আমি কি এক নেসেসারি এভিল?!

সাইফুল আকবর খান এর ছবি
লিখেছেন সাইফুল আকবর খান (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০৫/২০০৯ - ১২:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“আমার নামটার উচ্চারণটা আদতে কঠিনই একটু। খটমটই ছিল, কিন্তু আমি এতই মুখে মুখে ফিরি আমার জন্মের পর থেকেই, যে খুব সহজ আর মাউথেবল-ই হয়ে গ্যাছে এই ‘ক্যান্সার’ শব্দটা এতদিনে! বিজ্ঞানী আর চিকিৎসকরা আমাকে এই রেজিস্টারি নামেই ডাকেন যদিও, এই অঞ্চলে জ্ঞান-বইয়ের বাইরের আলোচনায় সমঝদার-রসিক-অনুরাগী মানুষেরা অন্য একটা নরম ডাকনামও দিয়েছেন আমার- ‘কর্কট’! আমি বাবা কর্কট-মকর বুঝি না, বুঝি না আমাকে নিয়ে মানুষ কতোটা কষ্ট পায় আর অসহায় জেদী হয়! এসব বুঝলে আমার চলবে না। আমি শুধু জন্ম থেকে সেজন্যেই কাজ করে যাচ্ছি নিঃশর্ত নিষ্ঠায় নিরন্তর, যেজন্যে আমার জন্ম।

তুমি যতোই কাছাকাছি দৃষ্টান্ত না দেখে মুক্ত কিংবা নিরাপদ মনে করো না কেন নিজেকে, কখন যে তোমার দেখা হয়ে যাবে পাশের বালিশটিতেই আততায়ী হয়ে শুয়ে থাকা আমার সাথে, তা তুমি জানো না কখনই! আমি ঠিকই কাজ করে যাই গোপনে গোপনে। শরীরের সওয়ার হয়ে আমি মুচড়ে দিই হৃদয়-মন আর সকল ভালোবাসা, নিংরে নিই পুরোটা শক্তিরস, দিনের পর দিন ব্যর্থ নিরর্থ করে দিই আশপাশের সবগুলো জীবনপ্রবাহের সবগুলো সুতো, সুখ-আরাম-প্রেম-আমোদের সব আয়োজন। আমি পেছন থেকে ধরি এসে ঠিকা-খুনীর মতো, গড়ি ক্ষত থেকে আরে ক্ষত, হুহু ছড়িয়ে যাই উত্তাপে লাল থেকে লাল আগুনের মতো, দ্রুত থেকে দ্রুত, কোষ থেকে কোষে, পেরিয়ে যাই শরীর থেকে শরীরেও। এভাবেই আমি চড়ে বেড়াই তোমাদের শরীর থেকে মনে, অতীত থেকে হালে আর ভবিষ্যতে, সভ্যতার ইতিহাস জুড়ে, এমনকি সমাজেরও রন্ধ্রে রন্ধ্রে।

আমাকে স্যার স্যার করলেও আমি কাউকে ছাড় দিই না, তাতে যে আমার কর্তব্যে অবহেলা হবে। আমার শিকার কেউ যখন হয়, তখন যতো টাকা, যতো দলবল আর যতো ধৈর্যই ঢালুক না কেন আমার পিছনে, আজ হোক কাল হোক, স্বীকার তার করে নিতেই হবে আমার শ্রেষ্ঠত্ব। পিছলে বেরিয়ে গ্যাছে এত বছরে আমার-হাতেগোনা নিতান্ত সামান্য সংখ্যা কেবল, যা কখনও সামগ্রিক পরিসংখ্যানের আলোকে কোনো উদাহরণ নয়, বরং ফ্ল্যুক বড়জোর। দাঁতে দাঁত লাগিয়ে সাধ্যের সর্বোচ্চ মাপে চেষ্টা তবু করেই যায় শিকারের প্রিয়জনেরা।

মৃত্যু তো চিরন্তন। মৃত্যু তো নিয়ত নিয়ম। মৃত্যুর সেই ধরে নেয়া স্বাভাবিক হিসেবকেও যারা বানচাল করে দেয় হঠাৎ হানায়, তাদের মধ্যেও আজকাল দেখি আমিই সবচেয়ে প্রতাপ-পরিক্রমশালী। তাই, আমাকেই নিশ্চয়ই তোমরা ভয় পাও যতো, ঘৃণাও করো তার থেকেও বেশি। সম্পর্কের আর পার্শ্ববর্তী মানুষের অনেক মূল্য যেই মানুষদের কাছে, ফ্ল্যুক বা মির‌্যাকল-এও বোকার মতো নাছোড় অগাধ বিশ্বাস যাদের, তাদের এত কষ্ট-চেষ্টা আর আশার মুখে কপাট লাগিয়ে আজরাইল হয়ে যেতে আমার একেবারে যে খারাপ লাগে না তা নয়। কিন্তু, তার জন্য তো আমি নীতি-বা-কর্তব্যবিচ্যুত হতে পারি না। তাতে যে আমার জন্ম-ভূমিকাই ব্যর্থ বিফল হয়ে যাবে!

আমি বরং মানুষ-সমাজে বহুকাল থাকতে থাকতে বিবর্তিত বুদ্ধিতে ভেবেচিন্তে একটা ব্যাপার বের করে নিয়েছি। নিজেকে ঘৃণা করে তো কেউ বাঁচতে পারে না, নিজের একমাত্র ভালো অর্থ আমি তাই বের করে নিয়েছি নিজের কাছেই নিজের একটা কিছু ভালো যুক্তির জন্য। সেটা হলো- আমি যখন কাউকে মরণ-কামড় দিই, সেই মানুষের পাশের অন্যেরা একটা বড় নাড়া খায়, ঘুমানো আ অন্যমনা মুখে ঠাণ্ডাজলের একটা ভারি ঝাপটা খায় বলে নড়েচড়ে উঠে সম্পর্কের সুতোটার দিকে আবার একটু দরদী চোখে তাকায়। হঠাৎ করেই এই সময়টা পেয়ে তাদের মনে হয়- যে মানুষটা চলে যাবে বলে মনে হচ্ছে, সে চলে গেলে একটা বড় শূন্য সৃষ্টি হবে কোথাও। হ্যাঁ, একদিকে যেমন তারা প্রস্তুতি নেয় সেই শূন্যের জন্য, অন্যদিকে আবার যার যা আছে তা-ই নিয়ে তারা সম্মিলিত সংখ্যা হয়, প্রস্তুত হয় আমার বিরুদ্ধে যুদ্ধে। আমার মতো অপশক্তির বিরুদ্ধে দাঁড়াতে গিয়েই তাই প্রায়-ছুটে-যাওয়া সেই সম্পর্কগুলোও পেয়ে যায় নতুন কোনো গাব দেয়া সুতো। যে মানুষটা আমার দাপটের কাছে নিজেকে সঁপে দিয়ে চোখ বন্ধ করে, মরে যাওয়ার আগে সে নাড়িবাঁধা অন্য বেঁচে থাকা মুখগুলোকে একটা হ্যাঁচকা টানে কাছে এনে দিয়ে যায়। সে মরে গিয়েই অন্যদের কাছে তার এবং সেই অন্যদেরও জীবনকে আরো বেশি অর্থপূর্ণ আর মূল্যবান করে দিয়ে যায়।

যাদের আবার রক্তীয় আত্নীয়তার বাইরে এবং ঊর্ধ্বে মানুষ-মানুষের-জন্য ধরনের সংঘবদ্ধ হামদার্দি-তে আস্থা, যারা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে জীবনগুলো নিয়ে প্রাচীর হয়ে প্রাকার হয়ে দাঁড়িয়ে যায় জীবনের জন্য, তাদের প্রতি এমন সময়ে মাথা নুয়ে আসতে চায় আমার। এই অবিবেচক আমারও নিজেকে ছোট লাগে তখন। আমার মতো অশুভ এক অসুখও সংকোচে তখন ছোট হয়ে যেতেও চাই আরো। এমনও মনে হয়, যেই ভালো অর্থের কথা বলছিলাম, যে- আমি ছিলাম বলেই তোমরা এমন টের পাও, যে ওই সঙ্গীগুলোকে তোমরা হারাতে চাও না জীবনের মহারথের পথ থেকে। আমি মারি বলেই বুঝতে পাও- ওর জীবনও তোমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ, তাই তো নিজের প্রাত্যহিকতা ভুলে গিয়েও ছুটে আসো ওকে বাঁচিয়ে রাখবার রণে।

আজকাল মাঝেমধ্যে আমারও ইচ্ছে করে তোমাদের কাছে পরাস্ত হতে। আমার স্রষ্টাকে বলতে পারি না, তাকে দেখি না পাই না বলেই বলতে পারি না। কিন্তু আমার পাশে তোমরা যারা হাতে হাত ধরে কাঁধে কাঁধ রেখে হেঁটে বেড়াও আজকাল নির্ভয় খ্যাপার মতো, তাদেরকে কানে কানে বলি- আমার মাঝেমধ্যে এমনই বিশ্রী লাগছে আজকাল নিজেকে নিয়ে, যে আমার ইচ্ছে করে- আমিই মরে যাই, জিতে গিয়ে বেঁচে থাকুক বরং তোমাদের এই একাট্টা শক্তি আর ভালোবাসা।”

(ভূমিকার মতোই, তবু দিলাম বড়সড় শেষটীকায়:
কাছের বন্ধুরা জানে- আমার মাতুল বংশের রক্ত (/জিন) ক্যান্সারগ্রস্ত। খুব কাছের কাছের অনেক রক্তীয় আত্নীয়কে ক্যান্সারের হুকুম মেনে চোখ বুজে চলে যেতে দেখেছি- মুখ বুজে কেবল সহ্য করেছি হিসেবে রেখেছি সেই চলে যাওয়া। আর হ্যাঁ, সেটা পৌঁছে গ্যাছে আমাদের প্রজন্ম পর্যন্তও। শেষ শিকার হলো খালাতো বোন, যার বয়স আমার চে’ বেশি ছিল কেবল দু’বছর। এই রোগ ছোটবেলা থেকেই ভাবনায় ভুগিয়েছে বেশ, সেই তখন থেকেও, যখন কি না ভাবতাম বা জানতামই বরং- বিড়ি-সিগ্রেটের মতো বাজে জিনিস খাওয়াই এই শাস্তিরোগের একমাত্র কারণ! আর, সেই জানায় এখন এই একত্রিশ বছরে কতো পরিপক্কতা, কতো বয়সজ্বরা, আরো কতো চিন্তাখরা!
মুক্তিযোদ্ধা খালেদ চাচার টি-সেল লিম্ফোমা’র বিরুদ্ধে সাহসী প্রত্যয়ী অভিযানটির খুব যে অংশ হতে পেরেছি পারছি তা যদিও নয়, বিষয়গুলো আমার অন্যথা-সংশ্লিষ্টতার কারণে হলেও আমাকে ভাবাচ্ছে অনেক বেশি করেই, বরাবরই। তার মধ্যে আবার রণদা’র বাবারও দেহান্তরে আমি প্রকৃতির বা মনোহীন ঘটনাচক্রের যে নীতিহীন পরিহাস পেলাম আরো একবার, তার জেরে ক্যান্সার আরো একবার জোরেশোরে আমার মস্তিষ্কে, ঘুরপাক খাচ্ছে ব্যাপারটা আমার ভাবনায়, ঘুরপাক খাচ্ছি আমিও তো আসোলে বেঁচে-যাওয়া-ছেঁচে-যাওয়ার একই ওই নিয়ন্ত্রণোর্ধ্ব লটারিতেই।)

[২৮ মে ২০০৯
মহাখালী, ঢাকা]


মন্তব্য

তীরন্দাজ এর ছবি

এসব নিয়ে এতো বেশী ভাববেন না। এতো বেশী ঘুরপাক খাওয়াবেন না মস্তিষ্কে। আপনার খারাতো বোনের যাবার ছিল বলেই চলে গিয়েছেন। দু:খজনক ও কষ্টকর তো বটেই!

লিখবেন! আপনার লেখার হাত অদ্ভুত ভালো।
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

আপনার কমপ্লিমেন্ট-এ অদ্ভুত ভালো লাগলো তীরুদা'।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, সত্ পরামর্শের জন্যও।
ভাবতে তো চাই না, অথচ এই যে এই লেখাটা পোস্ট করে আধা ঘণ্টার মধ্যেই ফোনে এমন এক খবর এবং প্রশ্ন পেলাম এই বিষয়েই, যে এই কাকতালে মাথা আরো ঘোট পাকিয়ে যাচ্ছে।
মুক্তি নাই মনে হয় এর হাত থেকে।
আমার তো মাঝেমধ্যে মনে হয়, আমি 'মেরা নাম্বার কাভ্ আয়েগা?' ফরম্যাটে চলে যাই সময় সময়!
মন খারাপ
আপি ভালো থাকবেন।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

তীরন্দাজ এর ছবি

আমি যে নাম্বারের কাছাকাছি চলে এসেছি, সেটা জানেন? আপনি ভালো থাকবেন, সুন্দর থাকবেন, পজিটিভ চিন্তায় মগ্ন থাকবেন, এই কামনাই করি।
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

জ্বি দাদা।
ধন্যবাদ। আপনিও ভালো থাকেন।

___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

তীরন্দাজ এর ছবি

আমার যথেষ্ট বয়েস হয়েছে বলেই কথাটি বলেছি। একেবারেই অন্য কিছু নয়! দু:খ পাবো কেনো? আপনাকে এই ব্লগের মুল্যবান একজন হিসেবে জানি ভাই।
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

ওক্কে তীরুদা'। এখন ক্লিয়ার।
থ্যাংকস। আপনি তো আরোই মূল্যবান। আপনিও থাকবেন আরো বহুকাল। হুম।
হাসি
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

লুৎফুল আরেফীন এর ছবি

সেটাই ... এগুলো ভেবে লাভ নেই! যদ্দিন শ্বাস চলে তদ্দিন বাঁচার চেষ্টা করাই শ্রেয়!

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

সেই।
মরার চেষ্টা তো করছি না এখনও।
হাসি ভালো থাকবেন আরেফীন ভাই।

___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

সেটাই।
আমাদেরকে আশা আর স্বপ্ন নিয়েই বেঁচে থাকতে হয়।

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হ্যাঁ, ধন্যবাদ।
হাসি
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

মুরুব্বি, এইসব নিয়া এতো ভাইবা কাম নাই। তারচেয়ে আসুন, আপনে যে উপন্যাসটির ভূমিকা লিখে ফেলেছেন, তার চতুর্থ অধ্যায়ে নায়িকার অভিমান নিয়া কিছুক্ষণ ভাবি। চোখ টিপি

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হ, ভালো কৈছো।
কিন্তু, আমি যে এই ভাবনায় কাজে হাতই দিতে পারি না- নিজেই জীবনের সাথে অভিমান কইরা বইসা যাই!
মন খারাপ
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- এখন বর্ষাকাল। মদীনার ঘরে ঘরে পানি। খান ভাই, আপনের নাইকারে ইট্টু বিষ্টি বুষ্টির পানিতে ভিজাইয়েন। গরীবের এই হাউশটা রাইখেন রে ভাই। এইটা একটা অনুরোধ, পাঠকের। মন খারাপ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

আমার নাইকা কখনও মদীনায় যাইবো না।
আর, এইর'ম ঘাটিয়া পাঠকের লেইগ্যা বই লিখি না আমি। চোখ টিপি
শোনেন, মনে করেন কি- আইজক্যাই আপনের জীবনের আখিরা দিন। গিয়া যেকোনোরকম একটা মাইয়া বিয়া কইরা তারে বিস্টিতে ভিজান! চোখ টিপি খাইছে
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

রানা মেহের এর ছবি

শরীরে ক্যান্সার হবে কী
আপনিতো মাথাতেই ক্যান্সার বাঁধিয়ে বসে আছেন মন খারাপ
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হ।
ব্রেইন ক্যান্সার।
মন খারাপ
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

মূলত পাঠক এর ছবি

আপনি আমার সব লেখা ভালোবেসে পড়েন, মন্তব্যও করেন, কিন্তু এই সব লিখলে পড়ি কী করে বলেন তো? আর মন্তব্যই বা করি কী করে?

ভালো জিনিস নিয়ে ভাবেন, জীবনটা তো এমনিতেই দুঃখে ভরা।

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হ্যাঁ, চেষ্টা করছি ভাবনাটা থেকে বেরুতে আরো একবার। যেমন কি না লেখাটা শেষও করেছি তুলনামূলক ভালো কথায়। হাসি
দেখি, আবার কবে আপনার পড়ার এবং মন্তব্য করার উপযোগী লেখা লিখতে পারি।
ভালো থাকেন।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

পলাশ দত্ত এর ছবি

আসলে মৃত্যুর কাছে আমরা একেবারে অসহায়। তবু মানুষ বলে তাকে এড়ানোর সাহস দেখি। সাহস করি তাকে পিছিয়ে দেয়ার।

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হুম।
ধন্যবাদ পলাশ। ভালো থাকেন।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

মামুন হক এর ছবি

সাইফুল ভাই আপনার কিচ্ছু হবেনা, শতায়ু হবেন আপনি। সাহস রাখেন, বিশ্বাস রাখেন। সাহিত্যে নোবেল পাওয়ার আগে মরা মরির কথা কওন নাই, ভুইলা গেছেন?

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

আপনি যা বলেন না! হাসি (আমি লজ্জার ইমোটিকন দিতে পারি না)
অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

আহমেদুর রশীদ এর ছবি

এইসব চিন্তা,এইসব অভিজ্ঞতার পাশ দিয়ে হেঁটে যাওয়া-জীবনেরই অংশ। সবার কিন্তু সব কিছু হয়না।

---------------------------------------------------------

ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে

---------------------------------------------------------

ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ টুটুল ভাই।
জ্বি। হাসি
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হাসি
আপনের বুইড়া আঙ্গুল অনেক ভাল্লাগলো ধুগো!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

সাইফ এর ছবি

তুমি যতোই কাছাকাছি দৃষ্টান্ত না দেখে মুক্ত কিংবা নিরাপদ মনে করো না কেন নিজেকে, কখন যে তোমার দেখা হয়ে যাবে পাশের বালিশটিতেই আততায়ী হয়ে শুয়ে থাকা আমার সাথে, তা তুমি জানো না কখনই! আমি ঠিকই কাজ করে যাই গোপনে গোপনে।

খান সাহেব এইটা কঠিন দিসেন, এমন নির্মম সত্যি এত সুন্দর করে আগে কেউ লিখছে বলে মনে হয় না। খান সাহেব জিন্দাবাদ

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ সাইফ।
ভালো থাকেন। হাসি
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

সাইফুল ভাই, এইসব চিন্তা বাদ্দেন্তো! দুই দিনের দুনিয়া, আজকের পর কাল কী হবে, তা-ই বা কে জানে! তাই খালি খালি চিন্তা করে কী হবে? যা হওয়ার তা হবে। কিছু জিনিসের উপর আমাদের নিয়ন্ত্রণ নাই, সেগুলো নিয়ে দুঃখ করা অনর্থক। কিন্তু যেসব জিনিসের উপর আমাদের নিয়ন্ত্রণ আছে, সেগুলা ভালভাবে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করাই মনে হয় ভাল! হাসি

ভাল থাইকেন। আপাতত বাসা বদলানো নিয়ে ভাবেন। অসমাপ্ত উপন্যাসটা শেষ করায় হাত দেন। কত কাজ বাকি! খাইছে

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হুম। অনেক কাজ করার ছিল, সেই চিন্তায়ই কাজ হয় না। আবার তার মধ্যে দ্যাখেন দেখি যদি এইসব উত্পাত থাকে মাত্র দুইদিনের জীবনে, তাইলে ক্যাম্নে কী!
অনেক ধন্যবাদ অপ্র, আপনার এইসব নিয়মিত ঠ্যালা-ধাক্কার জন্য। হ্যাঁ, কাজ চলছে অন্য কিছু, হালকা চালে যদিও। তারপর ওগুলোও হয়ে যাবে বেঁচে থাকলে। হাসি
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

এনকিদু এর ছবি

স্টিভ জবসের একটা কথা আছে । যদি জানতাম আজকেই আমার জীবনের শেষ দিন, তাহলে দিনটা কিভাবে কাজে লাগাতাম ? সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটাই করতাম, যেটা না করে মরলে সমস্যা । প্রত্যেক দিনের শুরুতেই ধরে নেয়া যাক আজকেই আমার জীবনের সেই শেষ দিনটা ।


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হ্যাঁ, এইটা অনেক ভালো কথা।
এইভাবে ভাবতে পারলে সত্যিই অনেক এবং বড় বড় কাজই করতে পারার কথা।
ধন্যবাদ এনকিদু। হাসি
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- এইটা কইতে জবস মিয়ারে লাগে? আমি যদি জানি 'আইজকাই আমার শেষদিন' তাইলে আমি উইঠা পইড়া, ল্যাঙড়া, কানা, খোঁড়া- যারে হোক তারেই ঠাশ কইরা বিবাহ কইরা ফেলাইবো। এই বিবাহ না কইরা মরলে সমস্যা আছে। পরকালে কী জবাব দিমু? মটরোলা কান্ধে লইয়া স্বর্গে যামু? মন খারাপ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

খাইছে
হো হো হো
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

নিবিড় এর ছবি

আংকেল টমের উপদেশ ভেবে দেখার মত দেঁতো হাসি


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হ্যাঁ, খ্রাপ বলে নাই কথা।
হাসি
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

নিবিড় এর ছবি

আরে সাইফুল ভাই বেশি চিন্তা করা ঠিক না তাই বাদ দেন এইসব চিন্তা। যান এত রাতে ঘুমান গিয়ে দেঁতো হাসি


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হ্যাঁ, ঘুমাবো। হাসি
ওক্কে নিবিড়। হুম, থ্যাংকস।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

তুলিরেখা এর ছবি

একদম এইসব নিয়া চিন্তা করবেন না খান ভাই।
কাজকর্ম করবেন, এনতার লিখবেন, ভালোমন্দ আর উত্তমমধ্যম খাবেন।
জীবন হলো দুইদিনের ব্যাপার, জীবনের নশ্বরতা নিয়ে চিন্তা করে ঘুম হারাম করবেন না। দাড়িয়ালা বুড়ার গানে শুনুন, যখন পড়বে না পায়ের চিহ্ন, তখনও সেই মানুষ থেকেই যাবে।
এই লাইন আছে আরেক কবিতায়,
"মৃত্যুরে আমি সহজ গর্বে নিত্যকালের ভৃত্য গণি-
হরে সে জীবন, পারে না হরিতে কীর্তি তাহার চিরন্তনী।"

-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হ্যাঁ, ঠিক আছে। কিন্তু তাই বলে 'উত্তমমধ্যম'ও খেতে বললেন! অ্যাঁ হ্যাঁ?!
আর, দাড়িয়াল বুড়ার এই দুইলাইন্যা বাণীটাও তো একেবারেই চিরন্তণী লেভেলের! খুব ভালো কথা। খুব ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন। হাসি
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

সুমন সুপান্থ এর ছবি

আসলেই কি লেখা যায় এমন পোস্টের মন্তব্যে ! তুমি ( তুমি করে বললাম প্রকাশ্যে, রাগ করো নি তো ? ) একটা পাগল, সাইফুল !

---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !

---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

না সুপান্থ দা', কোনো অসুবিধে নেই। রাগ করিনি মোটে। হাসি
হ্যাঁ, পাগলই হয়ে যাই মাঝে মাঝে। দেঁতো হাসি
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

দময়ন্তী এর ছবি

লেখায় চলুক

কিন্তু আমিও বলি, এইসব নিয়ে বেশী ভাববেন না৷
------------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'

-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হুম। তাইলে আপ্নেরেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন। হাসি
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

খটমটে বিষয়কে সাহিত্যের পর্যায়ে তুলে ধরতে খান সাহেবের জুড়ি নাই। উনি চাইলে ডাস্টবিন নিয়াও এমন অনায়াসে সুখপাঠ্য রচনা করতে পারবেন যে, সেটা পড়ামাত্রই হাজার গোলাপের সুবাস পাওয়া যাবে দেঁতো হাসি

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

জ্বে, আপ্নেরে কইছে! আপ্নে বেশি জানেন!
হাসি
[ এর পরেও কেউ একজন কি দয়ালু হয়ে আমাকে লজ্জা পাওয়ার ইমোটিকন শিখায়া দিবে না?! মন খারাপ হায় রে পিথিমী!]
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

গৌতম এর ছবি

সাইফুলাক্বর্খান (আপনার নামটা এভাবে লিখতে কেন যেন ভালু লাগে) ভাই, এরপর থেকে আপনার এই ধরনের লেখার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হলো।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

নাম এইভাবেই লেখেন, কুনু উসুবিধা নাই, কারণ এতে নামটা একটু ছুডু অয়, দেখতেও খ্রাপ লাগে না। কিন্তু, দাদা রে, গরীব ব্লগার একটা লেখা লেখমু, সেইখানেও নিষেধাজ্ঞা নিয়ে আসলেন?! কেনু কেনু কেনু?! ;-(
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

গৌতম এর ছবি

আমারও আপনার নামটা এইভাবে দেখতে ভালো লাগে। হাসি

তয় কথা হলো- এসব বিষয়ে যা খুশি লিখতে পারেন, কিন্তু লেখার মূল বক্তব্যটা যেন মাথার মধ্যে গেঁথে না থাকে। আপনার লেখা পড়ে মনে হয়েছিলো বিষয়টা আপনার মাথায় গেঁথে আছে। তাই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিলো।

মাথার মধ্যে গেঁথে থাকবে না এই শপথ (প্রথম আলো স্টাইলে না) করলে নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে দেয়া যেতে পারে। (বিবেচনা করমু ইমোটিকন নাই)
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হাসি হ্যাঁ, গেঁথেই ছিল, থাকেই কমবেশি।
দেখি, আমি একটা চাপাতি দিয়ে সেটা মাথা থেকে তোলার শপথ টপথ করতে পারি কি না! চোখ টিপি
কারণ, এরশাদ হয়েছে- "বদলে যাও, বদলে দাও।" খাইছে
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।