বাপ্পী বড়ো অসময়ে চলে গেলো

সকালে এসে খবরটা দেখেই মনটা খারাপ। ক্লোজআপ ওয়ান আমার অসম্ভব প্রিয় একটা অনুষ্ঠান ছিল, আর তাই আবিদের সেলিব্রেটি শিল্পী হয়ে উঠা আমাদের চোখের সামনে। শুরু থেকেই ওর গান খুব ভাল লাগত আর ভাল লাগত ওর সাদা ফতুয়া পড়ে গান গাইতে দেখা, কেমন জানি একটা শুভ্রতা লেগে থাকত। যখন রবীন্দ্রসংগীত দিয়েই ক্লোজআপ ওয়ানের শীর্ষ দশে উঠে এসেছিল তখন আর দশ জনের থেকে ওর গায়কী আলাদা করেই ভাল লাগত আমাদের। পরে পুতুলের সাথে উপস্থাপনাতেও ও ছিল সাবলীল। খুব খুব খারাপ লাগছে।

প্রচন্ড কষ্ট পেয়েছি। আবিদকে আমি চিনতাম না। কিন্তু ক্লোজ-আপ ওয়ান টিম দুইবার কনসার্ট করেছে আমাদের শহরে, ওদের উচ্ছ্বল মুখগুলো চোখের সামনে ভাসে। একদম বাচ্চা-বাচ্চা ছেলে মেয়ে সব। কাউকে এতো অসময়ে চলে যেতে দেখলে খুবই কষ্ট লাগে।

আবিদের একটা রবীন্দ্র সঙ্গীতের সিডি গাড়িতে প্রায়ই বাজাই। ক্লোজ-আপ ওয়ানের রবীন্দ্র সঙ্গীত শিল্পী একমাত্র আবিদই ছিল।

ওর আত্মার শান্তি কামনা করছি। এই শোক কিভাবে একজন পিতা-মাতা বহন করতে পারবেন সেটা জানিনা তবুও কামনা করছি যেন ঈশ্বর ওদের শক্তি দেন।

খুব কষ্ট হচ্ছে। ওনার সম্পর্কে এত কিছু জানতাম না।

.........
ওঁর আত্মা শান্তি পাক!

এই দূর্ঘটনাগুলো বারবার কেন হয় ?

আবিদের গানের গলাটা সবার থেকে ভিন্ন ছিল। ছেলেটার গান খুবই পছন্দ করি। বুঝি না, সাগরে গেলে কেন এরা সাবধানতা অবলম্বন করে না। প্রাণ তো কম গেলো না, তারপরেও এই দুর্ঘটনা কেন বন্ধ হয় না?

খুব খারাপ লাগলো শুনে। এতো অল্প বয়স। আবিদ এর গান অনেক শুনেছি।
কিছু কিছু দুর্ঘটনা যেমন লঞ্চ ডুবি, বাস খাদে পড়ে যাওয়া, সমুদ্রে ভাসিয়ে নিয়ে যাওয়া, পাহাড় ধস এইগুলা কেন যে এতবার রিপিট হয়! একই কাহিনী, একই পারিপার্শ্বিকতা শুধু মানুষ গুলো নতুন। কিছুই কি করার নেই?

......... উদাস

খবরটা দেখে কষ্ট পেলাম।
আবিদের উপস্থাপনা আর গান বেশ ভালো লেগেছিল ক্লোজআপ ওয়ানে।
ওর আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।

খুব কষ্ট পেলাম খবরটা জেনে। ওর আত্মা শান্তিতে থাকুক। আবিদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই।

খুব সতর্ক থাকতে হয়, সমুদ্র কখনও কখনও মূর্তিমান দানব!!! উচ্ছ্বাসের পাশাপাশি সাবধানতাও থাকতে হবে!!!!!!! এভাবে আমরা তরুণ প্রাণ আর হারাতে চাই না!!!!!!!

বড়ো অসময়ে! ওর আত্মাার শান্তিকামনা করেছি!

এই দুর্ভাগা দেশটাতে যে বাপ্পীদের প্রয়োজন থাকে দীর্ঘ-দীর্ঘকাল, ওরাই চলে যায় সবার আগে !
এসব দুর্বহ শোকের কোনো সান্ত্বনা নেই, তবু.............................

ওর পরিবারের জন্য রইলো অক্ষম সহমর্মিতা...................................

সবাই কেই চলে যেতে হ্য় একদিন।কিন্তু কারও জন্য তা ৯০ ব্ছর কার ও জন্য ২৫ বা তার ও কম কেন তা বুঝি না। তারা যেখানেই থাক ভাল থাক।

ছেলেটা এত সুন্দর রবীন্দ্রসংগীত করতো, আমার খুব ভালো লাগতো।

ওফ্‌। এই দূর্ঘটনাগুলো কেন যে বারবার হয়?

কিছু বলার ভাষা পাচ্ছি না .........

অকালে ঝরে গেল একটা উদীয়মান নক্ষত্র।

এনটিভিতে তার মা কে দেখছিলাম।
কাঁদতে কাঁদতে বলছিলেন, আমার ছেলেকে বিয়ে দেবো। সীতাহার বানিয়ে দেবো। কে বলে আমার টাকা নাই।
এতো কষ্ট হচ্ছিলো দেখে

আহা! আহা! খুবই খারাপ লাগছে। ছেলেটার গান শুনেছি, ভালো গাইতো। এভাবে চলে যাওয়া মেনে নেয়া কষ্টের।

.........