ঘুম ঘুম ঘ্ঘ্ঘ্ঘ্ঘ্ঘ্ঘ্

সাইফুল আকবর খান এর ছবি
লিখেছেন সাইফুল আকবর খান (তারিখ: বুধ, ২৯/০৪/২০০৯ - ৮:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঘুম ঘুম ঘ্ঘ্ঘ্ঘ্ঘ্ঘ্ঘ্ (অনিদ্রায় ঝুলে থাকা দ্বিতীয় প্রহর)

প্রথম প্রহর ঘুমিয়েছিলাম এখানে

জ.
জেগেও তো উঠি আবার ঘুমানোর জন্যই। পৃথিবীর আহ্নিক গতির সাথে সম্পর্কিত এবং সদৃশ যা-ই বলি, রাতদিনের মতোই ঘুম-জাগরণেরও এই যে চির আবর্তন, সেটা ব্যক্তির দৈহিকতা জৈবকিতা ছাপিয়েও যেন যথেষ্টই নৈর্বক্তিক প্রাকৃতিক। আর, স্বপ্ন নামে আরেকটা যে আশ্চর্য জন্মায় ঘুমেরই ঔরসে, সেটার দিকে গিয়ে না হয় এই ছোট্ট কলেবরের মধ্যে নতুন কোনো ঘোট না পাকাই আজকে। ঘুমে-ওমে পৃথিবীতে বেঁচে থাকলে আরো কিছুদিন, আরেকটা স্বপননামা নামিয়ে দেয়ার ব্যাপারটা না হয় অন্য কোনোদিন দেখা যাবে চেষ্টাচরিত্র ক’রে।

ঝ.
ঝুম বৃষ্টির মতো ঝুপ ক’রেই কতো টুকরো টুকরো ঘুম চ’লে আসে আমাদের কারো কারো! দিনের যেকোনো সময়ে, যেকোনো স্থানে অবস্থায় অবস্থানে। মনে পড়ছে, খুব ছোট্টবেলার পদব্রজাশ্রিত ছোট ছোট দূরত্বের ছোটযাত্রার দিনগুলোতে হঠাৎ কখনও দশ-বারো মিনিটের জন্যও যদি রিকশায় ওঠা হ’তো, যেমন ক্লাস টু-থ্রি’র দৌড়-ফ্রি জীবনে সপ্তাহে এক-দুইবার যখন স্কুল থেকে দ্বিগুণ-তিনগুণ দূরে বয়সে-বেশ-বড় এক চাচাতো ভাইয়ের বাসায় যাওয়া হ’তো বিকেল-সন্ধ্যায় - পিঠেপিঠি বড়ভাইটি বসতো আম্মার পাশে আর আমি আম্মার কোলে - তখন সেই পনেরো মিনিটেই প্রায় প্রতিদিন আমি কোলের মধ্যে কাঁই হয়ে যেতাম সেই ছোটমানুষি ঘুমে। আরো একটু বড় হয়ে যখন নামজঘরে যেতাম জুম্মা’র ডাকে, গ্রীস্মের অনেক দুপুরেই গোসলের পরপর ফ্যানের নরম দরদ ঘাড় পর্যন্ত পৌঁছুলেই আমার ঘুম চ’লে আসতো ভারহীন আরামে। হঠাৎ মধ্যে মধ্যে খুতবা’র আওয়াজ আর জোশ একটু বেড়ে গেলে তবে চমকে জেগে উঠে খুব ভাবতাম আন্তরিক সংশয়ে- এইটুকু অনিচ্ছা-ঘুমেও আবার ওজু ভেঙে যায় না কি! আর এখন তো দৌড় দৌড় দৌড়েরই জীবন। কাজ আর ক্লান্তি যেমন আষ্টেপৃষ্ঠে পেঁচিয়ে রাখে একেকটা গোটা দিন-রাত!- পরদুপুরে ভাতের পরে চায়ের পথ-চাওয়া কাজের চেয়ারে তো বটেই, এমনকি থেমে থাকা সিএনজি স্কুটারের মধ্যেই দুই মিনিটের সিগন্যালেও ঘুমিয়ে যাই আমি! আর দূরপাল্লার যাত্রা যখন একা একা হয় মাঝেমধ্যে - কারে যাই কি বাসে - যাত্রা শুরুর পনেরো-বিশ মিনিটের মাথায় আমাকে থোড়াই আর জীবিত খুঁজে পাওয়া যায়!

ঞ.
(মি)ঞ! হ্যাঁ, বিড়ালও কিন্তু হাই তোলে। আর, মানুষও একটা হাই কোয়ালিটির লো ঘুম ঘুমায় কিন্তু, যেটার নামই দেয়া হয়েছে ‘বিড়ালঘুম’। ঘুমের আঞ্জাম-আয়োজনে শুয়ে-টুয়ে না-ই হ’তে পারে, নুয়ে ঝুঁকে কিংবা সোজাও বসার মধ্যে পাঁচ-ছয় মিনিটের এই স্বল্পদৈর্ঘ্য বিশেষ ঘুমের আবার বৈজ্ঞানিকভাবে আবিষ্কৃত বেশ কিছু উপকারও আছে। যেমন, শ্রান্তি অবসাদ কিংবা একঘেঁয়েমির মধ্যে হঠাতের এই ছোট্ট ঘুমের কুচিই আপনাকে এক ঝটকায় ক’রে দিয়ে যেতে পারে চনমনে আর আরো অনেকক্ষণের কাজকর্মের জন্য এক্কেবারে তরতাজা ফিট! এমনকি মস্তিষ্কের সাধারণ ফাংশনালিটিকেই রিচার্জ আর রিফ্রেশ ক’রে তার কার্যকারিতাকে গুণেমানে বাড়িয়ে দিতে পারে এই স্ট্র্যাটেজিক ঘুম। হ্যাঁ, পান্থ শোনো, চকিতে মাথার ব্লক খুলে দিতে ক্রিয়েটিভ-দের জন্য এই বিড়ালঘুম কিন্তু খুবই কার্যকর।
বিড়াল থেকে একটু উঠে কিংবা নেমে যদি এবার চ’লে আসি ব্যাঙের ঘুমে, তাহ’লে তো আমার চেনা কেউ কেউ খুব মজা পেয়ে টনক নেড়েচেড়ে বসছেন জানি, ভাবছেন- এই তো, ভাবগ্রস্ত (ব্যর্থ)আঁতেলপ্রয়াসী সাইফুল আকবর খান এইবার তার প্রিয় টপিক এবং টনিকে পৌঁছুলো! ব্যাঙের হাইবারনেশনের মতো আমার শীতনিদ্রাও আমাকে যথার্থই এপর্যন্ত বাঁচিয়ে এনেছে শত ঘোর প্রতিকূলতা আর চাপা দেয়া ভারি ভারি দেয়ালগুলোর ফোকল গলিয়ে। বাতাসে কি আশেপাশে গ্রীস্ম কি শীত যা-ই থাকুক, আমি ঘুমেই থাকি বেশিরভাগ সময়। কখনও শীতনিদ্রা যাই বেঁচে যাওয়ার জন্য পলায়নে, কখনও আবার সাময়িক স্ট্র্যাটেজিক ইচ্ছামৃত্যু হিসেবেই। সত্যিই, এত কম জেগে থাকি আমি!- আমার জীবনে কর্ম আর নির্বাণ কীভাবে কতোটুকু হবে, আমি জানি না।

ট.
টাকা খরচ ক’রে কতো মানুষ অঘুমের চিকিৎসা করায়। আমি জানি না কোন্ ডাক্তার আমাকে জাগিয়ে বা সারিয়ে তুলতে পারে এমন ঘোর এই ঘুমঘোর থেকে! ক্রিয়েটিভ-বিক্রিয়েটিভ এত প্রকারের এত বাজে এত বেশি এত ঘুম কেন আমার!
ওঠো ওঠো ওঠো বেওলা, সওদাগরের ঝি!
তোরে পাইলো কালনিদ্রায়, মোরে খাইলো কী?
টেবিলে মাথা দিয়ে, কাজে মাথা না দিয়ে, লিখতে লিখতেও কিংবা না লিখে, শুয়ে কিংবা না শুয়েই কতো আমি ঘুমাই! ঘুম আমার ভাঙতইে চায় না। রাতেরটাও না, কাজেরটাও না, জীবনেরটাও না।

ঠ.
ঠিক কে কখন কীভাবে কতোক্ষণ ঘুমায়, আর কেনই-বা সেভাবে ঘুমায়- এগুলো নিয়ে গবেষণা তো আগেও বলেছি এ লেখার কলেবরে নেই। তা না-ই থাকলো, তবু এটুকু আমাকে বলতে দিন এই ঘুমনামায়, যে- ঘুমের ধরন বা লক্ষণ দিয়ে অনেক কিছু বোঝা আর বুঝানো যায়। বেশি ঘুমানো, জেগে জেগে ঘুমানো, প’ড়ে প’ড়ে ঘুমানো, কুম্ভকর্ণের মতো ঘুমানো, এমনকি কারো সাথে ঘুমানো- এ সবগুলোরই যেমন বিভিন্ন রকম অল্প-বিস্তর ভীষণ নির্দিষ্ট নোশন আছে কিছু। আবার, ঘুম নিয়েও কারো আছে নির্দিষ্ট ভিশন মিশন অবজেকটিভ পর্যন্ত! ঘুমের দোহাই লাগে- দয়া ক’রে ব’লেন না যে আপনি জানেন না ঘুমের বিষয়ে সঘোষিত-তবু-স্বীকৃত এক্সপার্ট আমাদের মহামতি মাহবুব লীলেনের কথা! বিশেষ বিশ্বস্ত সূত্রের সর্বশেষ খবরে জানা গ্যাছে- ঘুমের রীতিমতো পেটেন্ট বা কপিরাইট করার জন্য ঢুলুঢুলু চোখে ঘুমঘুম পায়ে এগিয়ে যাচ্ছেন আমাদের লীলেন ভাই। এই মহতী ক্যাম্পেইনে উনার বহুল প্রচারিত একটা জনপ্রিয় স্লোগানই যে আছে- সেটাও শুনে নেন, যারা এখনও জানেন না। “ঘুমের স্বাধীনতা চাই” তাঁর অন্যতম স্বাক্ষরে পরিণত হয়েছে এরই মধ্যে। পিছে পিছে একটু আধটু ফেস্টুন লিখে টিখে হাত টাত তুলে ধুনে আমরাও কয়েকজন আছি তাঁর সাথে এই আন্দোলনের অন্দর-বাহির-ভূগর্ভে! কতো মাসের কতো স্বপ্নক্ষয়ী যুদ্ধে ঘুমের এই স্বাধীনতা পাওয়া যেতে পারে- সে ধারণা অবশ্য আমার তো নেই-ই, লীলেন ভাইয়েরও আছে ব’লে আশাবাদী হ’তে পারছি না মোটেই।

ড.
ডাক্তাররা আপনাকে যেটা বলতে পারবেন ব’লে মনে করি না, সেটা হচ্ছে- শারীরবৃত্তের সাথে ঘোর সম্পর্কের বাইরেও ঘুমের আছে বিশেষ কিছু রোমান্টিক আবেদন, এমনকি আলোড়নও। নিজ কাঁধে ডেঞ্জার নিয়েই স্বীকার করছি - যেমন শুনেছি অন্যের কাছে, তেমন নিজেও দেখেছি পরখ ক’রে কিংবা শিকার হয়ে - অপোজিট জেন্ডারের ঘুম ঘুম চেহারা আর কণ্ঠ আমাদের কাছে শুধু রোমান্টিক নয়, বরং ক্ষেত্রবিশেষে সেক্সি-ও লাগে অনেক ডেঞ্জারাসলি! আবার, তার চেয়েও সিরিয়াসলিই ডেঞ্জারাস- বাসে-টাসে কোনো পার্শ্ববর্তী অপরিচিতের মুখের ঘুমঘুম দেখে যখন বোঝা যায় বা মনে হয়- তিনি ঘুমটাকে এত বেশিই স্বাভাবিক বাস্তবতা হিসেবে নিয়েছেন নির্বিকার, যে জীবনেও তিনি দাঁত মেজে দেখেন না কেমন লাগে, তখন অজান্তে মুহূর্তে নিজেরই মুখ উল্টে আসে আমার মতো আরো কোনো কোনো দর্শকেরই।

ঢ.
ঢাকঢোল পিটিয়ে ঘুমের মেরিট-ডিমেরিটের এই যে কোয়ালিটেটিভ মোষ চরালাম নিজের খেয়ে, সবচেয়ে বড় কথা- ঘুম আর ঘুমহীনতার যৌথ অত্যাচারেও বহু কষ্টে টিকে থেকে এটা শেষ যে করতে পারছি, তার আরামে আজ রাতে ভালো ঘুম হওয়ার কথা আমার, অন্তত গত দু’রাতের চেয়ে ভালো হওয়া উচিত। সেই ঘুমের আগে আমার কোথাও কোথাও গিয়ে চা কিংবা ফ্রেশ-জুস-টুস (এমনকি হ’তে পারে মুড়িও!) খেতে টেতে হবে। তাই, আমি এখন নিঃশব্দে ফুটে যাওয়ার ধান্ধা করি বরং। তবে, শেষের আগে আরেকটু কষ্ট দেবো আমার আপন-ব্লগারদেরকে। নিচের দুইটা গান একটু শোনেন দ্যাখেন।

Get this widget | Track details | eSnips Social DNA

শুধু গান কবিতা আর প্রেমেই নয়। ঘুম যেহেতু বিভিন্নমাত্রিক এক বিশেষ অবস্থার নাম, বিষয় হিসেবে ঘুমের সম্ভাবনাও যেহেতু অপার, আমার দুঃখ দুঃখ বিশেষণগুলোকে স্থগিত ক’রে দিয়ে এই ঘুমের অর্থও হ’তে পারে অনেক সুললিত কিছু। সবশেষে, আমারও আর কয়েকটা টাট্কা পংক্তি একটু হজম করেন সেই আবদারে।

সব ঘুমেরই অন্য কোনো পাড়ে
জেগে থাকে অন্য কেউ বা কিছু,
চোখ বুজে যায় বিজলি কি আঁধারে!
কিংবা কোনো স্বপ্ন ডাকে পিছু।

যাই। গুডনাইট, গুড নেকস্টডে, অ্যান্ড অ্যাবাভ অল, গুড স্লিপ অল দ্য লাইফ!
zzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzzz........

[২৯ এপ্রিল ২০০৯
মহাখালী, ঢাকা]


মন্তব্য

ধুসর গোধূলি এর ছবি
সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হ, আমারও।
মন খারাপ

০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

নিবিড় এর ছবি

সাইফুল ভাই ঘুমায়ে ঘুমায়ে দিন চলে গেল মন খারাপ


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

যাক না নিবিড়! নিবিড় ঘুমে দিন যাক।
সবার উপরে ঘুম সত্য, তাহার উপরে নাই! চোখ টিপি

০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

স্ট্র্যাটেজিক ঘুম চিন্তিত

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

মড়ার ঘুম!
মন খারাপ

০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

মাহবুব লীলেন এর ছবি

তোমার এইবারে ঘুমের লেখাটা চোখ কচলে জেগে থাকার মতো খিটখিটে হয়ে গেলো...

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হ বস, আমি তো এমনিতেই একটু খিটখিটে, তার মধ্যে আবার এই অংশটা আক্ষরিক অর্থেই চোখে দুইরাতের আধো-অনিদ্রার ভার নিয়েই লিখেছি, সেইজন্যও আরো একটু চোখ-কচলাইন্যা হৈতে পারে।
মন খারাপ

থ্যাংক্যু লীলেন ভাই, পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য।

০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

নিদ্রা-নিবন্ধ অর্ধেক রচিত হয়েছে বলে মনে হয়েছে হাসি

নিচের দুইটা গান একটু শোনেন দ্যাখেন।

বলতে পারতেন: নিচের দুইটা গান একটু দেখাশোনা করেন হো হো হো

ঘুম বিষয়ে শচীন কর্তার এই গানটি আমি খুব ভালো পাই।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

অর্ধেক মনে হৈলো?!
আয় হায়! আমি তো আরো শ্যাষ কইরা শান্তি পাইছিলাম এট্টুসখানি, যে শ্যাষ ঐছে!

হ, দেখাশোনা কৈতে পারতাম, কিন্তু আপ্নের মতো কি আর পারুম আমি, এইটা কৈয়া লাভ আছে? হাসি

হ, "ঘুম ভুলেছি" বস আমারও আকৈশোর শচীন-প্রেমের অন্যতম বড় অংশ।
থ্যাংক ইউ সন্ন্যাসী দা'।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

অর্ধেক মনে হৈলো?!

বর্ণমালার "ঢ" পর্যন্ত পৌঁছতে দেখে কেন জানি মনে হয়েছিল, "চন্দ্রবিন্দু"-তে গিয়ে থামবেন চোখ টিপি

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

ওহ্, এই কথা?!
বুঝলাম। কিন্তু, অতোটা সামর্থ্য আমার সত্যিই ছিল না বস। হাসি
__________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

পড়তে পড়তেই ঘুম চলে আসলো। নাহ্, আপনার লেখায় মনে হয় ঘুমের ওষুধ মেশানো আছে। চোখ টিপি

আমি তো খালি অবাক হয়ে দেখলাম আপনি কীভাবে ঘুম নিয়া এই মহাকাব্য রচনা করলেন! পারেনও!! অ্যাঁ

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হুরোমিয়া!
এইসব বাদ দিয়া নিজের নেকস্ট লেখা দ্যান তাড়াতাড়ি।
হাসি
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।