনি এখনও।

দিনের বেলা নানা-নানির আদরে সময় কাটতো। নানা বালিশে হেলান দিয়ে তাস খেলতো, আর নানি পাশের মোড়ায় বসে পান-সুপারি বানাতো। খেলতে খেলতে নানা আমাদের উপর পা তুলে দিত। ছোট ভাই তখন নানির কাছে অনুযোগ করে বলতো, নানি দেতো নানা তী তলে, নানা পা দেয়, নানার পা তা তেতে দাও তো!

সেই বাসাতেই ১৯৯১-এর নির্বাচন দেখেছিলাম। রাত জেগে বিটিভির বোর্ডে ফলাফল দেখানো হচ্ছে, মাঝে চলছে আনন্দমেলা, চলচ্চিত্র, গানের অনুষ্ঠান। একটু পর পর খাওয়া-দাওয়া, রাতভর আড্ডা আর গালগপ্পো। শবে-বরাত এলে ছাদে উঠে লুকিয়ে আতশবাজি পোড়াতাম। রাস্তার ঠিক উলটো দিকেই ছিল মানিক মামার মুদির দোকান। আমাকে আসতে দেখলেই এক বোতল কোক খুলে রাখতো। প্রতিদিন নানি কোক খাওয়াতো, নানা ঢাকা ক্লাব থেকে খাবার এনে খাওয়াতো।

নানাদের সেই ভাড়া বাসাতেই প্রথম দেওয়াল টপকানো শিখেছিলাম। একেক দিনে একেক রকম বোলিং অ্যাকশন নকল করে বোলিং শিখেছিলাম। ব্রিটিশ কাউন্সিল থেকে এনে ইন্ডিয়ানা জোনস, কিং সলোমন্স মাইন, স্টার ওয়ারস, সব দেখেছিলাম সেই বাসায়।

চুরির উৎপাতের কারণে প্রতি রাতে দরজা-জানালায় খিল দিয়ে শুতে হত। বড়দের মত এই কাজটা করায় আমার ছিল ব্যাপক উৎসাহ। যেমন ইচ্ছা, তেমন কাজ। এক রাতে আমি ভুলে গেলাম বাথরুম আর বেডরুমের মাঝের ড্রেসিং রুমের দরজায় খিল দিতে। সকালে উঠে দেখি ঘর ফাঁকা।

আমার নানা স্মিত হেসে বলেছিল, ব্যাপার না।

ওবলাডি ওবলাডা, লাইফ গোজ অন।

ইউটিউড থেকে ভিডিও এমবেড করে দিলামঃ

৬. মিস লংকা
৫. আমি আশিক, তুমি প্রিয়া
৪. নায়ে বাদাম তুইলা দে ভাই
৩. আজ আমার শূন্য ঘরে আসিলো সুন্দর
২. খরবায়ু বয় বেগে
১. সে যে বসে আছে একা একা


মন্তব্য

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

আমার খুব প্রিয় একটি গান। শুনলেই মনটা খুশি-খুশি হয়ে যায়।
ইউটিউব-বঞ্চিতদের জন্য অডিও আপলোড করে দিলাম। সাউন্ড কোয়ালিটিও এখানে বেটার।

ডানদিকের বাটনে ক্লিক করে সাইটে গিয়ে ডাউনলোডের ব্যবস্থাও আছে।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ ভাল ভার্সন দেওয়ার জন্য। এটায় গানের কথা ছিল, তাই আমি এটাই এমবেড করে দিলাম।

বিটলসের আর কোন গান সেভাবে তোলা হয়নি, যেমনটা এটা শোনা হয়েছে।

ভাঙ্গা মানুষ [অতিথি] এর ছবি

এইটা আমারো খুব ফেবারিট... আপনার মতো আমিও 'ও জেডি, ও জ্যাডা' মনে করতাম প্রথমে.. হা হা... সম্প্রতি এই গানের একটা কারাওকি ভার্সন পেয়েছি, চমৎকার কোয়ালিটি, শুধু ভোকালটা নেই... যেমন ইচ্ছা তেমন করে গাওয়া যায়..
ইচ্ছে করলে নিতে পারেন

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

আপনার মতো আমিও 'ও জেডি, ও জ্যাডা' মনে করতাম প্রথমে..

যাক, একই গোয়ালের আরেকটা গরু পাওয়া গেল অবশেষে। অন্য ভার্সনটা নেটে থাকলে লিংক জুড়ে দিয়েন।

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

সেই বাসাতেই ১৯৯০-এর নির্বাচন দেখেছিলাম।

নির্বাচনটা ১৯৯১ না?

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

হ্যাঁ। মাই ব্যাড। শুধরে দিলাম। হাসি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- এই সিরিজটা 'ছেলেবেলা'র একটা পারফেক্ট সিরিজ হইতে পারতো মিয়া।
ওবলাডি-ওবলাডা জীবন হালায় বহমান...
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

হ্যাঁ, লিখতে গিয়ে নিজেরও সেটাই মনে হচ্ছিল। "ছেলেবেলা", "না বলা কথা", এমন অনেক কিছুতেই এই লেখাগুলো যেত হয়তো।

বয়স এখনও তেমন একটা বেশি না বলে "ছেলেবেলা", আরেকটু দেরিতে লিখলে এটাই "আত্মজীবনী" হয়ে যেতে পারতো। মিস হয়ে গেল। দেঁতো হাসি

ব্যাপার না। আপাতত গোটা বিশেক গান মাথায় আছে যেগুলোর মধ্যে জীবন বন্দী হয়ে আছে। নিজেকে নিয়ে লিখে ফেললেই লেখালেখিটা অনেক কঠিন হয়ে যায়। ঝরে যাওয়ার সময় হয়ে আসছে মনে হয়। মন খারাপ

s-s এর ছবি

গানটা ছোট মেজ এবং বড় বেলায় অনেক বার শোনা, যদ্দূর মনে পড়ে ওব্লাইডি ওব্লাইডা এরকম ছিলো উচ্চারণটা -- ----
ভালো লাগলো লেখাটা

জীবন জীবন্ত হোক, তুচ্ছ অমরতা

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

আমি শুধু জানি ও জ্যেডি, ও জ্যাডা! দেঁতো হাসি

কীর্তিনাশা এর ছবি

মুগ্ধ হলাম!

পুরা মছুঁযালে একটা।

হাসলামও প্রচুর আপনার ও জ্যেডি ও জ্যাডা গানের কথায় আর প্যান্ট খুলে বেইজ্জতি হওয়ার ঘটনায়।

হাসছি এখনও হো হো হো

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

অধমের এই অক্ষম প্রলাপগুলো এত মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

বেইজ্জতি আর দাঁতে ব্যাথা -- এ দু'টো জিনিস আমি বাঘের চেয়েও বেশি ভয় পাই। মুষ্টিমেয় কিছু বেইজ্জতির মধ্যে এটা একটা। ফর্চুন কুকি'তে লিখে রাখার মত শিক্ষা হয়েছিল সেদিন।

স্বপ্নাহত এর ছবি

স্মৃতির নায়ে অতীত ভ্রমণের যাত্রায় আমাদের মনে করে সাথে নেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আবারও।

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

এনকিদু এর ছবি

গানটা আগে শুনিনি, আজকেই প্রথম শুনলাম । ভালই লাগল ।

দারুন হচ্ছে সিরিজটা ।


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

দৃশা এর ছবি

(তালিয়া)
চলুক
------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

মাশীদ এর ছবি

as always, তোর লেখাটা মন ছুঁয়ে গেল। তোর মামাদের সাথে সাথে নিজের মামাদের আদরের কথা মনে পড়ে গেল, তোর বাঁদরামির সাথে সাথে নিজেরগুলো।

আর বিটলস্! আহ্! আমারো ছেলেবেলার একটা বড় অংশ জুড়ে আছে এই পোকার দল। বড়বোনের একটা ক্যাসেট ছিল বিটলসের গ্রেইটেস্ট হিটস্ এর। আর তুই যেমন বললি অন্যের প্রিয় গান নিজের প্রিয় হয়ে ওঠে ঠিক সেভাবেই আমার বোনেদের প্রিয় গানগুলো আমারো প্রিয় হয়ে গেল। 'well she was just seventeen...' গাইতে গাইতে সাত পেরিয়ে সতের পার হয়ে আরো কত কত বছর চলে গেল...'ওবলাডি-ওবলাডা লাইফ গোজ অন'...কিন্তু এই গানগুলোর আবেদন ঠিক আগের মতোই রয়ে গেল।

সিরিজটা চালিয়ে যা। খুব ভাল লাগছে।


ভাল আছি, ভাল থেকো।


ভাল আছি, ভাল থেকো।

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ, আপু। মিলতে হবেই, কিছু ব্যাপার খুবই সার্বজনীন।

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

আমি শিরোনাম দেখে ভাবলাম পরদেশ সিনেমার "জারা তাসবীর সে তু নিকাল কে সামনে আ, মেরে মেহবুবা" গানের কথা লিখসো। ওই গানের মধ্যে "ওবলাডি, ওবলাডা" আছে খাইছে

লেখা তো যথারীতি খুবই ভালো। তবে সিরিজের দুইএকটা পর্ব পড়ে মনে হলো "গানবন্দী জীবন" না হয়ে "আমার ছেলেবেলা" হয়ে গেছে। হয়ত আশা করেছিলাম, একটা গানের সাথে সরাসরি জড়িয়ে থাকা মুহুর্তগুলো বা স্মৃতিগুলোই শুধু উঠে আসবে, যেমনটা "সে যে বসে আছে"-তে পড়েছিলাম। তবে এটা কোনো ব্যাপার না, কারণ প্রত্যেকটা পর্বই পড়তে অসম্ভব ভালো লেগেছে। কমপক্ষে বিশ পর্ব হতে পারে সিরিজটা, এটা ভাবতেই - সত্যি বলছি - খুবই আনন্দ লাগছে। চলুক।

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

হয়ত আশা করেছিলাম, একটা গানের সাথে সরাসরি জড়িয়ে থাকা মুহুর্তগুলো বা স্মৃতিগুলোই শুধু উঠে আসবে

ব্যাপারটা সে-রকমই, তবে কিছু গানের সাথে "সিচুয়েশন"-এর পাশাপাশি "সময়"-ও আটকে আছে। যেমন এই গানটা শুনলেই সবার আগে সেই বেইজ্জতির কথা মনে আসে।

আর, স্মৃতির ঝামেলা হল, যখন আসে, তখন হুড়মুড় করে একটা ঢল আসে। সেজন্যই যেই পিরিয়ডের সময়, সেটার কথা বলা আর কি।

অন্যভাবে বললে, যে-গানে স্মৃতি কম, সেটায় শুধু সিচুয়েশন আটকে আছে। যে-গানে স্মৃতি বেশি, সেটায় পুরো সময়টাই। খাইছে

এনকিদু এর ছবি

স্নৃতি নিয়ে কথা হচ্ছে হোক, সমস্যা কি ? আর সিরিজের নামেই তো জীবন আছে । লেখার ভেতরে জীবনের কথা না থাকলে কেম্নে কি ।


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

@ অতন্দ্র প্রহরী

... পরদেশ সিনেমার "জারা তাসবীর সে তু নিকাল কে সামনে আ, মেরে মেহবুবা" গানের...

হিন্দি ছবি ও গান বিষয়ে আপনার অগাধ দখল - মন্তব্যটি করে ভুল তো করিনি চোখ টিপি

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

রেনেট এর ছবি

সবগুলো লেখাতে মন্তব্য করা না হলেও পড়ছি নিয়মিত। সিরিজটির আইডিয়া খুবই চমত্ কার। অনেক স্মৃতি ভীড় জমায় পড়ার সময়। লেখা, যথারীতি অনবদ্য চলুক
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.

---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

কমেন্টানো লাগবে না, পড়লেই হবে। লিখি তো এখন নিজের জন্য। পাঠক কী মনে করে, সেটা ভেবে লেখার বয়স চলে গেছে অনেক আগেই। নিজের জন্য না লিখলে আসলে লিখে মজা নাই। মন খারাপ

ট্যাগ লাইনটা ভাই জব্বর লাগাইসো। ওটা দেখেই গইরান দিতেসি।

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

আহা! দেঁতো হাসি

--------------------------------------------------
একটি বাদরে, কি যে আদরে, খাচ্ছিল দোলা, ডাল ধরে ধরে!!!

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।