প্রাক-কথনঃ লেখার ঘটনাকাল অক্টোবর ১১ থেকে অক্টোবর ১৮। দেশের অস্থির এক সময়ে লিখছি এই লেখা। সামনের দিনগুলো যে আরও অস্থির যাবে তা বলার জন্য খুব একটা মাথা খাটাতে হয় না।
---------------------------------------------------------------------------------------------------------------
সবকিছুর শুরু একটা ফেইসবুক স্ট্যাটাস থেকে।
আবার ফটোব্লগ (এই ব্লগের সবগুলো ছবি পয়েন্ট এন্ড শুট ক্যামেরায় তোলা)। গতবছরের মাঝামাঝি গিয়েছিলাম বান্দরবান। সেখান থেকে তোলা কিছু ছবি তুলে দিলাম এই খানে।
থানচি যখন ছেড়ে গেলাম আকাশটা সোনারঙা রোদে ঝকঝক করছে, আগের রাত্তিরের বৃষ্টির কোন ছিঁটেফোঁটাও তখন আর অবশিষ্ট নেই, দিব্যি ঝকঝকে আকাশ।মনটা আমাদের তখন বেজায় ফুরফুরে। তবে মুশকিলটা এই যে, নৌকায় উঠে আমাদের একজায়গায় গ্যাঁট হয়েই বসে থাকতে হল, নো নড়ন চড়ন। এমনিতেই এগারজনের ব্যাকপ্যাক ত ...
যাত্রীরা হুঁশিয়ারঃ
আগে থেকেই জানতাম, থানচি আদতে একটা থানা। তবে এখানেও আমাদের জন্য বেশ বড়সড় একটা চমকই অপেক্ষা করছিল। চাঁদের গাড়ি থেকে মালপত্র নামিয়ে দেখি, সামনে কোন রিকশা বা ভ্যানের টিকিটিরও দেখা নেই। আচ্ছা মুসিবতে পড়া গেল তো! সামনে এগিয়ে তো বিলকুল কপালে হাত, আমাদের আস্ত একটা নদীই পার হতে হবে, তাও একেবারে দেশি হাতনৌকায়। অবস্থা বেগতিক দেখে আমরা খানিক দোনোমনা করছিলাম কিন্তু খান ...
টার্মের শেষদিকে সবার অবস্থা হয়ে পড়ে ঝড়ো কাকের মত; ক্লাসটেস্ট, অ্যাসাইনমেন্ট আর কুইজের খপ্পরে রীতিমত ত্রাহি মধুসূদন দশা। এই সময় আমাদের মত বিটকেলে কজন সবার কানে মন্ত্রণা জপে দিতে থাকি, চল বাক্সপ্যাটরা গুছিয়ে একটা ট্যুর দিয়ে আসি। এক দুজন করতে করতে দলও ক্রমে ভারি হয়ে উঠতে থাকে, কিন্তু গোলটা বাঁধে গন্তব্য নিয়েই, যাবটা কই? একজন কক্সবাজারের নাম প্রস্তাব করলে বাকিরা তুড়ি মেরে উড়িয়ে দে ...
বহুদিন কিচ্ছু লেখিনা ... মাথার সব গোবর শ্যাষ, নয়া গোবরের চালান আনা লাগবো। কিন্তু হাত নিশপিশ করে - এমন একটা ভাব যে আমি বিশাল একজন লেখক, না লেখলে কি আর চলে? নিজেরে অনেক বুঝাইলাম - বাপধন, অফ যা ... কিন্তু ঐ যে, চোরায় না শোনে ধর্মের কিচ্ছা !!! তাই, যাও ছটাক খানেক গোবরের একটা ছুডো ইষ্টক আছিলো ঐটাই উগরায়া দিলাম। কারো কাছে 'ইয়াক থুইং' লাগলে ফুলের জলসায় বইসা আমি অন্যান্য কবিগো মতোন নীরবই থাকুম ...