লেখা আপত্তিকর হিসেবে জানানোর সুবিধা কি তুলে দেয়া হবে?

সাম্প্রতিক কিছু ঘটনায় আপত্তি জানানোর পদ্ধতিটা নিয়ে আপত্তি উঠেছে। আপনাদের মতামত জানার জন্য এই জরিপ চালু করা হল।

পক্ষে:
১। মুখ কালা কালী না করে আপত্তিকর হিসেবে জানানো যায়
২। সহজে মডারেট করা যায়
৩। পাঠক সর্তক হতে পারেন
৪। জানানো সহজ, এক ক্লিকে কাজ শেষ

বিপক্ষে:
১। অস্বচ্ছ
২। আপত্তিকৃত পোস্টের লেখক মনোকষ্টে ভোগেন
৩। কাজটা ব্যক্তিগত মেসেজিং বা কমেন্টেও সম্পন্ন করা যায়
৪। আপত্তি আপত্তি খেলা শুরু হতে পারে

Choices

দুঃখিত, এই পোস্টে আপনার ভোট গৃহীত হবে না।

মন্তব্য

মুজিব মেহদী এর ছবি

অতিথি লেখকরা এখানে মন্তব্য করার যোগ্য কি না জানি না। তবে শেষদিকে একজনকে দেখা গেল 'অতিথি লেখক' নামধারী। এই সাহসে লিখছি। আমার ভোট হাসান মোরশেদ ভাইয়ের কমেন্টের অনুকূলে।

ফুটনোট
ব্লগার-ব্লগারে কোনো ফাটাফাটি না বাঁধিয়ে আপত্তি জানানোর কাজটির সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা যে উপায়ে নিশ্চিত করা যায়, তাই-ই বিধান হওয়া উচিত।

অতিথি লেখক এর ছবি

একজনের সব লেখার সাথে সব লোক একই মত পোষণ করবেনা, এটাই স্বাভাবিক। তাই ভিন্নমতের কারনে "আপত্তিজনক" আখ্যা যাতে দিতে না পারে সেটা খেয়াল রাখতে হবে।

zaman

অপ বাক এর ছবি

আপত্তি থাকতে পারে তবে আপত্তির কারণটা যে আপত্তি করছে তার জানানোর বাধ্যবাধকতা থাকা উচিত, নইলে অহেতুক যে কেউ নিজস্ব বিবেচনায় দেখা গেলো আপত্তি করুন বাটন চাপছে, এটা কোনোভাবেই গ্রহনযোগ্য হতে পারে না।

যদি আপত্তির কারণ জানা থাকে এবং তা নিষ্পত্তি করবার ব্যবস্থা থাকে তবে লেখা প্রথম পাতা থেকে বাইরে ঠেলে পাঠানোর বিষয়টা প্রয়োজনীয় কেনো?

সুমন চৌধুরী এর ছবি

সহমত



ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ

সুমন চৌধুরী এর ছবি

আপত্তির র্যান্ডম অপশন না থকলে অনেক রকম ঝামলা থেকে বাঁচা যায়।



ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

হাসিব ভাইয়ের পরামর্শ থেকে নতুন অপশন যুক্ত হল। আপনি এই অপশন সিলেক্ট করতে চাইলে প্রথমে পোস্টের নীচে ভোট ফিরিয়ে নিনে ক্লীক করুন। তারপর নতুন অপশনে ভোট দিন।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

আরিফ জেবতিক এর ছবি

হাসিবের সাথে একমত ।

-----------------------------
কালের ইতিহাসের পাতা
সবাইকে কি দেন বিধাতা?
আমি লিখি সত্য যা তা,
রাজার ভয়ে গীত ভনি না।

বিপ্রতীপ এর ছবি

আমার মনে হয় কি কারনে অভিযোগ করা হয় তা পরিষ্কার করে উল্লেখ করা উচিত।
------------------------------------------
মুনাফাখোর নিপাত যাক
বাংলা কম্পিউটিং মুক্তি পাক

দিগন্ত এর ছবি

একদম যুক্তিযুক্ত দাবী।


পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।

সৌরভ এর ছবি



আমি ও আমার স্বপ্নেরা লুকোচুরি খেলি


আবার লিখবো হয়তো কোন দিন

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

হাসিব ভাইয়ের আপত্তি মার্কায় ভোট দিলাম।

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

মডারেশন থাকুক। আপত্তি জানানোর সুযোগও থাকুক।
কিন্তু যিনি আপত্তি জানালেন তাকে আপত্তির কারণ স্পষ্ট করতে হবে।
মডারেটর(রা) যদি মনে করেন - আপত্তির কারণ যৌক্তিক, তবে প্রথম পাতা থেকে পোস্ট সরানো যেতে পারে। তবে সরানোর আগে পোস্টের লেখককে মেইলে জানানো দরকার - কী কী কারণে পোস্ট মডারেটেড হলো।

ইরতেজা এর ছবি

আপত্তি থাকুক, কিন্তু কে কি কারনে আপত্তি করল সেটা জানাক । কিন্তু মডারেটর তার নাম ঘোষনা না করাই ভালো। এতে ব্লগারদের মাঝে বিভেদ বাড়বে।

আপত্তির ব্যাপারটা বাদ দিয়ে ভুল হবে মনে হচ্ছে।

_____________________________
টুইটার

হাসান মোরশেদ এর ছবি

হাসিবের প্রস্তাবকে সমর্থন করেই আরেকটু যোগ করছিঃ
১। আপত্তির সুযোগ থাকুক
২।আপত্তিকারীর নাম কেবল মডারেটরই জানুক
৩।আপত্তি জানানো যেনো ফ্যাশন হয়ে না দাঁড়ায় সে জন্য আপত্তিকারীকে কিছুটা দায় চাপাতে হবে,অর্থ্যাৎ কেবল বাটন টিপেই খালাস না,মডারেটরকে তার জানাতে হবে কেনো এই লেখাকে তিনি আপত্তিকর মনে করেন ।
৪।আপত্তির কারন যথেষ্ট যৌক্তিক মনে হলে পরেই মডারেটর আপত্তি কার্যকর করবেন । লেখা প্রথম পাতা থেকে সরিয়ে দেয়া কিংবা অন্য কোন একশন । এ ক্ষেত্রে হাসিবের প্রস্তাব যৌক্তিক । 'আপত্তি যুক্ত' এরকম ট্যাগ লাগানো বিব্রতকর ।
৫। অতিদ্রততম সময়ে লেখককে জানাতে হবে । আপত্তিকারীর নাম না জানিয়ে আপত্তির কারন এবং মডারেটর কেনো এই কারনকে সঠিক মনে করছেন তার ব্যাখ্যা লেখককে জানাতে হবে ।
মডারেটরদের মনে রাখতে হবে লেখক এই অধিকার সংরক্ষন করেন ।

আরেকটা কথা যদিও শব্দটা 'মডারেশন' বলা হয় -তবু কোন লেখকের কন্টেন্টে হাত দেয়া মডারেটর এর এখতিয়ারভুক্ত হওয়া উচিত নয় । লেখার মালিকানা লেখকের নিজস্ব । লেখার এক বর্ন বদলানোর অধিকার ও কেবলই লেখকের ।
তাই আপত্তিকর হলে প্রথম পাতা থেকে সরানো এমনকি ব্লগ থেকে মুছে দিলেও আমি আপত্তি করবোনা কিন্তু লেখা সংশোধন জাতীয় মডারেশন যেনো করা না হয় ।
একজন ক্ষুদ্রলেখক হিসেবে এ আমার বিশাল আবদার হাসি
-----------------------------------
মানুষ এখনো বালক,এখনো কেবলি সম্ভাবনা
ফুরোয়নি তার আয়ু

-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

বিপ্লব রহমান এর ছবি

হাসিব ও হাসান মোরশেদের সঙ্গে একমত।


আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

তারেক এর ছবি

৩।আপত্তি জানানো যেনো ফ্যাশন হয়ে না দাঁড়ায় সে জন্য আপত্তিকারীকে কিছুটা দায় চাপাতে হবে,অর্থ্যাৎ কেবল বাটন টিপেই খালাস না,মডারেটরকে তার জানাতে হবে কেনো এই লেখাকে তিনি আপত্তিকর মনে করেন

মোরশেদ ভাইয়ের অন্য প্রস্তাবগুলোর সাথেও পুরোপুরি সহমত পোষণ করি।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

আরেকটা কথা যদিও শব্দটা 'মডারেশন' বলা হয় -তবু কোন লেখকের কন্টেন্টে হাত দেয়া মডারেটর এর এখতিয়ারভুক্ত হওয়া উচিত নয় । লেখার মালিকানা লেখকের নিজস্ব । লেখার এক বর্ন বদলানোর অধিকার ও কেবলই লেখকের । তাই আপত্তিকর হলে প্রথম পাতা থেকে সরানো এমনকি ব্লগ থেকে মুছে দিলেও আমি আপত্তি করবোনা কিন্তু লেখা সংশোধন জাতীয় মডারেশন যেনো করা না হয় ।

এই প্রসঙ্গ কেন আসল বুঝলাম না! লেখায় নীচের দুটো কারনে হাত দেয়া হয়:-
১। যদি টেকনিক্যাল সমস্যার কারনে কেউ ছবি বা লিংক দিতে না পারে
২। অতিথি লেখকদের লেখা মডারেশন প্যানেল থেকে বের করতে তার "লেখা প্রকাশের" অবস্থা বদলাতে। এটাকে ঠিক কনটেন্ট এডট বলা যায় না।

এছাড়া লেখকের অনুমতি ছাড়া কখনোই (আমার জানা মতে) লেখায় হাত দেয়া হয় না।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

হাসান মোরশেদ এর ছবি

এ দুটো তো অবশ্যই মডারেশন নয় । বরং লেখককে সহায়তা করা ।
লেখকের অনুমতি ছাড়া যে লেখায় হাত দেয়া হয়না সেটা আমিও জানি তবু পুনঃ নিশ্চয়তা প্রাপ্তিতে লেখকের আস্বস্ত হওয়া । এই আর কি হাসি
-----------------------------------
মানুষ এখনো বালক,এখনো কেবলি সম্ভাবনা
ফুরোয়নি তার আয়ু

-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

এই ভোটের সময়টুকুতে অতিথিদের ভোটের ক্ষমতা বন্ধ রাখা হল।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

জরিপের জন্য আপত্তির ব্যবস্থা রাখা হয় নাই।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

হিমু এর ছবি

সবুজ বাঘের কাব্য অমৃত সমান
অশ্লীল বলিয়া তাহা হবে না প্রমাণ।


হাঁটুপানির জলদস্যু

অয়ন এর ছবি

মোদ্দাকথা, আপত্তি বিষয়ে যে কোনো কিছু খোলামেলা আলোচনা হতে হবে।

পুরাপুরি সহমত।

হাসিব এর ছবি

তিনটা অপশনের কোনটাই পছন্দ হইলো না । আমার প্রস্তাব হলো -

আপত্তি করার অপশন থাকুক । কিন্তু কেউ যদি আপত্তি করে তাহলে সেটা শুধু মডারেটররা জানবে । আর কেউ না । এখনকার মতো আপত্তিকর অভিযুক্ত লেখাটা উঠিয়ে দিলেই হবে । এই লেখাটা অনেক বিব্রতকর ।

আপত্তির পর মডারেটররা যদি ব্যবস্থা নেবার দরকার মনে করেন ব্যবস্থা নেবেন । না নিলে সেটা নিয়ে ঝগড়াঝাটির জন্য পারসোনাল মেসেজের অপশন তো থাকছেই ।

হাসিব এর ছবি

কোন পোস্ট যদি কোন সদস্য’র আপত্তিকর মনে হয়, তাইলে তা প্রকাশ করার সুযোগ থাকাটা মনে হয় দরকার ।

এই আপত্তি প্রকাশ কিন্তু মন্তব্য ঘরেই করা সম্ভব । অতএব, আপত্তি করার সুযোগ নেই এরকম ভাবার কোন কারন নেই ।

ইরতেজা এর ছবি

মনের কথা হাসিব ভাই

_____________________________
টুইটার

ভাস্কর এর ছবি

সহমত


স্বপ্নের মতোন মিলেছি সংশয়ে...সংশয় কাটলেই যেনো মৃত্যু আলিঙ্গন...


স্বপ্নের মতোন মিলেছি সংশয়ে...সংশয় কাটলেই যেনো মৃত্যু আলিঙ্গন...

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

ঠিকাছে। আরো আইডিয়া আসুক।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির