রুটির উজবেকিস্তান

সৈয়দ আখতারুজ্জামান এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ আখতারুজ্জামান (তারিখ: বিষ্যুদ, ০২/০৭/২০২০ - ৪:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উজবেকিস্তানে রুটি ছুরি দিয়ে কাটা হয় না। হাত দিয়ে ছিঁড়ে নেয়া হয়। রুটির উপর ছুরি বা চাকুর ব্যবহার ভালো চোখে দেখা হয় না। এমন কি রুটি ছিঁড়ে নেয়ার পর উল্টো করে বা উপুর করে প্লেটে বা টেবিলে কেউ রাখে না। এটা দৃষ্টিকটু এবং রুটির প্রতি অবমাননাকর, অসম্মানজনক।

মধ্য এশিয়ার দুর্গম ভুখন্ডে (রাহুল সাংকৃত্যায়ণের ভাষায়) মোট ৫টি দেশ আছে - উজবেকিস্তান, কাজাখস্তান, কিরগিস্তান, তুর্কমেনিস্তান আর তাজিকিস্তান। এর মধ্যে সম্প্রতি একটি ছোট্ট পর্যটক দল নিয়ে উজবেকিস্তান বেড়াতে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিলো (পাঠকদের মধ্যে কেউ কেউ হয়ত এতদিনে জানেন যে পর্যটন আমার পেশাও)। নতুন অভিষিক্ত আধুনিকমনস্ক প্রধানমন্ত্রী বিশ্বের জন্য পর্যটন দুয়ার খুলে দেয়ায় কারণে এই সুযোগ অবারিত হয়। অন্যদেশগুলোতে ভিসা পাওয়া বড়ই ঝক্কির। উজবেকিস্তান নানা কারনে ভ্রমণ করা উচিত - তার মধ্যে অন্যতম প্রধান কারণ, উজবেকিস্তানের খাবার। এত বাহারি আর বৈচিত্রময় সুস্বাদু খাবার খুব কমই খেয়েছি। শুধু রুটির গল্পই বলে শেষ করা যাবে কিনা কে জানে!

রুটি উজবেকিস্তানে পবিত্র খাদ্য। উজবেকরা বিশ^াস করে রুটি সৃষ্টিকর্তার এক বিশেষ নিয়ামক। যারা ভালো রুটি বানান, উজবেকিস্তানে তারা সমাজের সম্মানিত ব্যাক্তি, শ্রদ্ধার পাত্র। জানা যায়, উজবেকিস্তানে নানা সময়ে যত শাসক এসেছেন তারা নিজেদের সময়কে ইতিহাসে অক্ষয় রাখতে নতুন মুদ্রা চালু করেছেন। কিন্তু পণ্য কেনা-বেচার সময় মুদ্রার ব্যবহার অনেক সময়েই হয়নি। পণ্য কেনাবেচায় মুদ্রার বদলে প্রচলিত ছিলো রুটি দেয়া-নেয়া।
পারিবারিক, সামাজিক নানা অনুষ্ঠানে আয়োজনে শুভ যাত্রায়, শুভ উপলক্ষে, শুভ প্রারম্ভে, এই রুটির ব্যবহার ছিলো অনিবার্য। ধরা যাক, যুদ্ধ যাত্রায় ঘরের মানুষটি রওয়ানা হচ্ছে। পোষাক পরে তৈরি। রওয়ানা হওয়ার মূহুর্তে প্রিয় মানুষটির মুখে এক টুকরো রুটি ভেঙে পুড়ে দেয়া হলো। বিদায়ের পর বাকি রুটিটুকু তুলে রাখা হবে। যতদিন প্রিয় মানুষটি বাড়ি ফিরে না আসে ততদিন ঐ রুটির টুকরো শিকেয় তোলা থাকবে, ওভাবেই।
বিয়ের উৎসবে দুটি নতুন প্রাণ একসাথে যাত্রা শুরু করতে চলেছে - বরপক্ষ, কনেপক্ষ রুটি ভেঙে একে অপরকে খাইয়ে নবদম্পতির মঙ্গল কামনা করলো, যেন তার সুখে থাকে আজীবন। কিংবা বাড়িতে নতুন অতিথি অথবা ফসল কাটার উৎসব, নতুন কিছুর উদ্বোধন, কোন সাফল্যের উদযাপন, সব কিছুতেই রুটি এক শুভকামনার বাহন।


উরগেঞ্চ এয়ারপোর্টে নামতেই রুটি আর শুকনো ফল সহযোগে এই রাজকীয় আপ্যায়ন। সাধারণ পর্যটক হিসেবে পৃথিবীর আর কোথাও এমন উঞ্চ অভ্যর্থনা পাই নি।

রুটি উজবেকিস্তানের ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির অংশ এবং একটি পরিপূর্ণ সুষম খাদ্য। রুটির সাথে শুধু এক কাপ চা হলেই যথেষ্ট। (উজবেকিস্তানে এই চা মানে গ্রীন টি। কোথাও দুধ চায়ের বালাই নেই। সকাল দুপুর রাতে যে কোন খাবারের আগে এক পেয়ালা গ্রীন টি যেন বাধ্যতামূলক। আর খাবারের মাঝে বা শেষেও আরো এক দুবার গ্রীন টি খাওয়া হচ্ছে।) এদিয়েই সকালের নাস্তা, লাঞ্চের এপিটাইজার, ডিনারের ডেজার্ট সব কূল রক্ষা করা সম্ভব। মোদ্দা কথায় আমাদের উজবেক বন্ধু আলীশের ভাইসব বোঝাতে চাইলো, এখানে রুটি থাকলে আর কিছু না হলেও চলবে। কেউ যদি সকালের নাস্তায় একটি মাঝারি আকারের রুটি, চা কিংবা মধু কিংবা পেস্তাবাদাম-আখরোট সহযোগে খেয়ে নেয় তাহলে সারাদিনে আর কিছু না খেলেও দিব্বি চলে যায়। এমনই কুদরত এই রুটির! তার মানে কী মেশানো হয় এ রুটিতে, সে এক রহস্য!
উজবেকিস্তানের তাশখন্দ, খিভা, বুখারা, সমরখন্দসহ অন্যান্য আলাদা আলাদা আকারের, প্রকৃতির, রঙের, গন্ধের, স্বাদের, গঠনের, ডিজাইনের রুটি আছে। মোট কত ধরনের রুটি তার হিসেব নেই। তবে প্রধানত দুই রকম। ওবি-নান আর পাতির। ওবি-নান সব সময় বানানো হয়। আর পাতির-নান মূলত উৎসবের জন্য। নানের উপরে নকশা আঁকার জন্য নানা রকমের ছাঁচ ব্যবহার করা হয়। এগুলোকে ‘চেকিস’ বলে। বলা হয়, প্রত্যেক গাঁয়ের প্রত্যেক বাড়ির রুটি বানানোর আলাদা আলাদা ঢং ও স্বাতন্ত্র্য আছে। এত শত রকমের রুটি থাকা স্বত্ত্বেও সমরখন্দের রুটিই উজবেকস্তিানের সেরা রুটি ধরা হয়। বিশেষ করে গালা-ওসেগি রুটিকে। সমরখন্দের কাছেই গালা-ওসেগি গ্রামে এই রুটির জন্মস্থান - এই রুটির বিস্তৃতি। এ গ্রামের প্রাচীন কারিগররাই জানেন, কী করে এই সুস্বাদু রুটি বানাতে হয়। তারপর থেকেই এর চাহিদা ছড়িয়ে পড়েছে সমরখন্দের প্রতিটি ঘরে এবং সেখান থেকে উজবেকিস্তানের আনাচে কানাচে। একটি খাঁটি গালা-ওসেগি রুটি একটানা তিন বছর খাবার উপযোগী থাকতে পারে। এই রুটির রেসিপি সবার জানা থাকা সত্বেও আজও পর্যন্ত সেই কারিগরদের মতো হুবহু সেই স্বাদ-গন্ধের রুটি আর কেউ কোথাও বানাতে পারেনি। অনেক চেষ্টা করেও কেউ নকল করতে পারেনি। এমনকি কারিগররা নিজেরাও পারেন নি। সমরখন্দ ছেড়ে অন্য কোথাও গেলেই এই রুটি আর অবিকল আগের মতো থাকে না। কিছু না কিছু বিগড়ে যায়। এই নিয়ে একটা সত্য কাহিনী আছে।


চেকিস, যা দিয়ে রুটির গায়ে নকশা আঁকা হয়। [ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত]


ছবিটা ভালোভাবে তুলতে পারিনি। তবুও খেয়াল করলে দেখতে পাবেন ঠিক মাঝখানে একটা নকশা আঁকা আছে। চেকিস দিয়ে এই নকশাগুলো আঁকা হয়। এছাড়াও নানা ডিজাইনের চেকিস হয়। যেমন বাংলাদেশে পিঠাপুলি বানাতে নানা ধরনের খাঁজ ব্যবহার করা হয়।

একবার বোখারার আমীর সমরখন্দের এই রুটি খেয়ে এতইটা তৃপ্ত হলেন যে, তিনি হুকুম দিলেন এখন থেকে প্রতিদিন সকালে যেন তার দস্তরখানায় এই রুটিই পরিবেশন করা হয়। সমরখন্দের সেরা কারিগরকে বোখারায় ডাকা হলো। কারগিরের নির্দেশনা মতো গম, আটা, ময়দা, ঘি, ডিম, বাদাম, চিনি, পেস্তা, ফল, মসলাসহ যা যা প্রয়োজন সব আয়োজন করা হলো। যথা সময়ে রুটি বানানো হলো। সকালের নাস্তায় আমীরের টেবিলে পরিবেশন করা হলো। আমীর রুটি মুখে দিয়েই বুঝতে পারলেন এই রুটি সমরখন্দের সেই রুটি নয়। আমীর বিরক্ত হলেন। সবাই মহা চিন্তায় পড়ে গেলো। কারিগর অনুমান করলো, হয়ত সমরখন্দের জল মেশানো হয়নি তাই স্বাদ ঠিক হয়নি। দ্রুত সমরখন্দ থেকে জল আনা হলো। পরদিন আরো সতর্কতার সাথে আরো যতœ নিয়ে রুটি বানানো হলো। আমীরকে পরিবেশন করা হলো কিন্তু ফলাফল তথৈবচ। কোনো লাভ হলো না। আমীর সেই যে মুখে লেগে থাকা স্বাদ আর কিছুতেই পাচ্ছেন না। রেগে মেগে আগুন হয়ে গেলেন বোখারার আমীর। কারিগর তো ভয়ে কাঁপছে। সবাই তাজ্জব বনে গেলো। কিছুতেই ব্যাখ্যা মেলে না। সেই একই কারিগর, একই উপাদান, সবই এক তাহলে রুটির স্বাদ একই রকম হচ্ছে না কেন? নিশ্চয়ই ব্যাটা কারিগরের কোন ষড়যন্ত্র! উত্তেজিত আমীর সেই রুটি কারিগরের মৃত্যুদন্ডের আদেশ দিলেন। আদেশ শুনে কারিগরের চেহার রক্তশূণ্য। মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার আগে আমীর কারিগরকে শেষ বারের মতো ডেকে জিজ্ঞেস করলেন, “বলো, কী লুকিয়েছিলে রুটিতে যার জন্যে ঠিক সমরখন্দের রুটির মতো হলো না?”
কারিগর কুল কুল করে ঘামতে ঘামতে বুদ্ধি খাটিয়ে বলল, “হুজুর, সমরখন্দের বাতাস ছাড়া এ রুটি হবে না।”
আমীর গভীরভাবে বিষয়টা ভাবলেন। তারপর বললেন, এ যাত্রা তুমি বেঁচে গেলে কারিগর! এরচেয়ে ভালো যুক্তি আর হয় না।
তারপর থেকে সমরখন্দের রুটি আর সমরখন্দের বাইরে কেউ আজো বানাতে পারলো না। তাই আপনি যদি একটি খাঁটি গালা-ওসেগি রুটি চেষ্টা করতে চান মানে চেখে দেখতে চান তাহলে আপনাকে সমরখন্দ ভ্রমণে আসতেই হবে।

মাটির চুলার গনগনে কাঠের আগুনের ভেতর তন্দুরী রুটি যে আঁচে তৈরি হয় ৫০০০ হাজার বছর ধরে সেই একই চুল্লীর আগুনে শত শত বিভিন্ন ধরনের রুটি প্রজন্মের পর প্রজন্ম হাজারো বৈচিত্রময়তায় তৈরি হয়ে আজো পৃথিবীর বিস্ময়কে বিস্ময়তর করে রেখেছে। আর সেই ঐতিহ্যবাহী পিলাভ, ভেড়ার মাংসের কাবাবের আর ঘোড়ার দুধের গল্পতো করাই হলো না এখনো। আসছি শীঘ্রই।

নোট: উজবেকিস্তান ভ্রমণ নিয়ে দুচার কথা লেখার চেষ্টা করছি। কিন্তু লেখার হাত জঘন্যের চেয়েও কিছুটা নিচে থাকায় এখনও প্রকাশে সাহস পাচ্ছি না। সাহস সঞ্চিত হলেই পোষ্টিয়ে দেবো।


মন্তব্য

হিমু এর ছবি

‌ছবির কোডে width="100%" করে দিন, নাহলে নীড়পাতা ভচকে যাবে।

সৈয়দ আখতারুজ্জামান এর ছবি

ইয়ে, মানে... চেষ্টা চালাচ্ছি

সৈয়দ আখতারুজ্জামান এর ছবি

ব্রাদার, এখন ঠিকাছে কিনা দেখেন তো!

সত্যপীর এর ছবি

বাবুর বাদশা খুব রাগ করছিলেন ভারত দখলের পরে, বাজারে কুনো ভালো রুটি নাই দেইখা। উনার খানার রুচি অবশ্য নিম্নমানের ছিল, আমকে তিনি তরমুজের চেয়ে বাজে বইলা গেছেন হো হো হো

উজবেকিস্তান নিয়া আরো লেখা দেন।

..................................................................
#Banshibir.

তারেক অণু এর ছবি

ব্যপারটা অন্য ভাবে আছে আসলে, উনি তাঁর জন্মভূমির তরমুজকে আমের চেয়ে উৎকৃষ্ট ফল হিসেবে বলেছেন, এবং সত্যি কথা হচ্ছে গত বছর ফারগানার তরমুজ খেয়ে আসলেই আসলেই অমৃত মনে হয়েছিল, বাংলা মুলুকে অমন তরমুজ হয় না যে!

তারেক অণু এর ছবি

আরাম পেলাম ভ্রাত, কিন্তু সেই সাথে উজবেক গরমাগরম রুটি আর ভেড়ার কাবারের কথা মনে পড়ে গেল যে! লেখা জারি থাকুক-

সৈয়দ আখতারুজ্জামান এর ছবি

চেষ্টা চালাচ্ছি, দেখি কত দূর যেতে পারি..

মন মাঝি এর ছবি

আপনি এখন কৈ? ঘোরাঘুরি বন্ধ, নাকি শুধু লেখাটাই বন্ধ??

ইদানিং একটা কথা মনে হয় - এখন ইউটিউবে অনেকে ট্রাভেল ভ্লগিং করে, এমনকি বাংলাদেশিরাও করে। আপনি যদি সেই সময়ে (যখন সচলে নিয়মিত লিখতেন) লেখালেখির পাশাপাশি ভ্লগিং-ও করতেন তাহলে কি দারুনই না হতো!!! ফাটায়ে ফেলতে পারতেন এক্কেবারে!!! হা হা হা ---

****************************************

সৈয়দ আখতারুজ্জামান এর ছবি

হে হে হে! ধাওয়া খেয়ে জঙ্গলে জঙ্গলে দিন কাটানোর পর মাথা আউলায়া গেছিলো মনেহয়...

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

Homaed Ishaque  এর ছবি

খুব সুন্দর লিখা আখতার ভাই, চালিয়ে যান, লিখা পড়ে রূটি খেতে উজবেকিস্তান যেতে ইচ্ছে করছে। এরাবিয়ান খুবস
খাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল, সেই স্বাদ এখনো মনে পড়ে। হাসি

সৈয়দ আখতারুজ্জামান এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ মুন। পথের সাথী আবার পথেই দেখা হবে...

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

ভালো লাগলো লেখাটা, আখতার ভাই। উজবেকিস্তান যেতেই হবে। অন্তত রুটি খেতে হলেও। হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

লেখা ভালো লেগেছে

সোহেল ইমাম এর ছবি

রওয়ানা হওয়ার মূহুর্তে প্রিয় মানুষটির মুখে এক টুকরো রুটি ভেঙে পুড়ে দেয়া হলো। বিদায়ের পর বাকি রুটিটুকু তুলে রাখা হবে। যতদিন প্রিয় মানুষটি বাড়ি ফিরে না আসে ততদিন ঐ রুটির টুকরো শিকেয় তোলা থাকবে, ওভাবেই।

চমৎকার একটা লোক বিশ্বাস। না খাওয়া রুটিটাই যেন মানুষটাকে আবার টেনে আনবে বাকিটুকু খাবার জন্য। খাবার আর মানুষের মধ্যে যেন একটা জীবন্ত সংযোগ। ভাই এরকম আরো কিছু লোক বিশ্বাসের কথা জানতে ইচ্ছে করছে। উজবেকিস্তান নিয়ে আরো লিখেন ভাই। নিজেতো কুয়োর ব্যাং তাই ঘুরে বেড়ানো মানুষ দেখলেই গল্প শুনতে ইচ্ছে হয়। রুটি নিয়ে এই চমৎকার লেখাটা সেই ক্ষিধে বাড়িয়ে দিলো।

---------------------------------------------------
মিথ্যা ধুয়ে যাক মুখে, গান হোক বৃষ্টি হোক খুব।

অতিথি লেখক এর ছবি

ভাইয়া, আপনার লিখাটা পড়ে এখনই উজবেকিস্তান গিয়ে রুটি খেতে ইচ্ছা করছে।

কিন্তু যদি কিছু মনে না করেন, এই ছোট এক পোস্টে অনেক বানান ভুল। আপনারা অনেক দিন ধরে কত যত্ন করে নতুন নতুন জিনিস আমাদের কাছে তুলে ধরছেন। আপনাদের কাছ থেকে অন্তত সঠিক বানানটা আমরা দাবি করতে পারি। রুটি ছিঁড়ে নেওয়া যেমন উজবেকদের জন্য অসম্মানজনক, লেখকের বানান ভুল করাও পাঠকের জন্য অসম্মানজনক।

পরাগ

সত্যপীর এর ছবি

লেখকের বানান ভুল করাও পাঠকের জন্য অসম্মানজনক।

চমৎকার হাততালি

..................................................................
#Banshibir.

জীবনযুদ্ধ এর ছবি

দ্বিতীয় প্যারায় শব্দটি মনে হয় 'প্রধানমন্ত্রী' না হয়ে 'প্রেসিডেন্ট' হবে

এক লহমা এর ছবি

চলুক।

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।