সচলাড্ডা

- পুড়ে নাই, আঁচ ও লাগে নাই নজু ভাই।
এই ধরেন মাসদুয়েকের মইধ্যেই কাসেল কিংবা মিউনিখে ইউরোপের বৃহৎসচলাড্ডা হৈতে যাইতাছে। তখন অবশ্য সামথিং উইল বি বার্ণিং

দিমু নি, রসায়া রসায়া সেই বর্ণনা দিমুনি আমরাও। ঢাকা-লণ্ডনে না থাকলেও কী কী করবার পারে জার্মানীর লোকজন দেইখেন।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

আর লেইখেন না!
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

আহারে ! যদি আড্ডাটায় যোগ দিতে পারতাম !!!!

আরে, এতো ত্বরিত পোস্ট!
...ধন্যবাদ নজরুল ইসলাম। লেখাটা ভালো হয়েছে। বেক্কল ছড়াকার আকতার আহমেদকে ধন্যবাদ অরূপের সাথে প্রথমবারের মতো দেখা হবার সুযোগ করে দেবার জন্য।
...তবে শেষে আসাতে আমার বোনাস লিটল ম্যাগ শুদ্ধস্বরের এক কপি উপহার পাওয়া। যা পেয়েছি প্রিয় সচল আহমেদুর রশীদ-এর কাছ থেকে। আর দেখা হয়েছে আজকের আড্ডার শেষ প্রান্তে এসে নারী সচল ক্যামেলিয়া আলম-এর সাথে। তার সাথেও আজ প্রথম দেখা।

গোধূলি, আড্ডা কি শুধু সচলদের জন্য নাকি অতিথিরাও আসতে পারে??? যদি অতিথিরাও আসতে পারে তাইলে দুইখান কথা আছে? আড্ডা কি শুধু জার্মানীর লোকদের জন্য নাকি স্যাঙ্গুইনরাও আসতে পারে??? যদি স্যাঙ্গুইনরা আসতে পারে তাইলে দুইখান কথা আছে। আড্ডার মেনু কি কাচকী নাকি রুই? যদি কাচকী হয় তাহলেও দুইখান কথা আছে।

তানবীরা

চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে

খুব ইচ্ছা আছিল আপনাগোরে একু দেখুম।
কিন্তু শালার পরীক্ষা!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

হুম, সত্যিই তো, পোড়া গনধ পাই!
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...

সত্যি
কিছু বোধহয় জ্বলছে কোথাও !

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

আমিতো সচলে ঢুকতে ঢুকতেই ভাবতেছিলাম - কী রে পোঁড়া গন্ধ পাই ক্যা! নজরুল ভাই এর পোস্ট পইড়া বুঝলাম ঘটনা এইখানেই প্যাঁচ খাইছে ..
বস, এত দ্রুত আগুন লাগাই দেওনের জন্য (বিপ্লব)

এটা একদমই মেনে নেয়া যাচ্ছে না যে, আজিজ মার্কেটে দু'ঘণ্টা থেকেও অরূপদর্শন থেকে বঞ্চিত হলাম। কে খবর পাবে কে না পাবে তা কীভাবে নির্ধারিত হয় বুঝলাম না। আমরা (আমি ও ফারুক ওয়াসিফ) না হয় জেমকনের সাহিত্য পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে যোগ দিতে একঘণ্টার জন্য একটু শেরাটনের বলরুমে গিয়েছিলাম, কিন্তু ওখান থেকে ফিরেও তো মার্কেটে ১ ঘণ্টা কাটালাম।

নাহ, কষ্ট হচ্ছে।

................................................................
আমার সমস্ত কৃতকর্মের জন্য দায়ী আমি বটে
তবে সহযোগিতায় ছিল মেঘ : আলতাফ হোসেন

কি...?? বাংলাদেশে সচলাড্ডা জার্মানদেশের হুমকি ধামকি!! আগামী এক সপ্তাহে লন্ডনেও আড্ডার ডাক দিতাছি...দুনিয়ার সচল.................
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

আহারে আইতে পারলাম না, কখন আইতে হইব ওইটাও বুঝি নাই, পড়ে কামে পইড়া সবজান্তারে জিগাইতেও ভুইলা গেলাম

-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'

‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍এই জাতীয় লেখা পড়লে এক ধরনের মর্ষকামী সুখবোধ হয়

ধন্যবাদ, নজরুল ইসলাম। আরও লিখুন এই বিষয়ে।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই

কপাল খারাপ, বেশ ব্যস্ত ছিলাম, তাই থাকতে পারিনি।

ভবিষ্যতের আড্ডায় থাকার ব্যাপারে চরম আশাবাদী।
---------------------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ

আমিতো জানতাম আজ আজিজে যাবো স্পেল চেকারের কাজে
গত বিষুদবার বসার কথা ছিল অরূপের সাথে
পরে অরূপকে নিয়ে ঢুকে গেলাম রবীন্দ্রনাথের রক্তকরবী দেখতে
তখনই ঠিক হয় ঠিক আছে শনিবারে বসা যাবে
আমি তো তাই জানি
কিন্তু এর মেধ্যে দেখলাম স্পেলচেকারের কথাবার্তার কাজটা একটা আড্ডা হয়ে গেছে এবং আমাকে অনেকেই দোষ দিচ্ছেন না জানানোর জন্য

তবে ভালো
নজরুল আর আকতারকে (বেক্কল ছড়াকার) প্রথম দেখলাম
লেখার ধারের তুলনায় নিতান্ত নিরীহ মনে হলো দুজনকেই

এই ভাবে না জানায়া আড্ডা আয়োজন করায় লানত দেয়া হচ্ছে। সিরিয়াস লেভেলে সেন্টু খাইলাম। যদিও মন্তব্যটা মজা করে দেয়ার চেষ্টা করছি। কিন্তু ভয়ংকর পর্যায়ে রাগ করলাম।

ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

কঠিন আতলামী হইসে মনে হয়... যদিও যদ্দূর জানি - অরূপদা আতলামী-ঋণাত্মক-প্রভাবকের কাজ করেন...

বহুদিন আরাম কইরা গ্যাজানো হয় না... হালকা ঈর্ষা হইলো...

নিমন্ত্রণ-আমন্ত্রণ-খবর দেয়ার ব্যাপার এতে ছিল না। আড্ডা ঘর থেকে সম্ভবত এই আড্ডার আচমকা আয়োজনটা হয়ে গেছে। অসুবিধা নাই,অরুপ রাজী হয়েছে যাবার আগে আরেকটা আড্ডা আয়োজনের। আশা করছি এটা ঢাক পিটিয়ে হবে।

---------------------------------------------------------
আমাকে ডাকে আকাশ, বোঝে মাটি হাওয়া জল
বোঝে না মানুষ আর বিনাশী মুদ্রার ছল

সেদিন বাচালায়াতনে বললেন, পোস্টেও পড়লাম - আপনার শ্বশুরবাড়িতে রান্না করা গরুর মাংসের গপ্প।
একটু প্রাইভেট আলাপ ছিল, এখানে বললে জার্মানীর লোকজন বাগড়া দিবে। সময় করে বাচালায়াতনে আইসেন।

কালকেই প্রথম সচলের মানুষগুলোকে লেখার বাইরে বাস্তবে দেখলাম। ভীষণ ভাল্লাগসে। অন্যরকম অনুভূতি। পরবর্তী কোন সচলাড্ডা হইলে অবশ্যই মিস করা যাবে না।