আয় তোর মুণ্ডুটা দেখি ফুটোস্কোপ দিয়ে-৯

সুজন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুজন চৌধুরী (তারিখ: রবি, ২৯/০৭/২০০৭ - ১২:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আয় তোর মুণ্ডুটা দেখি ফুটোস্কোপ দিয়ে-৯আয় তোর মুণ্ডুটা দেখি ফুটোস্কোপ দিয়ে-৯

ক্যান জানি না ছোটবেলা থেকেই লোকটারে আমার আশ্চর্য লাগে।
animation school- এ character design class- এ
নিজের সবচেয়ে প্রিয় চরিত্র আঁকতে গিয়ে এটা এঁকেছিলাম।


মন্তব্য

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

তোফা তোফা...

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

হিমু এর ছবি
হিমু এর ছবি

কমিক টুলটা ব্যবহার করতে পারেন টুকিটাকি।


হাঁটুপানির জলদস্যু

সুজন চৌধুরী এর ছবি

দেখতাছি।
____________________________
লাল গানে নীল সুর হাসি হাসি গন্ধ......

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

হায় = হায় হায় স্কোয়্যার।

সুজন চৌধুরী এর ছবি

হায় = হায় হায় স্কোয়্যার।
মানে কী দাদা?

____________________________
লাল গানে নীল সুর হাসি হাসি গন্ধ......

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

হে হে, জুতার ফিতা এমনে বান্ধার কাহিনী কি বস?

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

সুজন চৌধুরী এর ছবি

@ বলাই
আসলে চরিত্র তৈরীর সময় মাথায় রাখছিলাম এ্যাবসেন্ট মাইনডেড প্রফেসার।
তাই এই দশা।
____________________________
লাল গানে নীল সুর হাসি হাসি গন্ধ......

হাসিব এর ছবি

কেডা এইটা ? বুমা বানাইতে আকুল আবেদন জানাইছিলো সেই লুক না ?


আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে

সুজন চৌধুরী এর ছবি

হা হা হা ভালো বলছেন।
____________________________
লাল গানে নীল সুর হাসি হাসি গন্ধ......

কেমিকেল আলী এর ছবি

লোকটাকে তো চিনলাম না ভাই?

হাসিব এর ছবি

বুমা সাইন্টিস্ট


আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে

সুজন চৌধুরী এর ছবি

ক্যামোফ্লেজে আছে।
____________________________
লাল গানে নীল সুর হাসি হাসি গন্ধ......

ঝরাপাতা এর ছবি

হ বলাইদার মতো আমিও জিগাই, এমনে বান্ধনের মাজেজা কি?


রোদ্দুরেই শুধু জন্মাবে বিদ্রোহ, যুক্তিতে নির্মিত হবে সমকাল।


বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।

দ্রোহী এর ছবি

আয়হায়! আমার দুস্তরে লইয়া মজা করতাছেন?


কি মাঝি? ডরাইলা?

সুজন চৌধুরী এর ছবি

আপনে তো দেহি হেঁর চেয়ে লাম্বা।
____________________________
লাল গানে নীল সুর হাসি হাসি গন্ধ......

অমিত আহমেদ এর ছবি
থার্ড আই এর ছবি

আপনার তুলি ছাপে গভীরতা আছে। চালিয়ে যান।

-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

সুজন চৌধুরী এর ছবি

গভীরতা ?
____________________________
লাল গানে নীল সুর হাসি হাসি গন্ধ......

তারেক এর ছবি

কঠিন হইছে।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

নৈয়ায়িক. এর ছবি

জটিলসসসসস

হযবরল এর ছবি

এই বেডা আমার ও প্রিয়। কপি মারলাম দাদা, কপি রাইট'কে লেফট জ্যাব মেরে। গুস্তাখি মাপ কি যিয়ে। সেলাম।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- হাসিব ভাই সাক্ষী, এই লোকটার জন্মশহরে তার নিজের বাড়ির সামনে একটা টিনের পাতে নিজের ফটুকটা ছাড়া আর কিছুই নাই।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

সুজন চৌধুরী এর ছবি

তাই নাকি?
বলেন কী ?
____________________________
লাল গানে নীল সুর হাসি হাসি গন্ধ......

ধুসর গোধূলি এর ছবি
সুজন চৌধুরী এর ছবি

হুম! উনিতো আমেরিকান হয়ে দেহত্যাগ করছেন।
____________________________
লাল গানে নীল সুর হাসি হাসি গন্ধ......

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- তা করছেন, কিন্তু দেহটাতো গ্রহন করছিলেন জার্মান হিসাবেই। স্পেশালী, একজন উলমার হিসাবে।
বাই দ্য ওয়ে, এই উলমার কিন্তু আবার বব উলমার না।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

হাসিব এর ছবি

এইখানে একটুখানি সংযুক্তি । দেহটা উলমার হইলেও উনি মন থিকা উলমার ছিলেন না । উলমে তার বাড়ীখানও ধ্বংস কইরা ফালানো হইছে । উলম ইউনিভার্সিটির নাম আলবার্ট আইনস্টাইন ইউনিভার্সিটি রাখার পরিকল্পনা অনেকদিন থিকা ঝুইল্লা ছিলো একটা মাত্র আরগুমেন্টে । সেইটা হইলো আইনস্টাইন নিজেই চাইতেন না উনার নামে এইখানে কিছু হউক । উলমে বিখ্যাত সায়েন্স পার্কের প্রধান সড়কটার নামটাই শুধু আলবার্ট আইনস্টাইন এ্যালি করানো গেছে । বহুত মুলামুলির পর ইউনির নামটা পরিবর্তন হবে আগামী দুইএকবছরের মধ্যে ।

নোট: উলমার মানে হইলো জার্মানির উলম শহরের বাসিন্দা ।


আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে

সুজন চৌধুরী এর ছবি

ধন্যবাদ হাসিব ।
আমি একটু ভ্যাবাচ্যাকা খাইছিলাম শুরুতে, উলমের নাম মনেও আসে নাই।

মুলামুলির দরকার পড়লো-- ভাবতে অবাক লাগতেছে।
____________________________
লাল গানে নীল সুর হাসি হাসি গন্ধ......

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি

যাক সুজন চৌধুরীর ছবি নিয়া প্রশংসা তো আমরা করছিই। এখন আলোচনা শুরু হোক। দর্শকের প্রতিক্রিয়া তার মধ্যে কী প্রভাব ফেলে দেখা যাক।

আমার প্রতিক্রিয়া:

আইনস্টাইনের চুল যদিও সিংহের কেশরের মতই আঁকা হয়েছে তবু সব মিলিয়ে ছবিটা আমার কাছে ইঁদুর ইঁদুর মনে হচ্ছে।

তুলনামূলকভাবে তার জুতোজোড়া বড় কিন্তু তার পা তাতে এঁটে গেছে। তবে ফিতায় ফিতায় গিট্টু লাগিয়েই কি তিনি দাঁড়িয়ে আছেন, এখানে বা ইতিহাসের পাতায়?

তার হাত দুটো খোলা, মুষ্ঠিবদ্ধ না, কিছু কি ধরবেন? কুর্তার ফোলা ফোলা হাতা সিন্দাবাদের কথা মনে করায় আমাকে। বোতলের মত সরু কলারের মধ্য দিয়ে বের হয়েছে তার মাথা? এর কি কোনো বিশেষ অর্থ আছে। সিন্দাবাদের ভূত বা এরকম কিছু?

অন্যদের কাছে কী মনে হয়? সুজন চৌধুরী এই ক্যারিকেচারে আইনস্টাইনের কোন কোন বৈশিষ্ট্যকে ব্যঙ্গরূপ দিয়েছেন তুলির আঁচড়ে?

সুজন চৌধুরীই বা কী বলেন?

-----------------------------------------------
সচল থাকুন ---- সচল রাখুন

-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না

সুজন চৌধুরী এর ছবি

হাহহা হাহ হাহহহহা!!!!
তুলির প্যাচে পইড়া বেচারা কতো কী হৈলো।
আপনার দেখাটায় মোজা পাইলাম, দেখি আর কে কী বলে?
সমালোচনা খুব স্বাস্থ্যকর।
দেখা যাক।
____________________________
লাল গানে নীল সুর হাসি হাসি গন্ধ......

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

সাধারনত ক্যারিক্যাচারে দেহ আঁকা হয় না। মানে চেহারার ফীচারটাই মূল হয়। দেহ তখনই আঁকা হয় যখন শরীরের কোন ফীচার গুরুত্বপূর্ণ হয়। যেমন এখানে মাথাটা অনেক বড় এইটা বোঝাইতে দেহটারে আনা হইছে।

শার্টের হাতা, খাটো প্যান্ট আসছে আইনস্টাইনের সময়কার এবং সেই লোকালয়ের ড্রেস কোড থেকে। তবে জুতার ব্যাপারে আঁকিয়ে নিশ্চিত ছিলেন না - তাই জেনেরিক জুতা এঁকেছেন - পার্টকুলার শু বা কেডস কিনা বোঝা যাচ্ছে না।

জুতার ফিতা, উস্কো খুশকো চুল,আর ডটেড নাক আউলা আইনস্টাইনের পরিচায়ক।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি

খোলা হাত আর জুতার ফিতার গিট্টু লাগার কথা আগেই বলেছি। কিন্তু তার আঁধাবোজা ও উপর-নীচে থাকা চোখ দুটো কিন্তু সামনের দিকে দৃষ্টি ফেলছে।

যদি চোখের দৃষ্টি নীচের দিকে বা পায়ের দিকে থাকতো তবে ভাবতাম বড় বৈজ্ঞানিক হলে কি হবে জুতার ফিতা বাঁধা নিয়েই তিনি বেসামাল। সুতরাং অসহায়ের মত সেদিকে তাকাচ্ছেন। এখনই হাত বাড়িয়ে ফিতার গিট্টুটা খুলবেন।

কিন্তু না তিনি তাকিয়ে আছেন সামনের দিকে। চোখগুলো নির্ঘুম। কেন?

নাহ, প্রশ্ন বেশি হয়ে যাচ্ছে এখন দরকার সুজন চৌধুরীর একটা লম্বা বক্তব্য।

(আশা করি এই আলোচনার কারণে সুজন চৌধুরী আরো নতুন নতুন ক্যারিকেচার নামাতে উত্সাহী হয়ে উঠবেন।)

-----------------------------------------------
সচল থাকুন ---- সচল রাখুন

-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।