একটা ঘাসখাইকা বাঘ এবং ভুদাই ঘুড়া

সবুজ বাঘ এর ছবি
লিখেছেন সবুজ বাঘ (তারিখ: শুক্র, ২৬/১০/২০০৭ - ৭:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একটা ঘুড়া আপন মনে ঘাস চাবাইবার নুইছিল। হঠাশ একটা বাঘ আইসা কইল, মামা আমি আফনের কান্দে চড়ি এট্টু? ঘুড়া ঘাস খাউয়া বাদ দিয়া বুবা হইয়া রইল কতক্ষণ। তাহাদে কইল, ধেইশ হারামজাদা। তরে কান্দে চড়াই আর তুমি আমার ঘাড়ের মইদ্যে কামুড় দিয়া জানডা কবজ করো আর কি! আমারে ভুদাই পাইছো?
বাঘ কয়, কী যে কন না মামা? এইন্না এট্টা কতা কইলান? আফনে জানেন না যে আমাগো হদা গুষ্টিতে কেউ আর মান্সো খায় না। আমরা বইদ্য ধর্ম গ্রহণ নিছি তিন পুরুষ আগে।
-হু কইছে! তর বড্ডাই না গতবছর এট্টা কুত্তা ধইরা খাইছিল দিক্যা মাইনষ্যে তারে বাইড়িয়া মাইরা হালাইছে। ঘুড়া জুয়াব দেয়।
কিন্তু বাঘ দমে না। কয়, তাইলে আফনেই কন, আমি কি মিছা কতা কইছি। আমাগো হদা গুষ্টিতে আমি আর আমার বড় ভাইই বাইচা আছিলাম। হ্যারে তো মাইষ্যেই মাইরা হালাইছে। আর যে বিধবা পিসি আছিল হ্যা তো মাইষ্যের জেলখানায়ই তিনকাল পার কইরা মরার পহর গুনতাছে। তাইলে থাহনের মইদ্যে আছি খালি আমিই। আফনে আমারে কুনোদিন দ্যাকছেন ঘাস ছাড়া অন্য কিছু খাইতে?
ঘুড়া জুয়াব দেয়, না। তা অবিশ্যি দেহি নাই।
এইবার বাঘ তার অপমানের জ্বালা লাঘবে গলায় কান্না কান্না ভাব ফুটিয়া তুইলা কয়, খালি এট্টা কতা কইলেই অইল? আফনে কি জানেন, আমাগো দাদা আমাগো আব্বারে আর আমাগো আব্বা আমাগো দুই ভাইরে কইয়া গেছিলো, বাবা পশু পক্কি দূরস্থান, একটা পুকা মাকড়ের বডিতেউ কামুড় দিউ না। দিলে পাপ হইব। ঘুরতর পাপ। আর পাপের শাস্তি বনের মইদ্যেই পাউন নাগব। হেই থিক্যাই তো আমরা ঘাস খাইয়া জীবন যাপন করি। কিন্তু আমার বড্ডা আছিল তেজাইরা। একদিন মাইষ্যের গিরামে যাইয়া, কুত্ত্যার বডিতে কামুড় দিয়া বইল। আর অমনেই তার পাপ হইল। যেজুন্যে শাস্তিস্বরূপ মাইষ্যের গুতা খাইয়া তার মরণ নাগল।
ঘুড়া এইবার ধন্দে পইড়া কয়, হ..বুঝজি। তা তর মতলবডা কীরে?
বাঘ কয়: মতলব তো মামা আফনেরে কইলামই। আফনের কান্দে চইড়া সারাডা বন এট্টু ঘুইরা বেড়ামু।
ঘুড়া কয়, তাইলেই তর শান্তি মিটপো?
বাঘ শরমায়। কয়, কী যে কন না মামা! খালি হাসুইনা কতা কন! আফনের কান্দে একবার চড়বার পারলে জীবন যৌবন পরযৌবন মরযৌবন সব ধন্য হইয়া যাইব গা। মুনে হইব আমি য্যান এট্টা পাকির বাচ্চা এট্টা সোন্দর পজাপতির বাচ্চা। খালি ঘুইরা ঘুইরা উইড়া বেড়ামু সারাজীন।
ঘুড়া কয়, যা হারামজাদা উইটা বয় তাইলে। দেহি তরে নিয়া এট্টা চক্কর দিয়াই আহি।
বাঘ বাক বাক্কুম পায়রা মাথায় দিয়ে টায়রা হয়ে ঘুড়া কান্দে বইয়া পড়ে। আর ঘুড়া শুরু করে জোরে জোরে দৌড়। বাঘ আনন্দে ডগোমগো হয়। হাহা হাহা করে হাসে। কাহাহাহাহহা করে কাঁদে। বাঘের আনন্দ ঘুড়ার প্যাটের মইদ্যেউ ছড়াইয়া যায়। যেজুন্য ঘুড়া বাঘরে আরো বেশি আনন্দ দিবার নিমিত্তে যেনে এট্টা ছোট লাফেই খাল পার হউয়া যায় হেনে একটা বিরাট লাফ দিয়া বহে। আর তাই দেইখা বাঘ আনন্দে গড়াগড়ি যায়, খলখল কইরা হাসে ফলফল কইরা পাদে। ঘাড় থিক্যা পইড়া যাউয়ার ভান করে। এইভাবে তারা বনময় ঘুইরা বেড়াইতে থাহে।
সকাল ফুরিয়া দুফুর হয়, দুফুর ফুরিয়া হয় বিহাল। ঘুড়াউ জুরে জুরে দৌড়িয়া ক্লান্ত হইয়া পড়ে। বাঘের কিন্তু ক্লান্তি নাই। হঠাশ ঘুড়া কয়, কীরে ভাইগনা, ঘাড়ের মইদ্যে ব্যাদনা নাগে ক্যা?
বাঘ কয়: মামা ভয় পাইয়েন না। ছুট্ট এট্টা কামুড় দিছি।
ঘুড়া তব্দা লাইগা যায়। কয়, তুই না আমারে কইলি ঘাস ছাড়া আর কিছুই খাস না তুই?
বাঘ খলখল কইরা হাসে। কয়, মামা আফনে দেহি ভুদাই। কত ধুনফুন বুজিয়া এইহানে আফনেগোরে নিয়া আহন নাগে বুজেন? হেইদিন এট্টা পাঁঠা নিয়া আইলাম। প্রথম প্রথম তো তারে কুনোভাবে বুজানই গেল না কিছু। শালার শইল্ বুজাই ভুটকা গুন্দ। তারপরো কইলাম, নু যাই তরে কুলে কইরা বন ঘুরিয়া নিয়া আহি। শালায় রাজি তো অইলই না, উফুরন্ত শিং দিয়া গুতাইবার আইল। বুজলাম ছিন অন্য। শালারে আনা যাইব না। তারফর শালারে অন্য ফাইন্দে ফালাইলাম। কইলাম, ভাই পাটা। নু যাই আমার বিধবা পিসি মাইষ্যের জেলখানা থিকা মুক্তি পাইছে। আফনের নগে বিয়া দিয়া আফনেরে আমি দুলাভাই বানামু। তারফরেই শালায় কাইৎ হইল।
এদিকে বাঘের কতা কিছুই শুনছিল না ঘুড়া। পাঁয়তারা করতাছিল পলানের। কিন্তু ঘাড়ের ব্যাদনা যেইভাবে উত্তরোত্তর বাইড়া চলতাছে, তাতে কইরা চোখেমুখে অন্দকার দেহা শুরু করল সে। তার অবস্থা দেখে বাঘ কয়, মামা তব্দা নাগলেন ক্যা? কতা কন। কিন্তু ঘুড়া কুনো কথা বলে না। ফলে বাঘ ঘুড়ার কান্দে থেকে নেমে প্রথমে যৌন নির্যাতন চালায়। তারফর মাস ভইরা ঘুড়ার কইলজা মাইটা ফ্যাপড়া খাইতে থাহে।
অতএব হে নমশূদ্রগণ দাঁতালা লোকের কুনো কথাই ভবিষ্যতে আর বিশ্বাস করন চুদাইউ না। নইলে ভুদাই ঘুড়ার মতোই তুমাদের পরিস্থিতি হইবেক।


মন্তব্য

বিপ্লব রহমান এর ছবি

সচলায়তনের নীতিমালা: ৪. লেখকেরা যদিও স্বাধীন তথাপি, সচলায়তনে নিম্নোক্ত বিষয়গুলোকে জোরালো ভাবে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে:
... অশ্লীল লেখা পোস্ট করা (অশ্লীলতার সংজ্ঞা নিরূপনে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত)....
----------
আমার মতে, এই পোস্টটির শিরোনাম থেকে শুরু করে শেষ পর্যন্ত পুরো লেখাটিই অশ্লীল/ অরুচিকর। তাই আমি আপত্তিজনক এই লেখাটি প্রথম পাতা থেকে থেকে সরিয়ে ফেলার জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে বিনীত আবেদন জানাচ্ছি। ধন্যবাদ।


আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

হাসান মোরশেদ এর ছবি

শিরোনাম ও পোষ্টের কোন কোন অংশ অশ্লীল মনে হলো, সেটা নির্দিষ্ট করে বললে আমাদের মতো সাধারন পাঠকের জন্য সুবিধা হতো ।
-----------------------------------
মানুষ এখনো বালক,এখনো কেবলি সম্ভাবনা
ফুরোয়নি তার আয়ু

-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

ভাস্কর এর ছবি

সচলায়তনের নীতিমালা: ৪. লেখকেরা যদিও স্বাধীন তথাপি, সচলায়তনে নিম্নোক্ত বিষয়গুলোকে জোরালো ভাবে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে:
... অশ্লীল লেখা পোস্ট করা (অশ্লীলতার সংজ্ঞা নিরূপনে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত)...

কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত আপনে তৈরী কইরা দিতেছেন নাকি?

...আর আমিও কোন অশ্লীলতা খুঁইজা পাইলাম না...আপনে কি ভুল পোস্টে কমেন্ট করছেন? নাকি পোস্ট পড়েন নাই?


স্বপ্নের মতোন মিলেছি সংশয়ে...সংশয় কাটলেই যেনো মৃত্যু আলিঙ্গন...


স্বপ্নের মতোন মিলেছি সংশয়ে...সংশয় কাটলেই যেনো মৃত্যু আলিঙ্গন...

অয়ন এর ছবি

আমিও বুঝি নাই । পোস্টে ৫ দিছি।

আড্ডাবাজ এর ছবি

অশালীন কই? দেহি না তো? কালকে টিভির খবরে যে অশালীন ছবি দেখলাম, তার মতোও না...।

তারেক এর ছবি

পোস্ট এবং কমেন্ট পড়ে হাসতেই আছি...
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

সুমন চৌধুরী এর ছবি

এইরকম অশ্লীল গল্প না পড়তারলে আর গল্ফ পইড়া কি হৈবো?



ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ

হিমু এর ছবি
মুহম্মদ জুবায়ের এর ছবি

হর্স মানে গুড়া, ফাউডার মানেও গুড়া। কন তো কুন গুড়াডা দৌড়ায়?

-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!

অমিত এর ছবি

বাঘটা কি সবুজ রঙ এর ছিল ?

বিপ্লব রহমান এর ছবি

প্রথমত, আমি এই পোস্টটিকে অশ্লীল/ অরুচিকর বলেছি।

ক. এর শিরোনামে আছে, 'ভুদাই'।

খ. '...বাঘ ঘুড়ার কান্দে থেকে নেমে প্রথমে যৌন নির্যাতন চালায়।'...

একটি বাঘ ঘোড়ার কাঁধ থেকে নেমে তাঁর ওপর যৌন নির্যাতন চালাচ্ছে। বিষয়টি খুব শ্লীল/ রুচিকর মনে হচ্ছে?

গ. '...অতএব হে নমশূদ্রগণ দাঁতালা লোকের কুনো কথাই ভবিষ্যতে আর বিশ্বাস করন চুদাইউ না। নইলে ভুদাই ঘুড়ার মতোই তুমাদের পরিস্থিতি হইবেক।'...

এখন একে কী বলবেন?

দ্বিতীয়ত. নীতিমালা উদ্ধৃত করা মানেই কর্তৃপক্ষকে সিদ্ধান্ত তৈরি করে দেওয়া নয়। এটি করা হয়েছে পোস্টদাতাকে নীতিমালাটি মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য।

তৃতীয়ত, প্রথম মন্তব্যের শুরুতেই আমি বলেছি, 'আমার মতে'...অর্থাৎএটি আমার ব্যক্তিগত মতামত। এর সঙ্গে যে কারো দ্বিমত থাকতেই পারে।

ধন্যবাদ।


আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

অয়ন এর ছবি

একটি বাঘ ঘোড়ার কাঁধ থেকে নেমে তাঁর ওপর যৌন নির্যাতন চালাচ্ছে।

হো হো হো

হিমু এর ছবি

তবে গল্পটাকে আরো মনোযোগ দিয়ে পড়লে কিন্তু ব্যাপারটা বেরিয়ে আসে। খুব খিয়াল কইরা @ বিপ্লব রহমান।

আপনার কাছে বোধহয় চিলেকোঠার সিপাইও ভালো লাগেনি। বিশেষ করে যখন এক টোকাই এসে হরতালে দোকান খোলার প্রতিবাদে দোকানদারের প্রতিবাদের বিবরণ দেয়, "কীয়ের ইষ্টাইক? ইষ্টাইকের মায়রে চুদি।"

গল্পকে হিসাব থেকে বাদ দিয়ে পংক্তি উদ্ধৃত করলে পৃথিবীর অনেক গল্পকেই প্রথম পাতা থেকে সরিয়ে দিতে হতে পারে।


হাঁটুপানির জলদস্যু

ধ্রুব হাসান এর ছবি

হা হা হা........এই লেখার আপত্তি জানানোটাই আপত্তিজনক......লেখাটা (মূল লেখা) কিন্তু আসলেই মজার হইছে...হা হা হা

বিপ্লব রহমান এর ছবি

ঠিক আছে@ হিমু।
'পংক্তি উদ্ধৃত' করা হয়েছে, এর আগের মন্তব্যগুলোর কারণে। আমার পয়েন্ট হচ্ছে, পুরো লেখাটি এবং এর উপস্থাপনার ধরণ। এ কারণেই 'চিলেকোঠার সেপাইয়ের' সঙ্গে তুলনাটা একেবারেই অপ্রাসঙ্গীক।

আর তাছাড়া নীতিমালায় তো বলাই আছে...'অশ্লীলতার সংজ্ঞা নিরূপনে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত'...তাই না?


আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

হিমু এর ছবি

ঠিক।

তবে আমার কাছে লেখাটা বেশ কড়া সত্য বলেই মনে হয়েছে। আক্ষরিক অর্থে বাঘ আর ঘোড়া নিয়ে যদি পড়েন তাহলে মাপও চাই দোয়াও চাই।


হাঁটুপানির জলদস্যু

ফারুক হাসান এর ছবি

আমার কাছে কিন্তু এই পোস্টের চেয়ে সবুজ বাঘের লেখা অন্য কিছু পোস্টের স্পেসেফিক কিছু শব্দাবলী অশ্লীল বলে মনে হয়েছে। এই পোস্ট টা সে তুলনায় অনেক ভালো। আলাদা একটা ঢং আছে।
যাই হোক, হিমুর মন্তব্যের সাথে আমি একমত।
----------------------------------------------
আমাকে নিঃশব্দে অনুসরণ করে একটা নদী-
সাথে নিয়ে একটা পাহাড় আর একটা নিঃসঙ্গ মেঘ।

সুমন চৌধুরী এর ছবি

অশ্লিলতা নিয়ে আমার ব্যক্তিগত মতে যত কম টানাটানি করা যায় ততই ভালো। সবুজ বাঘের লেখায় কেউ অশ্লিলতা খুজে পেলে একটু হতাশই হই। বেচারা লেখে লোকায়তিক ভাষা থেকে তীব্রতম নির্যাসগুলোকে তুলে এনে। এই কাজটা সে করে তাঁর নিজস্ব ঢং এ। সেই ঢং এর গ্রহণযোগ্যতা পাঠক বিশেষে বিভিন্নরকম হতেই পারে। সেক্ষেত্রে সৃষ্টিশীল সাহিত্যকে ছাড় দিতেই হয়। না হলে যাদের কাছে সংশ্লিষ্ট উচ্চারণের গ্রহণযোগ্যতা আছে তাদের প্রতি অবিচার করা হয়।



ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

শব্দ ইনডিভিজুয়ালি কতটা অশ্লীল হৈতে পারে ? একটা খুব সরল সোজা সুন্দর শব্দও উপস্থাপনের বা প্রয়োগের কারনে অশ্লীল হৈতে পারে। আবার খুব অশ্লীল একটা শব্দও স্রেফ প্রয়োগের জোরেই শ্রুতিকটু নাও লাগতে পারে। যেমন লাগেনাই এই গল্পে। চমৎকার উপস্থাপন।
ভালো লাগছে গল্পটা আমার।

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

বিমূঢ় এর ছবি

দারুন মজা লাগল, খুবই জটিল ভাবে স্যাটায়ার করা হয়েছে। প্রথমবার মাথার অনেক উপর দিয়ে গেল। দ্বিতীয়বার বুঝলাম।

@বিপ্লব রহমান
আমার মনে হয় সবুজ বাঘ গল্পের নিতান্ত প্রয়োজনে, মেসেজ টা কনভে করার জন্য কিছু অশ্লীল শব্দ চয়ন করেছেন। এবং অবশ্যই অশ্লীল শব্দ উপস্থাপনের জন্য গল্পের অবতারণা করেননি। আপনার মন্তব্যে দ্বিমত / সহমত কোনটাই না। তবে নেটে কিন্তু এক ক্লিকেই এরচে' বেশী অশ্লীল স্থানে যাওয়া যায়।

হাসান মোরশেদ এর ছবি

বিপ্লব রহমানকে তবু আমি পাঁচতারা বিপ্লব দেবো অন্য কারনে । কোন পোষ্ট আপত্তিকর মনে হলে সেটা কিভাবে জানাতে হবে এবং আপত্তির পক্ষে বিপক্ষে কি করে যুক্তিপুর্ন আলোচনা করা যায়- এই পোষ্ট হতে পারে তার চমৎকার উদাহরন ।
-----------------------------------
মানুষ এখনো বালক,এখনো কেবলি সম্ভাবনা
ফুরোয়নি তার আয়ু

-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

অমিত আহমেদ এর ছবি

পড়লাম, চমৎকার লেগেছে!

সবুজ বাঘ তাঁর রসস্য শব্দ নির্বাচন ও চটুল বাক্যগঠনের মাধ্যমে সম্পূর্ণ ভাবাত্মক গদ্য রচনার একটা নিজস্ব ধরন সৃষ্টি করেছেন। আমার কাছে তাঁর লেখা ভাল লাগে এ কারনেই। সহব্লগার বিপ্লব রহমান আমার ভাল লাগার এ বিষয় গুলো নিয়েই আপত্তি জানিয়েছেন। এ বিষয়ে বদ্দার মন্তব্যের সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত, "...সৃষ্টিশীল সাহিত্যকে ছাড় দিতেই হয়। না হলে যাদের কাছে সংশ্লিষ্ট উচ্চারণের গ্রহণযোগ্যতা আছে তাদের প্রতি অবিচার করা হয়।"

অশ্লিলতার সংজ্ঞা আপেক্ষিক সন্দেহ নেই, তাই আমার কাছে যা ভাল লেগেছে তা আরেকজনের কাছে অশ্লিল মনে হতেই পারে। সে ক্ষেত্রে লুকিয়ে-চুরিয়ে ভাঙচুর না করে বিপ্লব রহমান যে তাঁর মত প্রকাশ করেছেন সে জন্য হাসান মোরশেদের মত আমিও তাঁকে সাধুবাদ জানাই।

লেখায় পূর্ণ রেটিং।


ভালবাসি, ভালবাসি, ভালবাসি তোমায়!
ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল

সবুজ বাঘ এর ছবি

হিমু এর ছবি

এই মন্তব্যটি রেস্ট্রিক্ট করা হয়েছে।


হাঁটুপানির জলদস্যু

তারেক এর ছবি

জানি না বিতর্ক উসকে দিচ্ছি কিনা। no offense. তবু বলি বাঘদা'র এই মন্তব্যটা ভাল লাগল না।

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

সুজন চৌধুরী এর ছবি

হাহাহা ফাটাফাটি হৈসে।
বিপ্লব দা'র মনে হয় কোন কারণে মেজাজ খারাপ আছিলো।
উদোর পিণ্ডি বুদোরে দিছে।

____________________________
লাল গানে নীল সুর হাসি হাসি গন্ধ......

অমিত আহমেদ এর ছবি

হাঃ হাঃ হাঃ হো হো হো
সম্ভাবনা হ্যাজ!


ভালবাসি, ভালবাসি, ভালবাসি তোমায়!
ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

লেখা পড়ে মজা পেলাম। আরো দারুণ কমেন্ট গুলা। হা হা হা।

সবজান্তা এর ছবি

কইলাম, ভাই পাটা। নু যাই আমার বিধবা পিসি মাইষ্যের জেলখানা থিকা মুক্তি পাইছে। আফনের নগে বিয়া দিয়া আফনেরে আমি দুলাভাই বানামু। তারফরেই শালায় কাইৎ হইল।

পাঠারে দিবো বিয়া !

সেইরকম হইসে। ৫ দাগানো হৈল।
-------------------------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ

অতিথি লেখক এর ছবি

বেশি ফাটাফাটি হইসে হাহা ! অনেক মজা পাইলাম ।

- খেকশিয়াল

সবুজ বাঘ এর ছবি

সুজন দা, আমারে চিনছেন নি? আমারো তাই মুনে হইছে, উদার পিণ্ডি ভুদার ঘাড়ে ঢালছে, বিপ্লব সাব।

সবুজ বাঘ এর ছবি

অতিতি পাকি, আমার খউব শক, আফনেরে কুলে নিয়া এট্টু বান্দরবন ঘুইরা আহার।

অতিথি লেখক এর ছবি

বান্দরবন যামুনে মামু কুনু সমিস্যা নাই, কিন্তু আমি ত বাগের মানসো খাই না

kalobiral এর ছবি

বিপ্লব দা, গল্পের শিরোনামে কি অশ্লীলতা পাইলেন? 'ঘাস্‌খাইয়া' মানে ঘাস খেকো আর 'ভুদাই' মানে বেকুব। আর কোনো সন্দেহজনক পদ ত পাইলাম না এই বাক্যে। গল্পটা এনজয় করলাম। বিপ্লব দারেও থাঙ্কস স্ট্রেইটফরোয়ার্ড কমেন্ট এর জন্য।

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

আমার পড়া সচলায়তনের সেরা লেখাগুলোর একটি। জাঝা

বাঘ কখন অহিংসা পরম ধর্ম ধারণ করে বুঝতে হইবো। আমরা পাবলিক ভুদাই-ই। মাথায় একটু হাত বুলালেই ভাবি, এরা অতিসজ্জন, ইতিহাস পয়মাল হয়ে যায়।

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

দুর্দান্ত এর ছবি

অশ্লীল মন লইয়া পড়িতে বসিলে ধর্মগ্রন্থের কিয়দংশবিশেষ অবধি কাহারো উত্তেজক মনে হইলে অবাক হইব না । এমত (অ)শ্লীলতা বোধের প্রেক্ষাপটএ একাধারে লিখিত বস্তু,লেখকের উদ্দেশ্য আর পাঠকের মনস্তাত্বিক অবস্থান ~ এ তিনের সমান অবদান।

যাহাই হউক পীতবর্ণশার্দুল তাঁহার লেখাটি প্রকাশ করিবার লগ্নে এইসব ভাবিয়া কালক্ষেপন করেন নাই বলিয়াই বুঝি এইরূপ এক খানি রত্নডিম্ব প্রসব করিতে পারিলেন। ভাতৃবর নিতান্ত্যই নব আঙ্গিকের রসবোধ এর অধিকারি। তাঁহার এই জাতীয় সুচারু, সুচতুর, বহুতল, রম্য এবং আপাতদৃষ্টিতে (অ)(সু)শ্লীল লেখা পড়িবার সুমধূর আশঙ্কায় থাকিলাম।

শ্রী বিপ্লব রহমান কেও বাহবা দিতেছি তাঁহার মার্জিত ও সুশীল প্রতিপ্রস্তাবনা জনসম্মুখে লইয়া আসিবার জন্য।

নিয়ম এর উদ্দেশ্য গ্রহনযোগ্যতা বর্ধণ আর বর্জ্যনিরোধন - সুক্ষ রসবোধ এর পথে যদাচি ইহা বাধা হইয়া দাঁড়ায়, জানিবেন তদাচি নিয়মের পরাজয় ঘটিল।

সবুজ বাঘ এর ছবি

বলাই বিরাদর, নজ্জা দিয়া পীড়িত করাই কি আফনের কাম?
ভাই দুর্দান্ত, তুই এইন্যা কি কইলিরে বিরাদর? আর ভালো লাগে না। পাঁচ ফুইটা মানু ছয় ফুট না অইয়া গেলাম গা!

যূথচারী এর ছবি

গল্পটিতে তো অশ্লীল শব্দ তো আছেই, বিশেষত আমি যে সব শব্দ জীবনেও উচ্চারণ করি না, এমন অনেক শব্দই আছে। কিন্তু তাই বলে গল্পটিকে অশ্লীল বলতে পারছি না। কারণ অশ্লীল শব্দ বা অশ্লীল ঘটনার বর্ণনা থাকলেই গল্পটি অশ্লীল হয়ে যায় না।

উপরের অংশটি ছিল চলমান বিতর্কের সঙ্গে একাত্মতা। এবার নিজের কথা বলি। ঘোড়া আর পাঠা তো এক না, তাই আমার বার বার মনে হয়, ঘাড় ভাঙ্গা ঘোড়াও হয়তো উঠে দাঁড়াবে।


চোখের সামনে পুড়ছে যখন মনসুন্দর গ্রাম...
আমি যাই নাইরে, আমি যেতে পারি না, আমি যাই না...


চোখের সামনে পুড়ছে যখন মনসুন্দর গ্রাম...
আমি যাই নাইরে, আমি যেতে পারি না, আমি যাই না...

সুমন চৌধুরী এর ছবি

হুম।
ঘাড় ভাঙ্গা ঘুড়া উইঠা দাড়াইয়া দেখবো বৌদ্ধধর্মাবলম্বী বাঘেরা থাবা পাইতা বৈসা আছে।



ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ

সবুজ বাঘ এর ছবি

হ। ছহমত ছহবতছহকারে।

Suva এর ছবি

সবুজ বাঘ লিখেছেন:

একটা ঘুড়া আপন মনে ঘাস চাবাইবার নুইছিল। হঠাশ একটা বাঘ আইসা কইল, মামা আমি আফনের কান্দে চড়ি এট্টু? ঘুড়া ঘাস খাউয়া বাদ দিয়া বুবা হইয়া রইল কতক্ষণ। তাহাদে কইল, ধেইশ হারামজাদা। তরে কান্দে চড়াই আর তুমি আমার ঘাড়ের মইদ্যে কামুড় দিয়া জানডা কবজ করো আর কি! আমারে ভুদাই পাইছো?
বাঘ কয়, কী যে কন না মামা? এইন্না এট্টা কতা কইলান? আফনে জানেন না যে আমাগো হদা গুষ্টিতে কেউ আর মান্সো খায় না। আমরা বইদ্য ধর্ম গ্রহণ নিছি তিন পুরুষ আগে।
-হু কইছে! তর বড্ডাই না গতবছর এট্টা কুত্তা ধইরা খাইছিল দিক্যা মাইনষ্যে তারে বাইড়িয়া মাইরা হালাইছে। ঘুড়া জুয়াব দেয়।
কিন্তু বাঘ দমে না। কয়, তাইলে আফনেই কন, আমি কি মিছা কতা কইছি। আমাগো হদা গুষ্টিতে আমি আর আমার বড় ভাইই বাইচা আছিলাম। হ্যারে তো মাইষ্যেই মাইরা হালাইছে। আর যে বিধবা পিসি আছিল হ্যা তো মাইষ্যের জেলখানায়ই তিনকাল পার কইরা মরার পহর গুনতাছে। তাইলে থাহনের মইদ্যে আছি খালি আমিই। আফনে আমারে কুনোদিন দ্যাকছেন ঘাস ছাড়া অন্য কিছু খাইতে?
ঘুড়া জুয়াব দেয়, না। তা অবিশ্যি দেহি নাই।
এইবার বাঘ তার অপমানের জ্বালা লাঘবে গলায় কান্না কান্না ভাব ফুটিয়া তুইলা কয়, খালি এট্টা কতা কইলেই অইল? আফনে কি জানেন, আমাগো দাদা আমাগো আব্বারে আর আমাগো আব্বা আমাগো দুই ভাইরে কইয়া গেছিলো, বাবা পশু পক্কি দূরস্থান, একটা পুকা মাকড়ের বডিতেউ কামুড় দিউ না। দিলে পাপ হইব। ঘুরতর পাপ। আর পাপের শাস্তি বনের মইদ্যেই পাউন নাগব। হেই থিক্যাই তো আমরা ঘাস খাইয়া জীবন যাপন করি। কিন্তু আমার বড্ডা আছিল তেজাইরা। একদিন মাইষ্যের গিরামে যাইয়া, কুত্ত্যার বডিতে কামুড় দিয়া বইল। আর অমনেই তার পাপ হইল। যেজুন্যে শাস্তিস্বরূপ মাইষ্যের গুতা খাইয়া তার মরণ নাগল।
ঘুড়া এইবার ধন্দে পইড়া কয়, হ..বুঝজি। তা তর মতলবডা কীরে?
বাঘ কয়: মতলব তো মামা আফনেরে কইলামই। আফনের কান্দে চইড়া সারাডা বন এট্টু ঘুইরা বেড়ামু।
ঘুড়া কয়, তাইলেই তর শান্তি মিটপো?
বাঘ শরমায়। কয়, কী যে কন না মামা! খালি হাসুইনা কতা কন! আফনের কান্দে একবার চড়বার পারলে জীবন যৌবন পরযৌবন মরযৌবন সব ধন্য হইয়া যাইব গা। মুনে হইব আমি য্যান এট্টা পাকির বাচ্চা এট্টা সোন্দর পজাপতির বাচ্চা। খালি ঘুইরা ঘুইরা উইড়া বেড়ামু সারাজীন।
ঘুড়া কয়, যা হারামজাদা উইটা বয় তাইলে। দেহি তরে নিয়া এট্টা চক্কর দিয়াই আহি।
বাঘ বাক বাক্কুম পায়রা মাথায় দিয়ে টায়রা হয়ে ঘুড়া কান্দে বইয়া পড়ে। আর ঘুড়া শুরু করে জোরে জোরে দৌড়। বাঘ আনন্দে ডগোমগো হয়। হাহা হাহা করে হাসে। কাহাহাহাহহা করে কাঁদে। বাঘের আনন্দ ঘুড়ার প্যাটের মইদ্যেউ ছড়াইয়া যায়। যেজুন্য ঘুড়া বাঘরে আরো বেশি আনন্দ দিবার নিমিত্তে যেনে এট্টা ছোট লাফেই খাল পার হউয়া যায় হেনে একটা বিরাট লাফ দিয়া বহে। আর তাই দেইখা বাঘ আনন্দে গড়াগড়ি যায়, খলখল কইরা হাসে ফলফল কইরা পাদে। ঘাড় থিক্যা পইড়া যাউয়ার ভান করে। এইভাবে তারা বনময় ঘুইরা বেড়াইতে থাহে।
সকাল ফুরিয়া দুফুর হয়, দুফুর ফুরিয়া হয় বিহাল। ঘুড়াউ জুরে জুরে দৌড়িয়া ক্লান্ত হইয়া পড়ে। বাঘের কিন্তু ক্লান্তি নাই। হঠাশ ঘুড়া কয়, কীরে ভাইগনা, ঘাড়ের মইদ্যে ব্যাদনা নাগে ক্যা?
বাঘ কয়: মামা ভয় পাইয়েন না। ছুট্ট এট্টা কামুড় দিছি।
ঘুড়া তব্দা লাইগা যায়। কয়, তুই না আমারে কইলি ঘাস ছাড়া আর কিছুই খাস না তুই?
বাঘ খলখল কইরা হাসে। কয়, মামা আফনে দেহি ভুদাই। কত ধুনফুন বুজিয়া এইহানে আফনেগোরে নিয়া আহন নাগে বুজেন? হেইদিন এট্টা পাঁঠা নিয়া আইলাম। প্রথম প্রথম তো তারে কুনোভাবে বুজানই গেল না কিছু। শালার শইল্ বুজাই ভুটকা গুন্দ। তারপরো কইলাম, নু যাই তরে কুলে কইরা বন ঘুরিয়া নিয়া আহি। শালায় রাজি তো অইলই না, উফুরন্ত শিং দিয়া গুতাইবার আইল। বুজলাম ছিন অন্য। শালারে আনা যাইব না। তারফর শালারে অন্য ফাইন্দে ফালাইলাম। কইলাম, ভাই পাটা। নু যাই আমার বিধবা পিসি মাইষ্যের জেলখানা থিকা মুক্তি পাইছে। আফনের নগে বিয়া দিয়া আফনেরে আমি দুলাভাই বানামু। তারফরেই শালায় কাইৎ হইল।
এদিকে বাঘের কতা কিছুই শুনছিল না ঘুড়া। পাঁয়তারা করতাছিল পলানের। কিন্তু ঘাড়ের ব্যাদনা যেইভাবে উত্তরোত্তর বাইড়া চলতাছে, তাতে কইরা চোখেমুখে অন্দকার দেহা শুরু করল সে। তার অবস্থা দেখে বাঘ কয়, মামা তব্দা নাগলেন ক্যা? কতা কন। কিন্তু ঘুড়া কুনো কথা বলে না। ফলে বাঘ ঘুড়ার কান্দে থেকে নেমে প্রথমে যৌন নির্যাতন চালায়। তারফর মাস ভইরা ঘুড়ার কইলজা মাইটা ফ্যাপড়া খাইতে থাহে।
অতএব হে নমশূদ্রগণ দাঁতালা লোকের কুনো কথাই ভবিষ্যতে আর বিশ্বাস করন চুদাইউ না। নইলে ভুদাই ঘুড়ার মতোই তুমাদের পরিস্থিতি হইবেক।

ভগআবািজ ছারন যায়না?

গড় রেটিং
(১০ ভোট)

দুর্বাক এর ছবি

‌‌‌‌পায়ে পড়ি বাঘ মামা
করোনাকো রাগ মামা
তুমি যে এঘরে কে তা জানতো!'

সবুজ বাঘ,

বাঘ-টাগের এই গল্প-স্বল্প
আমাদের আমোদিত করেছে।

আড্ডাবাজ এর ছবি

পড়েছিলাম, ভুলে গেছি। আজকে একজন দেখি আবার পড়ার জন্য পাঠাল। খুব প্রাসংগিক বলে একটা ঠেলা দিলাম।

সুমন চৌধুরী এর ছবি

আমার ভুদাই ঘুড়া



ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ

সুমন চৌধুরী এর ছবি

আমি যেইটা বুঝি না, দেশী বিদেশী যেইসব স নন্দনতাত্বিকরা সোনার মাথা চ্যাটের মাথা আলাপ কৈরা ফেইসবুকে বাঙ্গী ফাটান এবং যেইসব আবালরা তাগো লগে তাল দেন তাগো কারো নজরেই কি এই অসাধারণ গল্পটা পড়ে না? না কি ছৌলবাদী অর্থাৎ ছুলি-ছৌদ-ছোলম জাতীয় নয়া দিগন্তীয় বালের মাথা ছাড়া তাগো চোখে আর কিছু পড়ে না?!!!???



অজ্ঞাতবাস

মামুন হক এর ছবি

সুমন ভাই আমিও তাই ভাবতেছিলাম। শুধু এই গল্পটার জন্যই বাঘার বাংলা গল্পের হল অভ ফেমে যায়গা পাওয়া উচিৎ।

জি.এম.তানিম এর ছবি

জটিল...
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

প্রকৃতিপ্রেমিক(অফলাইনে) এর ছবি

"অশ্লীল" গল্প পড়তে এসে মেজাজটাই খারাপ হলো, কোন অশ্লীলতা পেলামনা তো।

মৌসুমী এর ছবি

বা(ভা)ইরে, অতিব, মজা লাইগলো,

অরফিয়াস এর ছবি

গুরু গুরু গুরু গুরু গুরু গুরু

----------------------------------------------------------------------------------------------

"একদিন ভোর হবেই"

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।