আজকের ব্লগরব্লগরের বিষয়বস্তু ইউটিউব, কিন্তু কোনো ভিডুর লিংক দিতে পারলাম না বলে চরি।
ইউটিউব আমার কাছে এক ইয়া বিশাল আন্ডারওয়ার্ল্ড। মেজাজ বিলা তো রোয়ান এটকিন্সন লিখা সার্চ দিয়া কানে হেডফোন লাগায়া বসলাম মাড়ির ব্যায়ামে। সেদিন দেখতেছিলাম, একটা স্ট্যান্ডআপ কমেডি। ডেভিলের সাজ নিয়া সে 'দ্য হেল'এ সবাইকে ওয়েল্কাম করতেছে। বিভিন্ন ক্যাটাগরির দোজখীদেরকে মাইকিং কৈরা সারিবদ ...
ঠিক তখন বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যাটা কেমন করে যেনো আলোটাকে নিভিয়ে দিচ্ছে। আস্তে আস্তে করে এক অদ্ভুত আঁধার এসে ঢেকে দিয়ে যাচ্ছে চারপাশ। কেউ কেউ সারাদিনের জটিল ব্যাস্ততা শেষে ক্লান্তিগুলোকে সঙ্গী করে বাড়ির পথে ছুটছে। কিছু কাক এখনো ফেরেনি কূলায়, শেষ আলোর আমেজটুকু গায়ে মেখে একটু বেশীই ত্বারস্বরে কা-কা বলে চেঁচিয়ে যাচ্ছে। সারা গায়ে ধূলো-কাদা মেখে সব খেলা শেষ হলে পরে একদল কিশোর তুমুল হৈ হ ...
শরৎ আমায় তার দুরন্ত মেঘদল নিয়ে টানে, হেমন্ত টানে ভোরের স্বচ্ছ শিশির নিয়ে। হারিয়ে যাই আমি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অথচ বিশাল এক পৃথিবীর আপন মায়ায় ... প্রতিটি জলকনা যেন একেকটি মোহময় স্বপ্ন। ভোরের আবছা আলোতে মুক্তোর মতো করে জ্বলে উঠে সেই স্বপ্নগুলো - জীবনের সমস্ত অপূর্ণতাকে ভরিয়ে দিতে বিস্ময় করা মৌনতায়। নিজেকে খুঁজে বেড়াই আমি, বহুদূর হেঁটে হেঁটে। সময়গুলো কেটে যায়, ঝরে পড়ে সব নিঃশব্দ মুহুর্ ...
১)
সময় করে উঠতে পারিনা অনেক কিছুর জন্যই, কখনও দেখা যায় খুব জরুরী একটা কাজ ফেলে এদিক সেদিক আউ-ফাউ কাজ করে বেড়াচ্ছি। কারণ ঐ জরুরী কাজের কথা বেমালুম ভুলে গেছি। সময় আমায় বেশ কাহিল করে রাখে সারাক্ষণ। মাঝে মাঝে মনে হয় - ধুর ছাই, বেটা যায়না কেনো! আবার এদিক সেদিক খুঁজে বেড়াই কখনও!! ইদানিং হিসাব করি - কত ঘন্টায় এক দিন হলে আমার জন্য সুবিধা হবে। কিন্তু হিসাবটা ঠিক ঠিক মেলে না। কখনও মনে হয় আচ্ছা, ১৫ ...
[লাষ্ট পুষ্টে পুরা ইজ্জতের উপর হামলা হইছে ... হালায় ফ্লিকার থিকা HTML কুড আইনা পেজ ভাসায়া দিলাম, মাগার কুনু ছবি দেহায় না ... চারিদিকে খালি কুড আর কুড। রিচ টেক্সট এডিটর সাব ঠাডা পইরা মরুক, লুকটা খুউপ খ্রাপ। আইজ আবার নয়া কইরা বইছি, কুনুরুপ চুদুর-বুদুর হইলে এডিটর সাবের ভুড়ি গালায়া তুরাগের ঐপাড় ফালায়া আসুম!!!]
বহুদিন কিচ্ছু লেখিনা ... মাথার সব গোবর শ্যাষ, নয়া গোবরের চালান আনা লাগবো। কিন্তু হাত নিশপিশ করে - এমন একটা ভাব যে আমি বিশাল একজন লেখক, না লেখলে কি আর চলে? নিজেরে অনেক বুঝাইলাম - বাপধন, অফ যা ... কিন্তু ঐ যে, চোরায় না শোনে ধর্মের কিচ্ছা !!! তাই, যাও ছটাক খানেক গোবরের একটা ছুডো ইষ্টক আছিলো ঐটাই উগরায়া দিলাম। কারো কাছে 'ইয়াক থুইং' লাগলে ফুলের জলসায় বইসা আমি অন্যান্য কবিগো মতোন নীরবই থাকুম ...
বেহশতের ইমিগ্রেশন রুমে হতাশ বদনে বসে পেঁচা।কিরামান-কাতিবিন পেঁচাকে তার লেখালেখির জন্য পছন্দ করে, পেঁচা পাতি বুদ্ধিজীবী হওয়ায় কাতেবিন তাকে নিম্নস্তরের বেহেশতে রাখার জন্য সুপারিশ করেছেন।
অথচ গত তিরিশ মিনিটে যে তিনজন বেহেশতের ভিসা পেলেন সবি তাঁবু হিজাব পরা নিনজা নানী,ফলে এই বেহেশতে থাকার কথা ভাবতেই পেঁচার মনে আতংক তৈরী হয়।ওদিকের হাসিমুখে দোজখের দিকে হেঁটে গেলেন ক্যাটরিন ...
গোরু খুবই উপকারী প্রাণী। কিন্তু এই গরু আর আগের গরু নেই।বদলে দাও,বদলে যাও এর অভিঘাতে ওরাও বদলে গেল।গোরু আগে কত ভাল ছিল। গ্রামের মানুষের চাষাবাদে খুব কাজে আসতো, মশার কামড় খেয়ে গৃহস্তের বাড়ি পাহারা দিত। আগে অবসর সময়ে এর ওর ক্ষেতের ধান খেয়ে সমাজ সেবা করতো।আজকাল শুরু করেছে চাঁদাবাজি।গোরুদের এই মাস্তানী ষাঁড়েরা আর কতদিন মুখ বুঁজে সহ্য করবে।
মন্দিরের ঘন্টা বাজলেই কিছু উন্মত ...
বিএনপি জামাতের পাঁচবছর,এক-এগারোর প্রয়োজনের জায়গায় বাংলাদেশকে নিয়ে এসেছিল। ইঙ্গ-মার্কিন জোট বাংলাদেশে কোন সরকারকে পাঁচ বছরের বেশী থাকতে দেবেনা।এক এগারোতে সক্রিয় একজন সাদা রাষ্ট্রদূত দম্ভের সঙ্গে জানিয়েছিলেন, দূতাবাঁশ পল্লীর আড্ডায় কারণ সাদারা পুরাতন ভৃত্য বোলে কিছু হতাশার বাঁশ লিতে অনুপানে ডাকে আমাকে অথবা আত্মা বেচে দেয়া সিধু কানুদের।আমার বন্ধু বাংলাদেশভূত ইউরোপীয় ফিল ...
খুদা তা'য়ালার অসীম করুণা যে এই দ্যাশে জন্মাইছি। নাইলে এতো বিনুদন আর কই পাইতাম? যেদিকেই তাকাই খালি বস্তা ভর্তি বিনুদন আর বিনুদন। মাইনষে মুখ খিচ্চা, চক্ষু গুল গুল কইরা, হাতে সুঁই, বাঁশ, লাডি লয়া সারাক্ষণ কি জানি খুঁজে! আরেব্বাই ঘটনা কি? বুজেন নাই ... হে হে হে ... আমি কই হুনেন - এইসব দিয়া আরেকজনরে পোঙ্গাইবো। যে যেমনে পারতাছে আরেকজনরে কেইন্নাইতাছে, পিডাইতাছে, লৌড়াইতাছে, হুতাইতাছে ... কুনু থামা-থামি নাই। আর আমরা আশে-পাশে থাইকা এইসব কিচ্ছা দেইখা বিয়াপক বিনুদন লাভ করতাছি।