লেখাখেলা ... ০২

সাইফুল আকবর খান এর ছবি
লিখেছেন সাইফুল আকবর খান (তারিখ: মঙ্গল, ০৯/০২/২০১০ - ১০:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লেখাখেলা ... ০১

লেখাখেলা ... ০২

কিচিরমিচির ডাকে পাখি,
সকলেরই খোলে আঁখি।
পাখির গানের জন্য,
ফেলে রেখে যাই আমি
থালায় রাখা অন্ন।
... ... ... ... ... ...

ডট্ডট্-গুলো কোনোভাবেই আরো বেশি হাস্যকর বোকা বোকা পংক্তি হওয়ার কারণে কাঁচিকাটা না কিন্তু! সত্যিই এই দ্বিতীয় কচিকাঁচা কবি-তার শুধু এই পাঁচটা চরণই মাথায় আছে আমার, বাকিটা সময় খেয়ে নিয়েছে দীর্ঘ বিরতির তীব্র ক্ষুধায়।

যার যার ক্লাসে প্রথম হওয়ার পুরষ্কার হিসেবে পরপর দুই বর্ষশুরুতে বড়মামা আমাদের দু'ভাইয়েরই হাতে কিছু টুকিটাকি শিশুতোষ বই আর পড়ার উত্সাহও তুলে দেয়ার আরো সময় পরে, আমি যখন তৃতীয় শ্রেণীর শুরুর দিকে, তখন আবার মামার আরেক ছোটকাগজ বের হবে 'বিকিরণ' নামে। তো, সেখানে বড়মামার ছোট দু'দু'টো ভাগ্নের লেখা না গেলে কীভাবে হয়, যেখানে আবার কিনা সেই দু'জনও বেড়ে উঠছে ক্লাসে ভালো ফলের পাশাপাশি রীতিমতো সহপাঠ্যক্রমিক পাঠাভ্যাস নিয়ে! আবার মামা দু'ঘরে দু'ভাগ্নেকে আলাদা পরীক্ষায় বসালো, সৃষ্টির মহান পরীক্ষায়। অনেক সময় নিয়ে হ'লেও বেরিয়ে এসেছিলাম সে যাত্রায়ও আরেকটা মানরক্ষামূলক উত্পাদ নিয়ে, যেটার নাম খুব সম্ভবত ছিলো 'পাখি' আর প্রথম পাঁচটা পদ ছিলো উপরের ওই প্রথম শোনানো কিচিরমিচিরগুলো। কটকট থেকে কিচিরমিচির। তবে আওয়াজ থেকে আওয়াজেই। উড়ালজাহাজ থেকে উড়ালপংখি। তবে অনেক ওপর থেকে একটু নিচে নেমেও, কোনোভাবে সেই আকাশ থেকে আর ছোটা হ'লো না। ছোট্ট দু'টি হাত, ছোট্ট ছোট্ট হাঁটা। কিন্তু আকাশেই চোখ, আকাশেই মন।

ততোদিনে যাদুর ঘোরে পাগলপ্রায় হয়ে আম্মার এক চাচাতো নানার পাড়াতো বাসায় আমাদেরও টিভি দেখতে যাওয়াটা বন্ধ হয়েছে। কারণ বাসায় এসেছে একটা ২০ ইঞ্চি সাদাকালো ন্যাশনাল টিভি। কাঠের আরেক বিশেষ বাকশে বন্দি থাকে অনেক দামি অনেক যত্নের সেই যাদুর বাকশো। নিজেদের বাড়িতে একটা আপন বাকশো পেয়ে, আমি সবসময় দেখতাম সেটার একেবারে দু'তিন ফুট দূরত্বে ব'সে। আমার জন্য বাসার অন্যেরা ঠিকমতো দেখতে পারতো না, টিভির সামনেটা আগলে রাখি ব'লে আমাকে ডাকা হ'তো 'সাইনবোর্ড' ব'লে। পরে, অনেক পরে, ক্লাস সেভেনে উঠে আমারই সন্দেহ-অনুযোগ শুনে চোখের ডাক্তারের কাছে যখন নিয়ে যাওয়া হ'লো আমাকে, বাসায় ফেরাও যখন হ'লো চোখের সামনে আরো এক জোড়া চোখ নিয়ে, সে যাত্রায় ডাক্তারের কথামতে অবশ্য বোঝা গ্যালো- আমার চোখ আরো বেশ ছোটবেলা থেকেই কমজোর ছিলো আর সে-কারণেই আমি টিভি'র অতো কাছে গিয়ে ছাড়া দেখতে পেতাম না। তবু, এই বায়োলজি'র সাথে সাথে আমি এটাও জানি এবং জোর গলায় বলতে পারি মনের সাক্ষ্য নিয়ে, যে টিভি-বাকশের প্রতি আমার আগ্রহ-আকর্ষণও বিশেষ বেশিই ছিলো। শুধু ফ্যাসিনেশনই না, বরং অনেক বড় আর স্থায়ী ইনস্পিরেশনও ছিলো ওটা আমার।

ছোট ওই বাকশোটার ভেতর বিশেষ কোনো প্রযুক্তিকৌশলে ভৌতভাবে ঢোকার অতোবোকা ইচ্ছেটা যদিও আমার হয়নি (সেটাও হয়েছিলো আমার এক সত্যিবোকা খালাতো ভাইয়ের), ওই বাকশের মানুষগুলোর মতো ক'রেই এমন অমন কিছু কাজ করতে হবে আমার, যেন আমিও ওরকম সবার পরিচিত আর আকর্ষণের ব্যক্তি হ'তে পারি- এই ইচ্ছেটা, বরং সংকল্পটা, আমার বেশ শক্তপোক্তভাবেই হয়ে উঠেছিলো সেই পুচকেবেলাতেই। এটাই আরো পরের দিনগুলোতে একটু একটু ক'রে বড় হ'তে হ'তে আরো পরিণত এমন একটা রূপ পেলো মাথায়; যে- খাওয়া, তার ফলে ত্যাগ করা, সে-কারণে আবার খাওয়া; ঘুম; বাবামা'র সুসন্তান হওয়া; দেশের সুনাগরিক হওয়া; গাড়িবাড়ির মালিক হওয়া; স্বামী, বাবা, শ্বশুর, দাদা-নানা হওয়া; আর মরহুম হওয়া ছাড়াও জীবনে অন্য আরো কিছু লক্ষ্য আর কর্ম দরকার আমারও, যেটার বা যার কিনা একটা গোষ্ঠী বা সমাজমাত্রা থাকবে আর যার ফল-কর্মপরিচয়ে আমি হবো অনেক মানুষের চেনা আর আগ্রহের কেউ।

যাক, প্রসঙ্গাশ্রয়ী এই কৈশোর-ঝাঁপ থেকে আবার একটু ফিরে যাই শিশুকালের শিশুমাপের ওই একরৈখিক অল্পগল্পগুলোয়। আমাদের দু'ভাইকে সাঁতার শিখাতে গিয়ে জেরবার হয়েছিলো বড়মামা। তার কাজ সহজ করার একটু-ভুল চিন্তায় আব্বা একটা লাইফ জ্যাকেটও এনে দিয়েছিলেন আমাদের সেই দ্রোনাচার্য মামার হাতে; কিন্তু এই লাইফ জ্যাকেট এমনিতেই ভাসিয়ে বাঁচিয়ে রাখে ব'লে আমরা নিজের জীবন দিয়ে দেখলাম যে সাঁতার শেখার জন্য এই জিনিস জীবনেও কোনো কাজের হ'তে পারে না। বিশেষত আমি একদমই পানির গভীরে যেতেই চাইতাম না ওই জ্যাকেট থাকা সত্ত্বেও, কেমন একটা অবিশ্বাসই যেন ছিলো ওই প্রকৌশল-পোশাকটার ওপরও, মামাকে আমি বলতাম- "মামা প্লিজ, আমার অনেক দিন বেঁচে থাকার ইচ্ছা"! তো, ওই প্রশিক্ষণ-প্রয়াস বস্তুতই বাসায় ফেরার পর মামার আর আম্মার স্নেহবত্সল ধারাবাহিক হাসিতেই থেমেছিলো। মামা ধৈর্য কিংবা উত্সাহ হারিয়েছিলো আমার ওই ছোট্ট প্রাণের অতো বড় জীবন-সংশয়ের আতংকে।

যে-কারণে এমন পাশের এই গল্পসুতোটাও ব'লে ভেঁজে এলাম এদ্দূর, সেটা হ'লো- পানির সাঁতারের বিদ্যাব্যর্থ আমাদেরকে নিয়ে আবার ওই কাগজ-কলমের সাঁতারের জায়গাটাও একদমই হাল ছাড়তে হয়নি মামার। আমাদের দু'ভাইয়ের মজা-পেয়ে-যাওয়া নাওয়ে বড়মামাও আনন্দে তুলে দিতে থাকলো পাল, ফুঁকে দিতে থাকলো হাওয়া। মামার ব্যাংকের যতো মধ্যবর্তী হিসাবের কাগজপত্র যখন একসময় এসে তথ্যমূল্য হারিয়ে ফেলতো, তখন সেই একপাশে ছকবদ্ধ লেখা আর অন্যপাশে ভীষণ সম্ভাবনাময় এক শূন্যতা-সমেত সেই কাগজের তাড়াগুলো এসে জায়গা পেতো আমাদের বাসায়। আর আমরা দু'ভাই সেগুলোকে ছোট নোট-প্যাডের আকারে কেটে কেটে খাতার পরে খাতা বানিয়ে, সাদাপিঠে তুমুল দামাল উত্সাহে ওইটুকু বয়সে (৩য়-৫ম শ্রেণী) বলতে গেলে প্রায় দিনপঞ্জি লিখতাম! আম্মার চর্যাবলে একদিকে যেমন 'আবৃত্তি' টাবৃত্তি ক'রে (সে এক বিষম মজার দিন ছিলো কবিতা 'আবৃত্তি'র, অঙ্গভঙ্গি ক'রে রীতিমতো অভিনয়ই করতে হ'তো কবিতার!) পাওয়া সনদপত্র আর টিফিনবক্স-হ্যারিকেন জমা করি, অন্যদিকে আম্মার কীর্তিমান ভাইয়ের প্রশ্রয়ে-ইন্ধনে সঞ্চয় টিকিট জমাই, দেশি-বিদেশি ডাকটিকিট জমাই, এমনকি ছোট ছোট শত শত ভাব-ভাবনা জমাতে থাকি পাতার পর পাতা, দিনের পর দিন। ... ...

[চা-ভাত-রুটি কামানো আর খাওয়া সাপেক্ষে, চলবে]


মন্তব্য

বাউলিয়ানা এর ছবি

পাখির গানের জন্য,
ফেলে রেখে যাই আমি
থালায় রাখা অন্ন।

এই যে "থালা" শব্দটার ব্যবহার- অসাধারন!
পরে চা খেতে খেতে পুরোটা পড়ব। আপাতত চলুক

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হাসি
অনেক ধন্যবাদ বাউলিয়ানা।
চায়ের নিমন্ত্রণ রইলো, পুরোটাও পড়বার জন্য। দেঁতো হাসি

___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

ওডিন এর ছবি

চলুক! চলুক

আপনার চশমাকাহিনী দেখি অনেকটাই আমার মতো! আমার অবশ্য ক্লাশ ফাইভে আর খেয়াল করেছিলেন আমার টিচার। সবসময় ক্লাশের পেছন দিকেই বসতাম। আমি তো জানি যে এত পিছন থেকে বোর্ডের লেখা দেখতে না পাওয়াটাই স্বাভাবিক। পাপীষ্ঠা টিচার এসে কান মুচড়ে দেবার পরে বললাম যে কি যে লেখেন বুঝি না। তখন তার সন্দেহ হয়- পরে বাসায় চিঠি।

শুরু হয়েছিলো মাইনাস টু দিয়ে। চাল্লু
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হাসি
আমার শুরু মাইনাস ১.৫ দিয়ে, আর পরে এসে মাইনাস ৩.২৫-এ থেমেছে।
ডাক্তার বলেছিলো ২৬ বছর পর্যন্ত বেড়ে পরে থামবে। মোটামুটি তা-ই হয়েছে।
ধন্যবাদ ওডিন। ভালো থাকেন।

___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

ওডিন এর ছবি

হাসি
এখন আমার ডান চোখে মাইনাস ৬, আর বামে মাইনাস আট। সাতাশে এসে থামলো বলেই তো মনে হচ্ছে।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হুউম। অনেক বেশি এইটা।
স্যরি। বাদ দ্যান এই বিষয়।
শুভকামনা থাকলো। হাসি

___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আজা মেরে বুলবুল, তেরা ইন্তেজার হ্যায়... দেঁতো হাসি

ভাইবেন না যে লেখাটা পড়ি নাই। পড়ছি কৈলাম।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

দেঁতো হাসি

___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

আপনার লেখায় কি কমেন্ট করুম খুঁইজা পাইনা। খালি একবার কইতে মঞ্চায়, "সাইফুল ভাই ই ই ই ই..."
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

দেঁতো হাসি
কিন্তু এইটা ফাঁকিবাজি না চাপাবাজি- ঠিক বুঝলাম না! হাসি

[ নাকি রতনে রতন চিনলো তবে?! চোখ টিপি ]

___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

মূলত পাঠক এর ছবি

সাইফুলাক্বর্খানের্লেখা কবে আর খারাপ হয়!

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

দেঁতো হাসি
অনেক ধন্যবাদ মূপাদা।

___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

জুয়েইরিযাহ মউ এর ছবি

মামার ব্যাংকের যতো মধ্যবর্তী হিসাবের কাগজপত্র যখন একসময় এসে তথ্যমূল্য হারিয়ে ফেলতো, তখন সেই একপাশে ছকবদ্ধ লেখা আর অন্যপাশে ভীষণ সম্ভাবনাময় এক শূন্যতা-সমেত সেই কাগজের তাড়াগুলো এসে জায়গা পেতো আমাদের বাসায়।

বাবার অফিসের ব্যাপক দরকারী কাগজগুলোও একসময় এমনভাবে মূল্যহীন হয়ে পড়লে আমার কাছে ওদের অপর পিঠের খালি পাতার কদর বেড়ে যেত অনেকখানি।
বেশ বড় হয়েও আমি ওই কাগজগুলোয় লিখেছি, মনে আছে।
চলুক তবে সিরিজখানা চলুক

------------------------------------------------------
জানতে হলে পথেই এসো, গৃহী হয়ে কে কবে কি পেয়েছে বলো....


-----------------------------------------------------------------------------------------------------

" ছেলেবেলা থেকেই আমি নিজেকে শুধু নষ্ট হতে দিয়েছি, ভেসে যেতে দিয়েছি, উড়িয়ে-পুড়িয়ে দিতে চেয়েছি নিজেকে। দ্বিধা আর শঙ্কা, এই নিয়েই আমি এক বিতিকিচ্ছিরি

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হুউম। এ গল্পগুলো কেমন মিলে মিলে যায়!

অনেক ধন্যবাদ মউ। হাসি

___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

মৃত্তিকা এর ছবি

পড়লাম এই পর্বও। ভালো লাগলো।

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

ধন্যবাদ। হাসি

___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

সাইনবোর্ড... দেঁতো হাসি

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

খাইছে

___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

তিথীডোর এর ছবি

পড়েছি.. পড়ছি.. পড়ব হাসি
--------------------------------------------------
"আমি তো থাকবোই, শুধু মাঝে মাঝে পাতা থাকবে সাদা/
এই ইচ্ছেমৃত্যু আমি জেনেছি তিথির মতো..."
*সমরেন্দ্র সেনগুপ্ত

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হাসি
ধন্যবাদ। অনেক ধন্যবাদ।

___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

এই লিখাটাতে রসের কিঞ্চিৎ ঘাট্টি আছে ভাইডি, লেখালেখির- শিশুতোষ কোবতের এতো ঘাটতি ক্যাঁ ??? !!!! দেঁতো হাসি

_________________________________________

সেরিওজা

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

শিশু থেকে আস্তে আস্তে বড় হয়ে যাইতেছি না?! দেঁতো হাসি

___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।