বাংলাদেশ: আশায় নতুন জীবনের বসতি - শেষ পর্ব

শিক্ষানবিস এর ছবি
লিখেছেন শিক্ষানবিস (তারিখ: শুক্র, ০৯/০১/২০০৯ - ১২:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অভিশপ্ত বিহারীদের জীবনধারণ প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে

বিহারীরা মুসলিম। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর হিন্দু আধিপত্য থেকে বাঁচার জন্য তারা ভারত ত্যাগ করে পূর্ব পাকিস্তানে এসেছিল। তারা উর্দূতে কথা বলে এবং অধিকাংশই বাঙালি জীবনাচারকে ঘৃণা করে। যুদ্ধের সময় তাদের অনেকেই পাকিস্তানী সেনাবাহিনীকে সহায়তা করেছিল। যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর প্রায় ১ লক্ষ বিহারীর অধিকাংশই বাংলাদেশে রয়ে গেছে। এরা বাঙালিদের নিষ্ঠুর প্রতিশোধের শিকার হচ্ছে। অনেকেই পুষ্টিহীনতা ও বিভিন্ন রোগশোকে মারা যাচ্ছে।

আমি ঢাকার উপশহর মোহাম্মদপুরে গিয়েছিলাম। সেখানে প্রায় ৫টি ক্যাম্পে মোট ৩০,০০০ এরও বেশী বিহারী বাস করছে। ক্যাম্পগুলোর মধ্যে একটি, পূর্বে স্কুল হিসেবে ব্যবহৃত হত। ২ একর আয়তনের এই ক্যাম্পটিতেই ১৮,০০০ নারী-পুরুষ ও শিশু মানবেতর জীবন যাপন করছে। এই অন্ধকুঠুরীতে বসবাস যেন তাদের জন্য এক দুঃস্বপ্ন।

আন্তর্জাতিক রেড ক্রস ৩০০ তাবু সরবরাহ করেছে, যাদের ভাগ্য খুব ভাল তারাই কেবল তাবুগুলো পেয়েছে। অন্যদের অবস্থা আরও শোচনীয়। অনেকে কয়েকটি খুটির উপর প্লাস্টিক বা বার্ল্যাপ দিয়ে থাকার জায়গা করে নিয়েছে। অনেকে আবার ঢেউ তোলা টিন দিয়ে মোটামুটি আচ্ছাদনের ব্যবস্থা করেছে।

ডঃ রেজা নামক এক কমবয়সী বিহারী চিকিৎসক আমাকে বলল, "আমরা যেকোন স্থানে যেতে রাজি আছি, কারণ কোনকিছুই এর থেকে খারাপ হতে পারে না।"

কিন্তু কেউই বিহারীদের নিতে রাজি হয়নি- এমনকি পাকিস্তানীরাও না। শেখ মুজিব বলেছেন, বিহারীরা চাইলে বাঙালি সমাজের সাথে মিশে যেতে পারে, এ ব্যাপারে তারা স্বাধীন। কিন্তু ডঃ রেজা এই কথাকে উপহাস করে বলল,

"আমরা এখানেই নিরাপদ নই, আর বাইরে কিভাবে নিরাপদ বোধ করব? আজ সকালেই তারা ক্যাম্পে ঢুকে জোর করে একটি মেয়েকে নিয়ে গেছে। ফিরিয়ে দেয়ার আগে প্রচণ্ড মারধোর করা হয়েছে। এ ধরণের অপহরণ সবসময়ই চলছে। আমি অবশ্যই আমার হাসপাতালে ফিরে যেতে চাই, কিন্তু ভয়ে যেতে পারছি না।"

তাই হাসপাতাল বাদ দিয়ে সে ক্যাম্পেই অসুস্থদের সেবার দায়িত্ব নিয়েছে, যদিও তার হাতে খুব বেশী ঔষধ ও চিকিৎসার অন্যান্য সরঞ্জাম নেই। এগুলো যথেষ্ট নয়, ক্যাম্পে মৃত্যুর হার দিন দিন বেড়েই চলেছে। একজন মানুষ প্রতিদিন গড়ে ৫০০ ক্যালরি খাবার পাচ্ছে। পুরো ক্যাম্পের একটি টয়লেটও ঠিক নেই। পানির একমাত্র উৎস দুটি পাম্প, যেগুলো দিয়ে এখন চুইয়ে চুইয়ে পানি পড়ে।

ক্যাম্পে ঘোরার সময় আমার পেছনে সবসময়ই বাচ্চাদের একটি ছোটখাট দল ছিল। বাচ্চাগুলোর ঘুমঘুম চোখে নিদারুণ কষ্টের ছাপ সুস্পষ্ট। একদৃষ্টিতে চেয়ে থাকা ক্ষুধার্তদের চোখ যেমন কাঁচের মত স্বচ্ছ দেখায়, অনেকটা সেরকম দেখাচ্ছিল।

এক প্রাক্তন "অপরাধী" গ্রাম মাতিয়ে রেখেছে

হতাশা থেকে বাঁচার জন্য আবারও ঘুরতে বের হলাম। এবারের গন্তব্য একটি গ্রাম, নাম বলিয়ারপুর, ঢাকা থেকে গাড়ি চালিয়ে যেতে ২০ মিনিট লাগে। গ্রামে মোট বাড়ির সংখ্যা ৬০০, সামান্য বেশীও হতে পারে। বন্যার পানি থেকে বাঁচার জন্য সবগুলো বাড়ি একটি উঁচু জমিতে তৈরী করা হয়েছে। এক বাড়ি থেকে আরেক বাড়ির দূরত্ব খুব কম। বাড়িগুলোকে ঘিরে আছে ধান ও শাকসব্জির ক্ষেত।

বলিয়ারপুরের প্রায় সবাই কৃষক। আমি সেখানে গিয়েছিলাম সকালে। গিয়ে দেখি সবাই ক্ষেতে কাজ করছে। আবদুল খালেক অবশ্য কিছু করছিল না।

সে তার অতীত জীবন নিয়ে গর্ব করে বলল, "জীবনে অনেক অপরাধ করেছি- আহ, কে জানে কত জনের কত ক্ষতি করেছিলাম- কিন্তু সেসময় এমনকি পুলিশরাও আমাকে সম্মান করত। একবার তারা আমাকে আটক করতে এসেছিল। আটক না করে উল্টো পুরস্কৃত করল, হ্যাঁ, আমাকে একটা পদকও দেয়া হয়েছিল।"

গ্রামের যেখানেই গিয়েছি সেখানেই তাকে দেখে সবাই উৎফুল্ল হয়ে উঠেছে। তাকে দেখার পর রুটি তৈরী করতে থাকা মহিলাদের মুখে হাসি ফুটে উঠতে দেখলাম। গ্রামের মসজিদে জড়ো হওয়া ছোট ছোট মেয়েদের মুখেও সেই হাসি দেখলাম। তারা প্রতিদিন ২ ঘণ্টা করে কোরান পড়ার জন্য এই মসজিদে আসে।

autoক্ষুধার্তদের উচ্চ কলরব: অলিভ ও হাওয়ার্ড হক্‌সকে ঘিরে ধরেছে শিশু ও মায়েরা। ইউনিসেফের রেশন বিতরণ করছেন এই দুজন মিশনারি। এক মা শাড়ির আঁচলে রেশন নিচ্ছেন। এটি হচ্ছে এযাবৎকালে হাতে নেয়া সর্ববৃহৎ ত্রাণ ও পুনর্বাসন প্রকল্প। এরই মধ্যে ৭০০ মিলিয়ন ডলার ব্যয় হয়ে গেছে। ৩০টি দেশ এবং ৫০টিরও বেশী বেসরকারি সংস্থা বাঙালিদেরকে গত দুই বছরের ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস ও যুদ্ধের প্রভাব কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করছে।

ঐদিনই গ্রাম থেকে ফিরে জাতিসংঘের এক প্লেনে করে যশোর যাচ্ছিলাম। প্লেনে অনেক চেষ্টা করেছিলাম অসংখ্য গ্রামের মধ্য থেকে বলিয়ারপুর খুঁজে বের করতে। অবশ্যই পারিনি। এদেশের সব গ্রাম অনেকটা একই রকম, এগুলো যেন বিস্তীর্ণ ভূমিতে আটকে থাকা একেকটি পেরেক।

যশোর থেকে জিপে চড়ে খুলনা গেলাম। এই দুই স্থানের দূরত্ব ৪০ মাইল। গাড়ি চলার সড়কটি সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ জলাভূমিতে গিয়ে শেষ হয়েছে। খুলনার মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে ভৈরব নদী। ভৈরবের তীরেই এক স্থানে একটি সাদা রঙের বাড়ি দেখলাম, বাড়ির সাথে একটি সুদৃশ্য বারান্দাও রয়েছে। এই বাড়ি ঘিরেই এক বিশাল কম্পাউন্ড গড়ে উঠেছে যার মধ্যে আছে, একটি চ্যাপেল ও একটি স্কুল।

গত ২০ বছরের প্রায় পুরোটা সময় ধরেই হাওয়ার্ড এবং অলিভ হক্‌স এই বাড়িতে থাকেন। তারা "অ্যাসেম্বলিস অফ গড চার্চ" এর মিশনারি। দুজনেই বাংলা বলতে পারেন- দুষ্ট ছেলেরা যখন আম পাকল কি-না তা দেখার জন্য কম্পাউন্ডের দালান বেয়ে ওঠার চেষ্টা করে তখন তাদেরকে বেশ ধমকের সুরেই বাংলা বলতে দেখা যায়।

অন্যান্য সময়ে হাজার হাজার শিশুর কোলাহলে এই কম্পাউন্ড মুখর হয়ে উঠে, তারা রীতিমত আগ্রাসন চালায়। এদের সবাইকেই সুন্দরভাবে গ্রহণ করা হয়। সপ্তাহে দুই দিন হক্‌সরা শিশুদের মাঝে ইউনিসেফ থেকে আসা দানাদার সয়া-দুধ বিতরণ করেন। এটি খুব মিষ্টি, সুগন্ধী ও ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার। কোলের বাচ্চা আছে যেসব মায়ের তারা, গর্ভবতী মহিলা এবং ৬ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুরা এই রেশন পেয়ে থাকে।

মিসেস হক্‌স আমাকে বললেন, "সকালেই তারা এসে পড়বে।" তিনি ও তার স্বামী আমাকে সেই রাত তাদের বাড়িতেই কাটিয়ে যেতে বললেন। খুলনায় আমার এক রাতই থাকার কথা। মিসেস হক্‌স আরও বললেন, "ভোরবেলায় আমাদের মোরগ ডেকে ওঠার আগেই দেখবেন তারা সবাই ঐখানে জড়ো হয়ে গেছে।"

সূর্য ওঠার আগেই সব রেশন শেষ হয়ে গেল

পরদিন সকাল চারটার মধ্যেই কম্পাউন্ডের সদর দরজার বাইরে প্রায় এক হাজার শিশু জড়ো হয়ে ধাক্কাধাক্কি শুরু করল। ৩০ মিনিট পর সংখ্যাটি বেড়ে দ্বিগুণ হল। তাদের হাতে ছিল কৌটা, কড়াই, কাগজের কাপ, গ্লাস এবং আরও অনেক কিছু। যে যা পেয়েছে তা-ই নিয়ে এসেছে, সেটা রেশন রাখার মত যথেষ্ট বড় হলেই হল।

বিতরণ টেবিলের সামনে তারা খুব দ্রুত রেশন নিয়ে পরের জনের জন্য জায়গা করে দিচ্ছিল। সবার শেষে ৪ বছর বয়সের একটি মেয়ে আসল, অন্য কিছু না থাকায় নিজের জামাতেই রেশনটুকু নিয়ে চলে গেল। খুব ভোরেই বিতরণ শেষ হয়ে গিয়েছিল।

সূর্য কিন্তু দেরি করে ওঠেনি, এদেশের উদীয়মান সূর্য খুব কম সময়ই দিগ্‌বলয়ে পড়ে থাকতে চায়। দেখতে না দেখতেই রক্তাভ লাল রঙের পর্দা জ্বলে-পুড়ে নিঃশেষ হয়ে গেল। তারপরই সে এল- পূর্ণ গোলকটি তার সম্পূর্ণ রূপ নিয়ে উদ্ভাসিত হল, সাদা আলোর ছটায় ভরিয়ে দিল আকাশটাকে।

autoবাংলার ঐতিহ্য, বাংলার ভবিষ্যৎ: বাংলার মাটি কৃষকের ডাকে সবসময়ই সাড়া দেয়, বলিয়ারপুরের কাছে এমনই এক কৃষককে দেখলাম। বাঙালিদের জীবন হাজারও সমস্যায় জর্জরিত। তারপরও স্বাধীনতার অবিশ্বাস্য প্রেরণাকে পুঁজি করে আশায় নতুন জীবনের বসতি গড়ে উঠছে।

(সমাপ্ত)

আগের পর্বগুলো: ১ম পর্ব | ২য় পর্ব | ৩য় পর্ব | ৪র্থ পর্ব | ৫ম পর্ব | ৬ষ্ঠ পর্ব | ৭ম পর্ব

* বাংলাদেশ: আশায় নতুন জীবনের বসতি - অখণ্ড সংস্করণ


মন্তব্য

অতিথি লেখক এর ছবি

সত্যি দারুণ এক অনুভূতি হল। চোখের সামনে যুদ্ধপরবর্তী বাংলাদেশকে দেখা গেল।

একটা পুস্তিকা হিসেবে ছেড়ে দেবার ব্যবস্থা করলে বর্তমান শানশওকতপ্রজন্মের জন্য নবজাত বাংলাদেশের কষ্ট ও সংগ্রামকে বুঝতে সুবিধা হবে।

প্রফাইল

....................................................................................................................
এভাবেই স্থবির ঘর একদিন উড়ে যাবে
উড়ে উড়ে যাবে

কিংকর্তব্যবিমূঢ় এর ছবি

চলুক
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...

তীরন্দাজ এর ছবি

বিহারীদের অবস্থা এখন কেমন? আমার একেবারেই জানা নেই। অনুবাদ খুব ভালো লাগলো।
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

শিক্ষানবিস এর ছবি

বিহারীদের বর্তমান অবস্থা আমিও খুব বেশী জানি না। তবে কিছু জানি:
একসময় সরকারের পক্ষ থেকে এদেরকে "stranded Pakistanis" তথা "আটকে পড়া পাকিস্তানী" বলা হতে থাকে। অনেক শহরেই আটকে পড়া পাকিস্তানীদের নিজস্ব সমিতি আছে। ময়মনসিংহের সমিতির খোঁজটা আমি জানি। এরা অনেকে পাকিস্তানে ফিরে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করেছে। এ সম্বন্ধে আরেকটু বিস্তারিত জানতে পারবেন বাংলা উইকিপিডিয়ার এই নিবন্ধটিতে:
- http://bn.wikipedia.org/wiki/আটকে_পড়া_পাকিস্তানী
এরা এখনও জেনেভা ক্যাম্পগুলোতে থাকে। ঢাকার বিহারী ক্যাম্পের খবর তো সবাই জানে। এ ব্যাপারে ঢাকাবাসীরা ভাল বলতে পারবেন। ২০০৩ সালের শুমারি অনুযায়ী দেশের ৮১টি ক্যাম্পে বর্তমানে প্রায় ২ লক্ষ ৭৫ হাজার বিহারী বাস করে।
উল্লেখ্য ২০০৩ সালেই হাইকোর্টের রায়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের সকল বিহারীকে বাংলাদেশী বলে ঘোষণা করা হয়েছে।

এনকিদু এর ছবি

কোন কোন অঞ্চলে বিহারীরা বেশ ভালও আছে । যেমন সৈয়দপুর । সেখানে নাকি বিহারী কমিউনিটিটা মোটামুটি স্বচ্ছল এবং মূলত ব্যবসায়ী হিসেবেই পরিচিত ।


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

রায়হান আবীর এর ছবি

দারুন একটা কাজ শেষ হলো। অভিনন্দন।

=============================

অতিথি লেখক এর ছবি

খুবই ভালো লেগেছে।
(মহসীন রেজা)

নিবিড় এর ছবি

রায়হানের মত আমারো বলতে হচ্ছে দারুন একটা কাজ শেষ হলো। অভিনন্দন।
*********************************************************
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

স্পর্শ এর ছবি

তোমাকে দেখে উৎসাহ পাই। রায়হান আবীরের মত আমিও অভিনন্দন জানাই।
অভিনন্দন।
....................................................................................
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

বিপ্রতীপ এর ছবি

সফল সমাপ্তিতে অভিনন্দন চলুক
পুরোটা এক পিডিএফ এ নিয়ে আসতে পারলে সংগ্রহে রাখা যেতো। সচলে যারা ই-বইয়ের কাজ করেন তারা করে দিতে পারলে ভালো হয়।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
খুঁজে যাই শেকড়ের সন্ধান...

স্নিগ্ধা এর ছবি

খুব ভালো একটা কাজ হলো, শিক্ষানবিশ! অভিনন্দন!

রণদীপম বসু এর ছবি

যখনই শিক্ষানবিশের এই ভারী ভারী লেখাগুলো পড়ি, তখনই আড্ডায় দেখা তাঁর চেহারাটা ভেসে ওঠে। আর ভাবতে থাকি, কী আশ্চর্য, মস্তিষ্কের ভর বেশি বলেই কি ছেলেটা এমন অকালভারিক্কি মুখ করে বসে থাকে..!

হা হা হা ! গ্রেট জব শিক্ষানবিশ ! অভিনন্দন।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

প্রতিটি পর্ব মন দিয়ে পড়েছি।
চমত্কার কাজটির জন্য অভিবাদন, শিক্ষানবিশ।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।