তীর্থের কাক ১০

পুতুল এর ছবি
লিখেছেন পুতুল (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/১০/২০১১ - ১১:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তীর্থের কাক ১ তীর্থের কাক ২ তীর্থের কাক ৩
তীর্থের কাক ৪
তীর্থের কাক ৫
তীর্থেথের কাক৬+৭
তীর্থের কাক ৮
তীর্থের কাক ৯
শামীম চলে যাওয়ার পর একটু খারাপই লাগছিল। যাওয়ার সময় স্যার মুঠো ভর্তি কিছু কয়েন দিয়েছিলেন। আমার হাতে নিজের কোন টাকা-কড়ি এখনো উঠেনি। কিন্তু শামীমের ভাংতি পয়সা আর স্যারের দেয়া খুচড়োগুলো দেখে মনে হয় এদেশে কাগজের কোন নোট নেই। ভাল লাগছে। প্যান্টের পকেটে টাকাগুলো ঝন ঝন করে বাজে হাঁটার সময়। মনে হয় সাথে বেশ টাকা-পয়সা আছে। অচেনা অজানা মানুষগুলো কী ভাবে ঋণী করে যাচ্ছে আমাকে। এ ঋণ কী শোধ হবে কখনো! রুমানিয়ান লোকটা বেশ মজার! কিন্তু ঠিক আলাপ জমে না। ক্লান্ত হয়ে দু’জনেই নিজের ভাবনায় মগ্ন। এর মধ্যে নতুন একটি বাংলাদেশী ছেলে এলো। শামীম গিয়েছে দু’সপ্তাহের জন্য বেড়াতে। সে এসে আবার এখানেই উঠবে। তাই তার খালি বিছানায় নতুন ছেলেটির মাল-পত্র রাখা দেখে বললাম;
এখানে আরেক জন থাকে।

আমার কথায় ছেলেটি খুসি হয় নি মোটেই। হয়ত বিস্বাশও করে নি। বিরক্ত মুখে রুমানিয়ান লোকটার উপড়েই উঠল সে। বেস নাদুস-নুদুস। বয়স এবং শরীরের তুলনায় ভূড়ি বেশ বড়। আগে মিডেলইষ্টের কোন দেশে ছিল। তার পর জাপান। জাপান থেকে সুইজারল্যণ্ড। তারপর জার্মানী। শরীরের সাথে মিল রেখে বাটি ছাট দিয়ে ছোট করে কেটেছে চুল। খুব নামী-দামী ব্র্যণ্ডের জামা-কাপড়-জুতো-চটি। কিন্তু আলাপ জমে না। এই অসস্তি দূর করতেই বোধ হয় কী করে জার্মান এলাম তা বেশ খুঁটি-নাটি সহ আগ্রহ ভরে শোনল। মাঝে আমাকে থামিয়ে জানতে চাইল; হিথরোতে কোন চেক হয়েছে কীনা। সব কথা শুনে খুব বিজ্ঞের মতো জিজ্ঞেস করলো;
আপনার কাছ থেকে কায়দা করে রুটটা জেনে রাখলাম। আমার আজুইল কেসের সময় বেশ কাজে লাগবে। চালাকীটা ধরতে পেরেছেন?

আমি সত্যিই বুঝতে পারি নি। পারলে হয়তো আরো নিঁখুত ভাবে বলতাম। যেন সে খুব ভাল করে কথাগুলো কাজে লাগাতে পারে। আমাদের গ্রামের অনেক ছেলে এসএসসি পরিক্ষা দিয়েই চলে এসেছে জার্মনীতে। আমার মতো কতো ছেলে আসছে প্রতি ফ্লাইটে! তো এই রুটের কথাটা অন্য জনকে বললে কী ক্ষতি হবে আমার! আমি বুঝতে পারলাম না। ঠকার জন্য নয়; ছেলেটা আমার সম্পর্কে এমন ধারণা পোষণ করে যে; আমার কাছ থেকে চালাকী করে কোন তথ্য জানতে হবে, এই জন্য একটু অস্বস্তি লাগছে।

ভাবছিলাম একটু বাইরে থেকে হেঁটে আসি। স্যার বলে গেছেন; এদের খাবার খুব ভাড়ী, খেলে আর ঘুমালে মোটা হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা খুব বেশী। মোটা একটু হলে মন্দ হতো না। তালপাতার সেপাই দেখলে তো কেউ সহজে কাজে নিতে চাইবে না। কিন্তু এখন একটু বেড় না হলে দম নেয়া কঠিন। বেড় হয়ে যাব কোথায়! করিডোরে দাঁড়িয়ে আমতা আমতা করছি। এমন সময় হাতে ব্যাগ নিয়ে কোকড়ানে চুলের কালো লোকটা সব গুলো সাদা দাঁত বের করে সামনে এসে বলল;
- হে হে তুমি বাংলাদেশের না!
আমি মাথাটা উঁচু-নীচু করতেই বলল;
আপত্তি না থাকলে আমার ঘরে এসো।
হাতের পলিথিনের থলেটার দিকে চোখ নামিয়ে বলল;
আড্ডার সাথে বিয়ার অথবা বিয়ারের সাথে আড্ডা।

বন্ধুদের অনুকম্পায় কক্সবাজার যেতে হয়েছে কয়েকবার। সেখানেই বিয়ারের সাথে পরিচয়। আমি এতো কিছু জানতাম না বিয়ার সম্পর্কে। চার জনে ভাগাভাগি করে থাইল্যাণ্ডের একটা টাইগার বিয়ার খেয়েছিলাম ০.৩৩ লিটার। তিতকূটে স্বাদটাই কেবল মনে আছে। ওদের কাছেই শুনছিলাম; জার্মান বিয়ার নাকী খুব বিখ্যাত। তো সে বিশ্ববিক্ষাত বিয়ারের সাথে মুলাকাতের এতো সহজ সুযোগ একটু আগে দেশী ভাইয়ের সাথে চালাকীতে হেড়ে যাওয়ার গ্লানিটা মুছে দিল। আর এমন হাঁসি-খুসি মানুষ দেখলে মন এমনি ভাল হয়েছে যায়। “কাল কাল মানুষের দেশে। ঐ কালো মাটিতে”।। গান গেয়ে নেলসন ম্যাণ্ডেলার জন্ম এবং মুক্তিদিন সেলিব্রেট করেছিলাম টিএসসিতে। জীবনে প্রথম কালো মানুষের সাথে কথা বলার এই সৌভাগ্যই বা ক’জন পায়! তাকেই অনুসরণ করছি, মানে তার পেছন পেছন যাচ্ছি। আমার হাঁটতে হয়তো কষ্ট হচ্ছে, এই ভেবে ও নিজের গতি কমিয়ে ঠিক এক লাইনে হাটার মতো পাশা-পাশি এলো।

ঘরের ভেতর ঢুকে জানালা খুলে কার্নিসে বিয়ার গুলো রাখতে রাখতে বলল;
-বাইরের তাপমাত্রা ফ্রীজের মতো ঠাণ্ডা। বিয়ারটা একটু ঠাণ্ডা হোক। খেতে ভাল লাগবে। আর দোকান থেকে এখান পর্যন্ত আনার ঝাকা-ঝাকিতে খোলার সাথে সাথে অতিরিক্ত ফেনা উঠার ভয়ও থাকবে না। বাদামের একটা কৌটা খুলে সামনে রেখে বলল;
-চালাও, পানি,জুস কিছু লাগবে?

বিয়ারের পানের মধু লগনের আগে আর কিছু মুখে দিতে ইচ্ছে করলো না।
-বাই দ্যা ওয়ো, আমি জোসেফ।
নিজের নাম বলে তার বাড়ানো হাতে হাত মেলাতে গিয়ে পড়লাম আরেক বিপদে। খুব শক্তকরে চাপ দিয়ে রাখল কিছুক্ষণ আমার হাত।
কিছু মনে করো না, তুমি কী মুসলিম?
মাথা নীচু করে আমার সামনের খাটে বসতে বসতে সুধালো হোস্ট। বললাম;
-কিছু মনে করো না, জন্ম মুসলমানের ঘরে হলেও, আমি ঠিক ধর্ম-টর্ম মানি না।
আমার জবাব শুনে খল-বল হাঁসিতে ঘর কোঁপিয়ে দিল জোসেফ ।

-বুঝলে, আমরা মানুষরা দোজখ বানিয়ে রেখেছি দুনিয়াটা। পৃথিবীতে প্রথম মানুষের আবির্ভাব নাকী আমাদের দেশে, মানে ইথিওপিয়ায় হয়েছে। অথচ আমরাই সবার পেছনে। তোমরা বাইরে থেকে দেখে ভাব কাল মানুষের একটাই জাত। তাঁরা কালো। কিন্তু কালরা কত যে ভাগে বিভক্ত! তোমাদের মহাভারতের মতো একটা উপক্ষ্যাণ লিখেও তা শেষ করা যাবে না। ইথিপিয়ান খ্রিষ্টান আর মুসলমানে তো হানা-হানি লেগেই আছে। সব চেয়ে বেশী সমস্যাসঙ্কুল অবস্থা হচ্ছে আমাদের মতো এলাকা। যেখানে মুসলমা আর খৃষ্টান পাশা-পাশি থাকতে হয়। অবশ্য তা সমাধানের জন্য আমার বোন তার ছেলের নাম রেখেছে মুজিব। তোমাদের মুজিব যে ভাবে হিন্দু-মুসলিম এক করে বাঙ্গালি জাতির মুক্তি ছিনিয়ে এনেছে, সেভাবেই তার ছেলে খৃষ্টান-মুসলিম এক করে ইথিওপিয়ার মানুষকে অর্থনৈকিত সমৃদ্ধি আর গনতান্ত্রিক মুক্তির দিকে নিয়ে যাবে বলে আশা করে আমার বোন।

-কিছু মনে করো না। কথায় কথায় এসে গেল। তাই একটু বেশী ব্লা-ব্লা করে ফেলাম। তা কোন সুন্দরীর সন্ধান পেলে?

আমাদের ছোট্ট-দরিদ্র দেশের একজন নেতার কথা পৃথিবীর আরেক প্রান্তের আরেক দরিদ্র দেশের দরিদ্র মানুষের মনে আশার আলো জ্বালায়! শুনে একটু গর্ব হল বৈকী। কিন্তু একটু লজ্জাও হল এই ভেবে যে; আমরা তো আমাদের সেই নেতাকে স্বপরিবারে হত্যা করেফেলেছি! হত্যার দায় যার কাঁধেই দেই না কেন; এই বর্বরতার দায় তো আমাদেরই!

প্রশ্ন করেই জানালা খুলে বিয়ারের বোতল আনল সে। কী ভাবে এক দিকে ধাক্কা দিয়ে ছিপি খুলে আমার হাতে বতলটা দিয়ে নিজেরটা খোলল ও। ঠক করে আমার টার সাথে ধাক্কা দিয়ে বলল;
-চিয়ার্স।
-চিয়ার্স।
তেতো, ঠণ্ডা, ঘন কোন তরলের সাথে মানুষের মনের সব পাপচিন্তা যেন নামছে আমার গলা দিয়ে। পানির অপর নাম জীবনকে সাপের বিষ থেকে মানুষের মঙ্গলের জন্য মুক্ত রাখতে সে বিষ পান করে নীলকণ্ঠ হয়েছেন মহাদেব। মানুষের সব দুর্বলতায় পূর্ণ আমি। নিজের সংকীর্ণতা গোপন করতে পারি না সব সময়। কিন্তু সে সব বাদ দিয়ে এই অমৃত পানের আনন্দে মিলতে এবং মেলাতেই বললাম;

-কি যে বল! আমার মতো তালপাতার সেপাইকে পছন্দ করবে কোন ললনা!

-বল কী? তোমার মতো স্লিম ফিগারের ছেলেদের সমাদর এখানে অনেক! চোখ-কান খোলা রাখ। ক্যান্টিনের ঐ সুন্দরী মেয়েটা কেমন মায়া-মায়া ভাব নিয়ে তাকায় তোমার দিকে লক্ষ্য করেছ?

অল্প বয়সী মেয়েটার দিকে বামুন হয়ে চাঁদের দিকে হাত বাড়ানোর মতো আমিও তাকিয়েছি। কিন্তু বিশেষ কিছু আবিস্কার করতে পারি নি।

-তবে তোমাদের মেয়েরাও ভীষণ সুন্দরী।

হিন্দি ফিলাম দেখি দুনিয়া দখল করে আছে! নারী সংক্রান্ত আলোচনা চলছিল আমাদের ভাঙ্গা ইংরেজীতে। বোতলে তরলের পরিমান কমছে আর আমার কথা জড়িয়ে আসছে। আমাদের পাশের ফকির বাড়ীতে বছরে একবার পালা গান হয়। আসরে বসে কল্কিতে টান দিয়েছিলাম কয়েকটা। একটু পরে অবস্থা বেগতিক দেখে চলে এসেছিলাম। কিন্তু এসেও নিস্তার নেই। শুয়ে মনে হচ্ছে দুনিয়া ঘুরছে। খাট কাত হয়ে গেছে। এই বুঝি ছিটকে পড়লাম। গলা শুকিয়ে ঠোট-জিব সব পেটের ভেতর চলে যেতে চাইছে। গন্ধরাজ ফুলের ডাল রেখেছিলাম ফুল সমেত পানি ভর্তি বোতলে। হামাগুড়ি দিয়ে কোন ভাবে টেবিল থেকে বোতল নিয়ে ফুল ফেলে পানি খেলাম। সে এক বিভৎস অভিজ্ঞতা।

বিয়ার খেলে কেমন হতে পারে তা জানি না। কথা জড়িয়ে আসায় ভয় পেলাম। নিজের বিছানায় পৌছতে চাই নিরাপদে। তারপর চোখ বুঝে পড়ে থাকব। কেউ দেখবে না। সে রকম কিছু জোসেফের সামনে ঘটলে লজ্জায় মাথা কাটা যাবে। বাংলাদেশের শুধু আমাকেই চেনে সে। হয়তো আমার মাতাল বেফাস কথা-বার্তা শুনে আমাদের জাতি সম্পর্কেই একটা নেগেটিভ ধারণা করে ফেলবে। মান-ইজ্জত নিয়ে সময় থাকতে পালাই।

অনেক অনেক ধন্যবাদ দিয়ে এক রকম জোর করেই বের হলাম জোসেফের ঘর থেকে। মাতাল হয়ে আমার বন্ধুর বাবা রাস্তা ঠেলছিলেন। তাঁকে জিজ্ঞেস করলাম;
-কাকু রাস্তা ঠেলছেন কেন?
উনি জবাব দিয়েছিলে;
-বাবা রাস্তাটা বাঁকা হয়ে গেছে। ঠেলে সোজা করছি।
এমন বিব্রতকর কিছু যেন না করে ফেলি, সে জন্য করিডোরের মাঝ খান দিয়ে হাঁটছি। শুনেছি একেক মাদকের একেক রিয়েকসন। বিয়ার খেয়ে ঠিক কী ধরণের রিয়েকসন হয় জানি না। সাবধানের মার নেই। হাঁটা চলা যতটা সম্ভব স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছি।

ঘরের কাছাকাছি যেতেই অনেকটা পথরোধের মতো সামনে দাঁড়ালো পাকিস্তানী ছেলেটা। প্রথমে উর্দূতেই বিড়বিড় করলো। যখন বুঝতে পারল যে; আমি উর্দূ বুঝতে পারার মতো শিক্ষিত নই, তখন বাধ্য হয়ে ইংরেজীতেই অনেকটা ধমকের মতো আমার মুখের কাছে তর্জনী এনে বলল;
-ইও ডন্ট ডিস্টার্ব খান ব্রাদার।
আমি একটু একটু করে ঘরের দরজার দিকে এগুচ্ছি আর ও একটু একটু করে পেছাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে কী করণীয় ঠিক বুঝতে পারছি না। ধাক্কা-ধাক্কী মায় কিলা-কিলিও করেছি প্রায় সিক্স-সেভেন পর্যন্ত। তারপর মাইরের পিছে আর দৌড়ের আগে। ও কী মারবে আমাকে? কথা বলে দেখা যাক কী চায় ও।

হো ইজ খান ব্রাদার?
পাল্টা প্রশ্ন আমার।
ইউর ল্যাণ্ড ম্যান এণ্ড রুম মেট।
ওকে কখনো খারাপ কিছু বলেছি বলে মনে করতে পারলাম না। ওর নাম খান, এটাই জানাছিল না। এই পরিস্থিতিতে অসহায় লাগছিল খুব। বললাম;
ডোন্ট অরি। আই উইল ম্যানেজ মাইসেল্ফ এনি কাইণ্ডস অব মিস আণ্ডাস্টেণ্ডিং উইথ মাই ল্যাণ্ডস ম্যান, মিস্টার খান।
দরজাটা খুলে ফেলেছি। ভেতরে ঢুকতে ঢুকতে দেখি পাকিস্তানিটা রাগী রাগী চাহুনীটা ফিরিয়ে চলে যাচ্ছে। ঘরে কেউ নেই। বাইরে গোধূলির মতো অন্ধকার। জুতো না খুলেই শুয়ে পড়লাম। শুয়ে শুয়ে ভাবলাম; পাকিস্তানী ছেলেটাকে দোষ দিয়ে লাভ নাই। খান সাহেবই হয়তো ওকে এমন কিছু বলেছে যাতে ও মনে করে যে, আমি খুব বাজে একটা ছেলে। এবং সুযোগ পেলেই খান সাহেবের বাড়া ভাতে ছাই দেই। ঐ পাকিস্তানী ছেলেটাকে খান সাহেবই তো এমন শক্তি-সাহস যোগিয়েছে। মাথাটা একটু ঝিম-ঝিম করছে। এবার বোধ হয় সত্যিই মাতাল হলাম।
চলবে...


মন্তব্য

নিবিড় এর ছবি

খুব চমৎকার হচ্ছে সিরিজটা। প্রত্যেক পর্ব পড়া হয় কিন্তু আর মন্তব্য করা হয়ে উঠে না, আজকে করলাম। আশা করি সিরিজে চা পানের বিরতি পড়বে না হাসি

পুতুল এর ছবি

ধন্যবাদ নিবিড় ভাই,
চেষ্টা করব বিরতী যাতে না পড়ে।

**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!

সজল এর ছবি

একটানা দশটা পর্ব পড়লাম। বেশ শিহরণ জাগানো অভিজ্ঞতা। তাড়াতাড়ি পরের পর্ব আসুক।

---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

পুতুল এর ছবি

ধন্যবাদ সজল,
আশা করি বাকী পর্বগুলোও পড়বেন।

**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!

তাসনীম এর ছবি

এই সিরিজটার জন্য তীর্থের কাকের মতোই অপেক্ষা করি। সব সময়ে মন্তব্য করা হয় না, কল্পনাকে হার মানানো জীবনের গল্প শুনতে খুব ভালো লাগে।

________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

পুতুল এর ছবি

ধন্যবাদ তাসনীম ভাই।

**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!

কল্যাণF এর ছবি

আছি আছি আছি... চলুক

পুতুল এর ছবি

সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ কল্যানF।

**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!

সুমন চৌধুরী এর ছবি

কিন্তু একটা বিয়ারেই কেম্নে?

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।