এই রূপকথায় উল্লেখিত চরিত্রগুলোর সহিত বাস্তবের কিংবা পরাবাস্তবের কোন চরিত্রের কোন প্রকার মিল নাই। যদি কোন পাঠক তাহার পরেও মিল খুঁজিয়া পান তবে তাহা একান্ত ভাবে উক্ত পাঠকের দুরভিসন্ধিমূলক মনের পরিচায়ক হইবে। ইহাতে অধম লেখককে কোন প্রকারেই দায়ী করা যাইবে না।
-----------------------------------------
পঞ্চবটি রাজ্যের রাজা মাননীয় ধুগো একদা প্রাসাদের ছাদে পদচারণা করিতে করিতে বৈকালিক মৃদুমন্দ সমিরন উপোভোগ করিতে ছিলেন। আর মনে মনে ভাবিতে ছিলেন - বয়স তো কম হইলো না। আর কতকাল এমন কুমারবৃত্তি পালন করিব? আমার সমবয়সী অন্যসকল দেশের রাজাধিরাজগণ এক্ষণে বিবাহ করিয়া সুখে রাজকার্য পরিচালনা করিতেছে। আর আমি কিনা বৃদ্ধাঙ্গুলি লেহন করিতেছি! তাহাদের কত অনুরোধ করিয়া পত্র লিখিলাম যে, আপনাদের সুন্দরী তরুনী শ্যালিকা থাকিলে দয়া করিয়া আমার সহিত বিবাহের বন্দবস্ত করিবেন! কিন্তু পাষন্ড, পামড়গণ আমার পত্রের কোন উত্তর করিল না। মাঝে মাঝে ইচ্ছার উদ্রেক হয় উহাদের প্রতিকুলে যুদ্ধ ঘোষণা করি।
এইসব নয় ছয় ভাবিতে ভাবিতে ধুগো ক্রমশ রাগান্বিত হইতে ছিলেন আর ফোঁস ফোঁস করিয়া নিঃশ্বাস ছাড়িতে ছিলেন। ঠিক সেই ক্ষণে তাহার সম্মুখে একখানা গাঙশালিক আসিয়া হুমড়ি খাইয়া পড়িয়া পাখা ঝাপটাইতে লাগিলো। ধুগো প্রথমে প্রচন্ডরূপে চমকিয়া উঠিলেন। তাহার পরে সাহস সঞ্চয় করিয়া ভাল করিয়া লক্ষ্য করিয়া দেখিলেন পক্ষির এক পদে রঙ্গীন সুতা দিয়া এক টুকরা কাগজ বাঁধা রহিয়াছে।
ধুগো নিমেশ কাল আর ক্ষেপন না করিয়া সেই কাগজের টুকরাখানি সংগ্রহ করিয়া পড়া শুরু করিলেন। ইত্যাবসরে গাঙশালিকটি উড়িয়া চলিয়া গেল। চিঠিতে লেখা ছিল - আমি কঙ্কাবতি, পঁচিশ বর্ষীয় সুন্দরী তরুনী, কঙ্ক দেশের রাজকন্যা। এক যাদুকরি সর্বনাশী ডাইনীর কোপানলে পড়িয়া বর্তমানে বন্দী জীবন কাটাইতেছি সপ্তসাগর তের নদীর পাড়ে এক অতি ক্ষুদ্র দ্বীপে। আমার একমাত্র সঙ্গী গাঙশালিকের মাধ্যমে আমি এই পত্রখানা আকাশের ঠিকানায় ছাড়িয়া দিলাম। এ ধরায় এমন দয়ালু পুরুষ কেউ কি রহিয়াছেন যিনি আমাকে উদ্ধার করিবেন? আমি প্রতিজ্ঞা করিতেছি যে মহিয়ান আমাকে এই বন্দীদশা হইতে মুক্ত করিবেন, আমি তাহার আজীবন চরণদাসী হইয়া থাকিব। আমার জীবন, যৌবন সকলি তাহার তরে বিলাইয়া দিব।
পত্রখানা পড়িয়া ধুগোর মন ব্যাকুল হইয়া উঠিল। কঙ্কাবতির দুর্বিসহ বন্দী জীবনের কথা কল্পনা করিয়া তাহার নয়ন বারি অঝোরে ঝড়িতে লাগিল। কিয়ৎক্ষণ কাঁদিয়া কাটিয়া শান্ত হইয়া তিনি রাজ্য সভায় গিয়া ঘোষনা দিলেন - যে মহাবীর সাত সমুদ্র তের নদীর ওপাড় হইতে কঙ্কবতিকে উদ্ধার করিয়া আনিয়া তাহার সমুখে হাজির করিতে পারিবে তাহাকে তিনি অর্ধেক রাজ্য দান করিবেন। তবে শর্ত হইলো কঙ্কবতিকে কেবল উদ্ধারই করিতে হইবে, তাহার সহিত কোন প্রকার প্রেমময় অথবা মধুময় সম্পর্ক করা যাইবে না। বিবাহের কথা তো অচিন্তনীয়। বিবাহ তাহাকে কেহ করিলে একমাত্র ধুগোই করিবেন।
এমত ঘোষণার পরে একদিন অতিবাহিত হয়, দুই দিন অতিবাহিত হয়। কিন্তু এমন মহৎ কার্য সাধনে কেহ আগ্রহ প্রকাশ করে না । ওদিকে ধুগোর ঘুম, নাওয়া, খাওয়া সকলি উচ্ছন্নে যাওয়ার জোগাড়। সারাটা ক্ষণ তিনি ছাদে পায়চারি করিয়া বেড়ান আর ভাবেন - আমার এই পঞ্চবটি রাজ্যে কী একজন সাহসী তরুন নাই যে কঙ্কাবতিকে উদ্ধার করিয়া আনিবে? এমন কাপুরুষের দেশে বাস করিবার চাইতে নির্বাসনে যাওয়া উত্তম!
তৃতীয় দিন হঠাৎ করিয়া রাজসভায় শোরগোল পড়িয়া গেল। সেখানে এক নিরীহ দর্শন তরুন হাজির হইয়াছে যে কিনা এই অভিযানে যাইতে সম্মত। সেই যুবকের নাম রায়হান আবীর।
এমন খবর পাইয়া ধুগো হাওয়ার বেগে রাজসভায় উপস্থিত হইলেন। রায়হানকে আগাপাশতলা ভাল করিয়া জরিপ করিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন - বিবাহ করিয়াছো ? রায়হান জবাবে হাসিয়া বলিল - না জাঁহাপনা সেই সৌভাগ্য এখনও হয় নাই। ধুগো বলিলেন - তবে তো চিন্তার কথা। সে যাহাই হউক, আর কেহ যেহেতু রাজি হইতেছে না সেহেতু তোমাকেই আমি এই অভিযানে পাঠাইতেছি। তবে আমি আবারো তোমাকে পই পই করিয়া সাবধান করিতেছি, কঙ্কাবতির সহিত কোন প্রকর লটর পটর করিবে না। কোন প্রকার গুজুর গুজুর ফুসুর ফুসুরও করিবার চেষ্টা করিবে না। এর অন্যথা হইলে তোমার গর্দান আর আমার জল্লাদ। সদা স্মরণে রাখিবে কঙ্কাবতি তোমাদের হবু রাণী, আমার হবু বধু। সর্বদা তাহার সহিত দশহাত দুরত্ব বজায় রাখিবে। আর যদি তুমি সত্য সত্যই কঙ্কাবতিকে নির্বিঘ্নে নিরাপদে আমার কাছে সমর্পণ করিতে পারো তবে তোমার জন্য থাকিবে অর্ধেক রাজ্য এবং আমার তরফ হইতে আরো অশেষ নিয়ামত। এইবার বল তুমি আমার শর্তে রাজি কিনা?
রায়হান মাথা ঝাকাইয়া তাহার সম্মতি জ্ঞাপন করিল। তখন ধুগো আবার বলিলেন - এইবার বল বৎস যাত্রার নিমিত্তে তোমার কি কি প্রয়োজন ? রায়হান কহিল - আলমপনা, এই অভিজানের জন্য আমার সপ্তডিঙ্গা আর সাতশ সাহসী, শক্তিমান নাবিক প্রয়োজন হইবে। আর প্রয়োজন হইবে সাড়ে তিন মন খাঁটি মধু।
এই কথায় ধুগো সচকিত হন - মধু ? মধু কেন ? মধু তো শুনেছি এক বিশেষ জৈবিক তাড়না উদ্রেককারী।
জবাবে রায়হান আবারো মৃদু হাসিয়া কহিল - মহানুভব, মধু বিপুল পরিমান শক্তির যোগান দাতাও বটে। যাত্রা পথে আমার এবং নাবিকদিগের কঠোর পরিশ্রমের কথা চিন্তা করিয়া আমি মধুর জোগান দিতে অনুরোধ করিতেছি। ইহাতে আমাদের অনেক কষ্ট লাঘব হইবে।
শুনিয়া ধুগো নিশ্চিন্ত হইয়া বলিলেন - আচ্ছা তবে, আগামী কল্ল প্রাতে তোমার সপ্তডিঙ্গা আর যা যা চাহিয়াছ তাহা সাগর ঘাটে তৈয়ার থাকিবে। তুমি এক্ষণে যাত্রার আয়োজন কর।
রায়হান উঠিয়া দাঁড়াইয়া বাদশাহ্কে কুর্নিশ করিয়া ’জো হুকুম জাহাপনা’ বলিয়া যাত্রার আয়োজনে চলিয়া গেল। আর ধুগো আরাম কেদারায় বসিয়া বসিয়া স্মিত হাসিয়া কঙ্কাবতিকে পাওয়ার পরে কি কি করিবেন ইত্যাদি ভাবিতে ভাবিতে সুখ স্বপ্নে বিভোর হইলেন।
(ভাল করিয়া লেবু চিপড়াইয়া এক কাপ মাত্র চা খাইয়া খুব শিঘ্রই বাকি অংশ লইয়া আসিতেছি)
মন্তব্য
চা পানপর্ব অতি সংক্ষিপ্ত করা হউক। কেননা আমি এক ধূগো আর এক রায়হান আবীরকে চিনি। তাহাদের নামের ব্যাপক মিল দেখিয়া শেষপর্যন্ত কী ঘটে তাহা জানতে উৎকণ্ঠা নিয়া অপেক্ষা করতেছি।
উৎকন্ঠা অত্যন্ত স্বাস্থ্য হানীকর। অতএব উৎকন্ঠিত হইবেন না।
খুব শিঘ্রই পরবর্তি অংশ আসিবে আশাকরি।
অশেষ ধন্যবাদ!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
চরিত্রগুলা চিনা চিনা লাগে
----------------
উদ্ভ্রান্ত পথিক
আপনে কি ভাই গল্পের উপরের ডিসক্লেইমার পড়েন নাই
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আপনি তো চা খাইতে চলিয়া গিয়াছেন, মন্তব্যের জবাব দিচ্ছে কে?
যাহাই হউক সচলদের এই চা খাইবার রোগ দূর করিতে হইবে।
চা খাইবার নাম করিয়া এই সব উৎকণ্ঠার মধ্যে রাখিয়া যাওয়া রীতিমত অন্যায়।
সালাহউদদীন তপু
চা খাইতে খাইতে মন্তব্যের জবাব দেয়া যায়, কিন্তু গল্প লেখা যায় না।
আর একটু সবুর করেন ভাই। সবুরে সুমিষ্ট মেওয়া ফলিবে
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
চায়ের কাপের সাইজটা আমাদের জানাইলে আমরা একটু উপকৃত হইতাম।
চিন্তয়েন না, বেশি বড় না
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আমার মন ব্যাপক দুরভিসন্ধিমূলক
লেখাটা বেশ... (নাহ্ থাক, লেবু চিপড়াইয়া চা খায়া আসি, তারপর বলবনে)
আমার মন ব্যাপক দুরভিসন্ধিমূলক
আপনারে তো ভালু লোক বলিয়া জানিতাম, ইহা তবে কি বলিতেছেন
আমার চা কিন্তু প্রায় শেষ হইয়া আসিয়াছে, আপনার কদ্দুর ?
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আপনাদের এই চাপান রোগের আশু প্রতিকার দাবি করিতেছি।
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
আপনার দাবীর সহিত সহমত ব্যাক্ত করিলাম
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আগে ভাগেই মহারাজ ধূ-গোর জন্য সমবেদনা রইলো। আমার প্রেমের নিশান বড় অব্যর্থ
আরে রাখেন মিয়া, আগে ভাগেই এত কথা বলিবেন না। কাহিনী সবে অর্ধেক পথ পাড়ি দিয়াছে। বাকি অর্ধেকে কে কোথায় গিয়া ঠেকে তার কি কোন ঠিক আছে ??
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আমার ক্যান জানি মনে হইতাছে আপনে চা পাতা নিতে সিলেট চইলা আসছেন।
তাহাতে আমার কোনরূপ আপত্তি নাই। তাজা পাতার চা অত্যন্ত সুস্বাদু হয় বলিয়া শুনিয়াছি
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আমার মন সার্ফ এক্সেল দিয়া ধোয়া - আমি গল্পের কাউরেই চিনি না। চা খাওয়া হইছে?
এই যে অন্তত একজন সাধু দরবেশ টাইপ লোক পাওয়া গেল। জনাব পায়ের ধুলো দিন
চা খাওয়া এই শেষ হইল প্রায়। দু'এক চুমুক বাকি রহিয়াছে
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
দুই চামচ পরিমাণ মধু চায়ের সহিত মিশাইয়া পান করিলে কীর্তিনাশার কীর্তি নাশ হইবার পূর্বেই পুনরাগমন নিশ্চিত হইবে।
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
তাহলে কি আপনি বলিতে চাহিতেছেন, চা খাওয়া বাদ দিয়া আগে মধুর সন্ধানে নামিবো ?
যাই তবে তাই করি.......
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
- বুঝছি, মহারাজ মাননীয় ধুগো'র কপালে উলু!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
গুরু এত তাড়াতাড়ি হতাশ হইলে চলিবে? কীর্তিনাশার হৃদয় মোটেই কঠিন পদার্থে গড়া নহে। নিশ্চই মাননীয় ধুগোর জন্যও রহিয়াছে অশেষ
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
কঙ্কাবতী মাঝে মাঝে স্বপ্নে যে যুবকের চেহারা দেখে তার সাথে ধূগোর খোমার মিল আছে। রায়হানের কোন দূরভিসন্ধি নাই অন্যের বউ নিয়ে ভাগার। সে অর্ধেক রাজ্য পাইলেই খুশী। মেয়ে গেলে মেয়ে আসবে কিন্তু টাকা, হু হু বাবা। কিন্তু কিন্তু কিন্তু ???? নিয়তি কে খন্ডাবে?
ধূগো কল্পনায় সখি পরিবেষ্টিত হইয়া কঙ্কারে নিয়া রাজ উদ্যানে নাচিতেছে। ঐদিকে রায়হান কঙ্কারে নিয়া পালাইয়া আসার সময় জংগলের মধ্যে কঙ্কা খাইলো উষ্টা। রায়হান দৌড়ে যেয়ে তুলল তাকে। শতহোক রাজার বাগদত্তা বইলা কথা। কিন্তু পায়ে রায়হানের স্পর্শ পাইয়া কঙ্কার শরীরে কিসের জানি তরংগ বহিয়া গ্যালো। তিন পাপড়ি বিশিষ্ট চোখ তিন মাইক্রো সেকেন্ডে তিরিশ বার কাপলো।
নামলো দিন আনধার করা ঝুম ঝুম বৃষ্টি। বিজলি চমকানোর করত করত আওয়াজে ভীত হইয়া কঙ্কা রায়হানরে জড়াইয়া ধরলো। শুরু হইলো এই বৃষ্টি ভেজা রাতে চলে যেও না......।
ঐদিকে ধূগো ভাবলো আজাইরা বইস্যা স্বপ্ন না দেইখ্যা যাই আগগাইয়া দেখি, কতোদূর আইসা পৌঁছলো? জংগলে গানের আওয়াজ পাইয়া সামনে যাইয়াতো চক্ষু ছানাবড়া
কাহানি ম্যায় টুইষ্ট। হ্যা ভাই ও বোনেরা। আগামি শুক্রবার মুক্তি পাচ্ছে পূর্ন দৈর্ঘ্য বাংলা ছায়াছাবি "এক ফুল দো জল্লাদ"। কিস কো মিলেগা ফুল আউর কিসকো ঠ্যাঙ্গা ??? এশিয়ার মধ্যে সর্ববৃহত ও সর্বপ্রথম ও সর্বাধুনিক .....................।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
ওরে আমারে কেউ ধর! হাসিতে হাসিতে চেয়ার উল্টাইয়া পড়িয়া গেলাম !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ঝুম ঝুম ঝুম বৃষ্টি
কি অনাসৃষ্টি
ভিজে হাওয়া লাগে প্রাণে
এত সুখ ভাল নহে বাছা! সমুখে কি আছে কেহই জানেনা
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আপু! আমার নেক্সট মুভিতে আপ্নে নায়িকা কাম চিত্রনাট্যকার!
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
আর আমি কি করিবো? আমারে কোন পাট দিবেন না তানিম ভাই ??
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
যারা ঘন ঘন চা খায় তাদের লেখা বয়কট করা হলো। আগে দেখে শেষটা নিলে এইটাও পড়তাম না।
এভাবে বলতে নেই পাঠক ভাই। এত রাগ করতে নেই।
চা খাওয়া মোটেই খারাপ কিছু নয়। তবে সেই চা খাওয়া যদি অনির্দিষ্ট কালের জন্য হওয়া কিছুতেই বাঞ্ছনিয় নয়
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
প্রাণপণে চেষ্টা করেও গল্পের কোন চরিত্রকেই চিনতে পারলাম না। বুড়া হয়ে যাচ্ছি!!!
বেশি চা খাইয়ালাইলে কইলাম পেটে খানিকটা ব্যাদ্না হইতে পারে!!!!
- বুড়াত্বের না মেম্বর, এইটা হইলো সাইডএফেক্ট!
ঠিক্কইরা কন তো আপনে কেডা সেইটা কি মনে আছে নাকি আল্লার ওয়াস্তে সেইটাও মাশাল্লাহ্ কইরালাইছেন!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মশাই! আপনে কিরাম জানি হই গেছেন!
পুরাপুরা বিগড়ানোর আগে মলম থেরাপি দেন গুরু। এক মাত্র আপনারে দিয়াই ইহা সম্ভব
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
না গুরু বেশি চা খামু না। মাত্র এক কাপ
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হ। খালি এক কাপ।
বেশি চা খাইলে কিন্তুক শইল্যের রঙ কালো হইয়া যায় শুনছি।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
তাই নাকি ? তাহা হইলে তো চা খাওয়া পুরাপুরি ছাড়িয়া দিব
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
"বদলে যাচ্ছেন ধুসর গোধুলি, প্রতিদিন - একটু একটু করে"
পর্যবেক্ষক মহল চোখ বুলালেই দেখবেন; কই আছে এই ডায়ালগ
- আমরা নিজেরা নিজেরা কাইজ্যা করলে চইলপে? আসো, চলো মেম্বর রে ধরি। ভদলুক ইদানিং বহুত পিছলাইতাছে। নতুন ইনফো আছে তেনার ব্যাপারে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
উনি কি ক্যাং-গরুর দেশে যাতিছেন?
- আয় মলম (দেই) গইর ভাই তো সেইরমই আভাস দিলিলেন।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
না ! আমাদের চির সবুজ ধুগো বদলাইতে পারেন না ! ইহা হইতে পারে না !!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হ! এক্কেরে ঠিক্কথা!
ধুসর গোধুলি কিরাম জানি অইন্যরকম হই গেছে গোই!
ধুগো দাদার স্মরণে রাখা উচিৎ যে - মাইরের উপর ঔষধ নাই।
বেশি তেড়িবেড়ি করলে তাহাকে উক্ত ঔষধ প্রেসক্রাইব করিয়া দিন।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
পোলাপানে চা খাইতেই এতো কাহিনী করে? বিয়ার পাইলে তো আর ফিরবোই না...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
চা পাই তাই খাই। বিয়ার তো পাই না ।
দেন না নজু ভাই কিছু বিয়ারের সাপ্লাই দেন না! পিলিজ !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
বড়ই মুচমুচা হইছে লেখা! খাসা!
তয় তানবীরা আপুর কমেন্ট পইড়া মনে ছবিডা দেখার আশা জাগিতেছে। চা খাওয়া শেষ বৃষ্টি ভেজা রাতে সাইড নায়কের সাথে নায়িকার অশ্লীন নর্তন কুর্দনের বিস্তারিত বিবরণ প্রকাশের তেব্র দাবি জানাচ্ছি!
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
ছি ছি এসব অশালীন কথা বলিয়া আমাকে লজ্জা দিবেন না
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ধুগো রাজা যেরম ভীরু তার কপালে কিছু জুটবে বলে মনে হয় না। শেষে মনে হয় সাধু সন্ন্যাসী কিছু একটা হয়ে যাবে। তবে নায়িকা কঙ্কাবতীরে ঠিক চিন্তে পারি নাই। ইট্টু যদি হিন্টস দিতেন
-----------------------------------------
ভালবাসা তুমি - প্রেয়সীর ঠোঁটে প্রগাঢ় চুম্বন;
ভয়হীন তবু, দেখলে দেখুক না লোকজন।
-----------------------------------------
এই গল্প ভরা রাতে, কিছু স্বপ্ন মাখা নীল নীল হাতে
বেপরোয়া কিছু উচ্ছাস নিয়ে, তোমার অপেক্ষায় ...
কঙ্কাবতি কঙ্কদেশের রাজকন্যা। রাজা কঙ্ক'র কন্যা। এইবার চিনতে পারছেন ?
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ধুগোর কি হবে তবে?
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
যাহা হইবার হইয়া গিয়াছে
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
নতুন মন্তব্য করুন