মন পবনের নাও- ০৮

নিবিড় এর ছবি
লিখেছেন নিবিড় (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৩/০৯/২০০৯ - ৪:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

০।
রোজা আজকাল দিনগুলো কে কেমন জানি রুটিনের মধ্যে ফেলে দিয়েছে। ভোররাতে ঘুম ঘুম চোখে সেহেরী খাওয়া, তারপর বেলা দশটা এগারটার দিকে ক্যাম্পাসে গিয়ে ইচ্ছে করলে ক্লাস করা নাইলে বিকেল ছয়টা পর্যন্ত নাই কাজ তো খইভাজ টাইপ আড্ডা। ইফতারের পর ব্লগ, পেপার বা গল্পের বই আর তারপর আবার ঘুম ঘুম চোখে সেহেরী খাওয়ার জন্য রাত একটার দিকে ঘুম। অবশ্য লাভ একটা হয়েছে। সন্ধ্যার পর কোথাও বের হতে ইচ্ছে করে না তাই বই পড়ি, তুমুল বেগে, যত দ্রুত সম্ভব। রুটিন ব্যাপারটা আসলে সব সময় খুব একটা খারাপ না। বেশ কয়েকমাস পর তুমুল বেগে নিরিবিচ্ছিন্ন করে বই পড়ার সুযোগ পাওয়া যাচ্ছে।

০১।
গত মাসে চার দিনের ট্যুরে সিলেট গিয়েছিলাম। ছেলে মেয়ে মিলে আমাদের ক্লাসের ৩৮ জন আর সাথে একজন স্যার। আসলে কেমন জানি একটা বোরিং পাবলিক হয়ে যাচ্ছিলাম, বাইরের কাজকর্ম কমিয়ে দিচ্ছিলাম, ক্লাস তো অনেক আগেই বাদ। ব্লগ লিখছি অনেকগুলো গত মাস তিনেকে কিন্তু সেইটাও আসলে কিছু করার না থাকায়। যাকে বলে মহা বিরক্তিকর পাবলিক। তাই এরকম একটা মজার ট্যুরের দরকার ছিল।

সারাদিন ঘুরাঘুরি, রাতে খাওয়ার পর ননস্টপ বিভিন্ন রুম ঘুরে ঘুরে তিনটা চারটা পর্যন্ত আড্ডা। দিনে তুলা ছবি গুলা দিয়ে রাতে পঁচানো। ১১ নাম্বার রুমে যারা থাকত সেই বেচারারা ভাল পেইনের শিকার হয়েছে। চাইলেই ঘুমানোর উপায় নাই কারণ ছেলে মেয়ে সব এসে আড্ডা জমিয়ে দিয়েছে। আড্ডার চোটে বেচারাদের নিজের রুমে পরবাসী হওয়া ছাড়া উপায় ছিল না। সব যেন স্কুল কলেজের হোস্টেল জীবনের দিন গুলোর কথা মনে করিয়ে দিচ্ছিল। পুরাতন সেইসব উড়াধূড়া সময়ের ফ্লেভার আবার চাখার জন্য এই ট্যুরের বিকল্প কিছু হতে পারত না। আসলে মনখারাপ থাকলে বন্ধুদের থেকে দূরে যেতে হয় না, কাছে থাকতে হয়। যতটা কাছে সম্ভব।

০২।
আমাদের এই নতুন নির্বাচনের থেকে বের হয়ে আসা অন্যতম ভাল একটা জিনিস ছিল আমার মতে অতিদ্রুত সাংসদীয় কমিটি গঠন। বাংলাদেশে এই প্রথম সংসদের প্রথম অধিবেশনে সাংসদীয় কমিটি গঠিত হল। একটা সাংসদীয় পদ্ধতির গণতান্ত্রিক দেশে আইন বিভাগ আর শাসন বিভাগের মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষার জন্য দারুন কার্যকরী এই পদ্ধতি। কিন্তু সাংসদীয় কমিটি নিয়ে যে রকম ক্যারিকেচার হচ্ছে কিছুদিন ধরে তা আসলে এই পদ্ধতির জন্য একটা খারাপ নজির হয়ে থাকবে। এক কমিটির চেয়ারম্যান প্রক্তন আমলা দুদকের দুর্নীতি নিয়ে যেভাবে কথা বলছেন তা তার প্রতিহিংসা কেই খালি নজরে আনছে। কথা হল দুদকের কাজকর্ম নিয়ে অবশ্যই তদন্ত হওয়া উচিত। কিন্তু এইখানে ঐ চেয়ারম্যানের মনে রাখা উচিত দুদকের কাজের তদন্ত করার ভার কিন্তু উনারা নিচ্ছেন মানে এইখানে উনাদের অবস্থান বিচারকের, ভাল মন্দের বিচারক। আর একজন বিচারক যদি বিচার শুরুর আগেই তার নিরপেক্ষতা হারান তাইলে ব্যাপারটা আসলে সিস্টেমের জন্য ভাল হয় না।

আবার দুই বিচারপতি কে অবসরে পাঠানো নিয়ে আরেক কমিটির চেয়ারম্যান আর প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টার মধ্যে যেভাবে প্রকাশ্যে কথা চালাচালি হচ্ছে তা একটা খারাপ দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে পরবর্তীতে। প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা হয়ত তার অবস্থানে সঠিক কিন্তু প্রকাশ্যে এইভাবে কথা বলা উনার উচিত হয় নি। উনি তার বক্তব্য কমিটির সামনে হাজির হয়ে প্রদান করতে পারতেন। আসলে অংকুরেই এইসব ঘটনা একটা কার্যকরী ব্যবস্থার ভিত্তি দূর্বল করে দিতে পারে।

০৩।
এক কোচিং এ মাঝে মাঝে ক্লাস নিই, বছর দুয়েক তো হতে চলল। কিছুদিন আগে দেখি সেই কোচিং এ কলেজে আমার চার বছরের এক জুনিয়রও ক্লাস নিতে হাজির। খুব ভাল কথা, সেও ক্লাস নেয় আমিও নিই। মাঝে দেখা হলে জিজ্ঞেস করে ভাইয়া কেমন আছেন? আমিও উত্তর দিই, পালটা প্রশ্ন করি। তো কয়েকদিন আগে একদিন কোচিং এ পৌছাতে দেরী হয়ে গেল। তাড়াহুড়া করে ক্লাসে ঢুকতেই দেখি আগের টিচার এখনো বের হয় নি আর শিক্ষক আর কেউ না কলেজের সেই পুরাতন ছোট ভাই। আমাকে হঠাৎ ঢুকতে দেখে বেচারা একটু চমকে গেছে। অভ্যাস বসত সালাম দিয়ে চুপচাপ দাড়িয়ে আছে। আর আমিও থতমত খেয়ে ভাল আছ এই প্রশ্ন করে বের হয়ে আসলাম। তবে আসল ঘটনা এর পরে। ক্লাসে নিতে এরপর ঢুকার পর এক মেয়ে দাড়িয়ে বলে- স্যার একটা প্রশ্ন করি? আমি বললাম কর। মেয়ে বলে- স্যার আপনার আগে যে ইংলিশ স্যার ক্লাস নিচ্ছিল উনি কি আপনার জুনিয়র? আমি উত্তর দিলাম অবশ্যই। এইবার ক্লাসের আর কয়েকজন বলে স্যার এতদিন তো আমরা আপনাকে উনার জুনিয়র ভেবে এসেছি। মনে মনে বললাম- এতো ভালু সমস্যায় পড়া গেল। জুনিয়র ছেলেপেলেরা যদি গায়ে গতরে ইচ্ছে মতে বাড়ে তাইলে সেটা কি আমার দোষ?

০৪।
আর দিন চার পাঁচ গেলে সচলে আমার লেখালেখির প্রায় এক বছর হবে, সময় হিসেবে খুব বেশি কিছু একটা না কিন্তু মাঝে মাঝে মনে হয় অনেকদিন তো হয়ে গেল। ব্লগীয় মাধ্যমটা আসলে অনেক বেশী গতিশীল। দুই এক সাপ্তাহ পরে আসলেই সব যেন কেমন নতুন নতুন লাগে। গতকাল লেখা পড়ার সময় মনে হল আরে সন্ন্যাসীদা তো মনে হয় বছর খানেক ধরে নিখোঁজ় কিন্তু পুরান লেখা ঘেটে দেখলাম আসলে মাস চারেকের জন্য নিখোঁজ়। ব্লগ আসলেই অনেক গতিশীল, চার মাসকেও মনে হয় বছর সমান।

সচলে আজকাল অনেক নতুন অতিথি লেখক বা নতুন অতিথি সচল দেখা যাচ্ছে, ব্যাপারটা খুব ভাল। কারণ অনেক পরিচিতের মাঝে ভুল ধারণা দেখেছি যে সচল অতিথি লেখকদের জন্য সদয় নয়। এত সব নতুন লেখক এইসব ভুল ধারনা হয়তে ফিকে করে দিবেন। আর অতিথি সচলদের পর্যবেক্ষণ করে কয়েকটা জিনিস চোখে পড়ল। অনেকের লেখা পড়লে বুঝা যায় লেখার অভ্যাস আছে, বাক্য অনেক সুগঠিত, বানান নির্ভুল। আবার অনেকের লেখা পড়লেই বুঝা যায় সচল দিয়েই হাতেখড়ি আমার মত। এর মানে সচলের পাঠক শ্রেণীতে অনেক বৈচিত্র আছে আর পাঠক শ্রেণীতে বৈচিত্র মানেই লেখকরা তাদের লেখায় আর সুচিন্তিত হতে বাধ্য, বিষয়ে বৈচিত্র আনতে বাধ্য। আর সবচেয়ে বড় কথা অতিথিদের মত নিষ্ঠাবান সচল লেখক আর কে বা হতে পেরেছে কোন কালে?

০০।
বেশ আগে এক বন্ধু একবার এক সন্ধ্যায় প্রশ্ন করেছিল- কষ্ট কার বেশী? যে হারায় তার? নাকি যে হারিয়ে যায় তার? বহু হেসেছিলাম সেই প্রশ্নে সেইদিন। কিন্তু আজকাল মাঝে মাঝে মনে প্রশ্ন জাগে, আসলেই কষ্টটা কার? যে হারায় তার? নাকি যে হারিয়ে যায় তার?


মন্তব্য

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

০. রুটিন ব্যাপারটা খারাপ না। আমিও মোটামুটি একটা ছকে পড়ে গেছি। তবে কিছু কিছু দিন সকালে উঠে অফিস যেতে সত্যিই খুব কষ্ট হয়। আর অতিরিক্ত কিছু সময় পাওয়া যাচ্ছে অবশ্য রোজার মাসে, কাজে লাগাতে পারলে ভালো। আমি তো আলসেমী করেই সময় কাটাই খাইছে

০১. তোমাকে যে বালিকাদের ফোটু তুলতে বলসিলাম, কই সেগুলা? চিন্তিত

০২. সহমত।

০৩. তোমার বিয়ার সময় যে কী হবে, সেইটা ভাবতেই আমার হাসি আসতেছে হো হো হো

০৪. কথা সত্য। সন্ন্যাসীদা'কে খুবই মিস করি। কবে যে উনি ফিরবেন!

০০. যে হারিয়ে যায়, তার।

নিবিড় এর ছবি

১।
খোমাখাতায় আপ্লোডিত হইবেক হাসি

৩।
ইয়ে, মানে...


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

শাহেনশাহ সিমন [অতিথি] এর ছবি

আজকে সন্ধ্যার আজিজে চলে আসো, তারপর সবগুলার উত্তর পেয়ে যাবা

নিবিড় এর ছবি

মন্তব্য দেখতে দেখতেই দশটা বেজে গেল তাই আর আজকে জন্মদিকের শুভেচ্ছা জানাতে আজিজে যাওয়া হল না মন খারাপ


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

শাহেনশাহ সিমন [অতিথি] এর ছবি

খোমাখাতায় সাথে সাথেই দিছিলাম।

নিবিড় এর ছবি

খোমাখাতারটাও দেখতে দেখতে দেরী হয়ে গিয়েছিল


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- একেবারে শেষে এসে বুঝলাম ঘটনা কী!
বিডিআর তো যা বলার বলছে। আমি আমার মতো করে বলি।

এইসব কোনো ব্যাপার্না। দুই দিনের দুনিয়া, আইজকা মরলে কাইল বাদে পরশু তিনদিন। আর এগুলা নিয়া চিন্তা করলে চলে না। যদি মায়ানরা ঠিকঠাক হয় তাইলে ২০১২ সালেই খেইল খতম। এই কয়দিন বাঁইচা লন, প্রাণখুলে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

নিবিড় এর ছবি

২০১২ এর পরে তো অনেক পরিকল্পনা করে রাখছি, মায়ানরা সত্য হইলে কেম্নে কী?


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

রেশনুভা এর ছবি

আসলে মনখারাপ থাকলে বন্ধুদের থেকে দূরে যেতে হয় না, কাছে থাকতে হয়। যতটা কাছে সম্ভব।

সহমত। আমার নিজের চূড়ান্ত রকমের অভিজ্ঞতা আছে।

হারানো আর হারিয়ে যাওয়া নিয়ে তালগোল পাকায় ফেললাম। আমি যদি আমার এক প্রিয়জন কে হারাই (ধরে নেই, সেও আমাকে ওরকমই ভাবতো) তাহলে আমি হারালাম, আর সে হারিয়ে গেল। তাঁর দৃষ্টিকোণ থেকে চিন্তা করলে আবার উল্টোটা। তাইলে কি হইল। নিবিড় উত্তর দেন। এইবার হাসিতে কাম হইবনা। খাইছে

নিবিড় এর ছবি

ঠিক আছে স্যার এইবার আর তাইলে আর হাসব না চোখ টিপি আপনার প্রশ্নের উত্তর আমার কাছে আছে তবে সেইটা পরে আরেকদিন আরেক গল্পে বলব খাইছে


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

সুন্দর লিখেছেন।

নিবিড় এর ছবি

ধন্যবাদ পিপিদা


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

আহমেদুর রশীদ [অতিথি] এর ছবি

নিবিড়, লেখাটা মোটেও বাচ্চাদের মতো মনে হচ্ছেনা। সিনিয়র পোলাপানের লেখাই মনে হচ্ছে।

নিবিড় এর ছবি

তাইলে আপনার পরবর্তী সিনেমায় নায়কের বড় ভাইয়ের পার্টটা আমার দেঁতো হাসি


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

রায়হান আবীর এর ছবি

এই রোজায় একদিনও রাতে ঘুমাই নাই। রাতে সেহরি খেয়ে ভোর পাঁচটায় ঘুম। একটা টিউশনি করাই। পোলা রুমে এসে ডেকে তোলে দুপুরে। তারপর ও যাওয়ার পর আরেকটা ঘুম দেই। দেঁতো হাসি

পরিশেষে, ছোট খোকা বড় হ! বড় হবি না? দেঁতো হাসি


পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা

নিবিড় এর ছবি

আইইউটির ভিতরে টিউশনী চিন্তিত

সবাই বড় হলে ছোট থাকবে কে হাসি


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

_প্রজাপতি এর ছবি

ভালো লাগলো।

-----------------------------------------------------------
ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী, একা একা করি খেলা ...

ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী, একা একা করি খেলা ...

নিবিড় এর ছবি

পড়ার জন্য ধন্যবাদ আপু


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

তানবীরা এর ছবি

কষ্ট কার বেশী? যে হারায় তার? নাকি যে হারিয়ে যায় তার?

দুজনের সমান হলে ঠিক থাকতো। কিন্তু এই পৃথিবীতে কিছুই "ফেয়ার" না।

---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা

*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

নিবিড় এর ছবি

হুম... দুনিয়াটা আসলেই খুব বেশী ফেয়ার না মহামান্য তাতাপু হাসি


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

আপনে যদি ছুট হন,তাইলে বড় হইবো ক্যাডা ?? ...]
ভালো কথা, আপনের ক্যাডেট ব্লগটাও পড়লাম। চলুক জানাইলাম এইখানে...
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!

নিবিড় এর ছবি

আমিও তো সেইটা বলি আমি যদি ছোট হই তাইলে বর কেড্যা দেঁতো হাসি
আর শিল্পী সাহেব আপনি যে আমার আবজাব জাতীয় লেখা পড়তে দূরদেশে গমন করেছেন সেই কারণে আমি যারপরনাই আনন্দিত হাসি


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

নিবিড়, লেখাটা খুব ভালো লাগলো। আদর্শ "ব্লগ" পোস্ট। অনেক দিক নিয়ে কথা পড়লাম, অনেক রকম বিক্ষিপ্ত ধারণা গুছানোর সুযোগ পেলাম। ভালো লাগলো। সমকালের প্রতিবিম্বের মতো সহজ, সরল, প্রাসঙ্গিক লেখা। এরকম আরও লেখা চাই। পাঁচিয়ে গেলাম।

নিবিড় এর ছবি

হাসি


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

মুস্তাফিজ এর ছবি

লেখাটা পড়লাম, বিক্ষিপ্ত ঘটনা গুছিয়ে লেখা। ভালো লাগলো।

...........................
Every Picture Tells a Story

নিবিড় এর ছবি

ধন্যবাদ ছবিয়ালা ভাই হাসি


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।